পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/২৫৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

२२b” প্রেখাসী ; SNー8等。 করেন। আভ্যন্তরিক সামাজিক পরাধীনতা, বাহিক পরাধীনতা অপেক্ষ বাঙালীকে অধিকতর নিষ্পেষিত করিয়া অক্ষম ও দুৰ্ব্বল করিয়াছে, তাহা ভাবিয়াও ভাবেন না । কোন জীব ব্যাধিগ্রস্ত হইলে এবং তাহার প্রতিকার না করিতে পারিলে, জীবকে প্রথমে নিস্তেজ করে পরে জীবন নাশ করে, বাঙালীরা কি সেইরূপ নানা আভ্যন্তরীণ ও বাহিক ব্যধিগ্রস্ত হইয়া, মৌখিক প্ৰলাপকে ( অভাবপ্রবণতাকে ) প্রশ্রয় দিয়া, নিস্তেজ ও ধ্বংসেন্মুিখ হইতেছেন না ? সাময়িক উত্তেজনায়, লুপ্ত গৌরবের অক্ষম পৌরুষ ও সনাতন ধৰ্ম্মের দোহাই দিয়া পদে পদে পথ ভুলিতেছেন না ? পার্থিব প্রকৃতির নশ্বরতা দেখাইয়া সুহ্মবাদে আসক্তি দেখাইয়। ( অর্থাৎ spiritualistic gūai) statwsg gfgfg stata qszirgą কৃষ্টির বৃথা জয়ঘোষণা করিয়া, মানুষ যে ভগবানের শ্রেষ্ঠ স্বষ্টি তাহা ভুলিয়া তাহার দয়ার অপব্যবহার করিতেছেননা ? हश वज्रहे छ्ब्रमूछे । প্রকৃতির আশীৰ্ব্বাদে মানুবের পুর্ণায়ু লাভ অসম্ভব নহে। কিন্তু র্তাহীর নিয়মের বিরুদ্ধাচরণ করাতেই বিধাতা কপালে যাহা লিখিয়াছেন, তাহা হইবে বলিয়া আমরা মৃত্যুর দিকে পা বাড়াইয়া থাকি । ভুল বিশ্বাস অজ্ঞতার পরিচায়ক । কে না জানে যথাযথ জ্ঞানলাভ হইলে সমস্ত ব্যাবিকেই দূরে রাখা যায় এবং মুতু্যর হার পাশ্চাত্য দেশ অপেক্ষ কম করা যায়। কারণ যে-দেশে সৰ্ব্বদ। সৰ্ব্বমঙ্গলাকর, সৰ্ব্বরোগ-বীজহারী স্বর্যরশ্মি অধিকতর বিকশিত, সে দেশ ত রোগশুষ্ঠ হওয়া উচিত। চতুর শাস্ত্রকারগণ নিত্য সন্ধ্যা-আহিকের ভিতর সবিতাকে আবদ্ধ রাখিলেও অনেকেই সেই মঙ্গলময়কে রীতিমত “বয়কট” করিয়া নানা রোগের বশীভূত হইয় পড়েন। বয়সীমুসারে খাদ্যের পরিমাণ ও গুণের সামঞ্জস্য রাখিলে বিশুদ্ধ জলপান ও নিম্মল বায়ুসেবন করিলে, মানুষ অনায়াসে ১০০ বৎসর বা তাহারও অধিক বাচিতে পারে । মানুষের শরীর অত্যন্ত জটিল স্বল্প স্বল্প কলকজার সমষ্টি । কলকজা যদি নিয়মিত ভাবে চালিত ও পরিস্কৃত হয় তাহা হইলে তাঁহাতে ময়লা বা মরিচ পড়ে না এবং সুন্দর ভাবে তাহ কার্য্যোপযোগী থাকে। মানুষ যদি তাহার শরীর কলকজা-চালনাৰার কৰ্ম্মঠ এবং মলমুত্রত্যাগার পরিস্কৃত রাখে তবে নিশ্চয়ই সুস্থ ও দীর্ঘজীবন লাভ করিতে পারে । দুর্ভিক্ষ ও দরিদ্রত ছাড়িয়া দিলে, মানুষ সাধারণতঃ প্রয়োজন-অতিরিক্ত অধিক খাদ্য থাৰয় পীড়িত হইয়: মুক্ত্যমুখে পতিত হয় । भांनद-भद्रौ:ब्रव्र भूfशठंप्नब्र छछ छूमिर्छ- श्वाब्र •ब्र প্রায় ত্রিশ বৎসর সময় লাগে। এই সময় পৰ্য্যস্ত, অর্থাৎ ত্রিশ বৎসর বয়স পর্য্যস্ত উপযোগিতা অনুযায়ী, দুই ভাগ পরিমাণ খাদ্যের প্রয়োজন হয় । এক ভাগ শরীররক্ষার чg ( maintenance) s as stil tala বৃদ্ধি বা গঠন জন্ত ( growth ) । ত্রিশ বৎসর বয়সের পর অবয়ব সম্পূর্ণ গঠিত হইলে, দুই ভাগ খাদ্যের প্রয়োজন নাই । উখানের পর পতন নৈসর্গিক নিয়ম। প্রকৃতপক্ষে, বিনা প্রয়োজনেও মানুষ প্রায়ই অপরিমিত এবং অনুপযোগী খাদ্য সম্ভোগ করিয়া অচিরে ব্যাধিগ্রস্ত হইয়া ধ্বংসোন্মুখ হয় । শরীরের উপর অধিক খাওয়ার অত্যাচার দশ বৎসর অর্থাৎ চল্লিশ বৎসর বয়স পর্য্যস্ত কতক সহ্য হয়, তার পর. তাহা চলে না । ভ্রম ও লালসা পদে পদে পথ ভুলাইয়া, দেয়। অধিকতর পুষ্টিকর ও মহার্য খাদ্য যাহা অনেকেরই ত্রিশ বৎসর পূৰ্ব্বে সহজসাধ্য ছিল না,এখন অবস্থা-পরিবর্তনে শরীর সুন্দর হৃষ্টপুষ্ট হুইবে ভাবিয়া ও দুষ্ট ক্ষুধার বশে উদরসাৎ করিয়া ভগ্নস্বাস্থ্য হইয়া পড়েন । ত্রিশ বৎসর বয়সের সময় প্রায়ই লোকের আর্থিক সচ্ছলতা ঘটে, সেই সময় গৃহিণী ভগিনী প্রভৃতি আত্মীয়ার অনুরোধে পুষ্টিকর মুখরোচক খাদ্ধের মাত্রা অধিক হইতে অতিরিক্ত পরিমাণে বাড়িয়া যায়। শরীর পুষ্ট হইয়া অধিক ভারগ্রস্ত হইয়৷ যখন হৎপিও, পাকাশয় প্রভৃতি ঘন্ত্রাদি “হালে পানি” না পাইয়া মানুষকে ব্যাধিকবলিত ও দুর্বল করে, তখন অনুতাপগ্ৰস্ত হইতে হয় । সমস্ত जनeङाप्त्रत्र কলকব্জা, বিষাক্ত দ্রব্যধারা—যেমন অযথা চৰ্ব্বি ইউরিক এসিড প্রভৃতি ভৰ্ত্তি হইয়া, শারীরিক ক্রিয়ার ব্যাঘাত করে। ८व्रण७८झ 2ङ्कङि ७afoनब्र खांब्र वह्न *खितानि निर्ङ्गिष्टै সীমা আছে। ভার অতিরিক্ত হইলে এঞ্জিন অক্ষম হইয়া পড়ে, সেইরূপ শরীর-এঞ্জিন, হৃৎপিণ্ড, কার্য্যে অক্ষম: হইয়া যায়, ফুসফুল যকৃৎ মূত্ৰযন্ত্রাদি বিকৃত হইয়া নানী