ξε η ο প্রবাসী-বৈশাখ, ১৩২৯ [ ২২শ ভাগ,১ম খণ্ড । 妃 SAMAMAJAJAAA AAAA AAAA AAAA AAAA SAAAAASA SAAAAA JJ JAS SeMAMAAASA SAASAASSAAAAeAM AMS M eAAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAA AAAA AAAA AAAA AAAA AAASS ৰক্ষিত করেনি। কিন্তু আমরা সকলে মিলে যে সমস্তার সমাধান, কতে পারিনি, ঝি যে তা পাবে, এ বিশ্বাস • जांभांग्र हिंज नीं । . - • .ধে বাড়ীতে জমিত্ৰাকৈ কাল রাত্রে দেখেছিলাম, সেটা অভ্যন্তই কাছে। কিন্তু হুমিত্ৰা ত একেবারেই কাছে ছিল না। তাদের বাড়ীর সঙ্কীর্ণ বারাগুটি ঠিক .. গলির ওপারেই। অনেকবার তাকালাম, কেউ সেখানে নেই। শেষবার এৰজন মানুষ দেখতে পেলাম, কিন্তু তাকে না দেখলেও আমার কিছু ক্ষতি হত না। আমারই বালী একজন ছেলে খুব চোখ পাৰিয়ে এধার ওখার .ক্ষেণে ঘরের ভিতর চলে গেল । • মা কোনোদিন ছাতে ওঠেন. না, হটাৎ সেদিন এসে উপস্থিত। বললেন, “জনিস বীরেন, ধর্মের কল বাতাসে মঞ্চে। . আমি তখনই বলেছিলাম না ?” o আমি বললাম, "কলটা হটাৎ কোথায় তুমি নড়তে .দেখলে? আর তখন ধে কি বলেছিলে তা আমার একেবারেই মনে নেই, বলে দিতে হবে।” জামার রসিকতার প্রয়াসকে সম্পূর্ণ উপেক্ষা করে মা বললেন, "আমাদের ফাঁকি দিয়ে বুড়ো ভেবেছিল যে খুব জিতে নেমে এখন মেয়ে.স্থবেলা বাট খাচ্ছে।” বৃথাই না খুঝার চেষ্টা করলাম, বললাম, “কি যে বল্ছ ! কোন বুড়ে এবং কোন মেয়ে ?” • মা বললেন, “ঐ তোমাদের সুমিত্রা গো ! ক্ষ্যান্তর মা ওদের ওখানেও কাজ করে, সেই গল্প করছিল। বুড়ো বাপ মঙ্গে গিয়েছে ;. ওর স্বামীট" আসামে না কোথায় কাজ করে ; শাশুড়ী আর দেওরের সঙ্গে ও এখানে রয়েছে।” শেষ অবধি শুল্বার ইচ্ছায় বললাম, "তোমার কি দেখছি খুব উপন্যাস বানাতে পারে।”
- ম চটে বললেন, "বানাবে কেন ? ও তেমন মানুষ ময় । সেদিন দেওয়ট-কুমিত্রার কাছে টাকা চেয়েছিল, এ দেয়নি। শাশুড়ী ছেলের হয়ে বউয়ের হাতের গহনা খুলে নিতে গিয়েছিলেন, তাও পারেননি। ও মেয়েকে পারলে ত বুঢ়ী! তারপর নাকি দরজা বন্ধ করে সর্বই মিলে সতীকে মারধোর করেছে । শক্ত মেয়ে, একবার টেচিত্রে কাজেওনি : , -
- আমি বললাম, "তার স্বামী কি করতে નઃ !" মা বললেন, “পোড়া কপাল তার স্বামীর । টাকার লোভে বিয়ে করেছিল, তা বুড়ো তাদেরও কৰি দিয়েছে। তার মত না থাকলে কি আর বাড়ীর লোকে বউকে অত যন্ত্রণ দিতে পারে ?” -- ছাতে বেড়ান অপমাপ্ত রেখে নীচে চলে গেলাম । ওদের বাড়ীটার সামনে কয়েকবার ঘুরে এলাম। কিন্তু তাতে লাভ হবার কোনো সম্ভাবনা ছিল না । - এর পর থেকে মাঝে মাঝে সুমিত্রাকে দেখতে পেতে আরম্ভ করলাম। হয়ত আগেও দেখতে পারতাম, কিন্তু যার সম্ভাবনা মাত্রও মনে ছিল না, সে বিষয়ে যথেষ্ট সজাগ থাকতে পারিনি। চেহারা খুব যে বলেছে তা নয়, কিন্তু এই ষে আমার শৈশবের খেলার সঙ্গিনী তা ঠিক যেন অনুভব করতে পারতাম না। গ্রভেদ একটা অনুভব করতাম কিন্তু সেটা এতটা অপরিস্ফুট যে ভাষার রাজ্যে তাকে আমল দেওয়া চলে না । ক্ষ্যান্তর মায়ের সঙ্গে আমার মায়ের অভঃপর ফা-কিছু আলোচনা হত, সৰ-তাতে আমি ভাগ নেবার চেষ্ট. করতাম। কিন্তু শ্রুতিমধুর কিছু লাভ করিনি এটা মিশ্চয়। পাড়ায় চোরের উপত্ৰৰ ৰে নিদিন বাড়ছে এ খবরটা চোরের না দিলেও আমি রোজই পাচ্ছিলাম। কাজেই সেদিন রাত সাড়ে দশটার যখন বাড়ীতে ঢুকতে যাচ্ছি, তখন হটাৎ যে আমার পাশ দিয়ে তীরের মত একটি মনুষ্যমূৰ্ত্তি ছুটে চলে গেল, তাতে, অবাক যত না হলাম, ভয় তার চেয়ে বেশী পেলাম। জামার কোনো মূল্যবান সম্পত্তি চুরি হয়ে গেল-ভয় এজন্ত নয়; কারণ ভগবান আমাৰৈ সে ভয় থেকে মুক্তি দিয়েছিলেন। চোর যদি সত্যিই এসে থাকে তাহলে আমার মাসে বিষয়ে যেভারে নিজের মত ব্যক্ত করবেন, সেইখানেই আমার ভয় ছিল। ঙাই চোরের চেয়েও लिभि ७१ट्झ *७ं शृशन चदिशं लिंगि ८५ मां १थान्नैौडि अब्रज दक कै' भूभूलहन ७ब* थाभांब्र शहब्रज्ञ বা-কিছু জন্থাবর সম্পত্তি সবই যথাস্থানে বিরাজ করছে তখন জাখস্ত হলেও অবাক হলাম। ** শোবার সময় জালোঁ নিভিরে দিয়ে বালিশে মাথা
