পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৯৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

এতদিন ধরে সে বাবে মনে মনে পূজো করে আসছিল এবং আজ বংকে সাহস করে প্রেমঞ্চত্র পাঠিয়ে দিয়েছিল সখীর Nাত দিয়ে, তারই জবাব এসেছে এই কিছুক্ষণ হল, রাৰিরে কুঞ্জবাটিকার একপাশের বকুলবীথিকার ঘন ঝোপের আড়ালে মিলনের প্রস্তাব নিয়ে। তার ইচ্ছে হচ্ছিল সমস্ত বাছাই-করা অলঙ্কারগুল আজ সর্বাঙ্গে চড়িয়ে সে এখন থেকেই রাত্তিরের यङिनांtजब बरना अजउ श्य रत्न' शहरू, रुिड উপায় নেই-রাজপুত্র যে মৃত্যুশধ্যায় গুয়ে! কাজেই তাকে মন্দিরের এক কোণে দেয়াল ঠেগ দিয়ে চুপটি করে বসে থাকৃতে হল—মুহমানের মত। বুকে যাদের হাসির লাল রঙ, টকটকে হয়ে উঠেছে, ङicद्र€ श्रीछ মুখপানাকে করে বসে থাকৃতে হয়েছে—রাজার ছেলে মৃত্যুশয্যায়’ধে ! er o সবাই কাছে, হাসি পেলেও কাছে, কান্না পেলে তে। ৰটেই। মোট কথা রাজ্যে এমন একটিও লোক নেই शांब्र भूर्भ न तक थांब्र ८ठांभं न गखज । আজ হাসিমূৰ্ধ কেবল একদনার, তিনি হচ্ছেন রাজকুমারের মা । কিছুক্ষণ হল রাজবৈদ্য রোগীকে দেখে গেছে। রাণী স্তাকে আড়ালে ডেকে জিজ্ঞেস করলেন, “কেমন দেখলেন ?” রাজ-বৈদ্য গম্ভীরভাবে , ঘাড় নেড়ে বল্লে, “হম্বে এসেছে, আর দেরী নেই বড় ।” r ভাল আমি বালি বড় শরতের শেফালির দল, ঝরিয়া-পড়ারই এ যে ফুটে-ওঠা স্বপনে কেবল ! এ যেন রে একাস্তে একেল— মৃত্যুর উরসে জমা তুহিন তুষার-তারি প্রাণ হয়ে ফুটবারই খেলা, স্তন্ধ রাত্ৰিবেলা !" তরুণ আলোক-বুকে যত কিছু सँशनात्र विांष्ट्*ां সচকিতে চুম্বনের যে নিবিড় আকুলত জাগে, আলোকের উদ্যত সে চুম t প্রবাসী—মাশ্বিন, ১৩২৯ SAJJSAAAMAMA AMMMAAAJAMeJJMM AAMAA AMMAM AAAA AAAA AAAAMAMAAeS [ ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড রাণী বল্লেন, “এখনো তো বেশ জ্ঞান রয়েছে।” . বৈদ্য বলে, “বশ্বারোগের বিশেষত্বই ওই, মন্ত্রবার শেষ মুহূৰ্ত্ত অবধি জ্ঞান টল্টনে থাকে।” —“ও, কি কষ্টই a তাহলে ওর ও টের পাচ্ছে। যে, ওকে আর-একটু পরেই—” d ge —“না, তা জানে না। এ রোগে, রোগী শেষ পর্য্যন্তও মনে করে যে সে সেরে উঠবে o রাজ-বৈদ্য চলে গেলে রাণী চুপ করে খানিকটা দাড়িয়ে রইলেন । @ তারপর রোগী যপন জিজ্ঞেস করলে, “ম, কবিরাজ কি বলে গেলেন ?” রাণী বলেন, “বলে গেলেন, শীগগিরই ভূমি ভালো হয় উঠবে বাব!” ५# রোগী আবার বল্লে, “তবে তোমার মুখ আমন শুকনো কেন ?” “কই, না”—বলে’ রাণী একবার অন্যদিকে মুখ ফিরিয়ে নিলেন। তার পর যখন রোগীর দিকে চাইলেন, তখন তার মুখে হাসির অভাব নেই। মৰী কাছে, পুরোহিত কাছে, দেবদাসী কাছে— হাসিকে বুকের মধ্যে জোর করে চেপে রেখে ; রাণী কিন্তু হাস্ছেন—বুকের মধ্যে সমস্ত বিশ্বের কারাকে জোর করে আটকে রেখে ! শ্রী পবিত্র গঙ্গোপাধ্যায় শেফালি অৰ্দ্ধপথে থেমে যায়, তাঃে আগে ঝরে ওরা— ধুলিতলে নিঃশব্দ নিঝুম সম্ভ-জম্বা ঘুম ! স্তব্ধতার তলে ডোবা ব্যর্থ স্বপনের ব্যথারাশি অতল হইতে এসে আঁধারের জোয়ারেতে ভাসি ঠেকিয়াছে প্রভাতেরি তীরে ; স্বরহার গান মোর রূপ ধরে ঝরে যেন যতবার দেখি ফিরে ফিরে ঝর শেফালিরে } ঐ স্বরেশানুন্দ ভট্টাচার্ষ্য