পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৩৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

a* integi ]*: : 爵 ASAAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAASAAAAMAeeMAAASAASAASAAAS भमन-मांब्र० कई भइ cगई रूषाई अंशां५ झ्न । ह*ा९ এক বৰ্বাসন্ধ্যায় স্থামাদের সমস্ত ভাল সঙ্কল্প উড়ে গুিয়ে श्रां:बांग्न अांबब्रां प्तिडांख जन्ॉग्न थांरलांछनी निरग्न भिन কাটাতে লীগুলাম , এবং, মদন-দাও জামাদের ত্যাগ করলেন । কি করে আমাদের এই অধঃপতন হল তাই निरब्रहे ७रे *ब्र । ভিনটে প্রবন্ধ পড়া হয়েছিল। প্রথম প্রবন্ধ পড়ল অবিনাশ-বিষয় “আধুনিক ইওরোপীয় সাহিত্যের সহিত বাংলা সাহিত্যের তুলনামূলক সমালোচনা”। দ্বিতীয় প্রবন্ধ পড়ল আমাদের ঐতিহাসিক শ্ৰীপতি-বিষৰ ছিল “চন্দ্রগুপ্তের নাম চন্দ্রগুপ্ত ছিল কি না ?” তন্ত্র, পুরাণ, বেদ, উপনিষদ, এমন কি সন্ধির নিয়মগুলি মন্থন করে’, ষ্ট্রপতি এই সিদ্ধান্থে উপনীত হয়েছিল যে চন্দ্রগুপ্তের নাম চন্দ্রগুপ্তই ছিল। তৃতীয় প্রবন্ধ পড়ল স্বরেশ-বিষয় for-"Economo-Biological Background of Euro-Americạn Civilisation" i wstąołą offsil fyzi মদন-দার, কথা ছিল তিনি Bimetalism সম্বন্ধে একটা &वक भञ्जूएबन-क्रूि उ थांब्र श्रय खेठूण ना । cन দিনটা ছিল আষাঢ়ের একটা বর্ষণমুগর দিম । সমস্ত দিন বৃষ্টির পর যদিও সন্ধ্যর পূৰ্ব্বে বৃষ্টি ধরেছিল, তবু স্বাসন্ন বৃষ্টির ভাবটা আকাশ থেকে যায় নি। মদন-দার আসতে দেরি হচ্ছিল--কিন্তু সেজন্য আমরা বিশেষ দুঃখিত ছিলাম না। একবার সেই বর্ষ সন্ধ্য-টিার কথা ভেবে দেখো— মেঘভরা আকাশের পশ্চিমপ্রান্তে দিগন্তের গাছ এবং ছাদ গুলোর ঠিক মাথার উপরে মেঘের ফাটল দিয়ে ঝরে’পড়া হুর্ধ্যাস্তের রঙীন অভ তখনও একেবারে মিলিয়ে शांग्न भेि । श्राभ६1 झांग्रम ¢कडेवी 65ग्नां८ब्र cरुद्धेषां 5ांडांtञब्र উপর খবরের কাগজ পেতে বসে’ ছিলাম । ছাদের পাশে কৃষ্ণচূড়া-গাছের বৃষ্টি-ধোয়া পাতাগুলে ঝলমল করছিল। পাতার ফাঁক দিয়ে মাঝে মাঝে রাস্তায় চলন্ত ট্রামের আলো দেখা যাচ্ছিল। ছাদের টবে অনেকগুলো বেলফুল ফুটেছিল, দক্ষিণুের মাতাল বাতাস হঠাৎ এসে এসে তার মাঝখানে লুটিয়ে পড়ছিল । সত্যি বলছি—সেদিন অর্থনীতিশোনার মন্তু মনে অবস্থা আমাদের ছিল না। শুকতারা Seb-> AA AMA AMAMMA AMAMA AMAMAMMMAMAMAAAA কি সব কথা,যে এলোমেলো ভাবে মনের মধ্যে আনাগোনা । করছিল—বোঝাতে পারব না। সেদিনকার হাওয়ার মত আমাদের কথাবাৰ্বাও হঠাৎ এসে জানি এলিয়ে. পড়ছিল। সত্যেন গুনগুন করে’ গান..! - দিনে তারে বলা যায়।” সত্যেন গাঙ্গে রেখাগুলো. জানৃত না, কিন্তু আমরা তাকে থামৃত্তেজিাম না। সে ফিরে ফিরে দুগর কলি গাইতে লাঞ্জল। কথার অসম্পূর্ণত অথবা স্বরের যেটুকু মিষ্টতার অভাব ছিল, অামাদের মনের •উত্তেজনা সেটুকু পূরণ করে নিচ্ছিল । তখনও জীবনে কোন বিশেষ নারীর আবির্ভাব হয়নি, বটে, তুবু যে যেটুকু জেনেছিলাম—চলন্ত স্কুলের গাড়ীর. জানালার ফঁাক দিয়ে নিমিষের দেখা এক জোড়া চোপ - . অথবা এমনি কিছু—তারই অস্পষ্ট স্থতির চারিদিকে : আমাদের মন ঘুরে ঘুরে গুনগুন করে সেই কথাই বলড়ে চাচ্ছিল—যার ইঙ্গিত ছিল গানে, ছিন্ন মেঘের ফাক দিয়ে ১ ঝরে’-পড়া স্বৰ্য্যাস্তের স্বর্ণ আভায়, দখিন-হাওয়ার গন্ধ- : বিভোর মত্ততায়। যাদের সঙ্গে মিলন হয় নি-সাক্ষাংও, হয় নি—তাদের বিরহে ব্যথিত হয়ে উঠেছিলাম। অমল আমাদের দলের মেম্বর ছিল বটে, কিন্তু অনেক দিন তার সাথে আমাদের দেখাশুনা ছিল না, কারণ প্রায়ু এক বছর হল সে তাদের গ্রামে গিয়ে বাস করছিল। সে সম্প্রতি সেখান থেকে ফিরেছে। একটা ইজিচেয়ারে অৰ্দ্ধেক শোওয়া অবস্থাৎ সে বসে ছিল । সে বলছিল— “আমাদের এই মাটির পৃথিবীর সঙ্গে আকাশের নে কি প্রেমলীলা চলে সে আমি স্বচক্ষে দেখে এসেছি। গ্রীষ্মের দুপুরে দেখেছি আকাশের নিবিড় আলিঙ্গনে মূচ্ছিই। ধরণী । ঝড়ের দিনে দেখেছি উন্মাদ কালো আকাশ অন্ধণেযে পৃথিবীর উপর কি অত্যাচারটাই না করে— যেন সে ঈর্ষায় প গল, সবুজ অঞ্চলের নীচে পৃথিবীর বুকটা ছলে স্থলে ফুল ফুলে ওঠে—তারপর চোখের জলে e পৃথিবীর বুক ভাসিয়ে তবে তার সে রাগ শাস্ত হয় । , আবার দেখেছি শরতের ভোরের বেলায় আকাশ কি মধুর করুণ ব্যাকুল স্বরে যে জাহান করে—সমস্ত গৃহকর্শ্বের মাঝখানে থেকে থেকে পৃথিবীর মনটা ধেন উদাস হয়ে যায়, তার বুকটা অকারণে দীর্ঘশ্বাসে উরে ওঠে