পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২১৭

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

8०२ করবেন না। আমরা যে শাশ্বকারকে জানি না, শাস্ত্রকে মানি ন, sita α stra anatomical accuracy \ lay of perspective। আমরা আমাদের নিজস্বট'-ত সে যতটাই হোকন—বিশ্বমানবের পাদপীঠরূপ খুব একটা বড় এবং পণ্ডিতগণের অভিমত জায়গায় সযত্বে হাজির না করে দিয়ে এই যে অবাধে ফুটে উঠতে চাচ্ছি, আনন্থের বীজ ষ্ঠে স্কৃষ্ঠ আবীরের মতে যখতৰ বিকীর্ণ করে মতে চাচ্ছি, আমর বাবাজীদের তুলসীমঞ্চে বা বাৰুদের সথের মালঞ্চে যে বাধ পড়তে চাচ্ছিনে, এই যে আমাদের যন্ত নিয়ে আমরা য-খুসি-তাই করতে চাচ্ছি, এর জষ্ঠ কথা আমাদের অনেক শুনতে হবে –শিল্পাচারভ্রষ্টতা মূঢ়ত ইত্যাদি অনেক কথার ইট্‌পট্‌কেল এবং আরো কত কি তার ঠিকান কি। কিন্তু আমরা যেন ভুলি ন যে আমাদের প্রাণের একতার প্রাণেশের হাতে দিলে তবেই তাতে নিত্যশ্বরের ঝঙ্কারটি উঠবে, নইলে কেবলি ওস্তাদি হুঙ্কার । (ভারতী, জ্যৈষ্ঠ ) ঐঅবনীন্দ্রনাথ ঠাকুর । - * * বিজ্ঞানে রমণীর প্রভাব । ভারতবাসী নারীর মূল্য জানে না, নারীজাতিকে সম্মান করিতে জানেন, ভারতে নারী একটা ংের জিনিষ। আমরা নারী জাতিকে বন্দী করিবার চেষ্টা করিয়াছি, শিক্ষার আলোক হইতে বহু শত যোজন রে রাখিবার চেষ্টা করিয়াছি। আজ যে ভারতের সমস্ত গৃহই so. তাং আমাদের এই নিজকৃত পাপের ফল। অtঙ্গ পুরুষগণ যতই সভ্য হউন না কেন তিনি পরিবারিক কুসংস্কারে হাত श्रेष्ठ যে নিষ্কৃতি ন পাই। ক্ষোভে দুঃখে মৰ্ম্মাহত হইতেছেন ইহা উহার পূৰ্ব্বপুরুষরোপিত বিষবৃক্ষেৰ ফল। যাহাতে ভবিষ্যতে আমাদের সন্তানসন্ততিদিগকে ইহা ভোগ করতে না হয় তাহার জন্ত, এই বিষের বীজ যাহাতে আর না উপ্ত হয় সে বিয়ে লক্ষ্য করিতে হইবে। ভারতবাসী আজ বৈজ্ঞানিক হইতে চাহেন, তাহার আজ উন্নতির সোপানে উঠতে চাহেন, কিন্তু আজ নারীজাতিকে বাদ দিয়া তিনি উঠতে পারেন না। আমি শিক্ষিত হইয়াও কুসংস্কারাচ্ছন্ন, স্বাধীন হইয়াও শৃঙ্খলিত ইহা অপেক্ষা আক্ষেপের दियग्र कि *किट्ठ পারে। - আজ যে আমাদের দেশে মহামারী রোগ ধাম হইতে গ্রামান্তরে ছড়াইয়া পড়িতেছে তাহার নানা প্রকার প্রতিষেধক জামিয়াও আমরা কিছু করিতে