পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৪৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

৬ষ্ঠ সংখ্যা ]

  • গাছের বৃদ্ধি নষ্ট করে ཨ་ལ་ཤཱ ་་། དེངེད།།

অনেক বিষপদার্থ আমাদের জানা আছে । বিষমিশ্র জল পিচকারীর -\ মত কোন যন্ত্র দ্বারা পানীর গায়ে ছিটাইয় দিবার ব্যবস্থা আমেরিকায় - /്y. হইয়াছিল। কিন্তু এই ব্যবস্থাতেও স্বফল পাওয়া যায় নাই । মিবিড় পাতার আবরণ ভেদ কবিয়া বিষ-জল গাছের ”সৰ্ব্বাঙ্গ সিক্ত করিতে পারে নাই। সিক্ত করিলেও বিষ শিকড়ে প্রবেশ করিতে পারে নাই | ' fπacπάι". বৈজ্ঞানিক দিকটা আলোচনা করিয়া দেখা ধাউক । আমরা পূৰ্ব্বে দেখিয়াছি, গরম জলীয় বাষ্প পানার পাতাই ঝলসাইয়াছিল, ইহাতে পাল মরিয়াছিল, কিন্তু জলের তলার শিকড় মরে নাই,—কাজেই গাছও মরে নাই। এখন প্রশ্ন হইতে পারে, গাছের পাতায় বিষ-জল ছিটাইয় দিলে তাহাতে উহার শিকড় মরিবে কি ? সৰ্ব্বপ্রথম এই . প্রশ্নটার মীমাংসা করা উচিত ছিল । কিন্তু তাহা না করিয়া ডগায় বিষ • লাগাইলে তাহ গোড়ায় গিয়া পৌছিবুে, ইহা অকুমান করিয়া কওঁপক্ষেরা বিষজল ছিটাইয়া পান। মারিবার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন। “বন্ধ বিজ্ঞান মন্দিরে" এ সম্বন্ধে অনেক গবেষণা হইয়া গিয়াছে। কিপ্রকারে উদ্ভিদের দেহের ভিতর দিয়া রসপ্রবাহ চলাচল করে, তাহ ঐ-সকল গবেষণার ফলে স্পষ্ট জানা গিয়াছে। এখন সকলেই জানিয়াছেন, উদ্ভিদের দেহে বিষপ্রয়োগ করিলে, তাহা উহার ভিতরকার রসপ্রবাহের সহিত নীচু হইতে উপর , দিকে চলে,—বিষ উপর হইতে নীচু দিকে ছুটিয়া আসিতেছে, ইহা কখনই ঘটে না । স্বতরাং বুঝিতে হইবে, বিষ দিয়া পান মারিতে হইলে বিষ-জলপানীর শিকড়ে প্রয়োগ করা প্রয়োজন। মোটা কথাটি না-জানার জন্য যে সময় ও অর্থের অপব্যয় ইয়াছে তা একান্ত ੋੀਬ | - পুৰ্ব্বে যে কথাগুলি বঙ্গুিলাম, কাহা আমরা অহমানের পরীক্ষাতে উক্তিগুলির কচুরী পাম AA AeMAAA AAAA AAAA SAAAAA AAAA AAAA SAAAA SAS A SAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAS SSAAAA AAAA r イア tyసిగ్రీ 炽当上 (৪) কচুরী পামার শিকড়ে বিষপ্রয়োগের ফল —ৰাম দিকের ছবিত্মেবিমপ্রয়োগের পূৰ্ব্ব অবস্থা, ডান কি পরে অবস্থা O সত্যতা সম্পূর্ণ প্রমাণিত হইয়াছে। ৪র্থ চিত্রের বাম দিকে একটি সতেজ কচুরী পানার ছবি দেওয়া হইয়াছে। শিকড়ে বিহ-জল প্রয়োগ করার তাহার অবস্থা ধে প্রকার হয়, তাহা চিত্রের দক্ষিণ অংশে অঙ্কিত আছে। শিকড়ই গোড়ার বিষ শোষণ করিয়া তাহা’ রসপ্রব্যুহের সহিত উপরকার সৰ্ব্বাঙ্গে ছড়াইয়াছে । তাই গাছটির অঙ্গপ্রত্যঙ্গ নীচের দিক্ হইতে মরিতে আরম্ভ করিয়াছে । বিষপ্রয়োগে কেবল. যে কুঁচুরী পান। ই এই প্রকারে, মৃত্যু ঘটে তাই নয়। মে চিত্রের বাম অংশে একটি সতেজ চন্দ্রমল্লিকার গাছ দণ্ডায়মান আছে। মূলে বিষপ্রয়োগে তাহার যে দশা হইয়াছে দক্ষিণের অংশটিতে তাহা প্রত্যক্ষ দেখা যাইবে । রসের সহিত গোড়ার বিষ উপরের সর্বাঙ্গে ব্যাপ্ত হইয়া গাছটিকে মারিয়া কেলিয়াছে । গাছের গৈাড়ায় বিষপ্রয়োগ না করিয়া তাহা আগায় লাগাইলে কি হয়, এখন দেখা যাউক । আগায় বিষ-জল ছিটাইয়াই কচুরীপান মারিবার চেষ্টা হইয়াছিল। লোহা বা অপর ধাতব বস্তুর আগা গরম করিলে ক্রমে তাহার গোড়া গরম হইয়া পড়ে। উদ্ভিদের দেহের ভিতর দিয়া বিষ এই প্রকারে প্রবাহিত হয় কি ? আমরা পূৰ্ব্বেই - বলিয়াছি, হয় না . প্রত্যক্ষ পরীক্ষাতেওঁ আমাদের এই উক্তির সত্যতা’ প্রমাণিত কচুরী পাঞ্জার একটি