পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৫৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

b=byR প্রবাসী N98S్చ ব্যক্তিগত ভাবে ও লোকের লিমান-পিহার শিক্ষা করিতেছে। প্রায় প্রতিবৎসর বিমান-বিহারে নিপুণ লোকের এই বিষয়ক প্রতিযোগিতায় যোগদান করিয়া থাকে । গত কয়েক বৎসরে কুশিয়ায় লিমান-বিহার শিক্ষার দ্রুত উন্নতি হইয়াছে । সেখানে সহস্ৰ সহস্ৰ লোক রীতিমত বিমান-বিহার শিক্ষা করে । লিমান-পোত চালকের সংথ্য এখন কয়েক সহস্ৰ হইবে । সেখানে দেশরক্ষার অঙ্গ হিসাবে ৎ একটি বিমান পাত-বিভাগ খোলা হইয়াছে । একটি লক্ষ্য করিবার বিসয় যে, শত শত মহিল বিমান-বিহার শিক্ষায় নৈপুণ্য লাভ করিতে সমর্থ হইয়াছেন। সম্প্রতি ছয় জন রুশ যুবতী বিমান-বিহারে অস্তুত কৃতিত্ব প্রদর্শন করিয়াছেন। তাহার বিমানপোতে আরোহণ করিয়. লাইশ হাজার ফুট উচ্চ হইতে লক্ষ প্রদান করিয়া অক্সিজেন যন্থ ব্যবহার না করিয়াই নিরাপদে অক্ষতভাবে ভূতলে অবতরণ করিয়াছেন । মস্কোর নিকটবৰ্ত্তী শিমূকীতে ঠহার। এই কৌশল প্রদর্শন করেন । সেখানে আবার বিজ্ঞানের গবেষণ। কায্যেও বিমান-পোত ব্যবহৃত হইতেছে। বহু উৰ্দ্ধে আকাশে বায়ুর গতিবিধি লক্ষ্য করিবার জষ্ঠ BBBBBBS BBSBBS BBBBS BBBS KBBB S BBSBB প্রোকোফিয়েফ এই উদ্দেশ্যে ১৯৩৩ সনে বিমান-পোতে ৬২,৩৩৫ ফুট উচ্চে উঠিয়াছিলেন । ইনি সম্প্রতি বিমান-পোতে দশ মাইল উদ্ধে উঠিয়ছিলেন । এবারকার উদেষ্ঠ ছিল— গুর্য্য-কিরণ কি ভাবে ভূতলে পতিত হয় তাহ নিরীক্ষণ করা । তিনি তিন ঘণ্ট। কাল উর্ধে থাকিয়। এই সব নিরীক্ষণ করেন । " হার গবেষণ: বিজ্ঞানের একটি নুতন অধ্যায় সংযোজিত করিবে নিঃসন্দেহ। ভারতবর্ষেও নিয়মিত ভাবে লিমান-বিহার শিক্ষার প্রচলন হুইলে ন। কি ? ভাৱতবষ প্রবাসী বাঙালীর শিক্ষ-প্রচেষ্ট| ہے ~} বিহারে ভাগলপুর বিভাগের বিভিন্ন গ্রামে প্রায় দশ হাজার প্রবাসী ব।gালী বসবাস করিতেছে । তাহার' বিদ্যা, অর্থ, স্বাস্থ্য সকল বিযয়েই অনগ্রসর উপরস্তু মাতৃভাষী পৰ্য্যস্ত ভুলিয়, গিয়: বাংলার সহিত তাহদের কুষ্টিগত সম্পর্কও ছিক্স হইতে বসিয়াছে । কতিপয় কৰ্ম্মী ইছাদের মধ্যে শিক্ষাবিস্তারকল্পে, বিশেষতঃ মাতৃভাষার চর্চা বলবৎ রাখিবার উদ্দেষ্ঠে, ভাগলপুরের অন্তর্গত মনোহরপুরে স্ত্রীরামকৃষ্ণ আদর্শ বিদ্যালয় নামে একটি বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করিয়াছেন। ক্রমে এখানে ব্যবহারিক শিক্ষারও লণ্যোবস্ত হইবে। এক জন সহৃদয় ব্যক্তি বিদ্যালয়ের জন্ত তিন বিঘা জমি দান করিয়াছেন । 綬 প্রবাসে কৃতী বঙালী শ্ৰীযুক্ত এস. কে. চট্টোপাধ্যায় রাজপুতানার পালামপুর ষ্ট্রেটের শারীরবিদ্যা-বিষয়ের ডিরেক্টর (Director af Ptysical Education) চট্টোপাধ্যায়-মহাশয় স্নায়ু রোগ চিকিৎসায় বিশেষজ্ঞ। তিনি গত গ্রীষ্মকালে আৰু পৰ্ব্বতে অনেক ইংরেজ কর্মচারী ও সামন্তু রাজাকে রোগমুক্ত করিয়াছেন। পালানপুরের মহারাজাও ইহার চিকিৎসায় বিশেষ উপকুত হইয়াছেন । শ্ৰীযুক্ত এস. কে. চট্টোপাধ্যায় বাংলা কৃতী বাঙালী- - ঐযুক্ত কল্যাণকুমার দত্ত, বি-এসসি, গন্ত জুলাই মাসে লণ্ডনের ইনকরপোরেটেড একাউন্টেণ্ট পরীক্ষায় সম্মানের সহিত উত্তীর্ণ হইয়াছেন। ইস্থার চিত্র গত সংখ্যায় ভ্রমক্রমে জক্ষিয়কুমার অধিকারী নামে প্রকাশিত হইয়াছে । ঢাকা অনাথ-আশ্ৰম - সহায়-সম্বলহীন বালক-বালিকাদের প্রতিপালনের জন্ত ঢাক নগরীতে ১৯০৯ সনে ঢাকা অনপ-অtশ্রম স্থাপিত হয় । বাংলা সরকার পুরাতন ও নুতন শহরের মধ্যবৰ্ত্তী বন্ধীবাজার পল্লীতে পুষ্করিণী ও বৃক্ষাদি সমম্বিত দশ বিঘা জমি দান করেন। টাঙ্গাইলের দানশীল রাণী দিনমণি চৌধুরাণ, সরকার এবং জনসাধারণের প্রদত্ত অর্থে সুরম্য ও প্রশস্ত গৃহাদি নিশ্বিত, হাসপাতাল ও কারখানা গৃহ স্থাপিত এবং পুষ্করিণীতে পাকা ঘাট বাধীন হইয়াছে। এই আশ্রমে সাধারণ লেখাপড়া ব্যতীত ঠাতের কাজ, দ্বজাঁর কাজ, সেলাই, সঙ্গীত, মাটির কাজ, রান্ন, পাট ও দড়ির বুনানি কাজ প্রভৃতি শিক্ষা দেওয়া হয়। পূৰ্ব্বে প্রায় শতাধিক বালক-বালিক এখানে বাস করিয়া গিয়াছে—তাহদের মধ্যে অনেকেই এখন লানা প্রকার ব্যবসা ও চাকুরী দ্বারা স্বাধীনভাবে জীবিকা অর্জন করিতেছে। এথান হইতে অনেক মেয়ের বিবাহ-দিয়া দেওয়া হইয়াছে—তাহার এখন মুখে