পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৫৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংথ্যা ] দেশ-বিদেশের কথা-—বাংলা Neసి AMMAJMMMAMMMMMAMMMMMAMAAA AAAA SAASAASAASAASAASAASAAMAMAeMMM MJSAAAAAA AAAA AAAA AAJJJSAMAAJJJJJJAAASAAAA কংগ্রেসের কার্য্য কুচারুরূপে সম্পন্ন হইতেছে না । সুতরাং ঐ সম্বন্ধে সত্ত্বয় সিদ্ধাস্ত হওয়া আবিষ্ঠক ৷ শেষোক্ত প্রস্তাবটিতে ইহারা পাঞ্জাব কংগ্রেস কমিটির দৃষ্টিই বিশ্বেৰ তাবে আকর্ষণ করিয়াছেন। সৈনিকের কারাদগু— কানপুরের শিখ রেজিমেন্টের কেশব সিংহ নামক একজন সিপাষ্ঠী সরকারের চাকরী করিতে অস্বীকার করায় রেজিমেন্টের কৰ্ত্ত বিচার করিয়৷ ঠাহীর প্রতি ১৪ বৎসর কারাদণ্ডের আদেশ প্রদান করিয়াছেন। এই শিখ সৈন্যদল কয়েক মাস পূৰ্ব্বে যখন বিলামে ছিল, তখন আরো ভিন জন এই অপরাধে ১৯ বৎসর, ৮ বৎসর এবং ৬ বৎসরের জন্ত করাদণ্ডে দণ্ডিত হইয়াছে। এই অল্প দিনের ভিতর এই শিখ সৈন্তদলের চারিজন সিপাহী চাকরীর বদলে দীর্ঘ কারাবাসের ব্যবস্থ। বরণ করিয়৷ লইল কেন তাহার অমুসন্ধান হওয়া দরকার। কয়েকজন সিপাহী বারাকের বাহিরে গদর পরিয়া বেড়াইত। দলের কৰ্ত্ত হুকুম দিয়াছেন—ব্যারাকের ভিতরে হে নহেই, বাহিরেও কোনে সিপাহী খৃদর কিংবা অকালীদের কালে| উক্ষীণ ব্যবহার করিতে পারিrব ন। চাকরীর খাতিরে যেপানে ব্যক্তিগত জীবনের স্বাধীনতাকে খবল করিযর ব্যবস্ত করা হয় সেখানেই অসন্তোষ এবং অশাস্তি বিশেধ করিয়৷ বিস্তাব লাভের সুবিধ পায় । গোপবন্ধু দাসের কারাদগু — উৎকলের জন-নায়ক শ্ৰীযুক্ত গোপবন্ধ দাস এবং শ্ৰীযুক্ত ভাগীরথী মহাপত্রের বিরুদ্ধে দুই দফা অভিযোগ উপস্থি গু কব হইয়াছিল। বিচারে এক দফায় তাহদের এক মাস এবং আর এক দফায় দুই বৎসর আশ্রম কারাদণ্ডের আদেশ প্রদত্ত হইয়ছে। পণ্ডিত গোপবন্ধু দাস ও শ্ৰীযুক্ত ভাগীরথী মহাপাত্রকে বালেশ্বর হইতে কটক জেলে স্থানান্তরিত করিবার সময় তাহদের হাতে হাতকড়ি ও কোমরে দড়। বাধিয়া লইয়। যাওয়া হইয়াছিল। জেলে আহ৷র সম্বন্ধেও তাঙ্গাদের কোনরূপ জব্যবস্থা করা হয় নাই । rমাট চাউলের ভাত ও কলম্বী শাকের পাতার তরকারী পাইতে পাইতে ইহার ক্রমেই অসুস্থ ও দুৰ্ব্বল হইয় পড়িতেছেন। মদনমোহনের আইন অমান্য— গোরক্ষপুরের জেলা ম্যাজিষ্ট্রেট এবং দেউড়িয়া-কাসিযার মহকুম। ম্যাজিষ্ট্রেট পণ্ডিত মদনমোহনের প্রতি ১৪৪ ধারার নোটিশ জারি করিয়া গোরক্ষপুর জেলার ভিতর সব স্থানে তাহার বক্তৃত। বন্ধ বাথিবীর আদেশ প্রদাণ করিয়াছিলেন । আজমগড়ের সংবাদে প্রকাশ, পণ্ডিত মালকীয় এই আদেশ অগ্রাহ করিয়া একটি দুষ্টটি নহে, একেবারে পাঁচ পাঁচটি সভায় বস্তুত করিয়াছেন। অনবরত ধা দিতে দিতে গবৰ্ণমেণ্ট যে কেমন করিয়া স্থির ধীর মানুষকেও অসহিষ্ণু করিয় ভুলিতেছেন, আইন ভঙ্গের নীতি গ্রহণে বাধ্য করিতেছেন, পণ্ডিত মালীয়ের এই ঘটনাটিই তাহার প্রমাণ । পণ্ডিত মদনমোহন কংগ্রেসের নেতাদের ভিতর বিশেষ ভাবেই মধ্য পথের পথিক । তিনি গবর্ণমেণ্টকে অগ্রাহ না করার দিকেই, আইন অমান্য নীতি গ্রহণের বিরুদ্ধেই এতদিন ওকালতি করিয়৷ আসিয়াছেন। কিন্তু কর্তৃপক্ষ পেঁচাইতে খোচাইতে উহাকেও এমন অবস্থায়ু জানিয়া ফেলিয়াছেন যে, তিনিও আইনের বিরুদ্ধে মাথ৷ एणिtङ बाषा श्ब्रांश्न । 