পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৮১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

চৈত্র পশ্চিমষাত্রিকী ዓርx<o কর্দমম্নান, তুষারহ্মান, গরম ও ঠাণ্ডা জলে স্নানের ব্যবস্থা ছিল। রমণীরা রৌদ্রস্নান, শীতল ও গরম জলে স্নান এবং 颂 :.. ان حل * - این بنای تاریخی می باشد. | فن یا "***** a یا 8i i. সেণ্ট পিটস' গাঙ্গ—রোম গরুর ও গাধর দুধে স্নান করতেন । এ-সব স্বানের জন্য রকমারি চৌবাচ্চ ও ফোয়ার ইত্যাদি ছিল । এ সমস্ত আৰ্দ্ধভগ্নাবস্থায় মৃত্তিকার তলদেশ থেকে উদ্ধার করা হয়েছে। এ ধরণের স্নানের পূৰ্ব্বে তৈলজাতীয় পদার্থ শরীরে মর্দন করাও রীতি ছিল । ব্যায়ামাগারের চতুপাশে যোদ্ধাদের মৰ্ম্মরমূৰ্ত্তি দেখতে পাওয়া যায়। রোম শহরে প্রায় দু-শ কেথিড়েল বা গীর্জা আছে । এর প্রত্যেকটির কারুকার্য্য খুঁটিয়ে দেখতে গেলে রোমে কিছুদিন বসবাস করতে হয়। এখানকার সেণ্টপিটাস কেথিড়েলটিই সৰ্ব্বাপেক্ষ বড়। পৃথিবীর যেখানে যা ভাল মাৰ্ব্বেলের প্রস্তুত স্তম্ভ ও অন্তান্ত জিনিষ পাওয়া গিয়েছিল, রোম-সম্রাটের সমস্তই লুঠ ক’রে এনে এই গীর্জার ভেতর বসিয়েছেন। জেরুসালেমের রাজা সলোমনের বিখ্যাত রত্নাগার থেকে বহুমূল্য দ্রব্যাদি ও পাথরের মূৰ্ত্তি এ-সব থাম মিশর ও গ্রীস দেশ হ’তে নিয়ে আসা হয়েছিল। এর এক-একটির উচ্চতা আমাদের দেশের বার-তের তলা বাড়ির সঙ্গে তুলনা করা যেতে পারে, কিন্তু এর কোনখানে জোড় নেই। এতবড় থমটি মাত্র এক খণ্ড প্রস্তরে নিৰ্ম্মিত । এখন এত বড় প্রস্তরখণ্ড অন্যান্য দেশ থেকে নিয়ে আসা সম্ভবপর কিনা জানি না, হয়ত নিয়ে আসতে হ’লে অনেক মাথা ঘামাতে হবে । কিন্তু তখন অতি সহজেই রোমক নৃপতিরা সমুদ্রপথে একে একমাত্র ভেলায় চড়িয়ে নিয়ে আসতেন। প্রাচীনকালে এ রকম স্তম্ভ নিয়ে আসার ছবি ভ্যাটিকানে পোপের প্রাসাদে দেখেছিলুম। একদিন রোমে রজনীগন্ধা ফুলের ঝাড় দেখতে পেয়ে মিসেস্ লতিফ ও আমি দু-জনে ছটি গোছা কিনে আনি । এ ফুলগুলি আকারে বড়াতে বেরিয়ে একটি দোকানে ভোজন-গৃহ—কণ্টিভার্ডে জাহাজ এনেও রাখা হয়েছে। রোম শহরের রাস্তার সর্বত্র আমাদের দেশের রজনীগন্ধার চেয়ে ভাল ও এর পাপড়িগুলি মোড়ে মোড়ে আবেলিস্ক বু প্রস্তরের থামবিশেষ দেখতে ডবল থাক-কর। গন্ধও খুব চমৎকার। একটু পরেই অন্ত