পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৫৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

. ,সুতুল"ন্নয়ন * د- 3 : পাড়ার একটি প্রস্তর-মন্দিরের ভগ্নাবশেধ । করিতেছিল তাহারা মানভূম জেলা হইতে সত্তর-আশী , বৎসর পূৰ্ব্বে তথায় গিয়াছে—কিম্বদন্তী এইরূপ * তার পর সরাক জাতির কথা । সরীক জাতির গঠন ধৰ্ম্মবিশ্বাস-মুলক সুতরাং সম্ভবতঃ উহাদের মধ্যে নানাপ্রকার জাতীয় উপাদান বর্তমান । তবে অঙ্গসৌষ্ঠব দৃষ্টে উহাদের মধ্যে আৰ্য্য-শোণিতের প্রাদুর্ভাব আছে বলিয়া মনে হয় । বর্তমান কালে মানভূম জেলার উত্তর-পূর্বে রঘুনাথপুর, পাড়া ও গৌরাঙ্গডি থানার এলাকায় ‘সরাক"দের ংখ্যা অপেক্ষাকৃত অধিক । আর দক্ষিণে ও পশ্চিমে চণ্ডিল ও চাপ থানার এলাকাতেও কতক সরাকের বাস এখনও আছে । ১৯০১ খ্ৰীষ্টাব্দের আদমস্থমারীতে এই জেলায় প্রায় সাড়ে দশ হাজার সরাকের বাস ছিল । তন্মধ্যে রঘুনাথপুর থানার এলাকায় ৫,৪৩১ : পাড়া থানীয় :৪৪৪ গৌরাঙ্গডি থানায় ৬০৫, চাস থানায় ৫৪৭ এবং চাfগুল থানায় ৩৯৩ ; ইহা ছাড়া পুরুলিয়া থানার এলাকায় ১৯ জন, তেfপটাচি থানায় ৪ জন, ঝালদা এলাকায় ২ জন AAS SDYBB BBDDDDD BB BBBB BBBDDD জনসংখ্যা লিপিবদ্ধ হয় নাই। ১৯০১ খ্ৰীষ্টাব্দে আদমসুমারীতে মানভূম জেলার ৯,৪৩৮ জন মাল’ ( যার মধ্যে ৭,৪৭৪ জন মল্লিক' উপাধিধারী श्लि), अथर 8७v अन cमौनिक यजिब्रां णिनिवक झझेब्रांश्णि ; यांच्च সাঁওতাল পরগণায় ৮,৯৭৪ জন 'মাল' এবং ৬,৪৬৬ জন মৌলিক এইরূপ #*न्विक इऍझांझिण । جة لاسس هaه মানভূম জেলায় সাহিত্য-cসবা ও গবেষণার উপাদান পাকবিভূরার জৈন-মন্দিরে একটি জিন-মুৰ্ত্তি। 6.86 পীড়ার অপর একটি মন্দিরের ভগ্নাবশেষ । ও নিরস। থানায় ১ জন সরাক বাস করিত । কিন্তু এক সময় এই জেলার উত্তর, দক্ষিণ, পুৰ্ব্ব ও পশ্চিম—সব দিকেই এই সরাক জাতির প্রভাব ও বসতি ছিল । এখনও নানা স্থানে প্রাচীন মন্দিরের এবং জৈন ও বৌদ্ধ মুৰ্বির ভগ্নাবশেষ তাহার সাক্ষ্য দিতেছে। উত্তর-পূৰ্ব্বে তেলকুপি ও চেলিয়াম এবং গৌরাঙ্গডি, উত্তর-পশ্চিমে ছেছৰ্গাও ও বেলেঞ্জ ; দক্ষিণ-পূর্বে পাকবিড়রা ও বুদ্ধপুর, দক্ষিণপশ্চিমে বোড়াম, দুলমি, দেওলি, সুইসা ও সফারণ, এবং মধ্যভাগে পাড়া, ছররা, বলরামপুর প্রভৃতি স্থানে এখনও সরীকদের মন্দিরগুলির সুন্দর স্থাপত্য ও ভাস্কর্য্যের অনেক নিদর্শন বর্তমান। এই সমস্ত মন্দিরের গঠনপ্রণালী এক দিকে উড়িষ্যার রেখদেউলের অনুরূপ এবং অপর দিকে কোঙ্ক, দেও প্রভৃতি গয়া-জেলার মন্দিরগুলির সঙ্গে কিছু সাদৃশুযুক্ত । আর কোন-কোন বিষয়ে রাজপুতানা, গুজরাট প্রভৃতি দেশের মন্দিরাদির সহিত কিঞ্চিৎ সাদৃপ্তও দেখা ধtয় । বিগত ১৩৪০ সালের ভাদ্র মাসের প্রবাসী’তে শ্ৰীমান নিৰ্ম্মলকুমার বন্ধ মানভূম জেলার কয়েকটি মন্দিরের বিবরণে এ-সম্বন্ধে লিথিয়াছেন। কিন্তু এই সমস্ত মন্দির ও মূৰ্ত্তিগুলির ধ্বংসাবশেষ সম্বন্ধে ভারতীয় প্রত্নতত্ত্ব-বিভাগের স্বপারিনটেনডেন্ট, বেগলার সাহেব সত্তর বৎসর পুৰ্ব্বে সেগুলির পর্য্যবেক্ষণ করিয়া ষে বিবরণ দিয়াছেন তাহাই