পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৭৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

श्वांस्छब्र এই কথা শুনে শ্ৰীহৰ্ষ নিজের বহুভাগ্য মেনে অতিখিদিকে বাড়ীতে রাখলেন । এইখানে কবি এক অদ্ভুত কাহিনী দিয়েছেন। এক বটব্রহ্মদৈত্য “বকুণ্ডা”য় (বাকুগু, বাকুড়া ) রামীকে ইচ্ছা করেছিল। কিন্তু চণ্ডীদাস কি মন্ত্র জানেন, তার কাছে সে যেতে পারত না। চণ্ডীর ভণ্ডামি ও সাধুপন ধরিয়ে দিয়ে র্তকে মারতে পারলে তার মনস্কামনা সিদ্ধ হয়। সে ব্রাহ্মণ রূপ ধরে’ গ্রামে এক কাও বাধালে। বিচার-সভা বাসল, জয়দেবের আত্মা মধ্যস্থ হলেন, তিনি যে জয়দেব, শ্লোকরচনা দ্বারা প্রমাণ করলেন । কিন্তু ব্ৰহ্মদৈত্যের মন্ত্রণা ব্যর্থ হ'ল। কেন্দুলীর ব্রাহ্মণসমাজ “সাধু সাধু চণ্ডীদাস ভক্তচূড়ামণি” প্রচার করলেন। কিছুদিন পরে রূপনারায়ণ ও বিদ্যাপতি মেলানি নিয়ে চলে গেলেন। রামী চণ্ডীদাসকে বলে, “সক্ষেতে জানাই । ভাঙ্গিতে ভবের খেলা বেশি দেরি নাই ।” কেন্দুবিৰে আর না থেকে ছত্রিনায় চল।” রুদ্রমালী গ্রামে প্রচার করলে, গ্রামবাসী দলে দলে এসে প্রভুর চরণ বন্দনা করলে। তিনি সকলকে আশীৰ্ব্বাদ ক’রলেন। চণ্ডীদাস ॥ তুমি মা কল্যাণি, এক পাশে বসে কাদছ কেন ? [ এখানে কবি এক রোমাঞ্চকর কাহিনী দিয়েছেন । এটি উদয়-সেনের পুীতে ছিল না। বিষ্ণুপুরের ঈশানকোণে ছক্রোশ দূরে জামকুড়ি গ্রাম। গায়ে তেলিসায়ের গ্রাম। সেই গ্রামের এক বন্ধু—তেলিসায়েরে অনেক বৈদ্যের বাস আছে—কৃষ্ণসেনকে বিষ্ণুপুরের এক ‘রাজপেতা দিয়েছিলেন। তাতে কাহিনীটি ছিল। কৃষ্ণ-সেন সেই পেতা আশ্রয় করে” মল্লবংশের এক অজ্ঞাতপূর্ব ইতিহাস দিয়েছেন। এখানে সংক্ষেপ করছি । ] কল্যাণী ক্ষত্ৰিয়বালা, ‘সোওদামিনী সমরূপে নবিন জোঙবনা ’ ব্যাঘ্ৰমুখে তার পিতার মৃত্যু হয়। সেই শোকে তার মাতারও স্বত্যু হয়। সে নিরাশ্রয় হয়ে ঐহর্ষের বাড়ীতে থাকত, চণ্ডীদাসের আশ্রম মার্জন করত। চণ্ডীদাস তাকে মা বলতেন । সে পিতার মৃত্যুর দুই তিন দিন পরে গুর্বার • cझांकeणि जसक, नांdiांकांब्र दल नां । "চণ্ডীদাস-চরিত USS ক্ষেপনী'ক হাতে নিয়ে বাঘের সন্ধানে ফিরত । একদিন সমুখে এক বাঘও পড়েছিল। তার ক্ষেপণীর আঘাতে বাঘ মরে’ যায়। বাঘের পিঠে রাজবেশ-পরিহিত এক যুবা অচেতন অবস্থায় ছিল। কল্যাণী তার মুখেচোখে জল দিয়ে চৈতন্ত সঞ্চার করে, এবং শ্ৰীহৰ্ষ উভয়ের বিবাহ দেন। কিন্তু এমন দৈব ঘটনা, জনকয়েক সৈন্য রাত্রে বাসর-ঘর হতে সেই যুবাকে কোথায় নিয়ে গেছে, কেউ জানে না। কল্যাণীও তার পতির নামধাম ভুলে গেছে । চণ্ডীদাস এত কথা জানতেন না । তিনি কল্যাণীকে পতিসেবার উপদেশ যতই দেন, সে ততই কেঁদে উঠে। চণ্ডীদাস হুঙ্কার ছেড়ে আঁখি মুলেন। সে ভাব দেখে সকলে চমকে উঠল। তিনি দেখলেন, মল্লরাজ্য ছারখারে যেতে বসেছে। মল্লেশ্বর কিসেন-গোপালসিংহ গত ২৪ তার বড় রাণী ১৫ বৎসরের পুত্র কালুকে ছোট রাণী জাহ্নবীর হাতে সপে' দিয়ে স্বামীর অমুস্থত হয়েছেন । জাহ্নবী প্রবল প্রতাপে রাজ্য শাসন ক’রছেন। জামকুড়ির রাজা মল্লভূমের প্রকৃত অধিকারী ছিলেন। কিন্তু কিসেন-গোপালের বিদ্রোহী হয়ে সফলকাম হতে পারেন নাই। র্তার পুত্র ধুবরাজ বসন্ত গোপাল-সিংহের অস্তে বিদ্রোহী হয়ে গৌড়ের বাদসাহের সাহায্য প্রার্থনা করতে পাণ্ডুআর দিকে যাচ্ছিলেন। কেন্দুলীর নিকটস্থ বনে যুবরাজ ব্যাস্ত্রদ্ধারা আক্রান্ত হয়ে অচেতন হয়েছিলেন। সেই অবস্থায় কল্যাণী দেখেছিল। এদিকে জাহ্নবীর গুপ্তচর দূরে দূরে কিছু সৈন্ত নিয়ে যুবরাজের পেছু পেছু যাচ্ছিল। সৈন্তের বসন্তকে বিবাহের বাসরঘর হতে বিষ্ণুপুরে ধরে নিয়ে বন্দীশালায় রাখে। জাহ্নবীর আদেশে কারাধ্যক্ষ তাকে প্রত্যহ শতবেত্ৰাঘাত করে। চণ্ডীদাস কল্যাণীকে পতিসেবা ক’রতে বলেছিলেন। তার এই আশীৰ্বাদ মিথ্যা হয় । যুবরাজের প্রতি অত্যাচারও অসহ। তিনি বাসলীকে

  • গুর্ব মাঝারি গাছ। কাঠ শক্ত ও ভারী। ছাতনার পুরাতন বনে আছে। আমি দেখিনি । এই গাছের সোজা ডালে শূল করে হরিণ শিকার করা হত। এই রকম শূল পুতে ক্ষেতের রদ দেওয়া হত, হরিণ লাফিয়ে ক্ষেতে ঢুকতে বেয়ে শূলবিন্ধ হত।

२s) जलब्रगण-मल्लिक-कृङ भन्नडूबब ऐठिशप्न ऑब्र मांभ कांछ । ऐनि दे १७cv गांप्ण अठ एन । देर २७cv मांप्ल कठीणांन गोष्ट्राब्र ছিলেন। সালে ঐক্য হচ্ছে ।