পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৮৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

breS్చ • প্রবাণী—আশ্বিন, ১৩২৯ ് സ സA സ സ്.സ സ സ സ സ TarunnoBot (আলাপ) ০২:২২, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സTarunnoBot (আলাপ) ০২:২২, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സTarunnoBot (আলাপ) ০২:২২, ২১ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)സഫ [ २५-१ खॉं, $१ ५७ அ : মধ্যপ্রদেশে বাঙ্গালী d : জব্বলপুর ভারতবর্ষের মধ্যপ্রদেশের মধ্যে নাগপুরের পরই উল্লেখযোগ্য বড় সংর। জব্বলপুরের একটি বিশেষত্ব এই যে ইহা ভারতবর্ষের প্রায় মধ্যস্থান । সহরের চারি *iछ भाईन नूद्र नईन नौ यदाश्ङि, ७भान ईश्हड তের মাইল দূরে নর্মদা নদীর জলপ্রপাত ও মর্গব প্রস্তরের witzt" (marble rocks) I go offsts csit of rol নর্শ্বদা নদী নিজের পথ কাটিয়া লইয়াছে। ইহা জগৎবাণীর একটি প্রসিদ্ধ দর্শনীয় স্থান। ইহা ছাড়া আরও অনেক দেখিবার জিনিষ আছে, যেমন इने ( reservoir ) costa হইতে এখানকার জল সরবরাহ হয়, ‘মদনমহল' যাহা স্বনামপ্রসিদ্ধা রাণী দুর্গাবতীর শেষ যুদ্ধের স্থান, ইত্যাদি । জব্বলপুর সম্বন্ধে রামায়ণ-মহাভারত-পাঠকগণের জ্ঞাতব্য এই যে এখান হইতে ১৩ মাইল দূরে, যেখানে জলপ্রপাত ও মর্শ্বর পাহাড় আছে, সেইখানেই ভৃগুমুনির আশ্রম ছিল এবং সেইজন্ত ইহার নাম "তৃগুক্ষত্ৰ”। জব্বলপুর চিত্রকূট পাহাড়ের প্রায় ১৮০ মাইল দক্ষিণে এবং খাওবঅরণ্যের (বৰ্ত্তমান পাণ্ডোয়ার ) প্রায় ২৫০ মাইল উত্তরপূৰ্ব্বে অবস্থিত। ইহা নৰ্ম্মদক্ষেত্রের অন্তর্বত্তী বলিয়া তীর্থ হিসাবে একটি প্রধান স্থান । , জব্বলপুরে বাঙ্গালীদের থাকিবার জায়গা দুইটি-প্রথম, সহর, এবং দ্বিতীয়, সহর হইতে প্রায় তিনমাইল ব্যবধানে ক্যান্টনমেন্ট অথবা সদর বাজার। জব্বলপুরের কমিশারিয়াট অফিস বেশ একটি বড় অফিস ছিল এবং সেই আফিসটি বম্বের অধিকার হইতে বাংলার অধিকারে আসায় এবং তাহার অধিকাংশ কৰ্ম্মচারী বাঙ্গালী হওয়ায় সদর বাজারও বাঙ্গালীদের বেশ একটি ছোটখাট কেন্দ্রস্থল হইয়৷ দাড়াইয়াছিল। দূরত। হেতু সহরের বাঙ্গালীদের এবং সঙ্গল্পের বাঙ্গালীদের মধ্যে খুষ কমই সংস্রব ছিল ; স্বতরাং তাহারা পরম্পর নিরপেক্ষ ভাবে আপনাদের জীবন কাটাইতেন। সহরের বাঙ্গালীরা পৃথক দুর্গাপূজা করিতেন এবং সদরের বাঙ্গালীরাও পৃথক দুর্গাপূজা করিতেন ; তবে লর্ড কিচনারের সময়ে জব্বলপুরের কমিশারিয়াট আফিল ভাঙ্গিয় তাহার অধিকাংশ কর্মচারীকে মৌএ বদলি रूब श्छ। cनई जबषि नक्द्र बांखांट्द्र बांनानैौद्र गरथा। भूवहे कभब श्रिब्रांप्रु ७द२ ऊँीशप्नब शृथक कुर्भीभूछांe বন্ধ হইয়াছে। সদরের বাঙ্গালীদের দুর্গাপূজা সেখানকার বাঙ্গালীদের নেতা ৮ গোপালচন্ত্র মুখোপাধ্যায়ের বাটাতেই সম্পন্ন হইত। বাঙ্গালীদের দুর্গাপূজা ছাড়াও সেখানকার মাদ্রাজীদের আর-একটি দুর্গাপূজা হুইত এবং তাহ এখন পৰ্য্যন্তও তাহার ধারাবাহিকভাবে চালাইতেছেন। মাত্রাজীদের এবং আমাদের দুর্গাপূজার মধ্যে প্রভেদ এই যে আমাদের দুর্গাপূজা সাধারণতঃ তান্ত্রিক পদ্ধতিতে হইয়া থাকে, মাঙ্গাজীদের পূজা বৈদিক পদ্ধতিতে হয় । - ঈশ্বরচন্দ্র সিংহ মহাশয়, যিনি প্রায় একশত বৎসর বয়সে মারা গিয়াছেন, তিনিই বোধহয় এখানকার বাঙ্গালীদের মধ্যে সৰ্ব্বাপেক্ষা প্রাচীন । তিনি প্রথমে কমিশারিয়াটে কাৰ্য্য করিতেন এবং সেই কাৰ্য্যস্থত্রে মিউটিনীর পূৰ্ব্বে জব্বলপুরে আসেন। যদিও সিংহ মহাশয় কমিশারিয়াটের কৰ্ম্মস্থত্রে এখানে প্রথমে আসেন, কিন্তু পরে তিনি এখানকার ডিপুটি কমিশনারের অফিসে কৰ্ম্ম লইয়াছিলেন এবং কৰ্ম্ম হইতে অবসর লইয়াও পেন্দন খাপ্ত হইয়া হুদীর্ঘকাল এখানে কাটাইয়াছেন। তিনি অতি সং ও পরোপকারী লোক ছিলেন। তিনি অতি প্রাচীন বলেও বেশ ঘুরিয়া বেড়াইঙে পারিতেন এবং এখানে যে-কেহ নূতন বাঙ্গালী আসিতেন যতক্ষণ পৰ্য্যস্ত সেই নবাগত বাঙ্গালী মহাশয়ের বাসস্থান ও থাকিবার সমুদায় বন্দবন্ত ঠিক করিয়া দিতে না পারিতেন ততক্ষণ পর্য্যন্ত র্তাহার শাস্তি থাকিত না। ऊँींशंब्र cशोञ्च चैबूङ विtखञ्जनांश निश्झ् भशंलग्न बांकांना etoto on cool-fifth (shorthand writing) প্রবর্তক। ৩-৪• বৎসর পূৰ্ব্বে ঈশ্বরচন্দ্র সিংহ মহাশয়ের বাড়ী জব্বলপুরের বাঙ্গালীদের মধ্যে সকলের বসিবার স্থান ছিল । এবং শুনিয়াছি রমেশচন্দ্র দত্ত, বিহারীলাল গুপ্ত, কেশবচন্ত্র পেন ইত্যাদি বঙ্গের মুখোঙ্গলকারী সন্তান অনেকেই বিলাতের যাতায়াতের রাস্তা, হিলাৰে । সেই বাটতে পদার্পণ ও দুই একদিন বিশ্রাম বরিয়া