পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৫৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

AYe AASAASAAASeeMAeMAMeMAeMAeSAMeS ত্য করে। ধরণীর কিশোর বয়সে যখন জলস্থলের বভাগ হয় নাই, তখন অগ্নি জল হাওয়া যে অজানা বেদনার গাপন পুলকে মাতামাতি করিয়া বেড়াইত, সেইরূপ অসহনীয় ব্যথাময় স্বখে দম্পতীর দেহমন কঁাপিতে থাকে। স কি স্বপ্ন ভর দিন, সে কি গল্পভরা রাত –শিশুর হাসির চয়েও স্বন্দর, প্রসববেদনার চেয়েও ব্যথাময়, বন্ধুমিলনের চয়েও স্বখময়, ভাইবোনেব ভালবাসার চেয়েও মধুর, মাতৃস্নেহের চেয়েও পবিত্র । রজত ও রমলার প্রথমমিলনের দিনগুলি ! দুইজনে চুইজনের মধ্যে বেন হারাইয়া গিয়াছে, প্রেমের নীহারিকাপথে আপনাদের খুজিয়া পাইতেছে না, প্রতিজন যেন কোন অপূৰ্ব্ব দেশে পথ হারাইয়া ফেলিয়াছে, পথের বঁাকে বাকে নব নব সৌন্দধ্য আবিষ্কার করিয়া চলিয়াছে। দেহের প্রতি অঙ্গ মনের প্রতি গোপন কক্ষ ঘুরিয়া ঘুরিয়া কত কৌতুক কত ঔংস্থক্য, প্রতিক্ষণে নব নব অমৃত-ভাণ্ডারের রহস্ত উদঘাটন। কথা কওয়ায়, চুপ করায়, হাসায়, চোখের জলে, চাওয়ায়, না চাওয়ায়, ছোয়ায়, না ছোয়ায়, বসায়, চলায়, হাতের সঙ্গে হাতের বাধনে, কেশের সঙ্গে কেশের স্পর্শে, অধরের সঙ্গে অধরের মিলনে জগতের কোন্‌ অন্তনিহিত আনন্দময় চৈতন্তের সহিত দুইজনের চেতনা একাকার হইয়া যাইত। , এখন বাহিরের বিশ্ব যদি চূর্ণ-বিচূর্ণ হইয়া যায় কিছুই আসে যায় না ; যে সোনালী বালুচর সন্ধ্যায় মিলন-শয্যা পাতে, যে সিন্ধু মিলনগীত গায়, যে সুৰ্য্যোদয় সুর্ধ্যাস্তের স্বর্ণচ্ছটা মিলনক্ষণ রঙ্গীন করে, যে জ্যোংক্স মিলন-মুহূৰ্ত্ত স্নিগ্ধ করে, সব ঘদি শূন্তে মিলাইয়া যায়, কিছুই আসে যায় না— দুইজন দুইজনের মধ্যে অনন্ত জগং খুজিয়া পাইয়াছে। রমলার অমল তচু সমস্ত বিশ্বের চেয়েও আনন্দন্থষ্টি, অকলঙ্ক নীলাকাশের দিনগুলি তাহারই চোখের উন্নীলিত দৃষ্টি, তারাভরা রাত্রি তাহারই লজ্জাজড়িত আঁখির কৃষ্ণ পল্লবের রহস্যময় ছায় । তাহাঁদের দুইজনের মধ্যেই ত পুপ ফুটিতেছে, কুহু ডাকিতেছে, স্বৰ্য্য উঠতেছে, সাগর গাহিতেছে, জ্যোংস্কা ঝরিতেছে—একটু মিলন যেন অনন্ত ক্ষণ, একটু বিরহ যেন অনন্ত যুগ—তাহাঁদের ঘেরিয়া মাধুর্ধ্যপ্রস্রবণ দিকে দিকে বহিয়া যাইতেছে। প্রবাসী—ভাঞ্জ, ১৩২৯ ( ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড هنگهبي. মধু মধু, বাতালে মধু বহিতেছে, আলোকে মধু ক্ষরিতেছে, আকাশে মধু ঝরিতেছে, সাগরে মধু টলমল করিতেছে, প্রিয়ার দৃষ্টি মধু ও তাহার বাক্য মধু, এই দেহ भभू. ७३ चांद्य भधू । কোন স্তন্ধরাত্রে সহসা ঘুম হইতে জাগিয়া রজত দেখিত রমলার এলায়িত নিদ্রিত দেহ—গ্ৰহতারামণ্ডিত নিঃশঙ্গভিমিরবেষ্টিত আকাশের তলে এই নিদ্রাটুকু কি স্বন্দর ! কোন প্রভাতে রমলার আগে ঘুম ভাঙ্গিয়৷ গেলে সে রজতের স্বপ্ত দেহের দিকে চাহিয়া থাকিত— এই বিশ্রদ্ধ বিশ্রামের ছবি প্রভাতের আলোয় কি মধুর ! কোনদিন দুইজনেই এক সঙ্গে জাগিয়া উঠিত, সে কি স্বন্দর মধুর জাগরণ—দুইজনের চুম্বনে যেন পদ্মের মত প্রভাত ফুটিয়া উঠিত, দুইজনের মিলিত চোখের আলো দিয়া মধুর হাসি দিয়া দিনের আলোর স্বষ্টি হইত। রৌদ্র-উদাস কৰ্ম্মহীন অলস দুপুরে ঘরের সব জানলা বন্ধ করিয়া শুধু সমুদ্রের দিকের দরজাটা খুলিয়া রাখিয়া সেই দরজার সাম্নে দুইজনে পাশাপাশি চেয়ারে বসিত। সমস্ত দুপুর হেলাফেলা করিয়া কাটিত । সম্মুখে উদাস জনহীন বালুচরে আলোর প্রখর দীপ্তি আর সাগরের একম্বরে করুণ সঙ্গীত--কখনও দুইজনেরই অজ্ঞাতে দীর্ঘনিশ্বাস পড়িত, মন উদাসী হইয়া উঠিত, কখনও রজত চুপচাপ বসিয়া রমলার চুলগুলি লইয়া খেলা করিত আর রমলা স্তন্ধ পুলকের বিদ্যুতে চকিত হইয়া উঠিত, কখনও রমলার অপৰ্য্যাপ্ত কৌতুকে তীব্র হাসাদগ্ধ : কথায় অলস মধ্যাহ্ন চকিত হইয়া উঠিত । 始 সন্ধ্যার সময় সাগরতীরে দুইজনে বেড়াইত, ঢেউয়ের সহিত খেলা করিতে করিতে রমল জুতা ভিজাইয়া ফেলিত আর রজত সেই ভিজা জুতা বহিত । জ্যোংস্কারাত্রে উদ্বেলিত সমূত্রের দিকে চাহিয়া দুইজনে পাশাপাশি বসিভ, রজতের কোলে রমলা মাথা রাথিয়া শুইয়া পড়িত, তারাগুলির দিকে চাহিয়া সহসা অলক্ষ্যে भूफू निश्वांण भक्लिङ-छौवन शनि ब्रेिब्रकांण dहेक्र* श्थস্বপ্নের মত কাটিতে পারিভ ! রজতের স্নিগ্ধ চোখের উপর তাহার কালে চোখ গিয়া পড়িত—এইরূপ শাস্ত त्रिभु भयूबग्न शनि भ५ख निद्राबि श्रेऊ ! अग्रन्णब्र