পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৭৬৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

속o8 প্রবাসী ১৩৪২ কালীণটের পটুয়া ( উড এনগ্রেভিং ) স্ত্রীরমেন্দ্রলপ চক্ৰবৰ্ত্তী কাছে তার মনোহারিক্স প্রকাশ করিবে, অর্থাৎ তাঁহাকে বুঝাইয়া বলিতে হইবে না, অমুক বস্তু মুন্দর এবং কেন মুন্দর। আমি এ মত সমর্থন করি না। আমি মনে করি শিল্পের বৈচিত্র্যের স্তায় তাহার ভাষারও বৈচিত্র্য আছে । শিল্পের সৌন্দর্য্য উপভোগ করিতে হইলে তাহার ভাষা অঙ্কুশীলন করা দরকার। কোনো দেশের শিল্প বুঝিতে গেলে তাহার চাবি-কাটি পাওয়া দরকার। প্রথম-দৃষ্টিতেই যাহা বুঝা গেল না, তাহা নিকৃষ্ট, এরূপ ধারণা করা ভুল ; আর ধাঁহ বুঝা গেল, তাঁহাই যে ভাল হইবে, তাও নয়। তিক্ত মধুর ইত্যাদি পঞ্চ রস আছে, তাহ ইন্দ্রিয়গ্রাহ । কোনো বস্তু জিহবায় স্পর্শ করাইলে, সকলের কাছেই তার স্বাদ ধরা পড়িবে। বলিয়া দিবার প্রয়োজন হইবে না, অমুক বস্তুর অমুক রস। চিত্র বা ভাস্কর্ঘ্যের স্বরূপ এরূপ নয়, তাহা বুঝিবার জানিবার প্রয়োজন হয়। অনেক রং সম্মুখে রাখিলে শিশুরা নাকি সৰ্ব্বাগ্রে লাল রং গ্রহণ করে। এই আকর্ষণী শক্তি হইতে এই যুক্তি দেওয়া চলে না, যে, লাল রং সকল রঙের সেরা। তেমনই যে চিত্র বা ভাস্কৰ্য সাধারণের দৃষ্টি আকর্ষণ করে, তাহ ষে শ্রেষ্ঠ এরূপ ভাবিবার কোনো কারণ নাই। শিল্পের সৌন্দর্ধ্য যে সবটা ইক্রিয়গ্রাহ তাঁহা নহে, স্বন্দর বস্তু চক্ষুকে কতকটা আনন্দ দেয় বটে, কিন্তু তাহাই শেষ নহে; চক্ষু দ্বার দিয়া অস্তরে যখন পুলক সঞ্চার করে তখনই তাহরী সার্থকত!—কবি যেরূপ সঙ্গীত সম্বন্ধে Üzüo of oilot-More than meets the ear. গ্রীক ও ভারতীয় শিল্প আট সাৰ্ব্বজনীন এ-কথা প্রায়ই ইউরোপীয় ও ভারতীয় শিল্পেব তুলনামূলক সমালোচনায় শোনা যায়। কেহ কেহ বলিয় থাকেন, ইউরোপীয় শিল্প সাৰ্ব্বজনীন, ভারতীয় শিল্প নহে । তাহার কারণ দর্শাইয়া থাকেন, এপোলে বা ভেনাসের মূৰ্ত্তি অধিকাংশেরই বুঝিতে কষ্ট হয় না এবং তাহ কুটার (উড এনগ্রেভিং ) , अोक्झक्ष प्टेमब