পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৬৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ] هماییههاحیه عصبیه هماعی-جیح به صصه تصمحصی মত তাহারা মাথায় মাথা ঠেকাইয়া চোখ ধৰ্দ্ধেক বুজিয়া বসিয়া রহিল। মামাবাবু যে একবার ਜਿੱਥ তাহাদের দেখিয়া গিয়াছেন, তাহ তাহারা জানিতেও পারিল না। • রমলা অতি মৃদুকণ্ঠে কানে কানে বলিল,—ওগো ! , রজত মৃদু হাসিয়া বলিল,—কি গো ! আবার দুইজনে স্তব্ধ। এ যে বিনাপ্রয়োজনে অগরণে নামের ডাকার নেশার স্বথে ডাকা । বাহিরে বজ্রপাতের শব্দ হইল, বন্ধ জানলার ফাক দিয় বিছাতের ঝিলকি দেখা গেল । রমলা ধীরে বলিল,—মামাবাবুর ওঘরে গিধে হয়ত কষ্ট হবে। —তা হবে, কিন্তু উনি ত কিছুতেই শুনলেন না । —অমন মামা, তাই তুমি এমন হতে পেরেছ । —আচ্ছা গো, আমার নিজের কোন গুণ নেই, সব ধার-করা —জলের ছাট আসছে কি পড়খড়ি দিয়ে ? . —একটু আস্থক। দেখ, ঘরখানায় কয়েকখানা ছবি দিতে হবে, কি বল ? —আমি ত জীবন্ত ছবি দিয়েই ঘর সাজিয়ে রেগেছি । তোমার যদি দরকার হয় দিও। —ষাও ! * —আচ্ছা, তোমার যে ছবিগান একেছিলুম, আছে ত ? —আছে, তু বলে সেঞ্চন টাঙাতে দিচ্ছি না, না। দেখ, তোমার আঁকা কয়েকখানা ছবি আর কতকগুলো খুব famous ছবি কপি করে’— —যেমন ? —যেমন, র্যাফেলের ম্যাডোনা লেয়োনার্দো দা ভিঞ্চির মোনালিসা, ওয়াটুসের হোপ, আর টার্ণরের দু’একখানা, আর দেখ, অজস্তার সেই 'মা ও মেয়ে’ —বলে’ যাও, বলে’ যাও— —at: Crotott: ottal Portrait by Artist Himself. —বেশ, বেশ । রজজ রমলার গণ্ডে একটু আঘাত করিয়া বলিল,— এই, একটু ওঠোনু, আমি একটু ছলি । রমলা 曾 AMAMAMAMAMAMAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAAAeeA AA MAAA AAAA AAAA SAAAAAM MA AA MAeAMM MAe eMeeAMA AM MeM MA AeA AA eAM ᏑᎼ☾ —থাকুন, আবৃদার, নিজে এমনি একটা চেয়ার আনলেই পার । —আচ্ছ, আমার যখন ভেলভেটে মোড়া চেয়ার আসবে, তুমি বলতে পাবে না। —দেখা যাবে । অতিস্নিগ্ধস্বরে রজত ডাকিল, রমু। এ নাম যেন সে মুহূর্বের পর মুহূৰ্ত্ত দিনের পর দিন আজীবন ভাকিয়া যাইতে পারে, তবু এ নামের অপূর্ব অসীম মাধুৰ্য্য নিঃশেষিত হইবে না। রমলা কোন উত্তর দিল না, চেয়ারটা একটু কাং করিয়া ধীরে তাহার মাথাটা রঙ্গতের বুকের উপর ফেলিয়া দিয়া তাহার মুখের দিকে চাহিল। এ মুখ যৈন সে বংসরের পর বৎসর জন্মের পর জন্ম অনন্ত যুগ ধরিয়া দেখিতে পারে, তবু নয়ন তৃপ্ত হইবে না, হৃদয় জুড়াইবে না। • . বাহিরের আষাঢ়ের আকাশ আরও মেঘঘন विझार-. বিদীর্ণ হইয়। বন্ধনহীন বারিধারা ঝরিয়া পড়িতে লাগিল । ঝড়ের হাওয়ায় পথের গাছগুলির মৰ্ম্মরে কে যেন উদাস স্বরে গাহিয়া ফিরিতে লাগিল, ‘ভরা ৱাদর মাহ ভাদর।’ প্রথম যৌবনের কত বর্ষামুখর-রাতে বিদ্যাপতির এই গানটি রজত গাহিয়াছে । তাহারই স্বর বারি-ঝরঝরে কানে বাজিতে লাগিল। পুরিপূর্ণ অনন্তমিলনের মধ্যে কোথায় অসীম বিরহ রহিয়াছে। মন্দির .ত পূর্ণ হইল, ‘তবু শূন্ত যেন কোথায় কাদিয়া ফিরিতেছে। বুকে যাহাকে পাই, মনে হয়, তাহাকে ত সম্পূর্ণ পাই নাই, এ মিলন ক্ষণিক, এ ফাকি, এ বিরহের ব্যঙ্গরূপ । শিশুর জন্ত মায়ের চিরচঞ্চল প্রাণের ভয়ের মত তাহার বুক ছলিয়া উঠিল, আবেগের সহিত রমলাকে আপন বক্ষে টানিয়া লইল । আষাঢ়-নিশীথ-গগন হইতে অবিশ্রাম জল ঝরিয়া পড়িতে লাগিল, মত্ত শিশুর মত বাতাস দিকে দিকে আনন্দধ্বনি করিয়া নৃত্য করিতে লাগিল। বাতিটি পুড়িয়া শেষ হইয়া নিৰ্বাপিতপ্রায় হইয়া আসিল। (ר ל) রাত্রি আরও গভীর হইয়াছে। কলিকাতায় সাহেব-পাড়ায় যতীনের স্বসজ্জিত বাড়ীর श्ब्रभा उल्लेबाब घब ७ढ़ মোক্ষায় মাধবী চুপ করিয়া