وقام بوي লুসি বলিল, “তা আর না ? আমি গেলাম আর কি ? একেই ত এই চেহারা, তার উপর তোমার ঐ ইন্দ্রাণীর মত মূৰ্ত্তির পাশে আমাকে যা দেখাবে তা আর বলে কাজ নেই ।” অগত্যা যথাকালে মমতাকে একলাই লাইতে হইল । অবশ্য সুজিত তাহকে ঘরের ভিতর পর্য্যস্ত অগ্রসর করিয়া দিয়া আসিল । তাহfর হাতে রূপার ডিবায় পান। পান না লইয়া কোন কনেকেই দেখা দিতে যাইতে নাই, অতএব মমতাও একটা পানের ডিবা হাতে করিয়া আসিয়াছে । তাহার সামনেই একখানা বড় চেয়ার সম্পূর্ণ ভরির একটি বুদ্ধ বাক্তি বসিয়াছিলেন । মাথায় মস্ত বড় টাক, কিন্তু সুপুষ্ট গোফজোড়া অনেকটা মাথার কেশের অভাব পোষাইয়া লইয়াছে । পাশের সোফায় আরও দুইটি ভদ্রলোক বসিয়া, ইহাদের বয়স কিছু কম । আর একটা চেয়ারে সুরেশ্বর । ঘরে এই চারিটি মানুষ । সকলে যে অতি উত্তমরূপে জলযোগ করিয়াছেন, তাহীর চিহ্ন এখনও এদিকে-ওদিকে বর্তমান । মমতা ঢুকিতেই সুরেশ্বর বলিলেন, “পান ঐ টেবিলের উপর রাখ মা। গোপেশ বাৰু, এইটিই আমার মা-লক্ষ্মী।” গোপেশ বাবু পরম আপ্যারনের হাসি হাসিয়া বfললেন, “বোলো মা, বোলো । রাজ-নন্দিনী ত রাঙ্গনন্দিনীই বটে । তোমার নামটি কি মা ?” KES$$$ প্রবাসী SNー8ミ মমতা নাম বলিল। তাহাকে এমন একটা “সিলি’ ব্যাপারের ভিতর আনিয়া ফেলায় সে বাপের উপর আবার চটিতে অম্বিস্তু করিয়াছিল। বৃদ্ধ নিশ্চয়ই তাহার নাম জানেন, শুধু শুধু জিজ্ঞাসা করিবার কি প্রয়োজন ? সমস্ত ব্যাপারটাই যে শুধু শুধু, তাহা বেচারী মমতা জানিত না । সুরেশ্বরের টাকার থলিট দেখামাত্র গোপেশ বাবুব শুধু প্রয়োজন ছিল । আবার প্রশ্ন হইল, “কতদূর পড়াশুনো করা হয়েছে মা-লক্ষ্মীর ?” মমতা বলিল, “এইবার ম্যাট্ৰি,ক পাস করেছি।” গোপেশ বাৰু পাশের এক ভদ্রলোকের দিকে চাহিয়: বলিলেন, “ঐ আমাদের ঢের, কি বল হে দক্ষিণ ? একেবারে মেমসাহেব হ’লে আবার:বাঙালী ধরে চলে না ।” মমতা মনে মনে বলিল, “আহি কিবা তোমার বুদ্ধি । মাটি,কের বেশী পড়লেই বুঝি মেমসাহেব হয়ে যায়।” মমতা গান জানে কিনা সে খোজও হইল । তাহার পর তাহার ছুটি । মুজিত আলিয়া তাহাকে সঙ্গে করিয়া লইয়: গেল। উপরে আসিতেই লুসি চুটিয়া আসিয়া তাহার গা:ে হাসিয়া লুটাইয়া পড়িল । মমতা তাহাকে ঠেলিয়া দিয়া বলিল, “যা, অত হাসছিল, কেন ?” লুসি বলিল, “বাপ রে, বরের বীপটি ত ঠিক সিন্ধু বরটিও ঐ রকম হলেই হয়েছে ।” ब्लग्भश्नं: ঘোটকের মত দেপতে । FIFణాఫ్టోన్క్రెబ్స్టెi-ళ్ళీ (NƏSSN&ƏQS&SƏKƏSS
