পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৮৯

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

: পডে ভদ্রলোকের মাপকাঠী কি কাজী সেরাজুল হক গত কান্ধনের প্রবাসীতে খ্ৰীযুত রমাপ্রসাদ চন্দ মহাশয়ের অভিভাষণটি স্বতঃই মনে প্রশ্ন জাগে-ভদ্রলোক কে ? ভদ্রলোকের মাপকাঠী কি ? কোন জাতীয় লোক ভদ্ৰ-পদবাচ্য ? “ভদ্রলোক” কথাটি কি সঙ্কীর্ণ সীমাবদ্ধ ? চনা-মহাশয় বলেছেন— “ভদ্রলোকের হস্তগত চাকুরী এখন করিবেন মুসলমান এবং অনাচরণীয় হিন্দুগণ ।” চন্দ-মহাশয়ের মতে একমাত্র মুসলমান এবং অনাচরণীয় হিন্দুগণ ভদ্রলোক-পদবাচা নন । কেন নন চলা-মহাশয় তা বলেন নি, বলা দরকার মনে করেন নি। আমরা জানতাম “ভদ্রতা’ trade-nark নয় । ধিনি শিক্ষাদীক্ষায় উচ্চ, ব্যবহার র্যার অমায়িক, চলাফের যার শালীনতাসন্মত, ধিনি গৰ্ব্বিত নন প্রভূতি গুণসম্পন্ন বাক্তিই ভদ্র । শিক্ষিত না হলেও ভদ্ৰ হ’তে পারা যায়। পরের চাকুরী করলেই ভদ্র হওরা যায় না। কেবল মাত্র উচ্চ শ্রেণীর হিন্দুরাই চাকুরী করেন না—আরও অনেকে ক’রে ৰাকেন । সম্পাদকের মন্তব্য লেখক মহাশয়ের চিঠিখালি সংক্ষিপ্ত করিয়া ছাপিলাম । তাহার যে মন্তবগুলি বাদ দিলাম, তাহাও প্রধানত: “ভদ্রলোক” কথাটির অন্তর্গত “ভদ্র’ শব্দের অর্থ লইয়া । স্ত্রীযুক্ত রমাপ্রসাদ চন্দ মহাশয় ইচ্ছা করিলে ও আবখ্যক বোধ করিলে এ-বিষয়ে তাহার বক্তব্য প্রকাশ করিতে পারিবেন । আমাদের বক্তব্য এক্ট, যে, “ভদ্রলোক” কথাটি অনেক সময় যোগরয় ভাবে ব্যবহৃত হয়, এবং সেইরূপ অর্থে ইংরেজীতেও উহার প্রয়োগ দেখা যায়। যেমন, চট্টগ্রাম বা মেদিনীপুরে যখন সরকার হুকুমে নিদিষ্ট একটা বয়সের হিন্দু"ভদ্রলোক”দিগকে সন্ধ্য হইতে হুর্য্যোদয় পৰ্য্যস্ত বাড়ির বাহিরে বইতে নিষেধ করা হয়, তখন অস্ত হিন্দুর ক্রুদ্ধ হইয় “ভদ্রলোক" শ্রেণীভুক্ত इऍण्ड फ्रॉन नां, कांब्र१ ॐाक्षांप्री छांटनन, श्रृंदरग्रकै छैiशमिश८क ভদ্রতাশুন্ত বলেন নাই বঙ্গে অষ্টম শতাব্দীতে নৃপতি-নির্বাচন ঐমনোজ বস্ত্র প্রবাসী ফাল্গুন ( ১৩৪১ ) সংখ্যার বিবিধ প্রসঙ্গে ‘বঙ্গে অষ্টম শতাব্দীতে নৃপতি নিৰ্ব্বাচন' নিবন্ধে প্রযুক্ত ক্ষমাপ্রসাদ চন্স মহাশয়ের వ్రైడా अछिछयtनग्न किग्नप्र६* ऎक.७ इश्ब्रायझ । ऐंशष्ठ পাইলাম-~~ “...खननीषाब्रz*ब्र चांब्रा बांकुङ वा निर्वांछिड इंश्छ, ब्राझेब्र मांथन-अभाग्न अरुडो4 हल्लेब्रl ईझिांब्री निकिजांछ कब्रिव्र निभt:इन• এইরূপ মহাপুরুষের দৃষ্টান্ত ভারতবর্ষের রাষ্ট্রর ইতিহাসে স্বলত নহে। সৌভাগ্যক্রমে বাঙ্গালার প্রাচীন ইতিহাসে এইরূপ দুই জন মহাপুরুষের সাক্ষাৎ পাওয়া যায়। ছুই জনের এক জন, পালরাজ*RC*ब थथम ब्रांब cशां*ालtशव---विठोब्र, शैहैौङ्ग ७कामनं भंडाकोङ्ग cनवांप्र्क गरषप्लेष्ठ ब्राहेतिझtवब्र बांद्रक क्विा---” এ-সম্বন্ধে ডা: দীনেশচন্দ্র সেন মহাশয়ের ‘বৃহৎ বঙ্গ” পুস্তকের (बाइ चिबिना लग्न ह३८ङ अडिीब यकानिङ इश्डtश्) कृषिको হইতে উজ্জত করিতেছি— "...