পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

سوچ مصرb" यांजिकांtनम्न छछ ), &स९ बjांब्रांम । यांषभिक विनाiलcब्रब्र ऐंठछठब्र ८थीब्र विक्रीव्र विषइनपूरु नििब्रजिविउ अक वा अकाश्कि दिवङ्ग बूङ हम्न । यथ-कांब्रिजंग्रैौ, कृषि, कांब्रथांनांब्र श्रृं★jजिब्र, बांणेिछा, नंiह हा विखांम (८कबल वॉजिकांएमब्र छछ ) । इांनीब्र जवह अछूनांtब्र श्रृंब्रांभर्नजिक हरण मांथांब्रन थांथंभिक बिछ्रांल८ड़ कांब्रिशंग्रैौ &श२ ॐक्रडब्र প্রাথমিক বিদ্যালয়ে বিদেশীভাষাসমূহ ও অনান্ত ফলপ্ৰদ বিষয়ও শিখান যাইতে পারে। ইহা অনুধাবনযোগ্য, যে, নীতিশিক্ষাকে প্রথম ও প্রধান স্থান দেওয়া হইয়াছে। ধৰ্ম্মশিক্ষা সম্বন্ধে জাপানের সরকারী নিয়ম নীচে উদ্ধৃত ट्झेठ । “Religion is, ou principle, excluded from the educationnl agendn of schools. Iu all school8 established by the Government and local public bodies, and in private schools whose curricula are regulated by laws aud ordinances, it is forbidden to give religious instruction or to ‘hold religious ceremonies either in or out of the regular curricula.” তাৎপৰ্য্য। রাষ্ট্রীয় শিক্ষানীতি অনুসারে, বিদ্যালয়সমুহের করণীয় কাজের তালিকা হইতে ধৰ্ম্মকে বাদ দেওয়া হইয়াছে। গবষ্মেন্টের দ্বারা ও স্থানীয় পৌরজগনপদগণের প্রতিনিধিস্থানীয় মিউনিসিপালিটি প্রভৃতির দ্বার। প্রতিষ্ঠিত সমুদয় বিদ্যালয়ে, এবং যে-সকল বেসরকারী বিদ্যালয়ের भिकलैग्न बिंबग्न छांग्नि मद्रकांग्रँी चांझेन ७ निम्नत्रांयली जळूनां८द्र बिक्रशिङ ধ্ৰু তৎসমূহে, নির্দিষ্ট শিক্ষণীয় বিষয়সমূহের অঙ্গস্বরূপ বা তাহার বাহিরে, ধপ্নবিষয়ক উপদেশ দান বা কোন ধর্শ্বের অনুমোদিত ক্রিয়াকলাপের जकूर्छांब ब्रिविक । মনে রাখিতে হইবে, জাপানে মসজিদের অদূরে বা সম্মুখে বাজনা লইয়া, গোরু কোরবানী লইয়া, বা এইরূপ অস্ত কিছু লইয়া ঝগড়, রক্তারক্তি নাই। সেখানে প্রচলিত প্রধান ছুটি ধৰ্ম্মমত বৌদ্ধ ও শিন্টো। একই মানুষ উভয়ের অনুসরণ করিতে পারে ও করিয়া থাকে। তাহাদের মধ্যে বিরোধ ও বৈপরীত্য নাই । তথাপি জাপানী বিদ্যালয়সমূহে ধৰ্ম্মশিক্ষা নিষিদ্ধ। ভারতবর্ষে ধৰ্ম্মবিষয়ক ঔদার্য ও অসহিষ্ণুতা রামকৃষ্ণ পরমহংসদেব ধৰ্ম্মবিষয়ে সুকল ধৰ্ম্মের প্রতি শ্রদ্ধ, ঔদার্ঘ্য ও সহিষ্ণুতা শিক্ষা, দিছিলেন। “প্রবুদ্ধ ভারত" পত্রিকার