পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৪র্থ সংখ্যা } صا حصب صاح پہحہ विचडांब्रउँौरङ छन मांहिङा ७ १ई जां८जांकनांङ्ग छछ छिब्रांशं८झब्र খ্ৰীযুক্ত অমরটাঙ্গ বোখরা, কলিকাতার খ্ৰীযুক্ত পূরণটাদ নাহার ও তীয় পুত্র জীমান পৃথ্বী সিং এবং ভাওনগর, কাঠবারের যশোবিজয় अंइभांशांब्र' &थकां★क श्रहनक७लि खन अंइ लlन कब्रिग्नः श्रांभांप्लब्र क्षुछदांशांई श्ब्रांप्छ्न । তদুপরি অধ্যাপক সিলভঁ লেভি, ডক্টর কুমারী ষ্টেল৷ ক্রাম্রিশ, অধ্যাপক ভিণ্টারনিটুস প্রভৃতি বিম্বন্মণ্ডলীর সমাবেশ । 蟾 এখানে অন্তfন্ত স্কুল-কলেজের মত সাধারণ শিক্ষিতব্য বিষয়ও শিখান হয়। অধিকন্তু সঙ্গীত ও চিত্রবিদ্যা শিখান হয় । ংবাদ প্রকাশে বিপদ “অসমিয়া” কাগজে যে অত্যাচারের সংবাদ বাহির হয়, ম্যাজিষ্ট্রেট, তদন্ত না করিয়াই তৎসম্বন্ধে তদন্তের এই রিপোর্ট দেন যে উহা মিথ্যা । স্থতরাং ঐ সংবাদ প্রকাশ অপরাধে যে ঐ কাগজের সম্পাদক অন্যায়ুরূপে দণ্ডিত হইবেন, তাহা আশ্চর্য্যের বিষয় নহে । রুশিয়ার কে একজন - লোক বলিল, যে, সে বহু লক্ষ টাকা ভারতবর্ষে বিদ্রোহ ঘটাইবার জন্য পাঠাইয়াছে, অমনি, মূল টেলিগ্রামে গান্ধীর নাম না থাকা সত্ত্বেও, অনেক এংলোইণ্ডিয়ান কাগজ লিখিল, যে, ঐ টাকা গান্ধী কিম্বা তাহার দলের লোকদিগকে দেওয়া হইয়াছে । তাহাতে কোন দোষ হইল না। কিন্তু ডেপুটী কমিশনার, কিভ, মীটিং ভাঙ্গিতে গিয়া শ্ৰীমতী হেমনলিনী ঘোষকে প্রহার করিয়াছেন, অমুসন্ধানের পর সার্ভেণ্ট এইরূপ সংবাদ প্রকাশ করায় উহার সম্পাদক ও প্রিন্টারের দণ্ড হইল। বিচারকের মতে সার্ভেন্ট, যথেষ্ট অমুসন্ধান করেন নাই ও সাবধান হন নাই। কিন্তু পৃথিবীর কোথাও কোন কাগজ নিজের নিজের আদালত বসাইয়া উভয়পক্ষে উকীল লাগাইয়া অনেক দিন সপ্তাহ বা মাসের পর সংবাদ ছাপেন না। সকলে যাহা করে, সাভেন্ট, তাহা অপেক্ষা তাড়াতাড়ি করেন নাই বা অসাবধান হন নাই। কিডের বিরুদ্ধে উrহার কোন বিদ্বেষও ছিল না । কিড়ের কথা যে সম্পূর্ণ নির্ভরযোগ্য নহে, - বিচারকও স্বয়ঃ তাহ বলিয়াছেন । সাভেন্টের শাস্তি ন্যায়সঙ্গত হয় নাই, এবং কিণ্ড ষে-মানের হানি হইয়াছে বলিয়া নালিশ করিয়া ছিলেন, তাহা ও প্রতিষ্ঠিত বা বদ্ধিত হয় নাই । বিবিধ প্রসঙ্গ—জেলে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি ব্যবহার ఆల్ళి • বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভা *f; ব্যবস্থাপক সভার অনেকে বেতন চান । অনেক দেশে এরূপ রীতি, আছে বটে। কিন্তু সে-সব স্বাধীন দেশ, তথায় প্রতিনিধিদের বাস্তবিক ক্ষমতা আছে, এবং অনেক শ্রমজীবীও তথায় প্রতিনিধি হয়। বাংলা দেশ আগে ঐরূপ হউক, তখন বেতনের কথা উঠিবে। এখন জেদ করিলে আমরা মেকি পালেমেণ্টের মেকি প্রতিনিধিদিগকে আমাদের দেশের লোকদের গড়পড়ত আয়ের অকুপাতে অল্প কিছু বেতন মেকি টাকায় দিবার ব্যবস্থা করিতে বলিব। যেখানে মুখে ছিপি আঁটিয়া দিয়া হাত তুলাইয়া এতগুলা প্রস্তাবের ডিক্ৰী ডিসমিস হয়, সেখানে এই গুরুতর কুৰ্ত্তব্য করিবার জন্য বেতনের দাবী কেন করা হয় ? উত্তর বোধ হয় এই, যে, কৰ্ত্তারাও ত বেণী কিছু না করিয়া বহুং টাকা পান, আমরা কিছু না পাইব কেন ? “সঞ্জীবনী”র ভ্রম গত সপ্তাহের “সঞ্জীবনী” কলিকাতা-বিশ্ববিদ্যালয়ের একজন কৰ্ম্মচারীর সম্বন্ধে লিথিয়াছেন, যে, “তিনি বিশ্ববিদ্যালয়ের কোন সংবাদ প্রবাণী-সম্পাদককে জানাইয়াছিলেন। প্রবাসীতে তৎসম্বন্ধে খুব প্ৰদাহকারী প্রবন্ধ প্রকাশিত এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের কর্তৃপক্ষদের নিন্দা-সোহিত হইয়াছিল ।” ইহ। মিথ্যা কথা । ইহা ও সত্য নহে, যে, প্রবাসীতে কলিকাভ বিশ্ববিদ্যালয় বা অন্ত কোন প্রতিষ্ঠান বা ব্যক্তির সম্বন্ধে “খুব প্রদাহ শরী” প্রবন্ধ প্রকাশিত হয়, বা হইয়াছিল। “খুব প্রদাহকারী” প্রবন্ধ প্রকাশ করা প্রবাসীর রীতি নহে। “প্রবাসী"তে প্রকাশিত কোন প্রবন্ধটিকে “সঞ্জীবনী” “খুব প্রদাহকারী” বলিয়াছেন, তাহা তিনি নির্দেশ করুন । “প্রদাহকারী” বলিতে আমরা "ইনফ্ল্যামেটরী” (inflammatory) বুঝিয়া থাকি৷ “সঞ্জীবনী” কি-অর্থে ঐ কথা ব্যবহার করিয়াছেন, জানিতে ইচ্ছা করি। উক্ত কৰ্ম্মচারী মহাশয়ের “পদচ্যুতি” হইয়াছে, কিংবা তিনি আমাদিগকে কোন সংবাদ দিয়াছিলেন, ইহাও সত্য মঙ্গে । জেলে মহাত্মা গান্ধীর প্রতি ব্যবহার বাজনৈতিক অপরাধে দণ্ডিত অনেক ব্যক্তির • প্রতি