Ե-ԳՀ প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩২৯ م& །། །། །།འདིར་ན་ ee SeS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS S S S S S ASA SSASAS A SASAAASAAA AAAA SeMAYAJSJ~~ ح۶ی ح۶ی حمایی میر ه۶یر م، صحہ مہ حہ حۂحہ،صفصہ حصہ • প্যারা), ৩৮ং ( ৪র্থ প্যাঙ্গা ), ৩৯৩ ( ১ম প্যারা ), ৩৯৫ (২য় প্যার ) পৃষ্ঠা দেখিলে বুৰ যাইবে যে আমি সব কথা বলি নাই। একদল নাগ যে স্বপর্ণদের ভয়ে নারায়ণকে স্বীকার করিতে বাধ্য হইয়াছিল তাং আমি প্রবাণী ৩৮৮ পৃষ্ঠার দ্বিতীয় ও তৃতীয় প্যারাতে’ বলিয়াছি। তাই অজুর্ন কৃষ্ণসখী হইয়াও নাগকস্তাকে বিবাহ করিতে পারিলেন (৩৮৯ পৃঃ ৫ম প্যার) (" নাগের নানা শ্রেণীতে বিভক্ত এবং কোনো কোনো দলের সঙ্গে অৰ্জ্জুনের বিরোধ ছিল না (৩৮৭ পৃঃ, ৬ প্যার ) । @ ভবিষ্যতেও যে এই বিষয়ে অনেক কথা বলিব তাহাও ৩৯৫ পৃষ্ঠায় দ্বিতীয় প্যারাতে জানাইয়াছি। ,ে বক্তব্য হাতে রাখিয়াছিলাম তাহার মধ্যে অনন্ত ও শেষ নাগের কথাই প্রধান । অনন্তনাগ নারায়ণকে গ্রহণ করাতেই শক্তিশালী হইল। তাই অনন্তের দল ও নারায়ণের দল এক হইয় যাওয়া আশ্চর্য্যের কথা নয়। তাই অবতারবাদে জমস্তের স্থান হইল। , • ,
- গীতায় ১০ অধ্যায়ে অাছে “সৰ্পাণাম অস্মি বাহুকি" (২৮ শ্লোক), “অনন্তশ্চাস্মি নাগনামূ" (২৯ শ্লোক)। “বৈনতেয়শ্চ পক্ষিণামূ" ( ৩• শ্লোক)। সেখানে কৃষ্ণ আপনাকে শ্রেষ্ঠ বুঝাইতেই জনস্ত ও “বাল্পর্কির সঙ্গে এক কহিয়াtছন (দ্রঃ –বনপৰ্ব্ব, ১৮৯.১১ এবং অনুশাসন
পেৰ্ব্ব ১৪৭, ৫৭ )। " ... • অনুশাসন পর্বের ১৪শ অধ্যায়ে শিবকেও এইরূপ "অনন্তনাগণ বল। হইয়াছে ( ২২ শ্লোক ) । , মহাভারতে আছে শেষনাগ অঙ্ক নাগদের অধৰ্ম্মাচরণে বিরক্ত হইয় নানা তীর্থে তপস্ত করেন। ব্ৰহ্মা তুষ্ট হইয়া বলিলেন, “বেশ কথা, তুমি জগতের তার বহন কর”। তোমার ধৰ্ম্মকার্য্যে স্বপর্ণ তোমার সহায় ও মিত্র হইবেন ( আদি পৰ্ব্ব, ৩৬, ২৫ ) । 歇 আদি পর্বে বলদেবকে শেষনাগের অংশাবতার বলা হইয়াছে ( ৬৭ অধ্যায়, ৪২ গ্লোক ) । শেষ ও অনস্ত বিষ্ণুভক্ত, তাই এই কথাতে বিরুদ্ধত হয় নাই। বলদেবের মুখ হইতে অনন্তনাগ যাহির হইয়৷ গেলে বলদেব দেহত্যাগ করেন (মেীঘল পূৰ্ব্ব, ১৬, ১২-১৭ শ্লোক)। (অমুশাসন পর্কে ( ১৪৭ অধ্যায়, ৪৭-৬• শ্লোক ) আছে “যেই রাম, সেই বিষ্ণু হৃষীকেশ, সেই অনন্ত ।” - অনন্ত ও শেষ সম্বন্ধে এইরূপ বহু কথা বলিবার আমার আছে। তাহা পরে এক প্রবন্ধে লিখিব। “শেষ নাগের অবতার" কথাটার অর্থ যাহা বুঝিয়াছি তাহাও তখন লিখিব। জাবার আদি পর্বের ১৯৭ অধ্যায়ে ( ৩২,৩৩ গ্লোক ) আছে যে নারায়ণের শুক্ল ও কৃষ্ণ কেশের অবতার বলদেব ও কৃষ্ণ । ইহ দেখাই যাইতেছে যে অন্ত অধাৰ্ম্মিক নাগদের সঙ্গে ধাৰ্ম্মিক অনন্তনাগের বিরোধ হইল। তাই অনন্ত বিষ্ণুর ভক্ত ও স্বপর্ণের সখা । তাই বলদেব আনস্তের অবতার হইলে দোষ নাই । ইহা ছাড়া ঐ প্রবন্ধে আমীর অনেক সিদ্ধাপ্ত ও তাহার হেতু আমি লিখিয়াছি। .