পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২১৬

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

যে o - - - II 어1 | । द्र। - / I aा न ना । - ੋ পে সা রা রা। মা - ।। ८य ' ति न कुतः। - -------------- ৩য় সংখ্যা । -l. ഹ - - - পথে পথে । নালাটি হচ্ছে মানুষের হাতে কাট, সুতরাং নালার জল সোজা পথটি বেয়ে গাছের গোড়া বা ধানের ক্ষেতে এসে পড়তে বাধ। কিন্তু নদী —যেটা স্থই হচ্ছে—সে নিজের পথ নিজেই করে নেয়, দিনে দিনে তিলে তিলে সে শক্তি সঞ্চয় করে স্বচ্ছন্দ স্বাধীন গতিতে পথের বাধা অতিক্রম করে ক্রমশঃ পরিপূর্ণতার দিকে অগ্রসর হয় । স্বাধীন যে পপ, স্বাভাবিক যে পপ, তাতে প্রাণ আছে, বৈচিত্র আছে, শক্তি আছে, গতি-স্থিতির ছন্দ আছে , আর মানুষের হাতে-বাধ। পধটিতে এসকলের একটাও নাই—স্থিতিটুকু ছাড়া। আমাদের শিল্প কোন পথে যাবে? বাধের পপে কি বাধ-ভাঙ স্বাভাবিক পণে ?—এই প্রশ্নই চারিদিকে শুনতে পাচ্ছি। মহাজনদের পদাঙ্কচিহ্নিত বাধা পথটি আমাদের চোথের সন্মুথে রয়েছে—এবং নীতি ও শিল্পশাঙ্গের সাইনবোর্ডধানি সেই পথের দিকে অঙ্গুলিনির্দেশ করে বছে—নান্তোন মাগেন। মহাজনে যেন গত: স পন্থ।' পথ যখন সম্মুখে পরিষ্কার পড়ে রয়েছে তখন শিল্পটাকে এই পথেই চালাও-এই কণা হচ্ছে যার প্রাচীন তাদের কথা । তার বলবে, পণ্ডিতদের অভিমত যে শিল্প, তাই শিল্প . এবং মনুসংহিতাঙ্ক মতে শিল্পসংহিতার বচনগুলোই পালন করে চলাই প্রশস্ত। পণ্ডিতের দেওয়৷ ৰামপরিমাণের নাগপাশে শিল্পীর সমস্ত শক্তি এৰ ফুৰ্ত্তি মূৰ্ছাহত। প্রাচীন ভারতের লক্ষকোটী শিল্পী, যাদের প্রাণের অভাব ছিল না, পণ্ডিতদের অপেক্ষ সুকুমার মনোবৃত্তি সকলেরও অভাব ছিল না, তার একাসনে একমনে বসে শুক্র-নীতি ও মানসারের পুথির রেখাগণিত ও অগণিত সম্পাদ প্রতিজ্ঞাসকল পূর্ণ করছে এবং তারি ফলগুলি স্থপাকার করে সাজিয়ে যাচ্ছে-কথনে রাজমন্দিরের মতে, কথনে ব৷ তেত্রিশ কোটা মুৰ্ত্তর বত্রিশ-সিংহাসনের মতে। এই মন্দিরে এই সিংহাসনে গৱৰ্তশিল্পীর তাদের প্রতিভাকে প্রতিষ্ঠিত করে গেছে বলে ভূল হয়, কেনন, সিংহাসন কি মন্দির, দকিছু তার গড়েছে, সে তাদের হৃদয়দেবতার জন্ত নিজের মনোমত করে গড়তে তাদের অনুমতি ছিল না। গড়েছে তার অনুশাসন এবং হুকুমের চাকর, দেশের বিক্রমাদিত্যসকলের জন্য—খার প্রাচীনের ছদ্মবেশে আজও সমান-বিক্রমে রাজত্ব করছে— স্বামীদের ধৰ্ম্মে কৰ্ম্মে শিক্ষায় দীক্ষায় । প্রাচীন ভারতে শিল্পীও ছিল, শিল্পসামগ্রীর আদর করবার মামুষও ছিল। যদি কেবল এই দুই দলই পাকতো তবে আমাদের শিল্প হয়তে। পরিপূর্ণ মুৰ্ত্ততে যথার্থরূপে দেখা