পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৬৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

Sb^ ( ૨૭ ) মাৱকল তেল সৰ্বষের তেল প্রভৃতি সমস্ত (রাসায়নিক) বস্তুই, wÙ•îca stoi ( pressure) e stoi ( temperature ) cwrî iা হবে সেই অনুসারে, অবস্থা-বিশেষে, বাষ্পীয়, জলীয় ও কঠিন aseous, liquid, and solid a few wrotto orto | | «forstw bto (atmospheric pressure) nią sw css, HGH সমস্ত বস্তুর উপরেই সমান ভাবে পড়ছে ; এই চাপে জলীয় নারকল কে বাষ্পীয় হতে এত বেণী ( একটা নির্দিষ্ট । তাপ দরকার, তেমনি ন হতে এত কম ( একটা নিদিষ্ট ) তাপ দরকার । একই চাপের হাতে সরষের তেলের বাষ্পীয় বা কঠিন অবস্থা পেতে যে বেশী তাপ দরকার তা নায়ুকল তেল বা অস্ত সব বস্তুর থেকে তফাৎ। • প্রত্যেক বস্তুয় একটা বিশিষ্ট গুণ ( property ) l • নায়ুকল তেলের কঠিন হতে হলে যতটা কম তাপ দরকার iাদের দেশের শীতকালে ততটা কম-তাপ বা শীতলত হয়। সেই একই বায়বীয় চাপের অবস্থাতে, সরষের তেলের কঠিন আরও ঢের কম তাপ •ব। আরও অধিক শীতলতা দরকার, টা শীতলতা আমাদের দেশে পাওয়া যায় না হয় ত অস্ত নে অত্যন্ত শীতপ্রধান দেশে পাওয়া যেতে পারে । সেখানে সৰ্বষের श वरुश्रुझे छमृष्य । & সয়ুষের তেলকে আমরাও জমাতে পারি। তার উপরের চাপ না লৈ তাকে আমরা ঠাণ্ড করে যেতে পারি ; তাঁর কঠিন হবার র্দিষ্ট শীতলতায় যেই আসবে সেই সে জম্বে। অথবা তাপ ন৷ লে, তার উপরের চাপ যদি ক্রমশ বাড়িয়ে যাই, তখন একট। দ্দিষ্ট অধিক-চাপে সবৃষের তেল জমূবে । এরূপ অবস্থা পৰিবৰ্ত্তন লে নার্কল ও সরণের" তেল প্রভৃতিকে গ্রীষ্মকালেও জমানে যেতে রে। অবষ্ঠ কেউ যদি জিজ্ঞেস করেন একই অবস্থাতে নারকল তেল মৃবার ক্ষমতা কোণ থেকে পেলে গ সরণের তেল পেলে না, তার rানো সদুত্তৰ আজও বিজ্ঞান দিতে প্লারে নি। ঐ প্রভাতনলিনী বন্দ্যোপাধ্যায় যেমন অনেক জিনিস সহজে গলিয়া যায়, অনেক জিনিস সহজে লে না (যথা সীসা ও সোনা ) সেইরূপ আবীর অনেক পদার্থ হজেই জমিয়া যায়--আবীর কতকগুলি সহজে জমে না; বথ— রিকেল তৈল ও সরিষার তৈল । জল সহজে জমির যায়, কিন্তু দুধ হজে জমে ন} { পদার্থবিশেষেয় ৩ারল্য এবং কাঠিন্ত তাহাদিগের আণবিক আকর্ষণ-শক্তির উপর নির্ভর করে । যে-সকল পদার্থের অণুগুলির মধ্যে আকর্ষণ-শক্তি খুব বেশী তাহা কঠিন পদার্থ এবং যাঁহাদিগের খুব ক্ষম তাহারা বাষ্পীয়, আর ঘাঁহাদিগের মধ্যে খুব বেণীও নয় এবং খুব কমও নয় তাহার তরল পদার্থ। এই আকর্ষণ-শক্তিব হ্রাস বা বৃদ্ধি উত্তাপ-প্রয়োগে বা উত্তাপৰিয়োগে হইয় থাকে । কোন জিনিষ গলাইতে হইলে উহাতে উত্তাপ প্রয়োগ করিতে হয় এবং এই উত্তাপ সেই জিনিষের অণুগুলির মধ্যে যে আকর্ষণ-শক্তি আছে তাহ ফমাইয় দেয় এবং সেইজষ্ঠই তরল হইয় পড়ে। সেইরূপ উত্তাপ-বিরোগে ঐ শক্তির शुकि श्ब्र । ८महेछछ३ %७ कब्रिप्ल छिनिन अभिज्ञ| १ाग्न रु| रुनि হইয় পড়ে। প্রত্যেক পদার্থের এই অণুগুলির পরস্পর আকর্ষণশক্তি একরূপ নহে-কাহারও বা অধিক, কাহারও কম। যাহার অধিক তাহঞ্চে ওমাহে ৰেশ দেরি হয় না, কিন্তু যাহাদিগের ঐ শক্তি প্রবাসী-ভার্ট, ১৩২৯ ஆ S SS SS SSJJSSASAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS A SAS SSAS SSASAS SSASAS SS