Ն,o Ե প্রবাসী—শ্রোবণ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড , SAMMAMA AeeAAA AAAA AAAAMMAMMMMeMAMAMMM MAAA AAAA Se AMMMMAMMeMSMMMAMSMAMAMeeMA AMAAASAAAAS AAASASASS SS SeeeSeeSee AAASA SAASAASSAAAAA AAAAS AAAA S AA SAASAASSAAAAAAS AAAASS ও অম্পূণ্যমন্য জাতির লোকের পাশাপাশি বসিয়৷ সেদিন আহার করিয়াছেন। নিমস্থিত ব্যক্তিদের ভিতর প্রায় ৩• • ভদ্রমহিলাও উপস্থিত ছিলেন। এই ভোজের প্রধান উদ্যোগী ছিলেন ভাই उक्रांनन । अन्शूभाडाक पूब कब्रिवीब्र जना बख्ठ। षषहे३ হইয়াছে। এখন বক্তৃত অপেক্ষ হাতে-কলমে কাজ করা দন্থকার। এই ধরণের ভোজের অনুষ্ঠান সৰ্ব্বত্র অনুষ্ঠিত হইলে কিছু কাজ হয়, সঙ্গে সঙ্গে অনেক স্বদেশীর পাওকেও যাচাই করিয়া লইবার সুযোগ পাওয়া যায়। কিন্তু ইহা যথেষ্ট নহে । বঙ্গেয় অঙ্গচ্ছেদ আন্দোলনের সময় বাংলা দেশে এরূপ ভোজ श्ब्राझिल । किछ उीशष्ठ अशृशृङ। मूत्र ३ग्र नॉइं। मनग्लिन জীবনে এবং বিবাহ শ্ৰাদ্ধ প্রভৃতি সামাজিক অনুষ্ঠান উপলক্ষ্যে যে-সব ভোজ হয়, তাহাতে সকল জাতির লোক প্রকাশ্যভাবে একত্র ভোজন করিলে, তবে বুঝা যাইবে, যে, অস্পৃশ্যতা দূর হইতেছে। সমুদয় কংগ্রেস অফিসে “অস্পৃশ্য” ও “অনাচরণীয়" জাতির লোকদিগকে জল দিবীর জন্ত ও অন্ত কাজের জন্ত চাকর রাখা হউক । সরকারী ইৰ্যাহার— সরকারী ইস্তাহারগুলির ভিতর সত্যের মাত্র যে কতটুকু থাকে বহু ব্যাপারে তাহার হিসাব-নিকাশ হইয়া গিয়াছে । সম্প্রতি রাজপুতানীর শিরোহী রাজ্যের ভাল হাঙ্গামী ব্যাপারে কর্তৃপক্ষ যে ইস্তাহার যাহির করিয়াছেন তাহাও অনেকট এই ধরণের । তাহাতে উtহার বলিয়াছিলেন, শিরোহী রাজ্যের ভালগণ রাজসাহেবের প্রস্তারে সন্মত হইয়াছে ; সেখানে শান্তি প্রতিষ্ঠিত হইয়াছে । এই সম্পর্কে রাজস্থান সেবাসজ্যের প্রতিনিধি শ্ৰী ॥ক্ত দ্বারকলাল গুপ্ত লিপিয়াছেন—“আমি এই ইস্তহারের সত্যত নির্ণয়ের জন্য আজমীরের শ্ৰীযুক্ত বি, এস, পথিকের নিকট তীর করিয়াছিলাম। উত্তরে তিনি জানাইয়াছেন, সৰ্বকার বর্ণনা সম্পূর্ণ ভুল। মেবারের নইপুরে পূর্ব দিনেও গুলি চলিয়াছে।” রাজস্থান সেবাসভেম্বর সেক্রেটারী গত ১৭ই জুন আজমীর হইতে জানাইয়াছেন "শিরোহীর এবং অন্ধ্যাপ্ত স্থানের নির্য্যাতিত উীলদের সাহায্যের জন্য জনসাধারণের নিকট হইতে আড়াই হাজার টাক। উঠিয়াছে। এক গাইট কাপড়ও সংগৃহীত হইয়াছে। কিন্তু শিরোহীর রাজ। এইসব অর্থ এবং বস্থাদি বিতরণের জষ্ঠ কন্মদিগকে রাজ্যের ভিতর প্রবেশ করিতে দিতেছেন না। স্বতরাং আপাততঃ চাদ সংগ্রহ বন্ধ রাখা হইবে।” গৌরীশঙ্কর অভিযান— গত বৎসর হইতে গৌরীশঙ্করের চূড়ায় পéছিবার জন্ত চেষ্ট৷ চলিতেছে। গত বৎসর কাপ্তেন হওয়ার্ড বেরী খানিকট উঠিয় বর্ষ আসিয়া পড়ার গৃহে ফিরিয়াছিলেন। এবারে কাপ্তেন বেরী আসিতে পারেন নাই। উহার পরিত্যক্ত অভিযানটির ভার গ্রহণ করিয়াছিলেন জেনারেল ব্রুস। দুনিয়ায় যাহা, আর কেহ করিতে পারেন নাই, জেনারেল ব্রীসের এই দল তাঁহাই করিয়াছেন— র্তাহার শৃঙ্গশীর্ষে ২৭,২•• ফুট পৰ্যন্ত মানুষের চরণ-চিহ্ন আঁকিয়৷ আসিয়াছেন। এর আগে পাহাড়ের সব চেয়ে বেশী উচুতে mmBDDBD BBD BBB DD DBBBBS