দিত—যেমন দেখা দিয়েছে চীন-শিল্প জাপান-শিল্প। কিন্তু তা হয়নি। এই দুই জাতিকে দুই পায়ে চেপে ড়িয়ে আছে দেখি আর-এক বলবান জাতি, বুক ফুলিয়ে যে বলছে, দান্তেন মার্গেন-আমর যে পপ বেধে দিলেম শিল্পের জন্য এই পথই একমাত্র বাঞ্ছনীয়, তোমার নিজের যদি কোন বাঞ্ছ কি বাঞ্ছিত থাকে ধা, আমরা য। চাই, যে রূপট চাই, সেইটাই দাও। ভারতবর্ষে শিল্প, শিল্প আচার্যগণের শাস্ত্রসংহিতায় বাধা পড়ে সম্পূর্ণ বাড়তে পারেনি। তাতে পাতাও ধরেছে, ফুলও ফুটেছে, কিন্তু মঞ্চেৰাৰ পঞ্চবটীর মতো সে কোনদিন অনেকখানি ছায় দেয়নি ব দেশের স্বস্তুরের অন্তরেও শিকড় গড়েনি। সেট থেকে আমরা শিল্পাচার্ষের কলাবিদ্যার প্রকৃষ্ট পরিচয় লাভ করি ; আর লাভ করি—শিল্পীর স্বাধী নতার উপরে শিল্পাচার্যাগণের হস্তক্ষেপ করার আল্পও একটি স্বম্পং ऐठिशम । -- SSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSS প্রবাসী-আষাঢ়, ১৩২২ ৷



স্বরলিপি মা পা পা | জ ন | | go o সা সা রস । ক্ষ রে রা। नेि न ধা পা (에 সা ণা ণা । ম সে দি ন আ মি • মগা গা । i | | | ছি • • o o o ণা সা ণা | भ न्। उ মগা গা 1। | | | ছি • • o o o সা সা গা । 5 ধা প। ধপা । র ধা পা ধপা I পে য়ে • ধা ধা না । বি না • র রা লে o না নসা না না । - - * डैौ द्र श्री भों द्र ম গা । o শ্বা - o না র্স না । श्रकी র C에 য়ে f该 o মা গা । | | | I - ছি - - o o o - না সা না । সা থে • - ধা পা ধপr I পে য়ে • সা সা রস । সা ধা পা ধপা । মা য়ে মা গা সা সা | - ছি • • • था मात्र । । 어f II ग१ी शो 1।। 1 द्रा जा II II * * ......... .............. ছি o o o o o থে - ধা পা পে র - ধপা । - CRI • ਾਂ কষ্টিপাথর—পথে পথে । /-/-/-ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘー・ペ****** - - 8 ox SM SMSMSMMS পণ্ডিতগণের দিক থেকে দেথতে গেলে যেটা পণ্ডিতানাং মতম সেটারই গুরুত্ব অধিক । কিন্তু শিল্প এবং শিল্পীর দিক দিয়ে দেখলে । বলতেই হবে যে, শিল্পের পক্ষে শিল্পীর অভিমত হওয়াই সৰ্ব্বতোভাবে উচিত এবং সেই পথই শ্রেষ্টপথ, যে পথ শিল্পের জন্তে শিল্পী নিজে আবিষ্কার করে। কৃতদাসের কাজগুলোকে ভক্তের সেবার সঙ্গে তুলনা করলে যে - ভুলটি করা হয়, আমাদের হাটুকোটের ফ্যাসনটাকে মায়ের হাত্রে । ক্টাপাখানি বলে ভুল করলে যে মূর্ধতাটা করা হয়, পণ্ডিতানা মত যেটা । সেটাকে শিল্পীরও অভিমত বলে ঠিক সেই ভুল আমাদের করা হবে। -- পণ্ডিতেরা খুব উচ্চজাতি হতে পারেন এবং স্টাদের অভিমত শিল্পটাও । খুব বড় দরেরও হতে পারে, কিন্তু সে বা সে-জাতির শিল্প এত বড় নয় । যে আমাদের