SAAAAAMA AMAAA SAAAAAS AAAAASAAAAMAMAMeAMAAASAASAASAASAASAAAS ۶ ما که ه ۶ ه به ۹ ۶-ریه ۶۳ - و- اگر कन उांशब्र नश्य अवः अन्न ठंडांप्ठ बcत्र न ; cगरेछछ मब्रिषांब्र ठण नहळख व गांशांब्र१ नैौद्धकांटलद्र #ां७iग्न ‘ छटम नां, किरू मांब्रिट्कळ ठल बैौठकांग्लङ्ग छैiथtब्र छभिब्रां वांग्र । & ই ইজনারায়ণ মুখোপাধ্যায় ( २१ ) বরিশালের চাউলের মধ্যে কোন একটা স্বতন্ত্র রকম ধাস্তের চাউলকে "বালাম” বলে না । পুৰ্ব্বে যখন রেল-ষ্টীমারের এত প্রচলন হয় নাই সেই সময় চট্টগ্রামের এক প্রকার নৌকাতে বরিশাল হইতে কলিকাতায় চাউল চালান হইত। ঐ নৌকাগুলিতে পেরেকের সম্বন্ধ ছিল না । নৌকীর তক্তাগুলি বেতের বাধন দ্বারা জোড়া হইত। এই নৌকাগুলিকে "বালাম” নৌকা বলিত বলিয়। কলিকাত অঞ্চলে বরিশাল হইতে আমদানী চাউলের নাম “বালাম" বলিয়। পরিচিত। আসাম প্রদেশের তেজপুর, ডিব্ৰুগড়, উত্তরলক্ষ্মীপুর, প্রভৃতি স্থানে বরিশালের চাউলকে “নলছিট’, চাউল বলে। কারণ, আসামের এই-সকল স্থানে যে ষ্টীমারে এই চাউল আমদানী হয় তাঙ্গ নলছিট ষ্টীমার ষ্টেসন হইতে ষ্টীমারে চালান দেওয়া হয় । শ্ৰী হেমন্তকুমার সেন ঐ বিনয়ভূষণ সেনগুপ্ত ( २* ) আলোক ও আলোকিত বস্তু হইতে নির্গত রশ্মিসকলের গতি সরল এবং পরস্পর ক্রমশঃ দুরাপসরণশীল। একই পদার্থের মধ্যে রশ্মির গতি পরিবৰ্ত্তিত হয় না। এক পদার্থের (যথ বযু ) মধ্য দিয়া সরলভাবে গমন করিবার পর অস্ত পদার্থের (যথা জল ) মধ্য দিয়া যাইবার কালীন রশ্মি নিজ গতি পরিবর্হিত করিয়া অন্ত সরল পথে ধাবিত হয় । কম ঘন হইতে ঘনতর পদার্থে যাইবার কালীন রশ্মিসকলের পরস্পর ক্রমশঃ দুরপসরণশীলতার হার কমিয়া যায় ; ঘনতর হইতে কম ঘন পদার্থে যাইযীর কালীন উক্ত হার বাড়ির যায় । একই পদার্থের মধ্য দিয়া যাইবার পর রশ্মি চক্ষুর উপর পতিত হইলে, চক্ষু রশ্মিসকলের সাক্ষস্থলে বস্তুকে দেখিতে পায় ; অর্থাৎ যেখানে বস্তু আছে ঠিক সেইখনেই তাহকে দেখিতে পায় । কিন্তু বিভিন্ন পদার্থের মধ্যে বিভিন্ন পথ দিয়া যাইবার পর রশ্মি চক্ষুর উপর পতিত হইলে, চক্ষুর নিকট প্রতীয়মান হইবে যে তাহার নিকটবৰ্ত্তী রশ্মিগুলির সন্ধিস্থলে বস্তুটি অবস্থিত আছে ; এবং সেইগুপ্ত চকু বস্তুটিকে নিজস্থানে না দেখিয়৷ অন্ত স্থানে দেখিবে। বিষয়টি উদাহরণ দ্বারা আরও স্পষ্ট হইবে :-- পাত্রে জল আছে, এবং চক্ষু বায়ুমণ্ডলে আছে। পাত্রের তলদেশ দেখিতে হইলে বায়ু ও জলের মধ্য দিয়া দেখিতে হইবে। পাত্রের তলদেশের একটি বিলু হইতে ২টি রশ্মি লও। রশ্মি ২টি নিশ্চয় পরস্পর ক্রমশঃ দুরাপসরণশীল। মনে কর তাহদের মধ্যের কোণ ১৪ ডিগ্রি। জল বায়ু হইতে ঘনতর। জল হইতে বায়ুতে আসিয়া রশ্মি ২টির পরস্পর ক্ৰমশঃ দূরাপসরণশীলতার হার বাড়িয়া যাওয়াতে তাঁহাদের মধ্যের কোণও বাড়িয়া গিয়া মনে কর ১৮ ডিগ্রি হইল এবং পরে রশ্মি ২টি চক্ষুর উপর পড়িল । চক্ষুর নিকটবৰ্ত্তী রশ্মি ২টির সন্ধিস্থল স্পষ্টতঃ পাত্রের তলদেশের কিছু উপরে অবস্থিত। স্বতরাং পৃত্রের তলদেশের বে বিলুটি হইতে রশ্মি ছুটি লওয়া হইয়াছিল সেই বিলুটিকে চক্ষু কিছু উপরে দেপিল। এইরূপে সমগ্র তলদেশটি একটু উপরে দেখা যায় । ( পত্রের তলদেশ গেলের গম্ভীরতার প্রায় এক-চতুর্থাংশ উপরে দেথা সাইবে । ) *. ঐ অtশুতোষ স্থানপত্বি