পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

রঘুনাথ কৃষ্ণ ফন্ড্রকে : やbで SAMAMMAMA AMMMMAMMAMMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAMMAMAMAMAMMAMMAAA AAAA AAAAA - * * « F আনন্দের সপ্তম স্বৰ্গে • * * : , খুলতে আরম্ভ করেন । ১৯১১ অবে প্রথমে তিনি এই রকম প্রদর্শনী খোলেন। এই প্রদর্শনী পোলার পর থেকেই লোকে একটু একটু করে তার প্রতিভার পরিচয় পেতে জারম্ভ করে। ১৯১৪ অব্দে বম্বে আর্ট, সোসাইটির প্রদর্শনীতে তিনি “প্রবচন” নামে একটি প্রতিমূৰ্ত্তি পাঠিয়ে দেন। সাধারণু প্রদর্শনীতে ইতিপূৰ্ব্বে তিনি কখনো কোনো মূৰ্ত্তি পাঠান নি। এই প্রদর্শনীতে অনেক নামজাদা লোকের আঁকা ছবি ও প্রতিমূৰ্ত্তি এসেছিল, কিন্তু বিচারকেরা ফন্ড্রকের “প্রবচন” মূর্তিটিকেই সর্বশ্রেষ্ঠ বিবেচনা করেন এবং তাকেই সে বৎসরের সর্বশ্রেষ্ঠ পুরস্কার স্ববর্ণ পদক উপহার দেওয়া হয়। লোম্বাইয়ের এই সোসাইটি প্রায় বিশ বৎসর পূৰ্ব্বে প্রতুিষ্ঠিত হয়েছে, কিন্তু এপর্যন্ত কোনো .pাক্ষরকে, তার স্ববৰ্ণ পদক পাবার উপযুক্ত মনে করেন নি। এই পুরস্কার পাবার পরই ফন্ধের নাম চারিদিকে ছড়িয়ে পড়লে, এবং সেই থেকে তাঁর গুণের আদর ছোতে স্থক হোলো। “প্রবচন” মূৰ্ত্তিটির কল্পনা—একটি ব্রাহ্মণ শাস্ত্র অধ্যয়ন করতে করতে তন্ময় হোয়ে গিয়েছেন । এই তন্ময়ত ফজুকের বাটাগির আঘাতে এমন ফুটে উঠেছে যে, মূৰ্ত্তিটি দেখতে দেখতে বাস্তবিকই দর্শককেও তন্ময় হোয়ে যেতে হয়। বোম্বাই সহরের এই প্রদর্শনীর পর “প্রবচন” মূৰ্ত্তি আসল ও নকল মহীশূর বড়োদা প্রভৃতি অনেক জায়গার প্রদর্শনীতেই দেখান হয়েছে, বড়োদার মঙ্গরাজা তার রাজ্যের আর্ট, গ্যালারীর জন্য . এই মুষ্ঠিটি কিনেছেন। ফড়কে পরে কৃষকের বিলাগিতা, শ্ৰীকৃষ্ণ, বংশীবাদক, অনন্দের সপ্তম স্বৰ্গে, অন্ধজনে দয়া কর, ইহকাল ও পরকাল ( His Heart and sơúi ), শিবাজী, ঘড়িওয়ালা প্রভৃতি অনেকগুলি ভাল মৃষ্টি তৈরি করেছেন। ১৯১৪ অন্ধের প্রদর্শনীর পর বন্ধে জার্ট, সোসাইটির অনেকগুলি প্রদর্শনীতে তিনি তার তৈরি মূৰ্ত্তি পাঠিয়েছেন এবং কয়েকবার পুরস্কারও পেয়েছেন, কিন্তু সুবর্ণ পদক তাকে আর দেওয়া হয় নি। সোসাইটর নিয়ম অনুসারে কোনো শিল্পীকে দু-বার সুবর্ণপদক দেওয়া হয় না। কোনো কোনো সমালোচক বলেন যে ফডুকে যতগুলি মূৰ্ত্তি তৈরি করেছেন তার• মধ্যে কৃষকের fRAtfTl (Farmer's Luxury ) A:R* Héð? সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ ; দুই-একজন বিদেশী সমালোচকও এই মতের পোষকতা করেন। কিন্তু আমাদের মনে হয়, ফছ্‌কে যতগুলি মূৰ্ত্তি তৈরি করেছেন তার মধ্যে ঘড়িওয়ালার মূর্তিটিই সৰ্ব্বশ্রেষ্ঠ । এই মূর্তিটি তিনি অতি অল্পদিন হোলো শেষ করেছেন । ফড়কে কারুর কাছে শিক্ষানবিশী করেন নি বলে’ একদিকে র্তার যেমন স্ববিধা হয়েছে, অন্তদিকে তেমনি বিপদেরওঁ সম্ভাবনা আছে। তার মূৰ্ত্তির মধ্যে ভাবভঙ্গীর অভূত ওস্তাদী দেখুতে পাওয়া যায় বটে, কিন্তু কোনো কোনো সমালোচক বলেন যে শরীরবিদ্য৷ (Anatomy) জান না থাকার জন্য তার মূৰ্ত্তিতে এই দিক দিয়ে গোল থেকে যাবার সম্ভবনা আঁছে। কিন্তু