প্রজার মেযবৎ নিরীহ এবং রাজভক্ত ছিল না। অনেক সময়ে ইহার রাজাদের হননকারী ও ভাগ্যবিধাতা ছিল । প্রজাদের অসন্তোবে ত্রিপুর-রাজ প্রতাপমাণিক্য (১৪৩৩ খ্রী: ; জয়মণিকা ( ১৫৯৬ খ্ৰী: ) অহংরাজ মুছেন ফা (.৪৯৩ খ্রীঃ) মজিন ফা (১৬২৭ খ্ৰীঃ) ভগরাজা হুয়ান ফী ( ১৬৪৪ খ্রী: ) এবং লক্ষ্মণ সিংহ (১৭৮০ খ্রী: ) নিহত হল । •••আমরা বাহুল্যস্তরে এই তালিকা বাড়াইলাম না ; •••রাজার বংশধর না থাকিলে রাজ্যোচিত গুণের পরিচয় পাইয়। ইহার ( প্রজারা ) রাজ! নিৰ্ব্বাচিত করিয়াছে । যে যে স্থানে তাহার রাজীকে হত্যা করিয়াছে, পরবর্তী রাজাকেও তাহারাই মনোনয়ন করিয়াছে । ত্রিপুররাজ যশোমাণিক্যেয় পরে রাজবংশের কেহ উত্তরাধিকারী ছিল না ; “রাজপুত্র পৌত্র লাহি, নাহি রাজত্ৰাতা • কাহাকে করিব রাজা জানিয়! সৰ্ব্বথা । সেনাপতি মন্ত্রিগণ চিস্তিয়া তখন। কাহাকে করিব রাজা না দেখে লক্ষণ ॥ মহা মণিক্য-বংশে কল্যাণ নাম থ্যাতি । যশোধর কালে কৈলাগড়ে সেনাপতি । কয়েছে অনেক যুদ্ধ সেই মতিমান। সেই রাজযোগ্য হয় দেখ বিদ্যমান । এ সব চিন্তিয়া সেন পাত্র মিত্ৰগণ । কল্যাণ নাম সেনাপতি বসে সিংহাসন ॥” এই ব্যক্তিও পালবংশীয় গোপালের স্কারই নানা, যুদ্ধে কৃতিত্ব দেখাইয়া স্বীয় রাজযোগ্য ७+ीवलौव्र गद्विघ्नञ्च थझानाछद्र यक्वांtप्रद्र कर्दूक ब्रांछनtन श्रशिछेिउ হইয়াছিলেন । কিন্তু ইনিই একমাত্র প্রজানির্বাচিত স্বাঞ্জা ছিলেন না। খ্ৰীষ্টীয় দশম একাদশ শতাব্দীতে প্রাগজ্যোতিষপুরের মহারাজ ধৰ্ম্মপালও এই ভাবে প্রজাদের মনোনয়নে রাজপদ প্রাপ্ত হইয়াছিলেন । DDDDD BBBDSDD DD DBBBB DDDD DDAS BB DDB হইলে, বৈঞ্চবের মোয়ামারির বড় গোস্বামীর পুত্র বনগণকে রাজপদে অভিষিক্ত করিতে চাহিয়াছিল। কিন্তু বনাগণের পিতা পুত্রকে সাংসারিক প্রতিষ্ঠার লোভী হইতে দেন নাই।--• অতএব দেখা যাইতেছে, চনা-মহাশয়ের উল্লিখিত কেবলমাত্র “झुइँ छन' नप्३ अप्नक भइछन३ छनमाथाम्नप्५ख्न चाब्रो श्राङ्कङ ७ নির্বাচিত হইয়। রাজত্ব পাইয়াছিলেন । ইহারা সকলেই বৃহৎ বঙ্গেয় লোক। এ-বিষয়ে চন্দ-মহাশয়ের অভিমত জানিতে চাহি । চন্দ-মহাশয় হয়ত কেবল তাম্রশাসন ও প্রস্তয়লিপির উপর আস্থা স্থাপন করিয়া দেশের অগুণগু ঐতিহাসিক স্বত্রগুলির প্রতি ততটা মনোযোগ দিতে প্রস্তুত নহেন। কিন্তু এক্ষেত্রে পূৰ্ব্বোক্ত বিষয়গুলিকে অগ্রাহ করিবার সঙ্গত কারণ নাই । চতুর্দশ শতাব্দীতে ৰাণেশ্বয় ও শুক্রেশ্বর নামক শ্ৰীহট্টের দুই ব্রাহ্মণ টিপ স্না ভাষা হইতে বৃদ্ধ চন্তাই সহায়তায় ত্রিপুর-য়াজ্যের ইতিহাস সঙ্কলন করিয়াছিলেন। রাজসভায় পণ্ডিতেরা পরবর্তীকালে সেই গ্রন্থে নূতন বিষয় যোজন করিয় তাহার শ্ৰীবৃদ্ধি করেন । রাজমালায় প্রাচীন ও জরাজীর্ণ বহু পুথি রাজপাঠাগায়ে রক্ষিত আছে, উহ। তাম্রশাসনাদি অপেক্ষ কম বিশ্বসনীয় নহে। আর আসামের অংম রাজাদের যে ইতিহাস আছে তাছা গেট ( Gait ) সাহেবের মতে একেবারে নিখুত । डिनि निशिब्रांरक्षन, पत्रश्भtधञ्च भड इंडिङ्ग-cजथक छभरङ क्ञ्चिल : এক্ষেত্রে মুসলমানেরাও তাহাজের প্রতিদ্বন্ধী হইতে পারে নাই।