পারিতেছি না কেন ? আমরা লোককে শিক্ষা দিই नाझे । আজ কি ভারতের বৈজ্ঞানিক বুকের উপর হাত দিয়া জোর করিয়া বলিতে পারেন যে র্তাহার গৃহে প্রত্যহ অবৈজ্ঞানিক ভাবে চিকিৎসা হইতেছে না, যে স্থলে বিশুদ্ধ বায়ু আসা দরকার, সে স্থলে বিশুদ্ধ বায়ু ত দূরের কথা বায়ু চলাচলের পথ একেবারেই রুদ্ধ হয় না ? আরও দুঃখের বিষয় এই যে স্ত্রীলোকের বিজ্ঞ চিকিৎসক অপেক্ষ হাতুড়িয়াকে বেশী বিশ্বাস করিতেছেন। এইখানে বিজ্ঞান বাস্তবিকই পরাগু হইয়াছে। শুধু ৰিজ্ঞানের সেৰ কৰিলে লাভ কি ? জ্ঞান যদি না ছড়াইয় পড়িল তবে জ্ঞান নাই বা অর্জন করিলাম ! দেশের কাজে বিজ্ঞান লাগিতেছে না। তাহার কারণ কি ? কুসংস্কার। কোন বৈজ্ঞানিকের ঘরে কুসংস্থার নাই ? এমন বাঙ্গালীর বাড়ী খুব কমই আছে যাহাতে ইন্দুর, আরম্বল, টক্‌টিকী, উইচিংড় দুই দশ শত নাই। এমন বৈজ্ঞানিক গৃহস্থ খুব কমই আছেন, যাহার ঘরের তাকে ধূল নাই, রান্নাঘরের হাড়ি ও নেতা অপরিষ্কার ও অপরিচ্ছন্ন নহে, যিনি একই মৃত্তিক-ভঙে o - -o প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২২ -പ്പ~~-ുസSumitaBot (আলাপ) ০৮:২৪, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)്SumitaBot (আলাপ) SMMSMMSMMSMSMSMSMSMSMSMS - [ ১৫শ ভাগ ১ম খণ্ড । ۔م۔م۔م۔م۔میہ۔ যতদিন না ভাঙ্গিয়া যায় ততদিন অন্ন সিদ্ধ করিয়া না থান। এমন গৃহস্থ ८क५॥ग्र ८ग डिनि ®yाcनग्न ॐद्र नभ५ मिन भाtश्ञ श्रश्न ७ फेना॥ পোলা ফেলিয় না রাখেন ? - তাই বলিতেছি বাস্তবিক বৈজ্ঞানিক হইতে হইলে নারীজাতিকে । সঙ্গের সাণী করিতে হুইবে । জ্ঞানের আলোক তাহীদের নিকট । লইয়া যাইতে হইবে । - স্ত্রী জাতিকে যে বিজ্ঞানাগারে গিয়| test tube লইয়া পরীক্ষা করিতে হইবে অথবা “European reputation” অর্জন করিতে । হুইবে আমার বক্তব্য তাহা নহে। সাধারণ জ্ঞান না থাকিলে মামুন । আপন হইতেই কুসংস্কারাচ্ছন্ন হইয় পড়ে। মামুষের স্বভাব, বাহ দেখে সে তাহার অর্থ বুঝিতে চায়, কিন্তু যখন সে জ্ঞানের দ্বার, শিক্ষার দ্বার অর্থ ৰুধিতে পারে না তখন তাহাকে বাধ্য হইয় অশ্বাভাবিক বিষয়ের আলোচন, ভৌতিক বিষয়ের গবেষণা করিতে হয়। একারণেই - যেখানে যত জ্ঞানের অভাব সেইখানেই তত কুসংস্কার দেখিতে পাওয়া