পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

পূর্ণভাবে প্রতিষ্ঠিত ছিল। বৰ্ত্তমানে যে এই ক্ষেত্রে আবার একটা নব জাগরণের স্বত্রপাত হইয়াছে ইহাই আমাদের এই দুঃখদারিদ্র্যপীড়িত দেশের পক্ষে একটা বড় আশার কথা । সকল প্রকার দেশী ও বিদেশী খেল, মল্লযুদ্ধ, লাঠিখেল, মুষ্টিযুদ্ধ, সাতার, নৌচালন, ড্রিল, জিমস্তাষ্টিক প্রভৃতির দিকে আমাদের পূর্ণ মনোযোগ দেওয়া প্রয়োজন। জাতীয় কৰ্ম্মশক্তির অনেকাংশ এই দিকে বায় করিতে পারিলে তবেই আমাদের সর্বাঙ্গীন উন্নতি সম্ভব হইবে। সত্ব নীলরতন সরকার মহাশয় তাহার বক্তৃতায় কয়েকটি বিষয়ের দিকে বিশেষ করিয়া সকলের দৃষ্টি আকর্ষণ করেন। তিনি বলেন যে শতাধিক বর্ষ ধরিয়া বাংলায় শুধু শরীর-বর্জিত ভাবে বুদ্ধির উৎকর্ষ সাধনের চেষ্টা হইয়া আসিয়াছে। কিন্তু বিশ্ববিদ্যালয় এই পন্থার দোষ বুঝিয়া এখন জাতির শরীর ও শক্তির বনিয়াদ দৃঢ়তর করিবার জন্য তৎপর হইয়াছেন । আমাদের ছাত্রছাত্রীদের মধ্যে শতকরা ৫০ জনের অধিক শরীর ও শক্তির দিক দিয়া বিকল । কাহারও চক্ষু, কাহারও শ্রবণশক্তি খারাপ, কেহ বা ফুসফুসের পীড়ায় বা অপর কোন রোগে আক্রান্ত । কয়েকটি খেলোয়াড়কে বিশ্ববিজয়ী করিয়া তোলা অপেক্ষ সকল বালক বালিকা ও যুবক যুবতীকে আরও অধিক শক্তি ও স্বাস্থ্য অর্জন করাইতে পারিলে কাজ ভাল হইবে । বিজ্ঞান ও সাহিত্য বিজয় করিবার আগে নিজের শরীরকে জয় করা দরকার। শরীর ও মনের সকল শক্তির পূর্ণ বিকাশ প্রয়োজন। একপেশে হুইয়া বাড়িয়া উঠিলে জগতে আমাদের স্থান পিছনেই থাকিয়া যাইবে। দেহকে এমন করিয়া গড়িতে হইবে যে রোগ সে মন্দিরে প্রবেশ করিতে অক্ষম হইবে। মানুষের জন্ম হইয়াছে বাচিয়া থাকিবার জন্ত, অকালমৃত্যুর জন্য নহে। বাচিয়া থাকিবার পথ শরীর ও শক্তি সাধনার ভিতর দিয়া। এই সাধনা আত্মা ও মনের . পবিত্রতা ও উন্নতির আকর। বেঙ্গল ফিজিক্যাল কালচার কনফারেন্সের কার্য্যনিৰ্বাহক সভার সভাপতি মেজর ডাঃ পি, কে, গুপ্ত মহাশয় বলেন, যে, বাংলা নৃতন উদ্দীপনাম জয়প্রাণিত হইয়াছে। সে প্রেরণা জাজ লক্ষ লক্ষ বাঙালী যুবকের প্রাণে জীবস্তুরূপে বৰ্ত্তমান। এ একটা ফাক আওয়াজ নহে। বাংলার ভবিষ্যতের সম্বল বিবিধ প্রসঙ্গ-ৰেঙ্গল ফিজিক্যাল কালচার কনফারেন্স همین কৰ্শ্বক্ষেত্র। সকলকেই এই কার্ষ্যে নামিতে হইবে । বে: সকল ব্যক্তি এই কর্শ্বে ব্ৰতী হইয়াছেন, তাহাদের মিলিত চেষ্টা যদি একমুখী না হয়, তাহা হইলে চেষ্ট সফঙ্গ হইবে না। গ্ৰীক্ষ্মেবেশচজ বোৰ অতঃপর অধিবেশনের কার্য্য নিম্নলিখিতরূপে গণপঞ্জ হয় । ৪ঠা মার্চ। স্বাস্থ্যশিক্ষা শাখা। সভাপতি সর নীলরতন সরকার । এই শাখায় ডাক্তার রমেশচন্দ্র রায়, এম-বি, ডাঃ নবজীবন বন্দ্যোপাধ্যায়, এম-বি, ডাঃ রায় হরিনাথ ঘোষ বাহাদুর, মেজর ডাঃ পি কে গুপ্ত প্রভৃতি বিভিন্ন বিষয়ে প্রবন্ধ পাঠ ও বকৃত করেন। ৪ঠা মার্চ। চিকিৎসামূলক ব্যায়াম শাখা। সভাপতি মেজর পি কে গুপ্ত। প্রবন্ধ-পাঠক ও বক্ত৷ -ভাঃ জার এন ঘোষ, এম বি, ডাঃ এস কে সেন, এম-ৰি, মিঃ বি কে বড় জ্যে, মি: ভূপেশ কৰ্শ্বকার, মিঃ ইউ এন ধাড় জ্যে भरे नृख्न नशनाद्र धांशङ#। क्ड़ि मधूष क्ठि अङि।