8Yo ঘে-জমিতে মজুর বেশী দিন একটানা থাকিতে পাইবে না, পরের মঞ্জির উপর যেখানে থাকা-না-থাকা নির্ভর করে, সেই জমিতে খাটিয়া-খুটিয়া সার দিয়া দুইটির জায়গায় তিনটি ফসল করা মজুরের গরজ নয়। সেই জন্ত দেশের চাষের অবস্থাও কমে ক্রমে খারাপ হইতে লাগিল । বাঙালীর গ্রাম্য আর্থিক জীবনে গত শতাব্দী ধরিয়া এইরূপে একটানা তাঙন চলিতেছে । তাহার ফলে গ্রামের চাষী এবং কামার, কুমোর, ছুতার ও পটুয়া, কঁসারী অথবা স্তfকরার মধ্যে ধে অল্পের বন্ধন ছিল, তাহ ছিন্ন হইয়া গিয়াছে। মুচি চাষ করিতেছে, নাপিতের ছেলে কলিকাতায় পাটের দালালী করিতেছে, কায়স্থ হয় চাকরি করিতেছে নয়ত মোটর ধাকাইতেছে। এক কথায় পূৰ্ব্বে ধে বর্ণণৰভাগকে আশ্রয় করিয়া লোকের অল্প জুটিত, আজি তাহার স্থানে বর্ণসঙ্কর উৎপন্ন হুইয়াছে, কেননা জাতীয় বৃত্তির দ্বারা আর আহার জুটিতেছে না। গ্রামের বিভিন্ন জাতির মধ্যে যেমন একটি অল্পের বন্ধন ছিল, তেমনই তাহার ফলে একটি প্রীতিরও বন্ধন বর্তমান ছিল । সেই অবস্থা হইতে হঠাৎ যখন বাঙালীকে শহরে ইংরেজ বণিকের আপিসে চাকরির সন্ধানে ছুটিতে হইল, তখন তাহার অল্পের বন্ধন পরভাষাভাষী, দূরদেশবাসী জাতির সহিত স্থাপিত হইল । ইংরেজ বণিক ও বাঙালী সহকারীর চেষ্টার ধে নুতন কারবার গড়িয়া উঠিল, তাহা ভারতের মঙ্গলের উদ্দেশ্রে গঠিত হয় नांह ? बब्र२ छांब्रउबर्ष इहेष्ठ बछ् नूtब्र व्यबहिष्ठ हेरणt७ब्र बजटणब्र छछहे यशांनष्ठः श्रठेिड इहेब्रांझिण । cगह ইংরেজের আপিসে এবং রাজ-দরবারে চাকরি করিবার জন্ত গ্রাম হইতে র্তাতি আসিল, সুবর্ণবণিক আগিল, সদগোপ জাগিল, কায়স্থ ব্ৰাহ্মণ ত আসিলই । ইংরেজের দরজায় আসিয়া তাহীদের প্রতিদ্বস্থিত ৰাধিয়া গেল এবং তাছার মধো ষে বেশী কৰ্ম্মঠ, বেশী চতুর, সে-ই নিক্সের সংসার গুছাইরা লইল । বাহারা পূৰ্ব্বে একটি সমাজ-দেহের शांड, *n, यूषं दी भांथों हिण, श्रांछ ब्रांड़े-*ब्रिब€tनब्र शरण छांशब्र गवाह नूख्न थकळेि आर्थिक नरश्रॐप्नब बांझ्क वां बांन भांब श्हेंब्र! मैंॉक्लॉरेण ५ष९ छfहtcनब्र °ब्रव्छicद्भन्न भtथा জাসত্বের মাহিনা বাড়াইবার জন্ত ঘোর প্রতিদ্বন্দ্বিতা বাধিয়া 982iரு தில் ১Ne৪ই গেল। গ্রাম্য সমাজ-দেহ হইতে বিচ্ছিন্ন হইয়া টুকরা টুকরা মানুষগুলি শহরে পাশাপাশি বাস করিতে লাগিল বটে, কিন্তু তাহাণের মধ্যে নুতন কোনও সমাজ গড়িয়া উঠিল না। আজ তাহারণ পরম্পরের সহযোগিতায় অল্প-সংস্থান করে না, বরং অল্প-সংস্থানের জন্ত পরম্পরের প্রতিদ্বন্দ্বিতাই করিয়া থাকে । ইহার ফলে বাঙালী গত শতাব্দী ধরিয়া সামাজিকতার" পরিবর্তে উত্তরোত্তর ব্যক্তিত্ববাদের ঘোর উপাসক হইয়া দ্বাড়াইয়াছে। ভারতবর্ষের মধ্যে নবপ্রবর্তিত আর্থিক ব্যবস্থার ফলে বাংলা দেশের যত পরিবর্তন হইয়াছে, অন্ত কোনও প্রদেশে তত হয় নাই । অন্তান্ত প্রদেশে কামার, কুমোর, বণিক, স্তাকরা, মুটি এবং চাষী সবই স্থানীয় লোক পাওয়া যায় । তাহারা পরস্পরের সাহায্যে এখনও বাচিয়া আছে ; সেখানে এখনও পুরাপুরি গ্রাম্য আর্থিক ব্যবস্থা ভাঙিয়া যায় নাই । কিন্তু বাংলা দেশে ভাঙন এতদূর অগ্রসর হইয়াছে যে বাংলার গ্রামে কামার, ছুতার, অথবা চাষী মজুর পর্যন্ত বিহার বা সাঁওতাল পরগণা হইতে আনিতে হয় ; এবং বাংলায় যত কামার, কুমোর, এমন কি "হরিজন” পৰ্য্যস্ত ছিল তাহারা সবাই লেখা-পড়া শিখিয়া “ভদ্রলোক” হইয়া শহরে চাকরির সন্ধানে ঘুরিতেছে। গ্রামের সমাজে এখন আর প্রাণ নাই এবং শহরের মধ্যে ত কোন সমাজ এখন পৰ্য্যন্ত গড়িয়াও উঠে নাই । ইহার ফলে বাঙালীর চরিত্রে সামাজিক বৃত্তিগুলি ক্রমে ক্রমে লোপ পাইয়া বাঙালী একচ্ছত্র ব্যক্তিত্ববাদের উপাসক হইয়া দ্বাড়াইয়াছে । এই সকল ঐতিহাসিক কারণের বশে, ব্যক্তিত্বের অত্যধিক বুদ্ধির ফলে, আজ বাংলা দেশে বিভিন্ন ব্যক্তি সম্মিলিত হইয়া নুতন কোনও প্রতিষ্ঠান, কোনও মহৎ কাৰ্য্য করিতে পারিতেছে না। আধুনিক বাংলায় ৰে तृज़ cणांक नाँझे, डांङ् नरङ् ॥ पैंहिfब्र पञांभांtनब्र cनएल বড়, তাহার যে-কোনও দেশে, যে-কোনও কালে বড় বলিয়া প্রতিপন্ন হইতেন । কিন্তু আমাদের বক্তব্য এই যে, র্তাহারা একাই বড় । একাই তাহার বড় বড় কাজ कब्रिब्रां८झ्न । किरू शङ शृङांकौब्र भरक्षा मर्थ छन यांठांजौ মিলিয়া, দশ জনের সম্মিলিত মতে কোথাও একটা বড় কাজ করিয়াছে বলিয়া দেখা যায় না ।
