পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৩৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

(?&B که هسته عمحصیه حجعب- حجعه به ع-۶ه সন্ধ্যা ঘনায়ে আসে । পিরাণ ভরিছে জ্বাসে । SS সহসা আঁধারে পেলাম পরশ কার ?— কে এলে দোসর দুঃখ করিতে পার ? ঘুচাতে অন্ধকার । છે ર কার এ মধুর পরশ সাম্ভুনার ? এতদিন যারে করেছি অস্বীকার – আত্মীয় আত্মার ! చి এলে কি গো তুমি এলে কি আমার চিতে ? পুজা যে করেনি বৈকালী তার নিতে ? এলে কি গে। এ নিভৃতে ? స్క్రీ বাহিরে তিমির ঘনাক এখন তবে, আজ হতে তুমি রবে মোর প্রাণে রবে,— হবে গো দোসর হবে । ২৩ छम्न ! अग्न ! छग्न ! তব জয় প্রেমময় ! তোমার অভয় হোক প্রাণে অক্ষয় । छम्न ! छप्न ! उद छग्न ! অন্যত্রও সত্যেক্সের প্রার্থনা এমনি ব্যাকুল ও নির্ভরতায় छब्रt জাগিxয় রেথ একটি তারার জালে, প্রবাসী—ঞ্জাবণ, ১৩২৯ SAA eMMSMMM MMMeAA SAMAAMAMAMAMAMAMAMAAASAASAASAAMSMAMAMAeeMS [ २२° छां*, »न पंख একটু দয়া রেখ আমার পরে,— চোখে যখন দেখতে না পাই ভালো, • ছু চোখ যখন চোখের জলে ডরে,— গহন আঁধার, অকুল পাথার, আবিল কুষ্কটিকা, জালিয়ে রেখ তোমার প্রেমের শিখা ৷ 豪 n 豪 嶺 একটি তারার একটু শুভ্র আলে৷ জাগিয়ে রেখ আমার যাত্রা-পথে, ঘিবৃবে যেদিন মৃত্যু-আঁধার কালে, ফিরতে যেদিন হবে নীরব রথে, যম-নিয়মের নিমে যখন সকল তন্তু তিত ; দয়া রেখ পিতা আমার পিতা ! সত্যেন্দ্রের এই অকালে মহাযাত্রার পথে তিনি যেবিশ্বপিতার দয়া থেকে বঞ্চিত হন নি তা দয়াময়ের দয়াই একমাত্র কারণ নয়। মৃত্যুর মাস-থানেক আগে আমি সত্যেন্দ্রকে বলছিলাম—“বিধাতা মানুষকে নিয়ে একটু রঙ্গ করেন—হাইকোর্ট যাব বলে ট্রাম ধরতে গেলে আগে আসে এসপ্লানেড, আর এসপ্লানেড যাব মনে করে গেলে আগে আসে হাইকোর্ট ; কোনো মাসে কিছু বেশী আয় হলে সে মাসে পরিবারের কারে অমুখে দ্বিগুণ ব্যয় হয়ে যায়।” এতে সত্যেন্দ্র প্রতিবাদ করে’ বললেন—“যিনি মঙ্গলময়, যিনি দয়াময়, তার বিধান এ হতেই পারে না ; ওগুলো Chance, Fate বা সয়তানের কাণ্ড বলতে পার—বিধাতার নয়!” বিধাতার দয়া ও মঙ্গলময়ত্বে র্তার এমনি দৃঢ় বিশ্বাস ছিল। সত্যেন্দ্র আমার বাড়ীতে একবার যাবার জন্তে বছর দুই থেকে অত্যন্ত উৎসুক হয়ে উঠেছিলেন । শহুরে ধনী বন্ধুকে পাড়াগায়ের গরিবের কুঁড়েঘরে নিয়ে যেতে আমার সঙ্কোচ হত ; আমি এখন নয় তখন করে’ বছর দুই বিলম্ব করি । এবার তার আগ্রহ এত প্রবল হয়ে গেল যে আর মুলতুবি রাখতে পারলাম না। আমার বাড়ীতে জ্যোৎস্নারাত্রির উষাকালে নানা পার্থীর বিচিত্র ঝঙ্কারে জাগ্রত হয়ে খানিকক্ষণ পরে সতেজ বলেছিলেন —“এমন প্রভাত আমি জীবনে কখনো সম্ভোগ করিনি।” আমার বাড়ী থেকে ফিরেই তিনি শয্যাগত