পাতা:প্রবাসী (দ্বাবিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৫৫

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

సిరిసి যাহাতে, শরীর ক্ষীণ না হয়, এমত উপায় দ্বারা মন ও ইঞ্জিয়সকলকে বশীভূত করিয়া সৰ্ব্বার্থসাধন করিবে। ." যুদ্ধের সময় মানুষকে খুব দৃঢ় খুব কঠোর হওয়া চাই ; কিন্তু র্যাহারা সেফালের ও একালের যুদ্ধসম্ভারের সংবাদ রাখেন, তাহারা জানেন, অভিধানের সময়েও যোদ্ধাদের অfরামের ও আমোদ-আহলাদের এবং পড়াশুনা করিবার কিরূপ বিস্তৃত আয়োজন করা झुम्न ! প্রত্যেক অংশের পুষ্টি ও কার্যক্ষম অবস্থা অন্য সব ংশের পুষ্টি ও কাৰ্যক্ষম অবস্থার উপর কি ভাবে in ও ফি পরিমাণে নির্ভর করে, তাহ না জানিয়া ও না ভাবিয়া কোন প্রকার ত্যাগমাত্রমূলক ব্যবস্থা করা সুমীচীন নহে। মন্দ যাহা তাহ অবশুই ত্যাজ্য, কিন্তু গ্রহণীয় ও ভোগ্য যাহা তাহা যথাকালে ও যথানিয়মে ভোগ্য ও গ্রহণীয়। ঐকান্তিক ত্যাগ, 'সন্ন্যাস ও কৃচ্ছসাধনের আদর্শের আকর্ষণ আছে, উহ যোগ্য ব্যক্তি দ্বারা অনুস্থত হইলে কায্যকরও হয় ; কিন্তু উহা কোন জাতির বা মানবসমষ্টির আদর্শ হইতে 外订召 a1日 যুক্তাহারৰিগর ব্রহ্মনিষ্ঠ গৃহস্থের আদর্শ অমুসরণ করা সন্ন্যাসীর আদর্শ অনুসরণ করা অপেক্ষা কঠিন । এই কঠিনতর আদশই মানবসমষ্টির আদশ । প্রাচীন ও মধ্যযুগের ভারতবর্ষ সম্বন্ধে আমাদের বতটুকু জ্ঞান আছে, তাহাতে ভারতবর্ষ কোন দেশের কোন বিদ্যা-জান শিল্প সভ্যতাকে প্রত্যাখ্যান কখন করিয়াছিল বলিয়। মনে হয় না । ভারতবর্ষের প্রভাব অন্য অনেক জালির উপর পড়িয়াছিল, অন্য অনেক জাতির প্রভাব ভারতবর্ষের উপর পড়িয়াছিল ; এইরূপে ভারতবর্ষ বড় হইয়াছিল। অতএব স্বদেশ ও বিদেশের মন্দ যাহা তাঙ্কা ত্যাগ করিব বা লইব না, ভাল যাহা তাহা সংরক্ষণ করিব ও লইব,—এই সোজা কথাই প্রকৃত আদশের সূচনা করে বলিয়া মনে করি, ভারতবর্ষের জ্ঞান সভ্যুত্তা ও আদর্ণ ছাড়া আর কিছু গ্রহণীয় নহে, কিম্বা তাঙ্গর মধ্যে পরিবর্তনীয় ও বর্জনীয় কিছু নাই, ইহা ঠিক কথা নহে। ভারতবর্ষীয় সভ্যতার ংজ্ঞানির্দেশও বড় সোজা ፴'ዖ. ভারতবর্গের ইসলামিক প্রবাসী-আশ্বিন, ১৩২৯ fi AMAAASAASAASAA AAAAM AeMMA AM AAAA AAAA AAAA SAAAAAS AAAAAS AAAAAeMAeAeS eeM Aee eeMAeSBMAeee eMAAA AAAA AAAA AAAA AAAAS AA SAASAASSAAAAAAS MeAMAeeMeSeSe eMe eA MSMeS eS eS eS eS M মানব-দেহ ও মানব-প্রকৃতি জটিল। উহাদের ( ২২শ ভাগ, ১ম খণ্ড সভ্যত্বা শিল্প সাহিত্য জীবনযাপনরীতি বিদেশ হইতে আগত, যদিও, এদেশে তাহার পরিবর্তনও হইয়াছে। ইহাকে কেহ বাদ দিতে চান কিম্বা পারেন কি ? তেমনি, অধুনা বিদেশ হইতে ভাল কিছু আপিলে ও পাইলে তাহাকে কেন বাদ দিব, কেন বর্জন করিব ? মনের ও আত্মার কপাট বন্ধ রাখিব কেন ? মন্দের ভয়ে বন্ধ রাখিলে ভালও ত আসিবে না ! বিলতে বাঙালী এঞ্জিনীয়ার জীযুক্ত বীরেন্দ্রনাথ দে বিলাতে স্বাধীনভাবে পরামর্শদাতা (consulting ) এঞ্জিনীয়ারের কাজ করেন। fef osso (electrical), offix (mechanical ) এবং সিবিল, তিন প্রকার এঞ্জিনীয়ারিং কাৰ্য্যেই বিশেষ পারদর্শী। মিঃ জে আবু সার্জ্যান্ট সন কর্তৃক সম্পাদিত ইণ্ডাষ্টিয়্যাল ইণ্ডিয়া নামক উৎকৃষ্ট মাসিক পত্রের আগষ্ট সংখ্যায় তাহার সংক্ষিপ্ত জীবনচরিত, ছবি, এবং তাহার কৃতিত্বের একটি নিদর্শনের বিস্তারিত বুত্তাস্ত বাহির হইয়াছে। আমরা যে ছবি দিলাম, তাহা ঐ ছবির প্রতিলিপি । বীরেন্দ্রনাথের বয়স এখন ত্রিশ “ বৎসর। তিনি কলিকাতা ও গ্লাসগো বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষা লাভ করেন। বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষা সমাপন করিয়া তিনি বিলাতে যে-ধে কাজ করিয়াছেন, তাহার কয়ে চটির উল্লেখ করিতেছি । গ্লাসগো ও সাউথ ওয়েষ্টাৰ্ণ রেলওয়ের এসিষ্টাণ্ট এঞ্জিনীয়ার, ওয়েষ্ট, হার্টলপুল টেকনিক্যাল কলেজের শিক্ষাদাতা, পীটার লিও, এগু, কোম্পানীর ও ওয়ের শিপ্ত বিল্ডিং কোম্পানীর প্রধান এঞ্জিনীয়ার, ওয়েষ্ট,মিন্‌ষ্টারের অনেকগুলি কোম্পানীর নিৰ্ম্মাণকার্ঘ্যে পরামর্শদাতা বিশেষজ্ঞ। তিনি এক্ষণে ইণ্টারন্যাশনাল এঞ্জিনীয়াস সীণ্ডিকেট এবং ইকনমিক্‌ ট্রাকৃচস কোম্পানীর একজন ডিরেক্টর । বিলাতে তিনি নানা এঞ্জিনীয়ালিং কারখানার নক্স প্রস্তুত করিয় তাহ নিৰ্মাণ করিয়াছেন, এবং তদ্ভিন্ন, গ্যাস, জল, ও বাষ্প সরবরাহের কারখান। এবং ড়েন নির্মাণে বহুস্থানে পরামর্শদাতার কাজ করিয়াছেন। তিনি এঞ্জিনীয়ারিং সম্বন্ধে অনেক