পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

* * * : * ', ' Zoŭ % ज्ञैश्चाः श्नुवानं नाः श्रैल खांशैौ श्लङ्गांश्च दिवांश्-यांश्च ¥क्यहरे कविझ. थोकन भध्मक नवs oरे नवांत्रडब्र cशदांe अषन गईौरक कब्रिहङ श्छ। विजैौब जैौब्र चां★वछन ●यंथंम शैब्र गांभ • ज८नक कधिग्नी षां★, डांशदक সংসারের দাসী বলিলেও কিছু জঙ্কায় বলা হয় না। কারমান সম্বরের এক পাহাড়ের গা হইতে একটা ঝরণ রাহির হইয়াছে। পাহাড়ের গায়ে আঘাত করিয়া আলি নাকি এই ঝরণা বাহির করিয়াছিলেন। ষে-সমস্ত নারীদের সন্তান হয় না, তাহার এই ঝরণার জলে স্নান করে, নানা রকম পূজা অৰ্চনা এইখানে করে। পারস্ত দেশে এই রকমের আরো স্থান আছে। সন্তান থাকিলেও নারীরা সস্তানের মঙ্গল-কামনায় এইখানে चांद्रण ! ॐ * বাল্যকাল হইতেই পারস্যের লোকেরা স্ত্রীলোকের কথায় কান না দিবার শিক্ষা পায়। নারীর নাকি কোন আত্মা নাই। দেহের শেষ হইলেই নারীর সব শেষ হইল। মৃত্যুর পরে পুরুষ স্বর্গে যায়, সেখানে সে ক্ষীরসাগরের তীরে থাকে । ক্রীর দল তাহার সেবা করে। সেখানে গাছে গাছে নানা রকমের স্বখাপ্ত ভারে ভারে ফলিয়া আছে । দিবা-রাত্রি হুরীর সঙ্গীতে মন মাতোস্বারা হইয়া থাকে। নারীর মৃত্যুর পর নরক ছাড়া আর গতি নাই । তবে কোন নারী যদি খুব পুণ্যের কাজ কিছু করে তবে তাহার স্বর্গে স্থান হইতে পারে। কিন্তু এই স্বৰ্গও পুরুষদের স্বৰ্গ হইতে অনেক খারাপ। . পারস্তে স্ত্রৈণ পুরুষ প্রায় দেখা যায় না। নারী সব সময়েই তাহার স্বামীর ভয়ে থাকে। একবার এক .-পারস্য-নারী একজন শ্বেতাঙ্গ নারীকে পারস্ত-পুরুষ বিবাহ করিতে নিষেধ করেন। একবার এক নারীর গালে, তাহার পুত্রের অসাবধানতায় একটা বন্দুকের গুলি লাগে। সাহেব-হাসপাতালে তাহার চিকিৎসা হয়। যখন সে আরোগ্য লাভ করিল, তাহার স্বামী জাগিয়া হুকুম করিল, “নারী, তোমার ঘোমটা খোল, আমি তোমায় দেখুন।” তার পর সে १धन cर्षिण उांश्ांद्म भूधं cभिरङ वज्रं १ीबाश् झेक्षा গিয়াছে, সে স্ত্রীকে তাহার পুত্র সমেত ত্যাগ করিল। শু৪২৯ : . به یه ی " ه t২ংশ ভাগ 霞 `ं MMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMMM MMMMMMMMM MMMMMMMMMMMMMAMAMMMAAAA তাছার পুর.এই-নারীকে পরের ঘরে গান্ধীৰু কাজ কল্পি नि काभ्रेडश। , “ ; · · পারস্তে বহু-বিবাহ প্রচলিত থাকিলেও লোকে এখন ক্রমে এক-বিবাহের পক্ষপাতী হইয়া পড়িয়াছে। দারিদ্র্যই বোধ হয় ইহার কারণ। অনেক লোক আজকাল পারস্তের নারীদের অবস্থার উন্নতির জঙ্ক চিন্তা করিতেছেন। নারীদের অবস্থা সব দিকেই ষে খারাপ তাহ নয়। তাহাঁদের মধ্যে যাহার একটু ভাল অবস্থার, তাহাদের বন্ধুবান্ধব আসিলে তাহার বেশ আনন্দে দিন কাটায়। শনিবারে কোন বন্ধু আসিলে সে সোমবারের পূৰ্ব্বে যাইতে পারে না, মঙ্গলবারে আপিলে বৃহস্পতিবার, এবং বৃহস্পতিবারে আসিলে শুক্ৰবাবে তাহারা গৃহ ত্যাগ করিতে পায়। এই নিয়ম পালন না করিলে নাকি গৃহের অকল্যাণ হয়। স্ত্রীর বন্ধু যতদিন বাড়ীতে থাকে, বেচারা স্বামীকে বাহিরে বাহিরেই থাকিতে হয়। পারস্তের নারীর প্রায়ই ভোজ দেয়। এই সময় তাহারা খুব জমৃকাল পোষাক পরিয়া বন্ধু-বান্ধবদের আদরে অভ্যর্থনা করে। “তোমার স্থান অনেকদিন খালি আছে, তোমার ছায়া যেন ক্ষীর্ণ না হয়, তোমার নাক যেন মোটা হয়”—এই রকমের অনেক প্রকার অভিবাদন-বাণী প্রচলিত আছে। সকলে কারূপেটের উপর উপবেশন করে। কোন বড়-ঘরের নারী আলিলে, সকলেই তাহাকে খুব সম্বমের সঙ্গে স্থান করিয়া দেয়। আবার গরীব ঘরের কেহ আসিলে, তাহার দিকে কেহ বিশেষ নজর দেয় না । চাকরে চা, মিষ্টীয় ইত্যাদি বিতরণ করে। গেলাসে করিয়া দুধ-বিনা চা দেওয়া হয়, তাহাতে ডেলা ডেলা চিনি ফেলিয়া দেওয়া হয়। আরো অনেক রকমের খাবার এবং ফল দেওয়া হয় । নারীদের ভূতপ্রেত দানা ইত্যাদিতে অত্যন্ত বিশ্বাস আছে। ভূতেরা নাকি নির্জনে কবরস্থানে পোড়ো বাড়ী ইত্যাদিতে বাস করে। তাহারা পখিকদের পথ জুলাইয়া দেয়, এবং তারপর তাহীদের হত্যা করিয়া ভোজন করে। ভূতের ভয়ে, কোন নারী একলা শোয় না, বা বাসি খাবার খায় না ; বালি খাবার ভূতে দেখিতে পাইলে