পাতা:প্রবাসী (পঞ্চত্রিংশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).djvu/৯৭৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

ఎంు. প্রবাসী 'seat్న স্থানে স্থানে ওলাউঠা ও অন্তান্ত পীড়া হইতেছে। অন্নাভাব ত আছেই। আবার শস্ত না-হওয়া পৰ্য্যন্ত অল্পকষ্ট চলিবে, সুতরাং অনেক মাস ধরিয়া সাহায্যও দিতে হইবে। বঙ্গের বৃহত্তম ও সঙ্গীন সমস্যা সমগ্রভারতীয়, বৈদেশিক, অন্তর্জাতিক, জাগতিক নানা বিষয়ের আলোচনা আমাদের, বাঙালীদের, নিশ্চয়ই করা উচিত। প্রবাসীতেও আমরা তাহাও অল্পস্বল্প করি। কিন্তু আমরা মাসে একবার লিখি, আমাদের লিখিবার স্থান কম, শক্তি এবং সময়ও যথেষ্ট আমাদের নাই। এই জন্ত এখন বাংলা দেশের পক্ষে যেটি সঙ্গীন সমস্ত, গবন্মেন্টের শিক্ষাসংকোচ-অভিপ্রায়, সেই বিষয়েই বেশী লিখিতে হইতেছে— যদিও যাহা লিখিতেছি তাহ মোটেই যথেষ্ট নয়। . বাঙালীর যাহা অল্পস্বল্প কৃতিৰ আছে, তুহো প্রধানত: শিক্ষার ক্ষেত্রে এবং সাহিত্যবিজ্ঞানললিতকলার ক্ষেত্রে, যাহা শিক্ষার প্রভাবেই বাঙালী করিতে পারিয়াছে। সেই শিক্ষার উপর ঘা পড়িতে যাইতেছে। এখন কোন বাঙালীর নিশ্চিন্তু ও নিশ্চেষ্ট থাকা উচিত নয় । বঙ্গে শিক্ষণসঙ্কোচচেষ্টা আকস্মিক নহে বঙ্গে যে শিক্ষালয়সমূহের সংখ্যা কমাইবার চেষ্টা হইতেছে, তাহ আকস্মিক নহে। ইহা একটা সমগ্র-ভারতীয় শিক্ষা-পলিসির প্রাদেশিক রূপ। উপরওয়ালার ইঙ্গিতে বা হকুমে ইহা হইতেছে মনে করিবার কারণ অাছে। তাহ আমরা গত ২৯শে আগষ্ট প্রকাশিত মডার্ণ রিভিয়ুর বর্তমান সংখ্যায় দেখাইতে চেষ্টা করিয়াছি। তাহাতে লিখিয়াছি, “ভারতবর্ষে ১৯৩২-৩৩ সালে শিক্ষা” নামক ১৯৩৫ সালে প্রকাশিত সরকারী রিপোটে আছে – “A decrease of 2,445 in the number of institutions, taken by itself, need not give cause for narm; possibly the reverse. . . . . . The large-increase of 1,367 recognized institutions in Bengal, however, is of doubtful value, in view of the urgent need of improving those institutions which already exist.”—Education in India in 1988-83, by Sir George Anderson, Educational Commissioner with the Govermment, of Índia, page 2. “थठिछेमिनशूरश्ब्र नरथाब्र २,४se ङ्गान, अछ ८कान ऊरषाब्र नश्ठि न-अङ्कुरेच्चा बिझन। कब्रिएल, डोशष्ठ जोङकयिक्त रहेकाङ्ग अोक्क्कक BDSDDB BBBB BBB BBB SSSSSS DDD DB BBDD BBBS S S बप्त्र किड २,७४*$1&यठि*ाप्नद्र वृफिक्रन जठार्षिक वृकिब ८कॉन बूना জাছে কিমা সঙ্গেহস্থল, কেম-না যে সব প্রতিষ্ঠান আগে হইতে আছে তাহাদের উৎকর্ষসাধন অত্যন্ত জরুরী।” মনে করুন, বর্ধমান জেলার বিদ্যালয়গুলির উদভি সাধন অত্যাবগুক। সেই উন্নতি ঘত দিন না হইতেছে, ততদিন দিনাজপুর, রংপুর প্রভৃতি জেলার যে-যে অংশে বিদ্যালয় খুব কম, সেখানেও নূতন বিদ্যালয় স্থাপন করা অনাবশুক ! কিংবা একই জেলার কোন অংশে যদি বিদ্যালয় যথেষ্ট না-থাকে, তাহা হইলেও অন্ত সব অংশের বিদ্যালয়গুলির উন্নতি না হওয়া পৰ্যন্ত বিদ্যালয়বিরল বা বিদ্যালাইন অংশগুলিতে নূতন বিদ্যালয় স্থাপন অবাঞ্ছনীয়! চমৎকার সিদ্ধান্ত ! বড়কৰ্ত্ত বিদ্যালয়ের সংখ্যাহ্বাসে বাদ ভয়ের কারণ না দেখিয়া সন্তোবেরই কারণ দেখেন এবং কোথাও বৃদ্ধি হইলে যদি তাহার খুং ধরিতে উৎসাহ দেখান, তাহা হইলে কোন ছোটকৰ্ত্ত ষে হ্রাস সাধনেই উৎসাহের সহিত লাগিয়া যাইবেন, তাহ বিস্ময়ের বিষয় নহে। বঙ্গীয় গবন্মেণ্টকে কৃত্রিম মেস্টনী ফন্দীতে দরিদ্র করা হইয়াছে ও শিক্ষার জন্য তাহাকে অন্ত প্রাদেশিক গবন্মে প্টের মত ব্যয় করিতে অসমর্থ করা হইয়াছে। এবং তাহার উপর আবার বঙ্গে বিভীষিকাপন্থার আবির্ভাব হইয়াছে ও সরকারী ধারণা জঙ্গিয়াছে, বিদ্যালয়গুলির উপর যথেষ্ট নজর না-দেওয়া ইহার একটা কারণ। সুতরাং শিক্ষার জন্ত বৰ্ত্তমান অযথেষ্ট ব্যয় না বাড়াইয়া সব বিদ্যালয়ের উপর নজর রাখিতে হইলে তাহাদের সংখ্যা কমান দরকার । ভারতীয় শিক্ষ-বিভাগের বড়কৰ্ত্তার ইঙ্গিত বা আদেশ বঙ্গে ধে-ভাবে পালিত হইতে যাইতেছে, তাহা বুঝিতে হইলে এই সব কথা মনে রাখা আবগুক । বঙ্গে প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সংখ্যা ১লা আগষ্টের বিবৃতিতে বলা হইয়াছিল, প্রাথমিক বিদ্যালয়গুলি, ৬•••• হইতে কমাইয়া ১৬••• করা হইবে । ঐ বিবৃতিতে শাখা-বিষ্ঠালয়ের কোন কথাই ছিল না। ২৫শে আগষ্টের বিজ্ঞপ্তিতে বলা হইয়াছে ঐ ১৬•••টি বিদ্যালয়ের প্রত্যেকটির ছুটি শাখা থাকিবে, এবং তাহ হইলে মোট