ՓՔե- প্রবাসী—ঞ্জাবণ, ১৩২৯ ^, uణాలూv^y్నూ4గి.ഫ [ २२= eन, ४भ थ७ করি সত্যেন্দ্রনাথ সভ্যভূমি, ইস্ত্ৰ তুমি, রচতে স্বরের ইন্দ্রজাল, ८वश्ब्रां ॐहे मिश षड्रा जांब कि डांग गांशृष्ण न, ফুল ফুটিয়ে কোথায় গেলে চক্রবালের অন্তরাল, মঞ্জরিত কল্প-পাদপ ফল ধরাতে থাকৃলো না । সবুজ পত্নী অলকপুরী বন্ধ আজি করলে দ্বার, থামূলে অঝোর মুক্তা-করা পাগলা-ঝোরার মুখ থেকে ; কোন সে দারুণ জহুমুনি গণ্ডযেতে ভরলে তার সম্ভঝরা গঙ্গাধার কক্ষ ধরার বুক থেকে ! নওকো বেলী,নও চামেলী, সত্য তুমি গন্ধরাজ, পীযুষভর প্রাণটি গড়া ভালবাসার বিশ্বাসে, ভোমরা তোমার নিত্য চারণ কাছে শোনো বন্ধু আজ, পারিজাতের জাত যে তুমি, শুকাও ধরার নিশ্বাসে। পাহাড় কেটে আন্লে নদী প্রেমিক ফরহাদ ভাই তুমি, পান না করি’ শ্বিং বারি করলে পয়াণ কোন দূরে, হেথায় তোমার শিরিন কাজ কোথায় সখা বই তুমি, হায়রে মানস-যাত্রী মরাল চায় না ফিরে বন্ধুরে। বিশ্ববাণীর নূপুরধ্বনি বাজতো তোমার স্বরটিতে বর্ণে আলোয় গন্ধে নূতন স্বর মিশাতে জানতে গো, তোমার বুকের সাত-মহলায় পরিমলের পুরটিতে দিল-দরদী তোমার দয়া দীনের লাগি কঁাতে গে।. তুচ্ছ সে দ্বীপ আলাদীনের, তোমার সখী জামানী আসমানেতে গড়তে তুলে অমর-পুরী তাজমহল, তাঞ্জামেরে ছাড়তে যে পথ স্বৰ্য-তুরগ রাশ মানি, আনতে হুরী নিংড়ে আঙুর দূর সিরাজের আলকহল। ফুলের কবি পালিয়ে গেলে আজকে ফলের মর্স্কমে এই ধরাকে তরুণ করে করুণ কোমল সঙ্গীতে, হায় যুবরাজ কাছে যে আজ ভাইটি তোমার কর চুমে, সাত্ত্বনা দাও শাস্তিকামী মুক্ত আঁখির ইঙ্গিতে। ঐ কুমুদরঞ্জন মল্লিক সত্যেন্দ্রনাথ দত্ত । } যে চোখে আসে ন৷ জল, সে আঁখি পাষাণ আজি সিক্ত অশ্রধারে, চাহি চারি ভিতে ভাবি যবে, আর কভু পাব না দেখিতে সেই শান্ত স্বগষ্ঠীর মৃতি মহান। বাংলার কৰি তুমি, মর্শ্ববাণী তার কি অমৃতছন্দম্বরে বাধিয়া গাথিয়া বিরচিতে ইন্দ্রজাল, সে মধু ঝঙ্কার নিত্য নব নব তানে আর গুঞ্জরিয়া উঠিবে না এ শ্মশানে। বিহঙ্গের দল গাবে কুঞ্জে সেই স্বরে, কুস্কমের রাশি ফুটাবে সে বর্ণগন্ধ, সেই খামাঞ্চল প্রসারিবে দিগঙ্গন, শুধু সেই বাশি যার স্বরে বয়ে যেত বাংলার প্রাণ, সে বঁাশরী চিতানলে ভষ্ম-অবসান। २ মৃত্যু আসি দেহ হতে মুক্তি দেয় যারে জানি না সে নব দেহে নূতন জীবনে নব জন্ম লভে কি না। এ মর ভুবনে জানি এক মৃত্যুঞ্জয় অমর আত্মারে প্রাণ হতে প্রাণান্তরে নিত্য বে বিলায় আপনারে প্রতি কৰ্ম্ম চিন্ত আচরণে । সেই মৃত্যুবজয়িনী অমৃত-ধারায় ঢেলেছিলে কলম্বনে প্রাণের প্লাবনে, তাই আজি ঘরে ঘরে কত নরনারী বক্ষে বক্ষে ধরে তব প্রাণরসধারা । ভেঙেছে সে পূর্ণ ঘট যার পুণ্যবারি অভিষিক্ত করেছিল উবর সাহারা ; .ালি উড়ে গেছে রাখি মধুচক্ৰে তার বাবরস-পিয়াসীর অমৃত-ভাণর।
