পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৩০৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

६छTछे চীন সাম্রাজ্যের অঙ্গচ্ছেদ RSS হওয়ায় চীন-সীমান্তে এরূপ আন্তজাতিক প্রতিযোগিতা সম্ভবপর হইয়াছে । নানা ধৰ্ম্ম ও নানা জাতির এখানে প্রচলন আছে। কেবলমাত্র মাঞ্চুরিয়ায় চীনার সংখ্যা অধিক । মধুগণ এক্ষণে আর বিভিন্ন জাতি বলিয়া পরিগণিত হয় না, ভাষা এবং আচার ব্যবহারে তাহারা সম্পূর্ণ চৈনিক । মাঞ্চুরিয়া ব্যতীত অন্তান্ত সীমান্ত-প্রদেশের বহির্ভাগ কিংবা আভ্যন্তরীণ অংশে চীনাগণের সংখ্যাধিক্য নাই । মঙ্গোল জাতির লোক সংখ্যা পাঁচ লক্ষ মাত্র, মঙ্গোলিয়া ছাড়া পশ্চিম-মাঞ্চুরিয়া, উত্তর-পঙকিয়াং, চিঙহাই এবং তিব্বতেও মঙ্গোল দেখিতে পাওয়া যায় । তাহার। আপন জাতীয় ४वशिडे वखांद्र ब्रांथिब्रां८झ् ५ीवर मांपूर्णcर्भब्र छांब ४कनिक ভাবে প্রভাবান্বিত হয় নাই । মঙ্গেলি ও চীনার কখনও বিবাহ-ব্যাপার সংঘটিত হইতে দেখা যায় না। যদি কখনও এরূপ সম্ভবপর হয়, তবে চীনারাই মঙ্গোলভাবাপন্ন হইয়া পড়ে, ইহারই ফলস্বরূপ মঙ্গেলজাভি আজি জীবন্ত শক্তিসম্পন্ন বলিয়া পরিগণিত হইতেছে । কানুস্থ ও সিঙকিয়াং সীমাস্ত-প্রদেশে মুসলমানের সংখ্যা অধিক । লাটুরেট সাহেব তাহার গ্রন্থে ( Latourette —The Chinese: their History and Culture) লিখিয়াছেন যে, সৰ্ব্বসমেত প্রায় দশ লক্ষ মুসলমান এখানে আছে । আচার-ব্যবহার ও ধৰ্ম্মনীতিতে তাহারা মুসলমান ভাবধারা অক্ষুণ্ণ রাখিলেও অন্তান্ত বিষয়ে ভাষান্তর লক্ষিত হইয়াছে। কিন্তু ইহার ফলে উনবিংশ শতাব্দীর মুসলমান অভু্যদয়ের পথে কোনও বাধা-বিয়ের স্বষ্টি ছয় নাই । ভারতবর্ষের স্তায় মুসলমান স্বতন্ত্রী-করণের দাবি ও চেষ্টা :চীনের পশ্চিম-সীমান্তে এক নবীনতর ৰিয়ের স্বষ্টি করিতেছে। পশ্চিম সীমাস্তের ‘লামা"-প্রদেশও চীনের মনে এক গভীর আশঙ্কার উদ্রেক করিয়াছে। নানা রীতি-নীতিবছল বৌদ্ধ ধৰ্ম্মমত এথানে প্রচলিত । তিব্বতের অন্তর্গত পবিত্র লাসা শহরে এই ধৰ্ম্মমত উদ্ভূত হইলেও, ইহা মঙ্গোলজাতির মধ্যে বিশেষ প্রভাববিস্তার করিয়াছে। চীনের উত্তর ও পশ্চিম সীমাস্তের অধিকাংশেই এই ধৰ্ম্মমত वरश्छ ह्हे८ड cनथ शांबू ; छांणांहें जॉम ७ श्रृंॐांन जांबl এই ধৰ্ম্মমতের অনুশাসন করেন। পঞ্চান লামা বুদ্ধের अबडांब्र बणिब्र श्रृंद्विशनिड इeद्रा चtफ्ख नांणांढे जांभा অধুনা তিব্বতের শাসনভার পরিচালনা করিতেছেন। রাজনৈতিক কারণে পঞ্চান লাম। ১৯২৪ সালে চীনে निर्विॉनिड ह्हेब्रां८झ्न ॥ ১৯১২ সালে চীনে সাধারণ-তন্ত্র প্রতিষ্ঠা হওয়ার ফলে মাঞ্চুগণের এভদিনের সীমান্ত-নীতির পরাজয় ঘটিল। মাষ্ণু সম্রাটের প্রতি আনুগত্য স্বীকার করিবার ফলে মঙ্গোল এবং সীমাস্তু-প্রদেশের অন্তান্ত জাতি চীনের সহিত যে বন্ধনে এতদিন আবদ্ধ ছিল তাহা এক্ষণে ছিল্প হইয়া গেল । তিব্বত এবং বহিমঙ্গোলিয়া চীন সাধারণ-তন্ত্রের নিকট হইতে বিচ্ছিন্ন হইল। তদবধি ১৯১২ খ্ৰীঃ অঃ হইতে বহিমঙ্গোলিয়া চারিটি विडिग्न थकां८ब्रब्र ब्रांछटेनङिक *ांनtनब्र श्रशैनन्ह fझण । ১৯১২ হইতে ১৯১৮ খ্ৰীঃ অঃ পৰ্য্যন্ত জার-শাসিত কুশিয়া এখানে আধিপত্য করে । ১৯১৯ হইতে ১৯২৪ পর্য্যস্ত ইহা চীনের এবং তৎপরে অতি অল্পদিনের জন্ত রুশিয়ার ব্যারণ ফন্‌ স্টারণবের্গ ( Sternberg)-এর অনুশাসনে আসে। ১৯১১ সালের ৬ই জুলাই ব্যারণ ষ্টারণবের্গ সোভিয়েট সৈন্যগণের নিকট পরাজিত ছুইলে পর উরগাতে মঙ্গোলগণের জাতীয় গভর্ণমেণ্ট (Mongol Peoples Government ) প্রতিষ্ঠিত হয় । ইহারা বৈপ্লবিক আদর্শে অনুপ্রাণিত । চার বৎসর পরে ১৯২৪ সালের ৩১শে মে সন্ধির ফলে চীনের অধীনতা স্বীকার করিয়া লওয়ায় বহিমজোলিয়া হইতে সোভিয়েট সৈন্যদল অপসারিত করা इहेण । ठनदथि ५थांtन भरलांजौग्न छांठौग्न मण नांननडांद्र পরিচালন করিতেছে এবং নিজেদের সুবিধার জন্য রুশীয় উপদেষ্ট রাখিয়াছে। বহিমজোলিয়ার তরুণদল প্রকৃতপক্ষে রুশীয় রাষ্ট্রনীতির সম্পূর্ণ পক্ষপাতী। কেন না তাহারা মনে করেন বর্তমান কালের উপযোগী করিয়া দেশ গঠন করিতে হইলে তাহার আবহমানকাল-প্রচলিত জর্জরিত রীতি-নীতির আমুল সংস্কার করা উচিত। ভদ্রদেশু সাধনের পক্ষে রুশিয়ার শাসন-প্রণালী বিশেষ ফলপ্রদ হইরে বলিয়া উtহারা মনে করেন । এজন্ত যুবকগণ “মঙ্গোলিয়ান পিপলস পাটির সভ্য শ্রেণীভুক্ত হইয়া দেশের अछिबांठ गच्यबांब्ररक नखिन्हौन कब्रिब्र फूणिब्रांtझ् । তাহারা ক্লীয় অাদর্শে পরিচালিত এক নবীন বহির্মজোলিয়া