তাহার সবগুলি মুখোপাধ্যায় মহাশয়ের মনঃপূত झग्न नोंदें । देश! किङ्कश् चां★5र्षी नग्न । नवाई यांभांब्र निकांछ अंश्१ করিবেন এমন আশা করাই অসঙ্গত। তবে এইসব বিষয়ের অkলাচনা চলিলে নানা জনের সিদ্ধাস্ত ও নানাবিধ ঐতিহাসিক, সত্য প্রকাশিত হইতে থাকিবে। তাঁহাতে আমাদের জ্ঞান প্রতিদিন বাড়িতে থাকিবে । এই বিষয়ে মুখোপাধ্যায় মহাশয় আলোচনা করির আমাদিগকে উপক করিয়াছেন। তাই গুলার উহাকে ধন্যবাদ জানাইতেছি। 強 3 ক্ষিতিমোহন সেন [ ૨૨ન છાજ, કમ વજ مير ¢ t শূদ্র ও ক্ষুদ্র , . f কিছুদিন পূৰ্ব্বে পণ্ডিত যুক্ত বিধুশেখর শাস্ত্রী মহাশয় “পূদ্র” শব্দ ও “ক্ষুত্র” শব্দ এক্ষেই বলতে কিছু বাদানুবাদ হইতেছিল। শাস্ত্রী মহাশয় সংস্কৃতাদি ভাষা হইতে র্তাহার বাক্য প্রমাণিত করিয়াছেন। তবে এই বিষয়ে হিন্দী ও বাংলার প্রাকৃত গ্রন্থাদি হইতেও প্রমাণ মিলিতে পাবে। Б. যথা, ঢাকা মোগলটুলী হইতে ঐ পূর্ণচন্দ্র সিংহ, কর্তৃক প্রকাশিত দ্বিজ বংশীদাস রচিত পদ্মাপুরাণ গ্রন্থের ১৮৯ পৃষ্ঠাতে দেখি, চাঁদ সদাগর লঙ্কারাজকে আপন পরিচয় দিতেছেন— “চক্ৰধর নাম মেীরস্থই ক্ষুদ্ৰ জাতি। ভরদ্বাজ গোত্র গন্ধবণিক্য পদ্ধতি।” আবার ১৯৮ পৃষ্ঠাতে দক্ষিণ পাটনের চত্রকেতু রাজাকে পরিচয় দিতেছেন– ' so “চত্রধর বলে আমি হই খুদ্র জাতি। ভরদ্বাজ গোত্র গন্ধবাণিক্য পদ্ধতি।” আবার ২১১ পৃষ্ঠাতে রাজাকে পরিচয় দিবার সময় চাঁদ বলিতেছেন— “চন্ত্রধরে বলে আমি হই ক্ষুদ্র জাতি। ' ভরদ্বাজ গোত্র গন্ধবাণিক্য পদ্ধতি ", ইহা হইতে বুঝিতে পারি—দ্বিজ বংশীদাস “ক্ষুদ্র” ও “শূত্র" একই কথা বলিয়া জানিতেন। এইরূপ পুরাতন বাংলা ও হিন্দী খুজিলে এই বিষয়ে আরও প্রমাণ মিলিতে পারে। শ্ৰী ক্ষিতিমোহন সেন শ্ৰীযুক্ত হরিদাস ঘোষ গত ভদ্র সংখ্যা প্রবাসীতে শ্ৰীযুক্ত জ্ঞানেত্রমোহন দাস “মধ্যপ্রদেশে বাঙ্গালী" শীর্ষক প্রবন্ধে নৈহাটী-নিবাসী শ্ৰীযুক্ত হরিদাস ঘোষ মহাশয়কে “স্বৰ্গীয় বলির উল্লেখ করিয়াছেন। কিন্তু হরিদাস-বাবু এখনও সশরীরে বর্তমান। তিনি ৫১ নং সিমল ষ্ট্রীটে অবস্থান করেন। শ্ৰী কিরণচন্দ্র দত্ত 稳,- শ্ৰী প্রকাশচন্দ্র দত্ত • শ্ৰী উমাওdসাদ ঘোস মাঠে আগুন গত আধাঢ় মাসের "প্রবাসীতে” শ্রদ্ধাস্পদ শ্ৰীযুক্ত ক্ষিতিমোহন সেন মহাশয়ের লিখিত চাকা জেলার “সাতগায়ের বিল” নামক স্থানে মটর তলায় আগুনের যণনা দেখিলাম। এই ফর্ণনা পাঠেই আমার মনে হয় স্থানটিতে, Peat ( উদ্ভিজ্জীবনের কয়লার রূপান্তরিত হইবার প্রথম অবস্থা ) আছে । আমি সেজন্ত এখানকার জিওলজি বা ভূবিদ্যার প্রধান অধ্যাপক Dr. Fettkeয় সহিত এ বিষয়ে sসীমান্ত আলোচনা করিয়াছিলাম—তাহারও এই মত। কয়লার উৎপত্তি উদ্ভিদ হইতে, একথা সকলেই জানেন। অগভীর .ইদগুলি অনেক সময়ই নানারূপ আগাছার পূর্ণ থাকে দেখা যায়। ७३मक्ल च्णांश् छरण भक्लिग्न। झुप्प्रट्स उगांग्र छमा श्ठ षट्कJ. উদ্ভিদশরীরে অঙ্গরের পরিমাণ শতকরা খুব বেণী—এই অঙ্গার হ্রদের তলায় বছৰৎসর ধরিয়৷ জমিয়া পৃথিবীর আভ্যন্তরিক উত্তাপে অবশেষে করলার পরিবর্তিত হয়। এই রূপান্তরে করেকটি ভিন্ন
