পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬৭e আমাদিগের কর্তব্য প্রখম কৰ্ত্তব্য । —দীত পরিষ্কার রীখিবে । দীতের সকল পিঠই ঘলিয়৷ মজিবে—যতবার কিছু খাইবে ততবার সযত্নে মুখ ধুইবে । পান, দোক্ত, "খ", "খৈনি”, জরদ, স্বৰ্ত্তি প্রভৃতি ত্যাগ করিবে । विठौग्न कéवा -धूंद नब्रय ८कांन विनिव यउाश् ‘शाश्व नां । সুপারি, চাল-কড়াই প্রভৃতি চিবানর অভ্যাস রাখিবে । তৃতীয় কৰ্ত্তব্য –মিষ্টান্ন কম খাইবে । খাইয়াই খুব ভাল করির यू१ भूश्व । চতুর্থ কৰ্ত্তব্য —সময়ে, সহজপাচ্য, স্বখাপ্ত খাইবে ; পরিশ্রম রীতিমত করিবে ; মুক্ত বায়ু নিত্য সেবন করিবে—অর্থাৎ সৰ্ব্বদ শরীয়-পালনে বন্ধুবান হইবে। পঞ্চম কৰ্ত্তব্য —কখনো মুগ্ধ ই করিয়া নিঃশ্বাস ফেলিবে না। ষষ্ঠ কৰ্ত্তব্য ।--দীতের কোথাও ব্যথা হইলেই "তৎক্ষণাৎ তাহার , চিকিৎসা করাইবে । টিচার আইয়োডিন কয়েক ফোটা জলে গুলিয়। কুল্লি করিলে, এবং যে দীতে ব্যথা, সেই দীতের যেখানে কাল দাগ হইয়াছে সেইখানে, দীত ও মাড়ির সংযোগ স্থলে, এই দুই জায়গায় টিংচার আইয়োডিন লাগাইলে, অনেক সময়ে অতি সহজেই জাতের রোগ হইতে নিষ্কৃতি পাভ করা যায় । এই ঔষধ ছু-দশ ফোট পেটে গেলেও কোন অনিষ্ট হয় না । কচি ছেলের অতি অল্প বয়স হইতেই দণত মাজিতে আরম্ভ করিবে। যtহীদের অত্যন্ত মিষ্ট খাওয়া অভ্যাস, তাহাদিগকে মাঝে মাঝে বা প্রত্যহ সোড বাই-কাৰ্ব্বনেটের কুল্লি করাইলে, বেশ স্বফল পাওয়া যায়। পান, দোক্তা, চুরুট ও তামাকে—দীতের শুলব্যথায় সামান্ত উপকার হইলেও আখেরে তাঁহাদের দ্বারা দীতের অপকারই বেশী হইয় থাকে । . ( স্বাস্থ্যসমাচার, আষাঢ় ) গান বৃহযুগের ওপার র্থেকে অtধtঢ় এল আমার মনে । কোন সে কবির ছন্দ বাজে বার-বার ধরিধণে । যে মিলনের মালাগুলি ধূলায় মিশে হল ধূলি, গন্ধ তারি ভেসে আসে আজি সজল সমীরণে ॥ সেদিন এমুনি মেঘের ঘট{ রেবানদীর তীরে, এম্‌নি বারি ঝরেছিল শু্যামল শৈলশিরে । মালবিক অনিমিখে চেয়েছিল পথের দিকে, • সেই চাহনি এল ভেসে কাল মেঘের ছায়ার সনে ॥ বহুযুগের ওপর থেকে আষাঢ় এল আমার মনে ॥ ( অলকা, আষাঢ় ) শ্ৰী রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর শ্ৰী রমেশচন্দ্র রায় W. প্রবাসী—ভাদ্র, ১৩২৯ [ २२° छां★, »भ थं७ শিল্পের সচলত ও অচলত ছবি কবিতা অভিনয় ঘাই বল সেটা চল্পে কি না এই নিয়ে কথা। মন দিয়ে লেখা তীরের মত সোজাসুজি চলে ; ভাষাকেও গতি দেয় পরিস্ফুটতার দিকে মানুষের অন্তর বা মনের গুণ! মনে যেখানে ছবি কি ছাপ পরিষ্কার নেই দেখানে ছবির রেখাপাত বর্ণবিদ্যাস সমস্তের মধ্যে একটা আবলা আলস্ত অঙ্কুটত আমরা দেখতে পাই ; কবিতার বেলায়ও এটা দেখি কথার মধ্যে যেন ঝোক নেই, ঝিমিয়ে আছে, আবোল তাবোল বকে’ চলেছে ভাষা ! যদি আর্টিষ্টের মনের হাতে পড়ে চলিত ভাষাও বিনা সাধুভাষীর সাহায্যেই