'ॐांश्चन वनौभ १५:१)ब्र वैश्वि७ डांत्रिग्र। গিয়াছে।" নারী শিল্পাভ্ৰম— কাছাড় জেলার শিলচর সহরে "নারী শিল্পাঙ্কম’ নামে একটি প্রতিষ্ঠান স্থাপন করা হইতেছে। জেলা কংগ্রেস কমিটির সম্পাদক শ্ৰীযুক্ত রমেশচন্দ্র, সাহিত্যসরস্বতী মহাশয়ের পত্নী শ্ৰীমতী স্বরবাল cमबैौ आहे श्रांअरभब्र उांब्र अश्१ कब्रिग्रांरश्न । वांत्रणांब्र भश्लिॉर्ण*एक আত্মনির্ভরশীল করিয়া তুলিৰার জন্য স্থত কাটা এবং বয়নের यफ़जन कब्रांश् ७३ यांशप्प्रब्र छैरकला। ७क४७ क्रूण खभि ३छांब॥ লইয়া আশ্রমটি প্রতিষ্ঠিত হইরছে । পাচ জন মহিল৷ স্বেচ্ছাসেবিক এই অtশ্রমে যোগদান করিবার জন্য প্রস্তুত হুইয়াছেন । আশ্রমবাসিনীগণকে আশ্রমের আইন-কানুন সব মানিয়া চলিতে ইষ্টবে। বিধবাগণকে আহায্য এবং বস্থাদি প্রদান করা হুইবে । যাহার। আশ্রমে থাকিবেন আশ্রম তাহীদের ভরণ-পোষণের ভীর গ্রহণ করিবেন। কিন্তু র্যাঙ্গার কেবল মাত্র স্থত। কাটা বা কাপড় বোন। শিখিবেন তাহাদিগকে এক বৎসর কাল আশ্রমের জঙ্ক পাটিয়৷ लि८छ झुझेद । গুজরাটে স্বদেশীর অবস্থা— 最 সম্প্রতি গুজরাট প্রাদেশিক কংগ্রেস কমিটির অধিবেশন হইয়৷ গিয়াছে। সভাপতির আসন গ্রহণ করিয়াছিলেন শ্ৰীযুক্ত বল্লভ ভাই পটেল। তিনি তঁহার বক্তৃতায় বলিয়াছেন,–গুজরাটেই অসহযোগ নীতির জন্ম। কাজেই আইন অমান্য আরম্ভ করিবার পূৰ্ব্বে গুজরাটে গঠনকাৰ্য্যগুলি সম্পূর্ণ হওযা উচিত । গুজরাটে দেড় লক্ষ চরক চলিতেছে এবং প্রচুর পৃদর জমা আছে । সেখানে বিলতি কাপড়ের দোকানে পিকেটিং ন করিয়াও লোককে পদর ব্যবহারে উদ্বদ্ধ করা হইতেছে। 象 ঐযুক্ত পটেলের কথা ঠিক হইলে গুজরাটে যে যথেষ্ট কাজ হইয়াছে সে কথা স্বীকার করিতেই হইবে । পিকেটিং ছাড়াও লোকে যদি গদর ব্যবহার করে তবে বুঝিতে হইবে আন্দোলনের ফল সেপানে ব্যর্থ হয় নাই। প্রাণের ভিতর যপন স্বদেশের জন্ত, স্বদেশের দব্যের জন্য সত্যকর দরদ জাগে, তখন জোর-জবরদস্তিব প্রয়োজন হয় ন—উপবেtধ অনুরোধ পিকেটিং তখন অনাবশ্যক হইয় দাড়ায় । த শ্ৰী হেমেন্দ্রলাল রায় বাংলা বাঙ্গালার বাণিজ্য— ১৯২১ --২২ সনের সবকারী হিসাবে দেপা যায়—এ বৎসর বঙ্গদেশে অমৃদtণীর পরিমাণ শতকর। ১৪ ভাগ কমিয়া গিয়াছে । বিগত বৎসর —অর্থাৎ ১৯২০-২১ সনে বাঙ্গালার ১২২ কোটি ৯৫ লক্ষ টাকার মাল বিদেশ হইতে আসিয়াছিল। আলোচ্য বৎসরের আমূদ্রাণীর পরিমাণ মাত্র ১০৫ কোটি ৯৪ লক্ষ টাকা। গত বৎসর কাপড় বাবদ ৩৭ কোটি ১৭ লক্ষ টাকা আমাদের ঘর হইতে বাহির হইয়া গিয়াছিল। বাংল। হইতে এককালে ১৫ কোটা টাকার কাপড় বিদেশে রপ্তানী হইত। এবীর বিলাতী কাপড়ের আমদানী ৩৭ কোটি ১৭ লক্ষ টাকার স্থলে কমিয়া গিয়া ২৭ কোটি ২৩ লক্ষ টাকায় দাড়াইয়াছে ইহা শুনিলে