পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮০০

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

"לפאר বিচ্ছেদ । তাদের একটা পিঠ পুর্ব্যের অভিমুখে অন্ত পিঠ পূৰ্ব-বিমুখ। তেমনি ক’রে যে সমাজের এক অংশে শিক্ষার অালোক পড়ে অল্প * वृहखब्र त्रश्न निकांशिशैन, cन-ममांज श्रांकविtणहरषञ्च चउिनंiz° অভিশপ্ত । সেখানে শিক্ষিত অশিক্ষিতের মাঝখানে অসুৰ্য্যস্পগু অন্ধকারের ব্যবধান। দুই ভিন্নজাতীয় মানুষের চেয়েও এদের চিত্তের ভিন্নত আরো বেশী প্রবল। একই মদীর এক পীরের শ্রোত ভিতরে ভিতরে অস্ত পারের স্রোতের বিরুদ্ধ দিকে চলেছে ; সেই উভয় বিরুদ্ধের পার্শ্ববৰ্ত্তিতাই এদের দূরত্বকে আরো প্রবলভাৰে প্রমাণিত করে। ভারতবর্ধ ছাড়া অন্ত সকল সভ্য দেশে শিক্ষার আয়োজন ও ব্যবস্থা যে তথাকার সব মানুষের জন্ত, কবি অতঃপর তাহাই বলিয়াছেন। শিক্ষার ঐক্যযোগে চিত্তের ঐক্যরক্ষাকে সভ্যসমাজ মাত্রই একৗস্তু অপরিহার্ঘ্য বলে জানে। ভারতের বাইরে নানাস্থানে ভ্রমণ করেছি প্রাচ্য ও পাশ্চাত্য মহাদেশে । দেখে এসেছি এসিয়ার নবজাগরণের যুগে সৰ্ব্বত্রই জনসাধারণের মধ্যে শিক্ষাপ্রচারের দায়িত্ব একান্ত আগ্রহের সঙ্গে স্বীকৃত। বৰ্ত্তমান যুগের সঙ্গে যে সব দেশ চিত্তের ও বিত্তের আদান প্রদান বুদ্ধিবিচারের সঙ্গে চালন করতে ন পারবে তার কেবলি হঠে বাবে, কোণ-ঠেস হয়ে থাকবে—এই শঙ্কার কারণ দূর করতে কোনো ভদ্রদেশ অর্থাভাবের কৈফিয়ৎ মানে নি । আমি যখন রাশিয়ার গিয়েছিলুম তখন সেখানে আট বছর মাত্র নূতন স্বরাজতন্ত্রের প্রবর্তন হয়েছে, তার প্রথমভাগে অনেককাল বিয়োহে বিপ্লবে দেশ ছিল শাস্তিহীন, অর্থসচ্ছলতা ছিলই না। তবু এই স্বল্পকালেই রাশিয়ার বিরাট রাজ্যে প্রজাসাধারণের মধ্যে যে অস্তুত দ্রুতগতিতে শিক্ষা বিস্তার হয়েছে সেটা ভাগ্যবঞ্চিত ভারতবাসীর কাছে অসাধ্য ইন্দ্রজাল ব’লেই মনে হোলে । শিক্ষার ঐক্যসাধন যে মহাজাতীয় ও রাষ্ট্ৰীয় ঐক্যসাধনের মূলে, কবির বক্তৃতায় সেকথা বাদ পড়ে নাই । শিক্ষার ঐক্যসাধন দ্যীশমল ঐক্যসাধনের মূলে, এই সহজ কথা স্বম্পষ্ট করে বুঝতে আমাদের দেরী হয়েছে তারও কারণ আমাদের অভ্যাসের বিকার । একদা মহাত্মা গোখলে যখন সাৰ্ব্বজনিক অবস্থা-শিক্ষা প্রবর্তনে উদ্যোগী হয়েছিলেন, তখন সব চেয়ে বাধা পেয়েছিলেন বাংলা প্রদেশের কোনো কোনো গণ্যমান্ত লোকের কাছ থেকেই। অথচ রাষ্ট্রীয় ঐক্যের আকাঙ্ক্ষা এই বাংলাদেশেই সব চেয়ে মুখর ছিল। শিক্ষায় অনৈক্যে বিজড়িত থেকেও রাষ্ট্রক উন্নতির পথে এগিয়ে চল; সম্ভবপর, এই কল্পনা এ প্রদেশের মনে বাধা পায় নি, এই অনৈক্যের অভ্যাস এমনই ष्ट्रिल असङ्गोभ्रंउ । এখানে রবীন্দ্রনাথ বোধ হয় বলিতে ভুলিয়া গিয়াছিলেন, যে, মহামতি গোখলে সাৰ্ব্বজনিক অবশু-শিক্ষা প্রবর্তনের উদ্যোগে প্রবলতম বাধা পাইয়াছিলেন গবন্মেন্টের কাছ থেকে । গবন্মেটি অনিচ্ছুক না থাকিলে বাংলা দেশের কোন কোন “গণমান্ত” লোকের বাধা সম্পূর্ণ ব্যর্থ হইত। এবং হয়ত র্তাহারা বাধা দিতেনও না । আমাদের দেশে বিষ্ঠা ও শিক্ষার প্রচারের আগেকার . প্রবাসী S్సరిగ్రీ* ব্যবস্থার সঙ্গে বর্তমান অবস্থার যে-তুলনা কবি করিয়াছেন, তাহার কিয়দংশ উদ্ধৃত করিতেছি। ७rपरश dंकन विमाॉब cष थांब्र मांक्ष्मांब्र झूर्शय छूत्र श्रृंत्र cथ८क নিঝরিত হোত সেই একই ধার সংস্কৃত্তিরূপে দেশকে সকল স্তরেই অভিষিক্ত করেছে। এজষ্ঠে বান্ত্রিক নিয়মে এডুকেশন ডিপার্টমেন্টের কারখান-বর বানাতে হয়নি, দেহে যেমন প্রাণশক্তির প্রেরণায় মোট ধমনীর রক্তধারা নানা আয়তনের বহুসংখ্যক শিরা উপশিরা যোগে সমস্ত দেহে অঙ্গ-প্রত্যঙ্গে প্রবাহিত হোতে থাকে, তেমনি ক’রেই আমাদের দেশের সমস্ত সমাজ-দেহে একই শিক্ষা স্বাভাবিক প্রাণপ্রক্রিয়ার নিরস্তুর সঞ্চারিত হয়েছে—লাড়ীর পাহনগুলি কোনোট বা স্থল কোনোট ৰ অতি সুগা, কিন্তু তবু তার এক-কলেবরভুক্ত নাড়ী,