স্বন্দরভাবে চলতে পারে, তবে কালীঘাটের পটের ভাষাকে চলতি বলে তুচ্ছ করা তো যায় না—আৰ্টিষ্টের হাতে এই পটের ভাষা যে সুন্দর হয়ে উঠতে পারে না তা কেমন করে বলা যায় ? জাপানের প্রসিদ্ধ চিত্রকর হকুসাই এই পটের ভাষাতে যে চমৎকার চিত্রসব লিখে গেছেন তা আজকের ইউরোপ দেখে অবাক হচ্ছে ! তাই বলি, যে ভাষাই ব্যবহার করি না কেন, মনের হাতে তার লাগাম ন তুলে দিয়ে তাকে চালিয়ে যাওয়া শঙ্কু। শব্দ মুর ছন্দ, বাক্য রূপ ইঙ্গিত-ভঙ্গী—এর ভাষাকে চালাবার, মনকে বেঁধ বীর, মহাস্ত্র বটে, কিন্তু মনের হাতে এগুলো তুলে দেওয়া তে চাই ! খালি ক্রিয়াপদ দিয়ে কখন পদ্য লেখা যায় না, কিন্তু এই ক্রিয়াপদ ছবিতে মূৰ্ত্তিতে অভিনয়ে ঢের বেশি কাজ করে, কিন্তু এর সদ্ব্যবহার খুব পাক আৰ্টিষ্টের দ্বারাই সম্ভব। রাফেলপ্রমুখ পুরোনো ইতালীর আর্টিষ্টর ছবিতে বায়ু বইছে দেখাতে হলে আগে আগে–ছবির আকাশ-পটে গোটাকতক গালফুলে ছেলে ফুদিয়ে বাটার মতো থানিক ঝড়, কি দক্ষিণ হাওয়া বইয়ে দিচ্ছে এইটে আকৃতে, কিন্তু বায়ুর যথার্থ রূপ এমন চালাকি দিয়ে ধরা না-ধর সমান, ওটা ছেলেমানষি ছাড়া কিছু নয়। ভারত-শিল্পের বায়ু-দেবতার মূৰ্ত্তি তাও আমাদের ইন্দ্র-চত্র-বরণের মতোই ছেলেমান্‌ষি পুতুল মাত্র। একই মূৰ্ত্তি, একই হাবভাব, ভাবনার তারতম্য নেই! দেবমূৰ্ত্তিগুলো তেত্রিশ কোটি হলেও একই ছাচে একই ভঙ্গীতে প্রায়শঃ গড়, তারতম্য হচ্ছে শুধু বাহন মুদ্র ইত্যাদির। একই মূৰ্ত্তি যখন গরুড়ের উপরে তখন হলেন বিষ্ণু, সাতটা ঘোড়া জুড়ে দিয়ে হলেন স্বৰ্য্য। একই দেৰীমূৰ্ত্তি মকরে চড়া হলেই হলেন তিনি গঙ্গা, কচ্ছপে বসিয়ে হলেন যমুনা ! বেদের ইন্দ্র চত্র বায়ু বরণের রূপ-কল্পনার भाषा cय ज्ञकभ मकभ छांदनांझ ७ भश्भिांद्र शीर्षक ; औक मूर्डि আপোলো, ভিনাস, জুপিটার, জুনে ইত্যাদি মূৰ্ত্তির মধ্যে যে ভাবনাগত তারতম্য ;–ত ভারতের লক্ষণাক্রান্ত মূৰ্ত্তিসমূহে অল্পই দেখা র্যায়। একই মূৰ্ত্তিকে একটু আসবাব রংচং আসন বাহন বদলে রকম রকম দেবতার রূপ দেওয়া হয়ে থাকে । বায়ু আর বরুণ, জল আর বাতাস,-দুটো এক নয়, দুয়ের ভাষা ও ভাবনা এক হতে পারে ন। এ পর্য্যস্ত একজন গ্ৰীক ভাস্কর ছাড়া আর কেউ বায়ুকে স্বন্দর করে পাথরের রেখায় ধরেছে বলে আমার জানা নেই। সারথির মানস রাশের মধ্যে দিয়ে যেমন ঘোড়াতে গিয়ে পৌঁছয়, তেমনি মনের ভাবনার সীমান্য ইঙ্গিত ভাষার মধ্যে গিয়ে চলাচল করে, তা সে ছবির ভাষা কবির ভাল বা অভিনেতার কি গায়ক বা নৰ্বকের ভাষা যে ভাৰাই হোক। “The art of Painting (নিরূপণ • qsa fow to ) is perhaps the most indiscreet of all arts"—ণাচন করা চলে ঢেকে ঢুকে আসল মনোভাব গোপন রেখে, কিন্তু বর্ণন করা চলে না সে ভাবে । কথার যেটুকু বা বাচন করবার कांक थांप्छ्, कृदिश उi७ rनरें-एवह दर्शन, नम्र विथा द*न, कृशं