পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এই সকাল বেলার বাদল-আঁধারে আজি বনের বীণtল্প কি স্বর বাধা রে । বর বর বৃষ্টি কলরোলে তালের পাতা মুখর করে তোলে, উতল হাওয়া বেণুশাখায় লাগার ধাধা রে । ছায়ার তলে তলে জলের ধারা ঐ হের দলে দলে নীচে তাথৈ থৈ । মনু যে আমার পথ-হারানো স্বরে সকল আকাশ বেড়ায় ঘুরে ঘুরে, শোনে যেন কোন্ ব্যাকুলের করুণ কঁদে রে। ૨૦ tayછે ૭૭રક শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর গান এস এস হে তৃষ্ণার জল, ভেদ করি কঠিনের ক্রুর বক্ষতল কল কলে ছল ছল ৷ এস এস টৎস স্রোতে পূঢ় অন্ধকার হতে এস হে নিৰ্ম্মল, , কল কল ছল ছল ৷ রবিকর রূহে তব প্রতীক্ষায় তুমি বে খেলার সার্থী সে তোমারে চায়। তাহারি সোনার তান তোমাতে জাগার গান, এস হে উজ্জ্বল, কল কল ছল ছল ৷ ইকিছে অশাস্তু বায় “জীয়, আয়, আর”, সে তোমায় খুঁজে যায়। তাহার মুদঙ্গ রবে করতালি দিতে হৰে, এস হে চঞ্চল, কল কল ছল ছল ৷ भक्ररेफ्रङा ८कांन् भांब्रांवरण তোমারে করেছে বন্দী পাষাণ শৃঙ্খলে । ভেঙে ফেলে দিয়ে কারা ७ज बषश्शैन श्रोश्नं, এস হে প্রবল, e কল কল স্থল ছল ৷ ৪ বৈশাখ, ১৩২৯ 町 (শান্তিনিকেতন পত্রিক আষাঢ় ) এ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর দণতের কথা "ত থাকিঙে দাতের মৰ্য্যাদা বুঝা যায় না”। দীত এক রকম হাড় বিশেষ । হাড়ে প্রধানতঃ দুইটি জিনিল আছে—লবণ ও জিলেটিন । জিলেটিনের সঙ্গে যদি চূণ-জাতীয় পদার্থ যথেষ্ট না থাকে, তবে হাড় তেমন শক্ত হয় না । যে শিশুর হাড় শক্ত হয় না, অল্প বয়স হইতেই তাহাদিগের প। বাকিয় যায় । আবার, যে কারণে শিশুদিগের হাড় শক্ত হয়,ন (অর্থাৎ রক্তে চুণ জাতীয় পদার্থ কম হইলে ), সেই কারণেই সেই-সেই শিশুর জাত তেমন মজবুত হইতে পায় না। কাজেই, গর্ভকালীন মাতার স্বাস্থ্য ও পাস্তাখাদ্যের উপরে ক্রণের বা ভবিষ্যৎ বালকের দাতের হিতাহিত নির্ভর করে । দীত ভাল রাখিবার উপায় প্রথম কথা।--যদি ভাল (সুস্থ, সবল, স্বৰ্দশ্য ও দীর্ঘকালঙ্কার ) দtত পাইতে চাও, তবে গর্ভবতী ও স্তন্তদাত্ৰী মাতার আহারের দিকে দৃষ্টি রাখিবে । দ্বিতীয় কথা।--ঘদি ঠান্ত ভাল করিয়া রাখিতে চাও, তবে কখনো মুখ দিয়া নিঃশ্বাস ফেলিও না । 變 তৃতীয় কথা –টাতকে সুস্থ বাপিতে হইলে, প্রত্যহ এবং প্রত্যেক BB DBBB BBBB BK BBSSS BSBB BBBSBB BB BBBB এবং রাত্রে নিদ্র। যাইবার ঠিকৃ পূৰ্ব্বেই আর একবার সকলেরই বীতিমত দীত মাজা উচিত। ইহা ছাড়া অতি সামান্ত কিছু গাইলেও, তৎক্ষণাৎ এবং পানশুপারি খাইবার পরেও খুব ভাল করির কুলকুচি করিয়া মুখ ধোওয়া উচিত। দাঙ্গ পরিষ্কার রাখিবার আর একটি উৎকৃষ্ট উপায়—প্রত্যেক গ্রাস খুব ভাল করিয়৷ চৰ্ব্বণ করা । চতুর্থ কপ, -মৃগ যেন কথনে টকিয় না যায়। আহারের এতটুকুও কর্ণা মৃগে থাকিলে, তাহ হইতেই সেখানে অক্সরস উৎপন্ন হয় । দীতের পাথরের মত এনামেলে এই অক্সরস লাগিলেই এনামেল ক্ষয় হইতে থাকে। পান বা মুখশুদ্ধি ব্যবহার করিলে, মুথে প্রচুর ক্ষারধৰ্ম্ম লাল ক্ষরিত হয়--তাতার ফলে মুখ কুলকুচি করায় কাজ হয় বলিয়া, মুখশুদ্ধির এত অাদর। কিন্তু যে মুপগুদ্ধিই ব্যবহার কর না কেন, উহা ব্যবহারের পবেই মুখ বেশ করিয়৷ ধুইয়। ফেল চাই । পঞ্চম কথা।--মুখে জীবাণুর চাষ আবাদ করিও না । দাত ও মাড়ি—এই দুইয়ের ফাক দিয়া অথবা দাতের পাথরের মত এনামেলের গা ভেদ করিয়া যদি কোনও জীবাণু প্রবেশ কয়ে, তযে সে কি-কি করিতে পারে ? - ( ১ ) দতি ও দ্বতের মাড়ির মাঝে পূয নির্গত হওয়া । ( ২ ) দাতের শাসের ভিতরে কনকননি স্থষ্টি করা । (৩) দীতেব শ স ভেদ করিয়া, চোয়ালের যে গৰ্বে দীতটি বসান আছে, সেখানে পুয সৃষ্টি করিয়া, দাতের গোড়ীয় স্ফোটক উৎপাদন করা । ( ৪ ) অল্প অল্প করিয়া জীবাণুজীত বিগ দীতের শাসের লসিক শির দ্বার সমপ্ত দেহে ছড়াইয় পড়া ।