अtथा छल श्रृंन कब्रिब्रां८झ I ५ीक जल अध्न्न चरणव्र <थङि উৎসুক ও বিক্রপের দৃষ্টিতে চাহিতেছে। কোন ছেলেটি কোন বিষয়ে প্রথম হইয়াছে, কে কত টাকার স্কলারশিপ পাইয়াছে—দান আলোচনা, তর্ক, হাস্য, ব্যঙ্গ, কৌতুক । কলিকাতাবাসী ছাত্রর বাহিরের ছেলেদের বেশভূষা চাল-চলন সম্বন্ধে পরিহাসপূর্ণ মন্তব্য করিতেছে। সকলে উৎসুক, চঞ্চল, অনর্গল কথা কহিতে ব্যগ্র । বসন্তপ্রভাতে পুষ্পাপ্তানে মৌমাছি দলের মত উতলা । যেন তাহারা কোন বিচিত্র দেশ বিজয়ের অভিধানে বীরদৰ্পে সমাগত । অরবিন চট্টোপাধ্যায় চকোলেট রঙের নুতন ফুট পরিয়া ঘূরিতেছিল । তাহার চশমার কালো ফিতা আরও লম্বা ও চওড়া হইয়াছে। সকলের দিকে সে ব্যঙ্গদৃষ্টিতে চাহিতেছে । যেন সে কোন রাজ-মন্ত্রীর প্রাইভেট সেক্রেটারী, কলেজ পরিদর্শন করিতে আসিয়াছে । —হালো অরুণ! আমাদের স্কুলের কাউকে দেখতে পাচ্ছি নে । —অজয়কে দেখছ ? —না । তুমি আই-এ, না আই-এসসি ? -त्रांमि श्रांह-4 ; अछब्र त्राई-4न्नि । —ষাক, এক জনকে দলে পাওয়া গেল । ও । কনগ্রাচুলেশনস ! তুমি আমাদের স্কুলের মান রেখেছ, আর দ্বিজেন মিত্তির । দ্বিজেন খুৰ, একেবারে কুড়ি টাকার স্কলারশিপ মেরেছে । —আর যতীন দত্তের নামও বল । ও কুড়ি টাকার পেয়েছে । —সে জামাদের কলেজে আসছে ? —ম, আমাদের কলেজে ভর্তি হয় নি। সে রিপন কি বঙ্গবাসীতে ভর্তি হয়েছে । ওখানে ফ্রি পড়তে পারবে । আমাদের কলেজ । কথাগুলি সকলে কি গৰ্ব্ব ও আনন্দের সহিত উচ্চারণ করিতেছে । —জ, আমাদের পুরানো স্কুলের অনেকেই এখানে ভৰ্ত্তি হয়েছে । —ই, দ্বিজেন, জয়ন্ত, স্বহাস, বৃন্দাবন, মোহিত, বিকাশ, श्ब्रिणांशन । &ゃ● —আর বাণেশ্বরের খবর কি ? —সেও ত ভৰ্ত্তি হয়েছে শুনেছি কিন্তু সে কোথায় উধাও হয়েছে, ৰাড়ি ছেড়ে চলে গেছে, কোন খোজ খবর নেই । —ওই যে আমাদের কবি আসছে । জয়স্তের চুলগুলি আরও কুঞ্চিত ও দীর্ঘ হইয়াছে ; পাঞ্জাবীটির বোতামগুলি পাখে ; গলায় সাদা ধপধপে কেঁচানো চাদর । সে যে এক জন উদীয়মান কৰি, বঙ্গভাষার ভবিষ্যতের আশা, এ-বিষয়ে কেহ সন্দেহ করিবে না । অরবিন্দ জয়স্তের করমর্দন করিয়া বলিল—গ্রেট ডে, গ্রেট ডে, কবি কলেজ-বনানা লেখ । জয়ন্ত বলিল-অরুণ আমি ভেবে দেখলুম, সংস্কৃত তোমার নেওয়া উচিত । আমিও সংস্কৃত নিচ্ছি । চট্টো সাহেব কি কি নিলে ? —আমার আই-এসসি পড়বার বড় ইচ্ছে ছিল। বাবা বললেন, আই-লি-এস্ পরীক্ষণ দিতে হবে, ইংরেজীটা ভাল ক’রে জানা দরকার, আমি তোমাদের দলেই। दूनांदन ७ॐ श्रांजिब्रां झांछिब्र इहेण I cन जांब्र হাফপ্যান্ট পরিয়া নাই, লালপাড় কেঁচানো দেশী বুতি পরিয়া আসিয়াছিল, কিন্তু পুরাতন কোটটি আছে, হাতে একগাদা বই | —হালে ফ্যাটি ! —দেখ, এখানে ফ্যাটি-ফাটি বলবে না। —আহা চটো কেন । —অঙ্কণ কনগ্রাচুলেশন্স, আমার ভাই এগার মার্কের জন্তে স্কলারশিপ টা হ’ল না । —তোর যা অক্ষখ গেল । —আচ্ছা, আমাদের “মাকাল ফল” ত ফেল করেছে । —এই তৃতীয়বার হ’ল । ও আর পড়ছে না । আমাদের হেড়-পণ্ডিত বলতেন না, বাবার আপিলে বেরুতে আরম্ভ কর, এবার তাই করবে। —বাণেশ্বরের খবর কি ? —সে নাকি সন্ন্যাসী হয়ে চলে গেছে । — ছা বাণেশ্বর হবে সন্ন্যাসী !