BBBBB পৰ্ব্বতের ২৪,৬৭ ফুট উচু স্থানটায় প্রায় বারো বৎসর পূৰ্ব্বে তিনি . উtহার সাফল্যের নিশান রাখিয়া আসিয়াছেন। এই ব্যাপারটায় বিশেষ করিয়া লক্ষ্য করিয়৷ দেথিবীর মত জিনিল হইতেছে—এই পাশ্চাত্য জাতিটির দুর্জর সাহস, প্রতিজ্ঞার দৃঢ়তা, অমর্থক বিপদকে আলিঙ্গন করিবার মত নিৰ্ভীকত জাতি कीरूि किग्र। बम्न श्ब्र नl, छूनिग्नाटक झांtठद्र मू%ीब्र छिडब्र श्रांनिग्न জয়ের শ্রেষ্ঠ মাল্যটি গলায় পরিতে হইলে শ্রেষ্ঠ মূল্যই তাহার জনা দিতে হয় । মহারাষ্ট্র মূলসী কনফারেন্স – বোম্বাই সহরে মহারাষ্ট্র মুল লী কনফারেন্সের অধিবেশন হইয়। গিয়াছে। মহারাষ্ট্রের সব স্থান হইতেই প্রতিনিধির কনফারেন্সে যোগ দিয়াছিলেন । মীবল প্রতিনিধিও আসিয়াছিলেন অনেক । কনফারেন্সের সভাপতি হইয়াছিলেন ডঃ মুঞ্জে এবং অভ্যর্থন সমিতির সভাপতির আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন লীযুক্ত সি ভি বৈদ্য । ইহার মুলসী সত্যগ্রহের ইতিহাস আলোচনা করিয়া বলেন—মবলীগণ নরনারী নির্বিশেষে তাহদের পৈত্রিক বাসভূমির জন্য প্রাণ দিতে প্রস্তুত ছিল ও আছে। কাছাকেও বাস্তুভিটা হইতে উচ্ছেদ করিবার জষ্ঠ অাইন প্রয়োগ করা একান্ত ভাবেই অস্তয় । কারণ ইহাতে জনসাধারণের ব্যক্তিগত অধিকারকে খৰ্ব্ব কর হর। একটা কোম্পানীর লাভের পথ প্রশস্ত করিবার জন্যই এই জমী সংগ্রহের চেষ্টা চলিতেছে। আর এই ব্যাপারে ৫৪ খান গ্রামের প্রায় বারো তাঞ্জার প্রঞ্জকে পৈত্রিক বাসস্থান পরিত্যাগ করিয়া গৃহহীন হইতে হইবে। গবর্ণমেন্ট ইহার ভিতরে না থাকিলে এতদিন এ গোলযোগ কবে আপোসে মিটিয়া যাইত। মূল সী সত্যাগ্ৰহী সম্প্রদায়কে জয়লাভ করিতেই হইবে এবং জয়লাভের একমাত্র উপায় সৰ্ব্বথা নিরুপদ্রব-নীতি অবলম্বণ করিয়া চলা । এই ব্যাপারটায় গলমেণ্টের জেদ যে কেন এত বাড়িয়া উঠিয়াছে তাহা আমরা বুঝিতে পারিতেছি না। একটি ব্যবসায়ী কোম্পানীর স্বার্থ অপেক্ষ। এতগুলি প্রজার স্বর্থই যে গণমেণ্টের চেপে বড় হওয়া • উচিত, সে বিষয়ে কোনোই সন্দেহ নাই । শিখ রাজনৈতিক কন্ফারেন্স– গত ২৬ জুন পঞ্জাব ব্যবস্থাপক সভার ভূতপূৰ্ব্ব ডেপুটি প্রেসিডেন্ট সর্দার মহতাব সিংহের সভাপতিত্বে গুজরানওয়ালয় শিখ রাজনৈতিক কনফারেন্সের অধিবেশন হইয়া গিয়াছে। বহুসংখ্যক শিপ এই সভায় যোগদান করিয়াছিল। গুরস্কার প্রবন্ধক কমিটি শিখ সম্প্রদায়ের হিতের জঙ্ক যে-সব কাজ করিয়াছেন সভায় প্রথমে তাহীরই আলোচনা চলে। তাহার পর আলোচনা করা হয় স্বাধীনতা লাভ এবং গুরুস্বারের সংস্কার সম্পৰ্কীয় বিষয়গুলি লইয়া। ইহা ছাড়া সভায় নিম্নলিখিত প্রস্তাবগুলি পরিগৃহীত হইয়াছে। ( ১ ) তাহারা যে কোনে ত্যাগ স্বীকার করিয়া কৃপাণ ব্যবহারের স্বাধীনতা অক্ষুণ্ণ রাপিবেন। (২) পন্থের জন্ত র্যাহার কারাকষ্ট ভোগ করিতেছেন, তাহার। মুক্তিলাভ না করা পৰ্য্যন্ত ইহারাই উহাদের সংগ্রাম দৃঢ়ভাবে পরিচালিত করিবেন। (৩) থদর প্রস্তুত ও ইহার প্রচার স্বরাজলাভের অঙ্কতম প্রধান উপায় । d ( ) মহাত্মা গান্ধী তাহার কায্যের পৃষ্ঠ সমগ্র দেশের কৃতজ্ঞতার श्रृंद्धि । ● ( ) শিখ প্রতিনিধিত্ব সম্বন্ধে কোনোরূপ সিদ্ধান্ত না হওয়ার