यप्र । - আমাদের চতুষ্পর্থে আমরা যাহ দেখিব আমরা সেই মতই শিক্ষ করিব। নিৰ্দয়ের গৃহে সহৃদয়ের জন্ম অসম্ভব বা সম্ভাবনীয়। তাই । কৰে নিৰ্দ্দয়ের গৃহে প্রশ্লাদ জন্মিয়ছিল তাহ লোকে মনে করিয়া রহিয়াছে । আমাদের আবহাওয়াট আদৌ বৈজ্ঞানিক নহে। আরষ্ঠ করিয়া মৃত্যুর শ্যে দণ্ড পর্যন্ত অবৈজ্ঞানিক অবস্থায় পড়িয়া থাকি। আমাদের শিশু অবৈজ্ঞানিক ভাবে পালিত হয়। মাত৷ বিজ্ঞানের ধার ধারা ত দূরের কথা, সাধারণ জ্ঞানে বঞ্চিত। তিনি কিরূপে বৈজ্ঞানিক মতে শিশু পালন করিবেন ? আজন্ম যিনি কুসংস্কারে আছেন ঠাহীর নিকট কি আশা করা যায় ? আমাদের দেশের এত শিশু মারা যাইবার কারণ মাতার অজ্ঞতা । শিশু যখন দিন দিন বাড়িতে থাকে জ্ঞানহীন মাত তাহাকে দিন দিন জ্ঞানের দ্বার দেখাইয় না দিয়া অজ্ঞানতার গাঢ় অন্ধকারের পথ দেখাইয় দেন। শিশু তখন “জুজু’ শিখে । সে জুজু, সে ভূত অনেকেরই পক্ষে ইহজীবনে আর সঙ্গ ত্যাগ করে না। জ্ঞানের বদলে অজ্ঞানত দৃঢ়ভাবে শিশুর মন অধিকার कृद्भिश। नtन । नि नि नि বেশ কুসংস্কারাচ্ছন্ন হইয় উঠে। - বালোর এই শিক্ষার এতদূর প্রভাব যে বয়সে বিজ্ঞান শিখিরাও সেই ভ্ৰাপ্তি যায় না। বরং আবার অনেক সময় তাহদের প্রান্ত বিশ্বাসগুলিকেই বিজ্ঞানের ব্যাপা দেওয়া হইয় থাকে। এ সৰের কারণ কি ? ইহার প্রতিকারই বা কি ? আমরা শিক্ষিত হইয়াও কেন মুখ হই । জ্ঞান অর্জন করিয়, শাস্ত্র পড়িয়া কেন শাস্ত্রবিরুদ্ধ কার্যা করি ? এই প্রশ্নের সমাধান করিবার সময় আসিয়াছে। একথার উত্তর এই যে, আমরা যদি স্ত্রীজাতিকে শিক্ষ। দিতাম তাহ হইলে আমাদের দুর্দশাট এত হইত না। সাধারণত; আমাদের মানসিক তেজট। অনেক কম-কার্থে। লিঙ্গ, “সমূদ্র শুৰিব" এরূপ পণ খুবই কম। এসব গুণ না থাকায় শিশুতে সেসব গুণ পিতা মাতার তরফ হইতে আদিতে পারে ন। বিজ্ঞান আলোচনা করিতে অনেকট তেজ, অনেকট হৃদয়ের বল, অনেকট সত্যের আকাঙ্ক পাক চাই কৰ্ম্মে আসক্তি পাক চাই। কিন্তু আম! দের কয়জনের কৰ্ম্মে আসক্তি আছে ? আমর। কিছু বেশী "ফাকিবাজ" হইয় পড়িয়ছি। কার্যা করিতে যাইয় কোন একটা বাধা পাইলে দ্বিগুণ উৎসাহে কার্থে লাগ আমাদের অনেকের পক্ষেই ঘটয় উঠে না । বরং কার্য না করিবার ইচ্ছাটাই প্রবল হইতে পাকে। কাজেই পিতার o १|ला श्ठ - - - | এই দোষগুলা অন্ন-বিস্তর পুত্রে যাইবে তাহ বিজ্ঞানসন্মত। সম্বন্ধে কৃতসকল্প श्ड़े ठाश् ৩য় সংখ্যা ] - - - - - -.ーヘ~ーヘベー**/ नापाद्र१ तात्राजी-द्रभनै वक्लई डौञ ! *** পুরুষেরই নাই, ত নদীর কথা কি ? সত্যের জন্ত কোনও কখ নারী জোর করিয়৷ বলিতে পারে না। শাস্ত্রকার হইতে আরম্ভ করিয়া মিরক্ষর লোক পর্যাগু নারীকে শাসনে রাখিয়া পিশিয়া ফেলিতে চায়। এখানে কি সদগুণের আশা কর বইতে পারে? নারীর কাহারও সহিত মেশামিপি কর। ত দুরের কপ', ৰাকালাপও নিষিদ্ধ। বালাকাল হইতে অহুধাস্পষ্ঠ। হইয়। ত হাকে জীবন কাটাইতে হইতেছে। জ্ঞানের দ্বার শাস্ত্রকার বন্ধ না করিলেও mা করিয়াছে। নারীকে শাস্ত্র ত যথেষ্ট শাসন করিয়৷ আসিয়াছেন, কিন্তু সমাজ আবার "জবাই” করিবার আদেশ দিয়া রাখিয়াছে। অনেক স্থলে নারীর শিক্ষা কুচরিত্রতার সম-অর্থবোধক হইয়া १ाप्लोरेग्राप्झ् । এইরূপ পিতা মাতার সন্তানের পাৰিপাৰিক বা বাহ প্রভাবের কপ (प्रथ गाउक । बाक्षक अपश्ञि কোপায়—বাটার যেস্থল সৰ্ব্বাপেক্ষ নিকৃষ্ট সেই স্থলে। তাহার পর যখন সে বাড়িতে লাগিল তখন কুসংস্কার গুংকে বেষ্টন করিয়া বসিল । তাহার ভাবধা मशृिढ़--घ्नश्रृं, क्लय, ভয় অপত, অখাদা, ঘৃণ প্রস্থতিতে পরিপূর্ণ হইয়া উঠিল। সে শিথিল क्लाििनएकङ् डा।श्ात्र उद्ग–अङ्ग्रे वालाकाप्लु ड" জীবনে কখনও তিরোহিত হয় না। দে বেশ শিথিয়াছে, কোন লোককে ছুইলে স্নান করিতে হয়, কাহার বাড়ী যাইতে নাই । সে শিথিল কাছাকে দেপিয়৷ ঘৃণা করিবে। কিন্তু শিথিল ন যাহ গুণ-চিত্তকে কিরূপে উদার कब्रिट्ठ श्ग्र, नकल८क३ नमान cनवि८° द”, সকলই এক । তাহার পর পঠদ্দশায় বালকের অবস্থ কি ? বালক এক কুসংস্কার কারাগার ত্যাগ করিয়া আসিয়া আবার এক নূতন আরও হস্তম্য কুসঙ্গার কারাগারে আসিয়া রুদ্ধ হইল। তপন তাহার মস্তিষ্কে ভয়টার ণে ভাগ করিয়া ছাপ থাইল। বোবাহের ভরে “সৰ্ব্বদা সত্য কথ বলিবার উপায় নাই । আদর ন: পৰিঞ্জে শাসন ও ত্রাস বেশ আধিপত কৰে । এরূপে প্রাথমিক শিক্ষা সমাপ্ত হয়। "লীগৰ উচ্চ বিদ্যালয়েও বালকের অবন্থটি অনেকটু পূৰ্ব্বেকার ৰত । শিক্ষক মনে করে যে ছাত্রের পস্থিত মিলিলে তাহার মর্যাদা কমিকে বালক আর মালিবে না। বালক শিক্ষককে এক অভিনব