ج و نان इबिब मूढिंद्र अथळ्णप्नब्र नप्त्र नप्त्र उॉरमब्र डांब tवांकी७ छःनांक्षा হয়ে যে পড়ে তার প্রমাণ দেশের ইতিহাসে ধরা থাকে, অীয় সেই७zणांब्र बांब हम अकपूर्ण ॥ ७३ जकडांब्र षषा निदछ श्रांभांtनब भtठी श्रृषिशैत्र जानरकहे ध्रजाइ गमग्न गमग्न। Włtk# st" (I–"# f{R Academic art, ætsf). Folk art, oftu Foreign art, fisfin Adapted art. লোকশিল্পের ভাষা হল—পটপাট গহনাগাটি ঘটিবাটি কাপড়-চোপড় এমনি যে-সব art শাস্ত্রের লক্ষণের সঙ্গে না মিললেও মন হৰণ করে। ‘यज जश्नः हि श९ झमग्न १ॉब्र मtत्र यूङ बांtझ, ऽकां5iदर्शान भ८ङ डीझे হল লোকশিল্পের ভাষার রূপ। আর য। “পণ্ডিতানাম মতমূ', যেমন দেবমূৰ্ত্তি-রচনা শিল্পণাস্থের লক্ষণাক্রান্ত অথবা রঙ্গ বা পণ্ডিতগণের অভিমত শিল্প, সেই হ’ল শিল্পের সংস্কৃত ভাৰ । পরশিল্প হ’ল যেমন গান্ধীরের শিল্প, একালের অয়েলপেটিং ৷ মিশ্রশিল্প চীনের বৌদ্ধশিল্প, জাপানের নারী মন্দিরের শিল্প, এসিয়ার ছাচে ঢাল এখনকার ইউরোপীয় শিল্প, গ্রীসের ছাচে ঢাল স্থানবিশেষের বৌদ্ধশিল্প, এবং . এখনকার বাংলার নবচিত্রকলাপদ্ধতি ! সুতরাং শিল্পেয় ভাষা-রহস্ত বড় জটিল হয়ে উঠেছে ক্ৰমেই, কাকে রাখি কাকে ছাড়ি এও এক সমস্যা ! ছবিগুলো সমস্ত হয়ে উঠলে তে বড় বিপদ! ছবিটা যে সমস্তার মতে ঠেকে সেটা ছবির ব| ছবি-লিখিয়ের দেবে অথবা ছবি-দেখিয়ের দোলে। ছবিকে মূৰ্ত্তিকে শুধু ছবি বা মূৰ্ত্তির দিক দিয়ে বুঝতে পালে আর-সব দিক সহজ হয়ে যায়, কিন্তু একাজটাও যে সবাই সহজে দখল করতে পারে,—হঠাৎ ছধিমূৰ্ত্তি দেখেই তাদের সত্তার দিক দিয়ে তাদের ধরা চট করে যে হয় তা নয়, সেই ঘুরে ফিরে আসে পরিচয়ের কথা । স্বরের ভাষা ধে ন বোঝে সঙ্গীত তার কাছে প্রকাও প্রহেলিকা, দুৰ্ব্বোধ শব্দ মাত্র। স্বতরাং এটা ঠিক যে মানুষ কথা কয়েই বলুক अथर। दूरग्न cभरग्न कि छवि ब्रt5 किश्व। शङ*ारग्नब्र झेनाग्नां निरग्नझे बलूक, সেটা বুঝতে চলে বে যোঝাতে যাচ্ছে তার যেমন, যে বুঝতে চলেছে ভায়ও তেমনি, ভাষা ইত্যাদির জটিলত ভেদ কর চাই । কথায় যেমন ছবি ইত্যাদিতেও তেমনি যখন কিছু বাচন করা হল তখন সবাই সেটা সহজে বুঝলে সার্থক হল, ন বুঝলে বাচন ব্যর্থ হ’ল। বাধা দস্তুর বা styleএর মধ্যে এক এক সময়ে একটা একটা ভাষা ধরা পড়ে যায় । कथिठ छांबl, ििजङ वl इंत्रिङ कद्राग्न छांबा मतांब्रहे ७झे अंठिक । যেমনি style বেঁধে গেল, অমনি সেটা জনে জনে কালে কালৈ একই ভাবে বর্তমান রয়ে গেল-নদী ধেম বাধা পড়লো নিজের টেনে অীন बांणिग्न बंit५ । नडून कवि नङ्कन आहेि ७ब्र थप्न निप्लग्न भएनब्र अठि ভাষার প্রোতে যখন মিলিয়ে দেন, তখন style উলটে পাণ্টে ভাষা জাবার চলতি রাস্তায় চলতে থাকে। এ যদি না হতে। তবে বেদের ভাৰাই এখনো বলতেম, অজস্তার বা মোগলের ছবি এখনো লিখতেম এবং যাত্র করেই বলে থাকৃতেম সবাই। তাধী সকল গোলকধাধার মধ্যেই ঘুরে বেড়াতে, অথচ দেখে মনে হতো ভাষা যেন কতই চলেছে! (বঙ্গবাণী, আষাঢ় ) ଞ୍ଜି অবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর বাংলার নবযুগের কথা ব্রাহ্মসমাজ ও দেবেন্দ্রনাথ > ) - ব্ৰাহ্মসমাজ একটা খুব বড় স্থান ( ংলার নবযুগের ইতিহাসে अश्किांब्र कैब्रेिब्र जां८छ्न। প্রবাসী—শ্রাবণ, ১৩২৯ [ २२* उॉ*, sग थ७ त्रांशैनठांब्र धवः भांनबठांब्र श्रांप्रर्न बूक बाहेब्रॉ३ बांक्रनबांब ভূমিষ্ঠ হন। এই ব্ৰাহ্মসমাজ বাংলার নিজস্ব বৰ। প্রবল সংশয়বাদ বা নাস্তিকা, স্বেচ্ছাচার ও অনাচার, স্বদেশের ●थsलिङ १tई अकी हांब्रांड़ेब्रां धृहेषtáब्र अॉअग्न अंश्4-4३ बिविष अभक्ररलब्र झछ इई८ङहै cण*एक ब्रक्र करब्रन बांकनभांछ । আমাদের এই ত্ৰিবিধ ] আত্মবিস্কৃতি দূর করিয়া আত্মজ্ঞানের প্রথম উদ্রেক করেন ব্রাহ্মসমাজ। আর এই কৰ্ম্মে প্রথম এবং প্রধান নায়ক ছিলেন, মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ । রাজ, রামমোহন ইহার স্বত্রপাত করিয়া যান, দেবেন্দ্রনাথ রাজার সিদ্ধান্ত ও সাধন দুইই বর্জন করেন । তত্ত্ব-সিদ্ধাস্তুে রাজা অদ্বৈতমতাবলম্বী ছিলেন। মহর্ষি ভক্তিবাদী ছিলেন । রাজ শাস্ত্র-প্রামাণ্য স্বীকাব করিয়াছেন। মহর্ষি এই প্রামাণ্য বর্জন করেন । - সঙ্গেহ–বিচার—সঙ্গতি-এবং সমন্বয়, ইহাই সত্যের সনাতন পথ । কি করিয়া নিরঙ্কুশ যুক্তিবাদের আক্রমণ হইতে ধর্শ্বের সত্য প্রাণবস্তুকে বঁাচাক্টর রাখিতে পারা যায়, মহর্ধির নিকট ইহাই সৰ্ব্বপ্রধান সমস্তার বি7য় হইল। এ অবস্থায় মহর্ষি গুরু শাস্ত্র বর্জন করিয়াও শুদ্ধ যুক্তির উপরে ধৰ্ম্মসিদ্ধাস্ত ও ধৰ্ম্মসাধনকে গড়িয়া তুলিবার ৰে চেষ্টা করিয়াছিলেন, তাহ অত্যন্ত সমীচীন ও সময়োপযোগী হইয়াছিল। বাংলার