পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৬৯১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

es fug: পশ্চিমের ষণত্রী ৬৩৯ বিশ্বসভ্যতার যে রূপ যে দিক বা ষে আদর্শ জাহাজের দৈনন্দিন জীবনে প্রতিভাত হ’চ্ছে তাঁর মুলস্বত্র হচ্ছে— Eat, drink and be merry, ste fols, 83-cota क८ब्रां नश्, हल्ला भ5fकब्र झूर्डि क८ब्रॉ । त्रयर्थ खांशांछ আধ্যাত্মিক বা আধিমানসিক সাধনার জায়গা নয় । বিশ্বসভ্যতার ছুটে দিক আছে—শিশ্নে}দর-পরায়ণতার দিক বা ইঞ্জিয়ের দিক, আবার অতীন্দ্রি বা ভাবজগতের বা আধ্যাত্মিক জগতের সাধনার দিক । মানসিক সাধনা এই ইয়ের মধ্যকার সংযোগশৃঙ্খল । ইক্রিয় আর অতীন্দ্রিয় এই দুইয়ের মধ্যে আমাদের হিন্দু জীবন বা হিন্দু আদর্শ একটা সমন্বয় করবার চেষ্টা করেছিল এবং আমার মনে হয়, করতে সমর্থও হ’য়েছিল । দৈনন্দিন জীবনে লোকচক্ষ দুটো দিকেরই পূর্ণ প্রকাশ থাকা দরকার, যেমন বাড়ীতে আর সব ব্যবস্থার সঙ্গে সঙ্গে একটি ঠাকুরঘর থাকা দরকার, যার স্বীরা অহরহঃ অতীন্দ্রিয় জগতের কথা, বিশ্বপ্রপঞ্চের মধ্যে নিহিত রহস্যেব কথা আমাদের চোথের সামনে থাকতে •lso fossssf.3 to sense of the mystery, এই রহস্য সম্বন্ধে সচেতন-ভাব, এখন দুলভ বস্তু হয়ে পড়ছে। ইউরোপ বা অ'মেরিকাষ কোথাও সহৃদয় ভাবুক লোকের অভাব ঘটে নি, কিন্তু সাধারণ লোকে জীবনে তার আবশ্বকতা আর অনুভব করছে না । খ্ৰীষ্টান ধৰ্ম্ম দ্বারা এদিকে কিছু আর হ’ল না, রোমান কাথলিক ধৰ্ম্মের বাহ্য অনুষ্ঠানের ঘট একটা মোহ এনে মনপ্রাণকে আবিষ্ট করে দেয় বটে, কিন্তু কোনও খ্ৰীষ্টান সম্প্রদায়ের theology বা ঈশ্বরবাদ, গভীরতম রহস্তবোধের পরিপোষক নয় । আমার মনে হয়, এদিক থেকে বিশ্বসভ্যতাকে ভারতবর্ষের দেবার কিছু আছে ; বিশ্বসভ্যতা তাকে নেবে কি না, নিতে পারবে কি না, নিয়ে বিশ্বমানবের জীবনে তাকে কার্যকর ক’রে সার্থক ক’রে তুলতে পারবে কি না, সে আলাদা কথা, কিন্তু একটা আশার কথা—বিশ্বসভ্যতার যারা প্রধান চিত্তানেতা ( আমি রুশদেশকে বাদ দিয়ে বলছি, কারণ সেখানকার সম্বন্ধে রকমারি খবর আমরা পাচ্ছি, ঠিক ব্যাপারটি কি তা আমরা জানি না ), তারা প্রায় সকলে জীবনের পুর্ণতার জন্ত এই রহস্তবোধের আবঙ্গকতা উপলব্ধি করছেন, এবং কিসে জনসাধারণের মধ্যে আধিভৌতিক আর আধিমানসিক উৎকর্ষের সঙ্গে সঙ্গে এই আধ্যাত্মিক বোধ বা অনুভূতি আনৃতে পারেন আর তার আনুষঙ্গিক मननिन छौब८नब्र छैग्नडि कब्ररङ *ांcबन, उांद्र छछ७ চেষ্টিত হচ্ছেন। তথা-কথিত শস্তার দ্বিতীয় শ্রেণী, অর্থাৎ সত্যকার তৃতীয় শ্রেণী হ’লেও, জাহাজে খাওয়া-দাওয়ার ব্যবস্থা ভাল, এবং প্রচুর । অবশু ফাষ্ট ক্লাসের মত অত বেশী পদ হয় না, কিন্তু যা-হয় তা যথেষ্ট । চার বেলা থfওয়া ; সকালে ৭টা থেকে ৯টা পৰ্য্যস্ত বালভোগ-চা, কফি, চকলেট, যা চাই এবং যত চাই, পরিজ, রকমারি ডিম, হাম, বেকন, কুটী, কেক, মাখন, মামালেড ; দুপুরে ১২টা ১টায় মধ্যাহ্নভোগ,—৪/৫টা পদ ; বিকালে সাড়ে চারটেয় চা, সঙ্গে অনুপান রুট মাখন কেক মামালেণ্ড জ্যাম ; আবার রাত্রে ৭টা ৮টায় নৈশ ভোক্ত, ৫/৬টা পদ । এ ছাড়া ইচ্ছা হ’লে নিজের পয়সা খরচ ক’রে যখন-তখন রকমারি পানীয় সেবা চলছে । জাহাজে আমোদ-প্রমোদ ব্যবস্থাও আছে ; গ্রামোফোন হরদম চলছে, কোনও রীত্রে যন্ত্রসঙ্গীত, কোনও রাত্রে জুয়াখেলার দুটি ফেলে কাঠের ঘোড়ার দৌড়, আর এই দৌড়ের উপরে বাজী রাখা ; ডেকের উপর, খোলা ডেকে প্রায় সারাদিন চার জন ক’রে লোক deck quoit পেলছে—দু-দলে তিনটে তিনটে ছটা ক’রে কাঠের চাকার আকারে দুটি লম্বা লাঠির আকারের একটা ব্যাট দিয়ে ঠেলে দেয়, ডেকের কাঠের পাটাতনের উপর দিয়ে ঘ'ষড়ে ঘষড়ে ঘুটি চ'লে ধায় কতকগুলি বিভিন্ন নম্বর দেওয়া ঘরে, নম্বর অনুসারে খেলোয়াড় দান পায় । ७भनि ७cमत्र सीबन फूि मन नब्र, ढि Gहे स्रोशप्छ একটা নাচিয়ে আর নীচুনীর দল যাচ্ছে, তারাই কতকটা উপদ্রব আরম্ভ ক’রে দিয়েছে । এই দল হঙ্গেরীয় আছে, জার্মান, ইটালীয়, রুষ, আমেরিকান অনেক জাতের লোক আছে। জনকতক কম-বয়সী হঙ্গেরিয়ান নাচনী জাহাজের কতকগুলি খুদে অফিসার, উচুদরের ধনসামা আর জনকডক যাত্রীকে নাfচয়ে বেড়াচ্ছে—তাদের দ্বারাই বা এথানে-ওখানে-সেখানে অনভ্যস্ত ভারতীয় চোখে বেলেল্লাগিরি ব'লে লাগছে, তাই হচ্ছে । ইউরোপে खैखद्र-हेडेtब्रां८भंत्र छांभीन ऋांक्षिनांखिब्रlन 6ड़ठि