পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

২৬৮ श्रृंकिम जैौबांख८ब्रथ नां८न श्रृंब्रिऽिङ । oहे अक्षलखfज ७ीद९ बिtनय कब्रिब्रां ॐखब्र निक इहेtङ छैौन णांञ्चांcछाब्र जयूक নগরগুলি একে একে বৈদেশিকগণের করকবলিত হয় । ऐनविश्* *ठांचीब्र ●थम छांcनं मांधू जथिनडिन्नन বৈদেশিক আক্রমণের ভয়ে উদ্বিল্প হইয়া উঠেন। পশ্চিমের রণ-নীতিকুশল বৈদেশিকগণ সমুদ্র-পথে র্তাহাদিগকে बांक्रमण करब्र । थांबूनिरू नांना बखांनिरु श्रद्धलएज़ বিভূষিত বর্তমান যুগের সম্বর-নীতি-বিশারদ প্রতীচীকে ৰাধা দিবার কোনও উপায় মাঞ্চুগণ র্তাহাজের ठाउँौष्ठ अखेिछाड इहे८ङ जांख्ठ कब्रिट्ठ श्रृंizब्रन नfहे !* বৈদেশিকগণ চীনের স্থায়ী অধিবাসী নয় বলিয়া ইহারা তাহাদিগকে প্রভাবাম্বিত করিয়া আপনাদের *र्षांब्रडूङ कब्रिह्मा गहरङ गांप्द्रन नांश् । बिडिब्र বৈদেশিক জাতিগুলিকে পরম্পরের বিরুদ্ধে উত্তেজিত করার প্রাচীন নীতি অনুস্থত হইল বটে, কিন্তু তাহাতে কোন ফল হয় নাই । বিদেশীরা অতি অনায়াসেই এখানে জোত-জমি, উপনিবেশ প্রভূতি বগাইতে লাগিল। এইরূপে ক্রমে ক্রমেই আধুনিক কালের जॉर्थिक जांबांछायां८मब्र यांबउँौब्र जांछणञ्जl, यथा-११ দেওয়া, ইনডেমনিট, রেল-প্রতিষ্ঠা, শুস্ক সংরক্ষণ রীতি প্রভৃতি চীনের উপর প্রযুক্ত হইল। এমন কি তাহাকে এথানেই নৌ-বাহিনী ও সৈন্ত-সামস্ত রাখিবার হযোগ ও অধিকার বৈদেশিকগণকে দিতে বাধ করা হইল । বিগত মহাযুদ্ধ অবসান হইবার পর চীনের জাতীয় অভুত্থানের ফলে বৈদেশিক অত্যাচারের গতি কিয়ৎকালের জন্ত অন্ত পথে চালিত করিল। চীনের নিকট-১৯১৫ সালে জাপানের একুশটিদাবি বৈদেশিক অত্যাচারের চূড়ান্তউদাহরণ বলিয়া স্বীকৃত হইয়াছে । ১৯১৭ সাল হইতে ১৯৩১ সাল পৰ্য্যন্ত চীন এই প্রকার সামঞ্জস্তবিহীন সর্বগুলির বিরুদ্ধে এক মহা অভিধান করিয়া আসিয়াছে। এই সময়েই উপযুপরি कtब्रकè cचक्रब छन्नैौ हईब्रां कौrनब्र पञांख्छीठिक थrांडि ७ প্রতিপত্তি বাড়িয়া গেল । রবার্ট পোলার্ড বিরচিত "চীনের wrofifsw wo" (Pollard—China's Foreign f{slations, 79f7-7937) *ीर्षक aइथांनिटख ४ी-दिषटबद्धहे "স্রোবাসঙ্গট • Latimore-Manchuria : orado