বর্তমান সেপ্টেম্বর সংখ্যায় ( ৪১৮ পৃষ্ঠায় ) তাহার ইসলামিক সাধনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা আছে। কিন্তু গত কয়েকদিন ধরিয়া “আনন্দ বাজার পত্রিকা" স্বামী বিবেকানন্দের নিম্নলিখিত কথাগুলি সম্পাদকীয় প্রবন্ধের মাথায় বড় বড় অক্ষরে ছাপিতেছেন – প্রবাসী SNご8さ. “ৰুড়ে শিব ডমরু বাজাবেন, ম-কালী পাঠা খাবেন, আর একৃষ্ণ বালী বাজাবেন—এদেশে চিরকাল । যদি ন-পছন্দ হয়, সরে পড় নী কেন ? তোমাদের দু’চার জনের জন্ত দেশস্কন্ধ লোককে হাড়-জ্বালাতন হতে হবে বুঝি ?” র্যাহারা "বুড়ে শিব,’ ‘ম-কালী’ ও ‘শ্রীকৃষ্ণ মানেন এবং র্তাহাদিগকে সমশ্রেণীস্থ মনে করেন, তাহাদিগকে সরে পড়বার হুকুম দিবার মত আস্পর্ক আমাদের নাই ; কিন্তু যাহাঁদের মত অঙ্গবিধ, তাহারা ‘কু’চার জন' নয়, কয়েক কোটি হইবে, এবং কাহারও হুকুমে সরিয়া পড়িবে না। এরূপ হুকুম দেওয়াটা সৰ্ব্বধৰ্ম্মসমস্বয় নহে। যদি তাহারা ছ'চার জনই হয়, তাহা হইলেই বা তাহারা সরিয়া পড়িবে কেন ? একমাত্র ভগবানের অাদেশে সরিয়া পড়িতে পারে, অন্য কাহারও হুকুমে নহে। কিন্তু ভগবান নাস্তিককেও, মহাপাপীকেও, সরিয়া পড়িতে বলেন না। ধৰ্ম্মোপদেষ্টাগণের এমন অনেক উক্তি আছে, যাহা যে উপলক্ষ্যে উক্ত হইয়াছিল, তাহার উল্লেখ না করিয়া এবং অন্ত যে-সব উপদেশের সঙ্গে উক্ত হইয়াছিল, তাহা হইতে পৃথকৃ করিয়া উদ্ধৃত করিলে তাহাদের অভিপ্রায় সম্বন্ধে ভ্ৰম হইতে পারে। এক্ষেত্রে স্বামীজীর কথা সেরূপ ভাবে উদ্ধৃত হইয়াছে কিনা, জানি না । বিশ্ববিদ্যালয়ের বি.এ এম্-এর ও অন্তান্ত শিক্ষিত লোে বাল্যকালে বিদ্যালয়ে ধৰ্ম্মশিক্ষা পান নাই । তাহাতেই যে রকম অসহিষ্ণুতা দেখা যাইতেছে, তাহাতে বালকবালিকার ‘ধৰ্ম্মশিক্ষা বিদ্যালয়ে পাইলে কি প্রকার মমুন্যে পরিণত হইবে বলা যায় না । omne শ্ৰীযুক্ত পণ্ডিত রামচন্দ্ৰ শৰ্ম্ম৷ নিজে প্রায়োপবেশন দ্বারা প্রাণপণ করিয়াও ঐযুক্ত পণ্ডিত রামচন্দ্ৰ শৰ্ম্ম যে কালীঘাটে পণ্ডবলির উচ্ছেদ করিতে সঙ্কল্প করিয়াছেন, তজ্জন্ত র্তাহার সদিচ্ছার প্রশংসা করি। কিন্তু তাহাকে নিবৃত্ত হইতেও বলি। বলিদাতাদের সকলের বা অধিকাংশের ন্যায়বৃদ্ধি ও করুশ তাহার প্রায়োপবেশন দ্বারা স্থায়ী ভাবে উদ্বুদ্ধ হইবে মনে করি না। ঐযুক্ত পণ্ডিত রামচন্দ্ৰ শৰ্মার ছবি ৮৮৪ পৃষ্ঠায় দ্রষ্টব্য। শক্তিপূজায় পশুবলি , যাহার শক্তিপূজা করে না, পশুবলি বা কুষ্মাওইক্ষুদগুদি