छिनिनडावि८ङ ५८क–८न 4क र४६l5ी জীব, সে ইতিহাস অঙ্ক ছড়ি আর কিছু জানে না। ভাবের বিনিময় না হইলে মানুষ উচ্চে উঠিতে পারে না, কিন্তু ভাবের বিনিময় थाrझी श्छ मा । তাহার পর কলেজে গিয়া অনেক শেখা জিনিস ड्रजिष्ठ श्ञ । a. সি স্ট্রর একটু আধটু ইউরোপীয় সভ্যতা " श्रा३८न । इ३८द्रानीघ्र नङठाद्र বাহিক প্রভাবট-প্যান্ট, cनकफेोझे श्राद्र নিরেট—অাদির জুটে, গুণগুলা বড় আসে না । এই সময় যুবক এক কুসংস্কারগ্রপ্ত নাৰালিক বধু লইয়া ব্যস্ত হইয় পড়ে। সংসারের জালে জড়াইতে থাকে। কুসংস্কার তাহাকে ছাড়িতে চাহেন, যেন ছাড়িতে পারে না । "আমাদের জাতির জীবনীট অনেকট এই* একটা চক্রে রিতেছে। স্ত্রীলোকের প্রভাবে আমর sোর করিয়৷ উন্নতি করিতে পারিতেছি না। यणप्ठ भाभाश्न छिनियप्क बाण बिग्न বাদ দিয়া উন্নতি করিব একি সম্ভবপর ? বাস্তবিক ভাবে বিজ্ঞান আলোচনা করিতে श्रल नाद्रौखटिएक সাধারণ জ্ঞান দিতে হইবে। আজ হইতে गनि धाभद्रा छौछाठिद्र निभात्र হইলে চাই কি আমাদের বংশধরগণ অৰ্দ্ধ চাই কি দেশ কিয়ং



- - 5ल' नाग्र, श्राद्र छीछाठिएक - পতাদ পরে ইহার ফল ভোগ করিতে পরিবে । কষ্টিপাথর—আর্থিক অপচয় 、ベーヘヘヘヘヘヘヘヘ* 8e○


.......بیمه هم مینامیم

পরিমাণে রোগশোক-মুক্ত হইতে পরিবে। এমন কি দেশের আর্থিক উন্নতিও হইতে পারে। এমন দিন কি কেবল কল্পনা—ন। আসিবে ? ( বিজ্ঞান, ফেব্রুয়ারী) প্রাপ্রভাসচন্দ্র বন্দোপাধ্যায়। - -- + আর্থিক অপচয় । পৃথিবীর অন্তান্ত দেশের তুলনায় আমাদের দেশ যে দরিদ্র সে বিষয়ে । নহে। প্রকৃতি ভারতবর্ষকে ধন-ধান্তে পূর্ণ করিয়াছেন, ভারতের ভূগর্ভে । কতই না রত্ন আমাদিগের জন্ত সঞ্চিত করির রাখিয়াছেন। কিন্তু সেই– । সকল ধনরত্বের ব্যবহারে আমাদিগের অনভিজ্ঞতা আমাদিগের এতাদৃশ স্থা পৃথিবীর স্থার কোনও দেশে এতাদৃশ আর্থিক অপচয় হয় কি না তাই জানিন। আমাদের দেশের অর্থোৎপাদক কত ৰে সামগ্ৰী । আমাদিগের অবহেল-হেতু নষ্ট হইতেছে তাহ বলিয়া cलय कब्र पाग्न হইতে জন্মিয় নষ্ট হইতেছে কে তাহার সংবাদ রাখেন? cनई-नकल . উদ্ভিদ কি প্রয়োজনে লাগে, তাহ যদি আমরা জানিতাম এবং জানিয় । डाशद्र नवादशाब्र कब्रिडाभ ठाश श***** 5ाकद्रोद्र छत्रप्राद्रौष्ठ नमब्र- - আপনাদিগের অভাব