  • এবং রক্তও একই প্রাপভরা রক্ত ।

আমাদের সমাজের বনভূমিতে একদিন উচ্চশীর্ষ বনস্পতির দান নীচের ভূমিতে নিতাই বধিত হোত, আজ দেশে যে পাশ্চাত্য শিক্ষা প্রবর্তিত হয়েছে মাটিকে সে দান করেছে অতি সামান্ত, ভূমিকে সে আপন উপাদানে উর্বর করে তুলছে না। জাপান প্রভৃতি দেশের সঙ্গে আমাদের এই প্রভেদটাই লজ্জাজনক এবং শোকাবহ । আমাদের দেশ আপন শিক্ষার ভূমিকাস্থষ্টি সম্বন্ধে উদাসীন। এখানে দেশের শিক্ষা এবং দেশের বৃহৎ মন পরস্পর বিচ্ছিন্ন। সেকালে আমাদের দেশের মও মস্ত শাস্ত্রজ্ঞ পণ্ডিতের সঙ্গে নিরক্ষর গ্রামবাসীর মনঃপ্রকৃতির বৈপরীত্য ছিল না। সেই শাস্ত্রজ্ঞানের প্রতি তাদের মনের অভিমুখিত তৈরি হয়ে গিয়েছিল,- সেই ভোজে অদ্ধভোজন তাদের ছিল নিত্য, কেবল ঘ্ৰাণে নয়, উদ্ধৃত্ত উপভোগে। কিন্তু সারান্সে-গড় পাশ্চাত্যবিদ্যার সঙ্গে আমাদের দেশের মনের যোগ হয় নি-জাপানে সেট হয়েছে পঞ্চাশ বছরের মধ্যে,—তাই পাশ্চাত্য শিক্ষার ক্ষেত্রে জাপান স্বরাজের অধিকারী। এটা তার পাসকরা বিদ্যা নয়, আপন-করা বিদ্য!। সাধারণের কথা ছেড়ে দেওয়৷ যাক্, সায়ান্সে ডিগ্রিধারী পণ্ডিত এদেশে বিস্তর আছে যাদের মনের মধ্যে সায়েঙ্গের জমিনটা তল্‌ভলে, তাড়াতাড়ি যা তা বিশ্বাস করতে তাদের অসাধারণ আগ্রহ ; মেকি সারান্সের মন্ত্র পড়িয়ে অঙ্ক সংস্কারকে তারা সায়ালের জাতে তুলতে কুষ্ঠিত হয় না। অর্থাৎ শিক্ষার নৌকোতে বিলিতি দাড় বসিয়েছি, হাল লাগিয়েছি, দেখতে হয়েছে ভালো, কিন্তু সমস্ত নদীটার স্রোত উল্টে দিকে—নেীকে পিছিয়ে পড়ে আপনিই। কবির নীচের কথাগুলি শিক্ষাসপ্তাহের আয়োজনকৰ্ত্তা গবন্মেষ্ট ও তাহার আমলাদের লজ্জাবোধ কিঞ্চিৎ সচেতন করিবে কি ? আধুনিক কালে বর্বর দেশের সীমানার বাইরে ভারতবৰ্ষই একমাত্র দেশ যেখানে শতকরা আট-দশ জনের মাত্র অক্ষর-পরিচয় আছে । এমন দেশে ঘটা করে বিদ্যাশিক্ষার আলোচনা করতে লজ্জt বোধ করি । দশজন মাত্র যার প্রজ তার রাজত্বের কথাটা চাপ দেওয়াই ভালো। বিশ্ববিদ্যালয় অক্সফোর্ডে আছে, কেন্থিজে আছে, লওনে আছে, আমাদের দেশেও স্থানে স্থানে আছে, পূৰ্ব্বোক্তের সঙ্গে এদের ভাবভঙ্গী ও বিশেধণের মিল দেখে আমরা মনে করে বসি এর পরস্পরের সবর্ণ-খেন ওটিন-ক্রীম ও পাউন্ডর মাখলেই মেমসাহেবের गात्र गङा जऊाहे बलिम पूछ बांद्र । विशक्छिांजग्न ८यन ठांब्र DDBBBBBSBBBDD DDD DDBDDBB BBSS S BBDD BB BBLLS