of onnie ২\e®২ আলোচনা হইয়াছে। ১৯৩১ সালের সেপ্টেম্বর মাসে স্বাঞ্চুরিয়ায় জাপানের সেনা সন্নিবেশ হুইবার পর হইতেই চীন রাজ্যমধ্যে ৰিদেশীয় প্রভাব বিস্তারের গতি অবরুদ্ধ করিয়া দিল । জাপান কর্তৃক মাঞ্চুরিয়া ও জীহোল অধিকারভুক্ত হওয়ায় চীন বৈদেশিক নির্ধ্যাতনের চুড়ান্ত সীমায় উপনীত হইল। এক ভাবে এইখানেই পাশ্চাত্য বৈর-নিৰ্য্যাতনের শেষ হইল। মাঞ্চুকুয়ো-সাম্রাজ্যের নব-প্রতিষ্ঠার সঙ্গে সঙ্গেই চীনে এক নূতনতর ইতিহাসের স্বচনা হয়। কেননা, মাঞ্চুকুরে। তথা জাপান, চীনের উত্তর সীমান্ত-প্রদেশ অধিকার করিয়া সতৃষ্ণভাবে এই আশায় বসিয়া রহিল যে, মঙ্গোলিয়ার পথে সে তাহার সাম্রাজ্য-প্রতিষ্ঠার নীতি বিস্তার করিবার সুযোগ পাইবে । ইহা ব্যতীত আরও দুইটি পাশ্চাত্য রাজ্য চীনের অন্ত সীমান্ত-প্রদেশ অধিকার করিয়া আছে ; রুশিয়া বহিমজোলিয়ায় এবং ইংরেজ তিব্বতে ; দক্ষিণেও ইন্দো-চীনের মধ্য দিয়া য়ুনান প্রদেশে ফরাসী জাতিও তাহার প্রতিপত্তি বাড়াইবার চেষ্টা করিতেছে। সুতরাং এক সমুদ্র-উপকুলবর্তী পূৰ্ব্ব-সীমান্ত ব্যতীত অন্তান্ত সীমাস্ত-রেখায় চীন গ্রাস করিবার জন্ত বৈদেশিক শক্তিবর্গ লোলুপ দৃষ্টিতে অপেক্ষা করিতেছে। . মঙ্গোলিয়ার ভিতরাংশ সিঙকিয়াং ও তিব্বতের ভিতরাংশ লইয়া বৰ্ত্তমানে নানা গোলযোগের স্বষ্টি হইতেছে । এই প্রদেশগুলির প্রত্যেকেই এক বিদ্রোহের মধ্য দিয়া সময় অতিবাহিত করিতেছে । আভ্যস্তরীণ বিপ্লব বা বৈদেশিক আক্রমণ কিংবা এই উভয়ের সংমিশ্রণই চীনের মনে এক ভীতির সঞ্চার করিয়াছে। একই স্থান লইয়া দুই বা ততোধিক বৈদেশিক শক্তি এখন পরস্পরের স্বাধ ও প্রতিপত্তি অক্ষুণ্ণ রাখিবার জন্ত ব্যস্ত। আভ্যন্তরীন মঙ্গোলিয়াকে লইয়া জাপ ও রুশ, निडकिब्रांश८क णइब्रां ह१८ब्रख ७ ब्रन, dवर यूनांनटक जश्त्र ফরাসী ও ইংরেজের মধ্যে কলহের আভাষ দেখা দিয়াছে। চীন তাহার সীমাস্ত-রক্ষায় কতদূর সমর্থ অদূর ভবিষ্যতে তাহা বুঝা যাইবে। ইহার ফলে ‘হুদূর প্রাচ্যে" পরবর্তীকালে বৈদেশিক রাষ্ট্রসমূহের এক ভীষণ অবস্থা-ৰিপৰ্য্যয় ঘটিৰে । । চীন সীমান্তে বিভিন্ন উপজাতি ও ধৰ্ম্ম বিভিন্ন জাতি ও ধর্ণের সমাবেশে এক সংঘর্ষের স্বটি