মোচন করিতে পারিতাম। - একমাত্র ধুতুরার অপচয় কিরূপ হইতেছে এবং তার দেশের অর্থক্ষতিই বা কিরূপ হইতেছে দেখা যাক। আলোপ্যাধিক ও হোমিওতাই ধুতুরার পাত ও শিকড় হইতে স্থত। এই বেলেডোনা ইংলও ও মার্কিন হইতে এদেশে আমদানী হইয় থাকে এবং সেজন্ম योभन्त्र সেই দেশে অনেক টাকা পাঠাইরা থাকি। কিন্তু আমরা খদি যত্বপূৰ্ব্বক নদিয়া ৱক্ষ করি ঈশ্বৰ তাহ উৎপাদনের জন্য একটু যত্ন করি তাহ হইলে তাহ হইতে আমরা অনায়াসে দুই পয়সা 蠶করিতে বেলেডোন প্রস্তুত হইতেছে, কিন্তু যুরোপ ও আমেরিকায় ইহা ভূৱিপ্রমাণে প্রস্তুত হয় এবং সেজন্ত নানাদেশ হইতে তখার ধুতুরার শুদ্ধ - শিকড় পাতা ও হট প্রেরিত হইয়া থাকে। বিলাতের বাজারে করে। অথচ উং বিলাতে পাঠাইতে এখানকার বেলতা ও ! জাহাজভাড়া সমেত মশকরা আড়াই টাকার অধিক খরচ পড়ে না। লঃnল প্রতি ম৭ে সাড়ে আট টাকা হইতে সাড়ে নয় টাঙ্ক পর্যন্ত লাভ ৷ वाग्र श्रड *ाप्द्र श्श८ठ ठार पत्र रत्र नाहे । आभद्र উপরে - নিৱেৰে মূল বিয়ছি তাহ প্রথম শ্রেণীর পাতায় । - সৰুর বর্ণের পাতা মুইর পরিষ্কার করিয়া পরে তাহ ছায়াতে শুকাইয় । শুকাইবার সময় সেপক্ষে বিশেষ দৃষ্ট রাখা আবখক। এইরূপ পাতা . প্রতিরূপ উচ্চমূল্যে বিক্র হয়। ছোট পাতা_ভাট ও শিকড় ইহ । অপেক্ষ কমরে বিক্রয় হইয় থাকে। তথাপি উত্ত আট টাক, নর সাড়ে পাঁচ টাকা হইতে সাড়ে ছয় টাক মণ-প্রতি লাভ খ চালানের উপযোগ ধুতুর সংগ্ৰহ করিতে হইলে একটু যত্ন করি। - 卓 দ্বিমত নাই। প্রকৃতির পক্ষপাতিত্ব আমাদিগের এই দারিদ্র্যের কারণ - দারিদ্রোর কারণ। অপচয়ই অভাবের জনক। আমাদের দেশের ন । আমাদিগের প্রত্যেক গ্রামে ও পল্লীতে কত যে উদ্ভিদ আপন | ক্ষেপ না করিয়া স্বকীয় চেষ্টাতে কতক পরিমাণে অর্থে পাৰ্জ্জন করিয়া পধিক মতের চিকিৎসায় বেলেডোন নামে উবং ব্যবহার হইয়া থাকে। আমাদের দেশের ধুতুরাগাছগুলিকে স্বভাবের নিয়মে জন্মিতে ও মরিতে পাৰি। সত্য বটে আমাদের এদেশে কোন কোন রাসায়নিক কাৰখানায় । রাসায়নিকের ১১ হইতে ১২ টাকা মণ দৱে ধুতুরার 蠶 নকে। অবং এইসকল গাছ সংগ্ৰহ করিত্বে ও তাই শুকাইতে বে। - যাহতে পাতার সবুজ রং বিকৃত না হয়, ছায়াতে $ीक कब्रिग्न भ१ नरब्रद्र नौफ़ दियप्र शत्र नौ । তাহা হইলেওঁ । - -