পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮২৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

く*● 登 MAeeMAMA MAMAeeMAMAMAeMeAeeAeeAAAA سه ساس سه سحصحبس محده خاص পাস হইবার পর বসান হয় ও আদায় হইতে আরম্ভ হয় ; অর্থাৎ সেগুলি ১৮৫৭ সালের আইনের প্রায় অৰ্ধ শতাব্দী -পরে বসান হয়। কিন্তু ১৮৫৭ সালের আইন, इंश्यांद्र পর इहे८ङहे विश्वविशांनएबब्र नांना श्रृंबौक्र शृंशैऊ श्८ङ चांब्रछ श्, श्उब्रा९ ८न७निम्न चश्न को आमाश्6 उधन श्रेष्उद्दे আবশ্যক ও আরম্ভ হয়। তাহা হইলে কথাটা দাড়াইতেছে এইরূপ, যে, ১৮৫৭ সালের আইন পাস্ হইবার পর হইতেই যে-সব রকমের কী আদায় করা আবশ্যক ও জারম্ভ হয়, গবর্ণমেন্ট ঐ সালের আইনে তাহার কোন ॐtझ५ दां दादश रुद्रग्रन नाँझे, क्खुि ख्रर्क भंडांशौ श्रृंहब्र যে-ষে ফী বসান হয়, তাহার ব্যবস্থা করিয়া গিয়াছেন ! ইহা ধে গবর্ণমেণ্টের ভয়ঙ্কর নিকট-মদৰ্শিতা ও उइस्त्र দূর-দর্শিতার পরিচায়ঞ্চ, তাহাতে সন্দেহ নাই! সৰ্ব্বাপেক্ষ মজার কথা বলিতে এখনও বাকী আছে। যদি ব্যয় সম্বন্ধে শেল . কর্তৃপক্ষ ( যেমন গবর্ণমেণ্ট) অপব্যয় চুরি প্রভৃতি নিবারণের জন্য কোন উপদেশ দিতে বা নিয়ম প্রণয়ন করিতে চান, তাহ হইলে ইহা মনে করাই যুক্তিসঙ্গত ও স্বাভাবিক, যে, ছোট বড় সব রকম আয় সম্বন্ধেই ঐ কর্তৃপক্ষ তদ্রুপ: ব্যবস্থা করিবেন ; কিন্তু যদি তাহ না করেন, তাহা হইলে অন্ততঃ পক্ষে মোটা মোট টাকার ব্যয় সম্বন্ধে ব্যবস্থা করিবেন, অল্প টাকা সম্বন্ধে উদাসীন থাকিতে পারেন। কিন্তু কমিটিৰয় বলিতেছেন, যে, যে ছোট ছোট ফীগুলি অৰ্দ্ধশতাব্দী পরে অস্তিত্ব প্রাপ্ত হয়, যেগুলি , ১৮৫৭ হইতে ১৯০৪ সাল পৰ্য্যন্ত ছিল না, এবং পরে যাহার মোট বার্ষিক পরিমাণ সামান্য কয়েক হাজার টাকা মাত্র হইয়াছে, তাহার ব্যয় সম্বন্ধে উপদেশ দিবার ও নিয়ম করিবার ক্ষমতা ১৮৫৭ সালেই গবর্ণমেণ্ট লইয়াছেন, কিন্তু যে-সব মোটা মোট ফী ১৮৫৭ সালের পর হইতেই আদায় আরম্ভ হয় এবং যাহার মোট পরিমাণ এক্ষণে বৎসরে বহু লক্ষ টাক, তাহার ব্যয় সম্বন্ধে উপদেশ দিবার ও, নিয়ম ক্ষরিবার কোন ক্ষমতা গবর্ণমেণ্ট কোন আইন দ্বারাই এপর্য্যন্ত গ্রহণ করেন নাই! গবর্ণমেণ্ট বিশ্ববিদ্যালয়কে লক্ষ লক্ষ টাকা খরচ কুরিবার বিষয়ে বিশ্বাসভাজন মনে করিয়াছেন, প্রবাসী-ছাত্র, ১৯২৯ - ২২৭ ভাগ, গুম খণ্ড । किरू रूद्रब्रक हांबांब्र छैोक्र १ब्रछ कब्रिबांब्र विबद्दग्न विचांग করিতে পারেন নাই । • कबिग्रिड इजन् नायबान पञांहेनछ ८णांक झिरणन, ७वर जांभब्रां जांद्देन छांनि न । cमहे छछ नश्छ जूकिब्र সাহায্যে ভয়ে ভয়ে কিছু লিখিলাম। ভুল হুইয়া থাকিলে আইনজ্ঞগণ কৃপাপুরঃসর দেখাইয়া দিবেন। আমাদের পূৰ্ব্বোন্ধত ১৫ ধারায় প্রবেশিক আদি পরীক্ষার সাধারণ ফীর সম্বন্ধেই ব্যবস্থা করা হইয়াছে ; ব্যবস্থাপকগণ নিকটকেও উপস্থিতকে ছাড়িয়া দিয়া ভবিষ্যংজ্ঞান-বলে দূর ও অনাগত সম্বন্ধে কল্পনার সাহায্যে ব্যবস্থা করেন নাই । ভারত-সভা н 略 কয়েকদিন হইল, ভারত-স গর বাৎসরিক অধিবেশন হইয়া গিয়াছে। চলিত ভাষায় যাহাকে “জুলুম” বা যথেচ্ছাচার বলে, শুনা যায়, এই অধিবেশনের কাৰ্য্যপরিচালন। ব্যাপারে আগাগোড়া তাহ প্রকাশ পাইয়াছিল। এ সম্বন্ধে আমাদের নিকট কতকগুলি বিশেষ অভিযোগ আসিয়াছে। অধিবেশনের সভাপতি ছিলেন; স্তার স্বরেন্দ্রনাথ বন্দ্যোপাধ্যায়। তিনি কিরূপে প্রচলিত বিধি সম্পূর্ণ উপেক্ষা করিয়াছিলেন, তাহার অনেকগুলি দৃষ্টান্ত সমেত দুইখানি পত্র আমরা পাইয়াছি। স্থানাভাবে আমরা তাহ এবার ছাপিতে পারিলাম না, সুবিধা হইলে ভবিষ্যতে ছাপিব। কিন্তু শুধু সভাপতি নয়, অন্য কৰ্ম্মকৰ্ত্তারাও সভাপরিচালনায় নির্দিষ্ট বিধান মানিয়া চলেন নাই । র্তাহারা যে প্রণালী অবলম্বন করিয়াছিলেন, তাহা যে কেবল ভারত-সভার নিয়মাবলীর বিরুদ্ধ তাহা নহে, বস্তুতঃ যে কতকগুলি নিতান্ত মৌলিক বিধি না মানিয়া সাধারণ কোনও সমিতিই চলিতে পারে না, তাহাঁদেরও সম্পূর্ণ বিপরীত। & সাধারণ সভা ও অন্তান্ত প্রতিষ্ঠান প্রভৃতির উদ্দেশ্নই এই যে, জনসাধারণ স্বাধীন মতস্বাধীনভাবে প্রকাশ করিতে পারে । এইজন্ত এই সমস্ত সভাসমিতি প্রভৃতিতে ঘাঁহাতে রাজকর্মচারীদিগের তেমন প্রভুত্ৰ ব’গ্রভাব না থাকে,