বোলে, শিল্পীর নিজস্ব বোলে পরিচয় দেওয়া চলে। শিল্পট । পণ্ডিতদেরই বচনগুলির তেত্রিশ-কোটা পাবাণ মূৰ্ত্তি—দুই পারে শিল্পীর । হৃদপদ্ম দলিত করে বরাভয়ের অভিনয় করছে। প্রাচীন ভারতশিল্পে এই করুণ রসটুকুই সত্যকার, কেননা এইটুকুর সঙ্গেই শিল্পীর প্রাণের যোগ ছিল । আর যে রসগুলো পাষাণের ভানে ধর। যাচ্ছে সেগুলোর । সঙ্গে শাস্তু-বচনের যোগ, শাস্ত্রীগণের যোগ –যথার্থ রসের উৎপত্তির । যোগাযোগ সেখানে নাই । - আমরা যখন চলতে চাচ্ছি, পথ চাচ্ছি, তখন গোড় থেকেই । প্রাচীনের এই ভয়ঙ্কর বোঝাটাকে সামাদের কাধ থেকে নামাতে হৰেই । হবে। আর.একবার আমাদের সেইখানে বেরিয়ে দাড়াতে হবে যেখানে । আমরা শিল্পী সম্পূর্ণ স্বাধীন, আমাদের পুরাতনটা আমাদের বাধা দেৰে । ন, অষ্ঠের নতুনটাও আমাদের ভুলিয়ে রাখতে পারবে না। छद्र মনের নবীনত সজীবতা অক্ষুন্ন রেখে চলাই হচ্ছে চলবার .ে এবং নিজের দ্বখান পা সুখ-দুঃখ আলো-আঁধারের তালে-তা:ে দিয়ে উঠে-পড়ে চলে যায় সেই পথই হচ্ছে আমাদের পক্ষে শাস্ত্রগঃ শিল্প নয়, শিল্পীর মনগড়া শিল্পই হচ্ছে উত্তম সপ্রমাণ করতে আমরাই যে নতুন করে উন্নত হয়েচিত কালেও শিল্পীর প্রাচীনতার বোঝা বারবার নামিয়েছেন মতন ঠেলে নিজের মতকেই প্রতিষ্ঠা দিতে চেষ্টা করো শাস্ত্রকার শুক্রাচা সেটাকে একেষাং মত বলে উড়িয়ে করেও পারেন নি। এই যে একেবাং মতমু-যার মূল মন্ত্র যত্ৰ চ যগু হৃদ বা মনোমত পণে যাওয়--তাকে ঠেলে রাখ৷ সাধা চয় নি, হবেও না । মনের সোনার কাঠ, इंद्रक्षd কাঠকে জয় করে প্রাচীনকালেও এতটা কাজ করেছিল যে, • গুস্তকেও ৷ সেটার জন্ত দুই ছত্র শ্লোক রচনা করতে হয়েছে এবং সেই শ্লোকটাকে । শিল্পশাস্ত্রের ভিতরে স্থান দিতে হয়েছে। হৃদয় হৃদয়, যে পথে সে চলে সেইই পথ, যাকে সে চায় তাকেই পাওয়া, যা সে দেয় সেই দানই শিল্পে শ্রেষ্ঠদান । । এই যে পণ্ডিতানা মতৰ ঠেলে আমরা শিল্পীর মনোমত শিৱকে - - বরণ করতে চাচ্চি এর জন্ত বিজ্ঞদের কাছ থেকে, প্রাচীনদের কাছ । থেকে, এবং দেখতে নবীন হলেও সমস্ত মনট যাদের জরায় সারা হয়ে । গেছে—কোন রং যাতে নেই—এমন সব মানবকদের কাছ থেকে । আমাদের অনেক কথা শুনতে হবে। আমরা যে নিজেদের সহজ । ভঙ্গীতে বলতে চলতে এবং লিখতে চাই এটা ওদের প্রাণে সইবে না । আমরা যে গণপতির শুড়টিতে তেল সিদ্বর মাখিয়ে শুড়টর মাধ্যারি অর্থের চিস্থ করতে বাস্ত নই, কিন্তু সেটাকে দিয়ে স্বাক্সীর কাজ করিয়ে DD BB BBB BBBBBB BBS BBB BB BBBB BBB S লতিয়ে ওঠার জন্ত, এই আমাদের টেরচ চোখের ইঙ্গিত আভাষ । পণ্ডিতগণের উপরে নিক্ষেপ করার জন্য ঔর আমাদের কিছুতে ক্ষম । - - -