পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৭৩

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

শ্রাবণ জীবন-চরিত ৫২৭ দান । গিয়ে তার নিজের মুখ থেকে শুনে আসুন। সেই সঙ্গে টাকাটারও অর্থাৎ যা আপনার দরকার জানিয়ে অগিবেন । - আরও দিন-কয়েক পরে তিনি পুনরায় দর্শন দিলেন । মুখে হাসি, প্রসারিত হাতে স্থখানি নোট । বলিলেন— আর কেন ? স্বৰ্গ ঐহরি বলে বেরিয়ে পড়ন । আজ রাত্তিরের ট্রেনে। আমি চিঠি লিখে দিয়েছি । বলিলাম—কাল যাব । আমি সেখানে কাঞ্জ করি, ঠাদের জানিয়ে দিন-তিনেকের ছুটি নিতে হবে। 鬱 鬱 量 এই দূর দেশ যাত্রার মধ্যে মাদকতা ছিল নিশ্চয়ই, নতুবা অতি উল্লাসে মধ্যম-শ্রেণীর টিকেট কিনিতে যাইব কেন ? ষ্টেশনে আসিয়া দেখি যে স্বল্পসংখ্যক মধ্যম-শ্রেণীর গাড়ী আছে তাহার কোনটাতেই আরাম করিয়া বসিবার জায়গা নাই। কি করি, উহারই একখানিভে উঠিয়া পড়িলাম। প্রথমতঃ, লোকগুলি ত সন্ত্রস্ত হইয়া উঠিলেন । এখানে মোটেই জায়গা নাই—অন্ত জায়গায় দেখুন, আপনারই বিশেষ আহুবিধা—ইত্যাদি । ইহীদের সাধু উপদেশে কর্ণপাত না করিয়া কক্ষমধ্যে চাছিলাম। দ্বখনি বেঞ্চ লোকে ভৰ্ত্তি, কিন্তু তৃতীয়খনিতে দিব্য বিছানা বিছাইরা এক বিরাট পুরুষ নিদ্রা দিতেছেন। নিদ্রার নামে স্থান-দখলের এই তুষ্টমিটুকু বুঝিতে আমার বিলম্ব হইল না। কিন্তু উপায় কি । উহাকে টানিয়া তুলিতে গেলে কোলাহল অনিবাৰ্য্য । স্থান হয়ত মিলিতে পারে, সারা পথের শাস্তিটুকু অক্ষুণ্ণ রহিবে না । কি করি, উপর দিকে চাছিলাম। দুটি বাঙ্কেই প্রচুর দ্রব্যসম্ভার উছলিয়া পড়িতেছে ; ওদিকে চাওয়া মিথা বুঝিয়া এতটুকু স্থান সংগ্রহের আশায় পুনরায় দৃষ্টি নামাইলাম । ই, স্থান একটু আছে বটে। বিরাট পুরুষের পদপ্রাস্তে আঙুল-কয়েক জমি—ঐ ভদ্রলোকটির প্রসারিত পা দুখানির ব্যবধানে পড়িয়া আছে । বিছানাটা আর না গুটাইরা কোন প্রকারে সেইটুকুতেই বসিয়া পড়িলাম। বসিয়া *क्लि८ठझे छश् छर कब्रिब्रl ६भद्रे यांख्रिडा, रौॉडैी निग्नां श्रां ऊँौ७ ছাড়িয়া দিল । গাড়ী ছাড়িবার সঙ্গে সঙ্গে বিরাট পুরুষ জাগিয়া উঠিলেন । জাগিয়া উঠিয়াই আমার দিকে রোষকবাক্টিভ এক তীব্র দৃষ্টি নিক্ষেপ করিয়া কৰ্কশ কণ্ঠে কছিলেন— আর কোথাও বসবার জায়গা পেলে না ? বেশ লোক ত, একেবারে বিছানায় । এই অভদ্র সম্বোধনে রাগ হইবারই কথা । উঞ্চস্বরে বলিলাম—এটা ত আপনার রিজার্ভ করা নয়, সেকেও ক্লাসের টিকেট করেন নি কেন ? ভদ্রলোকের দৃষ্টি তীব্রতর হইল, কণ্ঠও চড়িল—মনে ? কে আমার সাতপুরুষের কুটুম, আমারই বিছানায় ব’লে চোখ রাঙানি ? জান, আমি ইচ্ছা করলে – শাস্তভাবে বলিলাম--বিছানাটা গুটিরে নিতে পারেন। তাতে আমারও বসবার স্ববিধা হবে । উত্তর শুনিয়া গাড়ীম্বুদ্ধ লোক হে হো করিয়া হাসিয়া खेठेिण । নিফল আক্ৰোশে ভদ্রলোকের মুখে চোখে ষে উগ্র ভঙ্গী ফুটিয়া উঠিল, তাহার সঙ্গে তুলনা দিতে পারি পৃথিবীতে এমন কুৎসিত কিছু নাই। শুধু ডারউইন সাহেবের সিদ্ধান্তকে মনে মনে নতি জানাইয়া বলিলাম, ই অভিজ্ঞতা ব:ট ! নিশ্চয়ই তিনি একদিন সুদূর ধাত্রার পণে এমনই এক সঙ্গী লাভ করিয়াছিলেন এবং স্থানাভাৰ বশতঃ বাকবিতণ্ডায় সেই অতিকায় সঙ্গীর মুখে কুৎসিত কয়েকটা রেখার বিষ্ঠfস তাহাকে ঐক্কপ তত্ত্বানুসন্ধানে অনুপ্রাণিত कब्रिग्रांछ्ब् ि। - কিন্তু আশ্চৰ্য্য ! রাগিয়া এই বিরাট পুৰুষ আমার মুবিধাঠ করিয়া দিলেন, অর্থাৎ তাহার বিছানার খানিকট ওটাইয়। মুখ ফিরাইয়া বসিলেন । আমি সে সুযোগের অসদ্ব্যবহার করিলাম না, ভাল করিয়া বসিলাম । - সেই ধেমুখ ফিরাইয়া বসিলেন আর তিনি চাহিলেন না। বাহিরের অন্ধকার-মাথা ধরিত্রীর পানে চাহিয়া বুঝি আপন মনের প্রতিচ্ছবিই দেখিতে লাগিলেন । एछैौरखना चककांब्र, करल्लांणशैन नबूझब्र मठ अर्खौब्र নিক্রিয়। মাঝে মাঝে দুরে যে-সব অলো চকিতে ফুটিয়া চকিতে মিলাইয়া বাইতেছে সেগুলি উৰ্ম্মি-সংঘাতে cय क्रार्थन्हांग्रेौ cछrांठिः अजिब्रां ॐ८ठे ठांशब्रहे बड নয়নাভিরাম। কিছুক্ষণ দেখিতে মন লাগে না ।