নবযুগের নবীন সাধনার ইতিহাসে ইহাই মহৰ্ষির শ্রেষ্ঠতম কীৰ্ত্তি। কিন্তু এখানে মহৰ্ষিও একটা সমন্বয়েরই চেষ্টা করিয়াছিলেন । তিনি যুক্তি মানিয়াও ইন্দ্রিয়-প্রত্যক্ষই যে যুক্তির একমাত্র প্রতিষ্ঠা, ইহ স্বীকার করিলেন না। আমাদের মধ্যে জাত যে অক্সি তাঁহাতে জ্ঞানের কতকগুলি নিত্যসিদ্ধ ছাঁচ আছে। যতক্ষণ না ইক্রিয়ামুভূক্ত বস্তুসকল আত্মার এই জ্ঞানের ছাচে যাইয়া ঢালাই হয়, ততক্ষণ পৰ্য্যস্ত ইঞ্জিয় কোনও বস্তুজ্ঞান দিতে পারে না । জ্ঞানের এই ছাচগুলি ইগ্রিয়ের স্বার ধর বtয় না। ইহার অতীন্দ্রিস্থ যে আল্প তাঁহারই বৃত্তি। মহর্ষি জ্ঞানের এই নিত্যসিদ্ধ ছাচগুলিকে আত্মপ্রত্যয় কহিয়াছেন। আধুনিক যুরোপীয় দর্শনে ইহাকে intuition কহে । স্বদেশের প্রাচীন এবং সৰ্ব্বজনপূজ্য শাস্ত্রের পরিভাষার সাহায্যেই মহর্ষি নিজের স্বানুভূতিলন্ধ ধৰ্ম্মসিদ্ধান্ত লোকসমাজে প্রচার করেন। ইহার ফলে মহৰ্ষির নবযুগের নবীন সাধন প্রাচীনের সঙ্গে ঘনিষ্ঠস্বত্রে আবদ্ধ হইয় পড়ে । এই ভাবে ব্ৰাক্ষসমাজ আমাদের বর্তমান স্বদেশাভিমানেরও প্রথম শিক্ষাগুরু হইয় উঠেন। মহৰ্ষির সুযোগ্য শিষ্য এবং সহকৰ্ম্মী v রাজনারায়ণ বস্ব মহাশয়ই সৰ্ব্বপ্রথমে আধুনিক জ্ঞান-বিজ্ঞানের কষ্টিপাথরে করি। হিন্দুধর্মের শ্রেষ্ঠত্ব প্রতিপন্ন করিতে চেষ্টা করেন। এই বিষয়েও ব্রাহ্মসমাজ বর্তমান যুগের যুগ-সাধনার প্রথম গুরু হইয়৷ আছেন। এই শিক্ষা ও সাধনার প্রাণবস্তু ষে স্বাধীনতা এবং মালবঙ্গ তাহাকে বাংল। যেমন আঁকৃড়াইয়া ধরিয়াছে, অস্তান্ত প্রদেশ সেরূপ ধরে নাই। ইহাও ব্রাহ্মসমাজেরই কাৰ্য্য। ব্রাহ্মসমাজ সত্য-প্রতিষ্ঠার শাস্ত্র গুরু বর্জন করিয়া প্রত্যেক মানুষের সহজ বিচারবুদ্ধিকেই একমাত্র প্রামাণ্য বলিয়। প্রচার করিলেন । এই স্বাধীনতার আদর্শের অনুসরণ করিতে বাইয়া বাঙ্গালী যে সৎসাহসের পরিচয় দিয়াছে এবং অমানবদনে যে ত্যাগ স্বীকার করিয়াছে, অস্ত কোনও প্রদেশের লোকে সেরূপ করে নাই। এবং এই ত্যাগের সাধনায় ব্রাহ্মসমাজই আমাদের প্রথম গুরু হইয়াছিলেন। মহর্ষি দেবেন্দ্রনাথ এই সাধনার প্রথম দীক্ষাগুরু। কিন্তু এ সুধিনা অসাধারণ শক্তি লাভ করে, দেবেন্ত্রনাথের প্রিয় শিষ্য ব্ৰহ্মানন্দ কেশবচন্দ্র সেনের নেতৃত্বাধীনে । , g ("বঙ্গবাণী, আবাঢ় ) ই বিপিনচৰ পাল,
