পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/৯৫২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

gسواقعb প্রবাসী $'శ్రీ$కి ৫ই মার্চ। জলক্রীড়া শাখা। সভাপতি রায় ডাঃ হরিধন দত্ত বাহাদুর। বক্তৃতা ও প্রবন্ধ পাঠ করেন, মিঃ শুামচাদ দত্ত, মিঃ শাস্তি পাল, বুন্দাবন ভট্টাচাৰ্য্য, শ্ৰীনীলমণি দাস মিঃ প্রভাস ঘোষ, মিঃ মাপনলাল ধর, মিঃ দেবেশচন্দ্র ঘোষ প্রভৃতি । ৫ই মার্চ। শক্তিপরিচায়ক খেলা ও শরীর গঠন শাখা। সভাপতি স্বামী যোগানন্দ । বক্তা ও প্রবন্ধপাঠক মধুসূদন লাঠি ও অসি বিভাগ, মিঃ পুলিনবিহারী দাস ; সভাপতি, মুষ্টিযুদ্ধ-বিভাগ, মিঃ ডি, পি, খেতান বক্তা ও প্রবন্ধপাঠক সত্যেন গাঙ্গুলী, পি বল্লভ, কমলাকান্ত গুপ্ত, সন্তোষ দত্ত, সুবলচাদ চন্দ, জগৎকৃষ্ণ শীল, অশোক চট্টোপাধ্যায়, রবীন সরকার, স্বশীল মিত্র প্রভৃতি। অধিবেশনের স্বত্রে ৫ই ও ৬ই সন্ধ্যায় জিমন্যাষ্টিক, লাঠি, ছুরি, তলোয়ার, রামদ, সড়কি, বল্লম ইত্যাদির খেলা, মল্লযুদ্ধ, মুষ্টিযুদ্ধ, ইত্যাদি দেখান হয়। ইহাতে কলিকাতা ও মফঃস্বলের অনেক স্বনামধন্য থেলোয়াড় যোগদান করেন । তাহার মধ্যে ফরিদপুরের ডাঃ স্থবোধচন্দ্র সরকার, এম-বি'র নাম বিশেষ করিয়া উল্লেখযোগ্য। তিনি ফরিদপুর হইতে অনেকগুলি খেলোয়াড়কে লইয়| আসেন ও কলিকাতায় প্রায় দেখা যায় ন এরূপ বহু খেলা দেখান । কুমারী বাণী ঘোষ ও কুমারী বীণা ঘোষের লাঠি ও তলোয়ার খেলাও বিশেষ উপভোগ্য হইয়াছিল । বাংলায় যে বালিকাদের মধ্যে এরূপ খেলোয়াড় আছে তাহা অনেকে না দেখিলে বিশ্বাস করিতেন না । জাতিগঠনের কাজে বাংলা-সরকারের ব্যয় হ্রাস গত কয়েক বৎসর যেমন বাংলা-গবন্মেন্টের আয়ব্যয়ের হিসাবে ঘাটতি দেখা গিয়াছিল, এবারেও তাই । ভারত মজুমদার, অরবিন্দ ঘোষ, বি কে বাড়ুজো, দিগেন দেব, গবয়েণ্ট বাংলা দেশে সংগৃহীত রাজস্ব খুব বেশী পরিমাণে সমীরণ বাড়ুজো, কেশব গুপ্ত, হরেন কাপাসী, রাধানাথ বাড়ুজ্যে, কেশব সেনগুপ, নীলমণি দাস, কুঞ্জলাল বস্তু, বিধুভুষণ জান, রবীন সরকার প্রভৃতি। ৬ই মার্চ। বড় ও ছোট খেলা ও দৌড়ধাপ (athletics) সভাপতি মিঃ এস এম বন্দ্যোপাধ্যায়, বার-এট-ল । বক্তা ও প্রবন্ধ-পাঠক প্রফেসর শৈলজারঞ্জন রায়, মিঃ গোষ্ট পাল, মিঃ কে ভট্টাচাৰ্য্য, মিঃ রবীন সরকার, মিঃ হাবুল সরকার প্রভৃতি । ৬ই মার্চ। খোলা হাওয়ায় জীবনযাত্রা শাখা। সভাপতি মিঃ এন এন বস্ব, বার-এট-ল। বক্তা ও প্রবন্ধপাঠক মিঃ ডি এন মুখজ্যে ও মিঃ বি কে জোশী, বার-এট-ল । শুই মার্চ। পুরুষোচিত ক্রীড়াকলাপ শাখা। সভাপতি, মল্লযুদ্ধ-বিভাগ, মিঃ জে লি গুহ (গোবর বাবু); সভাপতি, শোষণ করায় এইরূপ অবস্থা দাড়াইয়াছে। ভারত-গবন্মেণ্টকে ন্ত্যয়পরায়ণ করিতে পারিলে তবে এ অবস্থার পরিবর্তন হইবে। ১৯৩৬-৩৭ সালে যত রাজস্ব বাংলা-গবন্মেন্টের হস্তগত হইবে বলিয়া অনুমান করা হইয়াছে, তাহ পূৰ্ব্ববর্তী তিন বৎসরের কোন বৎসরের চেয়ে কম নয়, বরং বেশী । সুতরাং ১৯৩৬-৩৭ সালে শিক্ষা ও চিকিৎসা বিভাগে বরাদ্দ কমাইবার কোন কারণ দেখা যাইতেছে না। কিন্তু কমান হুইয়াছে দেখিতেছি । সালে শিক্ষার বরাদ্দ ছিল ১,২৯,৫৪,৭০০, কিন্তু ১৯৩৬-৩৭ সালের বরাদ হইয়াছে ১,১৮,৮২,• • • টাকা । ১৯২৯-৩০ সালে চিকিৎসাবিভাগের বরাদ্দ ছিল ৫৫,৬৯,০০০ টাকা, কিন্তু ১৯৩৬-৩৭ সালের বরাদ হইয়াছে ৪৯, ৯২,••• টাকা । ఏ పెడా\రిe