পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/২২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- - - দেশের কথা 8›ፃ SJMMJJJMMSJJJJMJMMMMMMJJJMMAeMMJJSJJJMMMMMS - - 8〉や প্রবাসী—আষাঢ়, ১৩২২ [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৩য় সংখ্য। ] । -- SJMMAMMMAMMMMMMJM S BBB BBBB Btttt BBBS BBSBBS BBBBB SBBBS BB BBBB BBBBB BB BBBS BB BBBB S কারণ প্রত্যেক গমে ২। ঘরের বেশী প্রজ, বসতি করে না। সুতরাং S gtB Bttt BggS BBBBS BBB BBBBBS SBBBBBB BBBB BBB BB BBB BBB DDg BBBS BDD १५ ॥ এতোক গ্রামে স্কুল স্থাপিত হওয়া যে এই ক্ষুদ্র রাজ্যের পক্ষে অসম্ভব stioौनम श BBBB BB BBBBBS BBB SBBSSBB SMBBBB BB C TBBS BBD DDDDDS DDD DD S ঠাই সহজেই বোধগম্য হইতেছে। - DD BBB BBBD DS BBB BBBBB BBB BBBB BBBB BBS BBBS BBBB BBB BBS BBBB BBBS SS SDDDS BB BB BBDGGG BBBBB DDBB BBB BB B ३ । । BB BBB BBS BBBB BBBB BBBB BBBBS BBBBB DBS BBBB BBB BBB BBB BBBBD S gBBB অর্থনা করিতেছেন—অনেক কম দেশীর রাজ্যেই তাহা হইয় থাকে। לודוי BBBB BBBB BBB BB BttCB BBB SBBBBBT BBBBBB BBBB BB BBBB BBBBB BBBSS BBB SBSS পূৰ্ব্বে এখানে একটি ফ্রি কলেজও ছিল। কিন্তু কোনে বিশেষ কারণে BBBB BBBBB BBB BB BS BBB BBBB BBBB BBB BBBBS BB BBBBB BBBBBB BBBBB LLLL LLLLLLLL LLS SS tttttt DB BBB BBB BBBB DDD BBBB BBBBB DD BBB BBBBBB BBB BBB BBBS BB B BBB LLLLL BBB 0 B BBB BBBBB BBS BB BBBD DS DDD DD DBBS BBBBB BBBBB BB BBB BBBBBBB কথা লিথিয়ছি। দ্বিতীয় খণ্ডে, "গোজাতীয় পশুর শ্রেণীবিভাগ।” খণ্ডে সে সকলের নাম ধাম ও অস্পষ্ট লক্ষণ লিখিত হইয়াছে, পুস্তকের ৬২ পৃষ্ঠ পুর্ণ হইয়াছে। ভারতবর্ষের কিংবা অন্ত দেশের গোরুর বিশেষ গে-বিদ্যাবিদের চক্ষু চাই । শ্রেণীবিভাগ হয় নাই, তালিকা জাতির লক্ষণ নির্দেশ কঠিন, জাতের আরও কঠিন । কিন্তু গোক দেখিয়া পুস্তকের প্রদত্ত লক্ষণ মিলাইয়। যদি জাতি ও জাত নির্ণয় ন হয়, তাহা হইলে উদ্দেশ্য ব্যর্থ বলিতে হইবে । "ভাগলপুরী গোগুলির পা অতি লম্ব লম্ব, বর্ণ শুভ্ৰ, কৰ্ম্মঠ ও পরিশ্রমী। গাভীগণ এ সের পর্যন্ত দুগ্ধ দেয়।” এইরূপ বর্ণনায় পাঠকের জ্ঞানলাভ দুষ্কর। আমি তটুকু জানি, ভাগলপুরের গোর ও পশ্চিম বঙ্গের গোক একই জাত। তৃতীয় খণ্ডে “বৃত্বাধির বিশেল বিবরণ " এই খণ্ডে কেবল বৃষ নহে, গাভীর পরিচর্য ও গোরুর উৎকর্ষ সাধনও বর্ণিত হইয়াছে। এই খণ্ডে অনেক প্রয়োজনীয় বিষয় আছে। লেখক বলদ ও দামড়া একাধবাচক মনে করিয়াছেন। বাস্তবিক তাহী নহে। বলীবর্দ শব্দ হইতে বলদ । বলা অর্ধে যে গোর তার বহে। যে গোরু গাড়ী টানে তাহাকেও কোথাও কোথাও বলদ বলে। এখন বৃষের পরিবর্ত্তে দামড় বলবিদ --> । किश्न ठ|श्। श्३८ल७ नल ललन नोभग्न म८श्, कि१ता जन लाभप्ल| বলা নহে। চতুর্থ খণ্ডে গোপালন। কিন্তু বাস্তবিক ইগতে গোপালন - রেজী dairy অর্থে বাগান শব্দ ভাল মনে হয় না। দেশে "গোঠ" বলে। বিশেষ করিতে হইলে বরং "ব্ৰজ" বলা চলে। পঞ্চম খণ্ডে দুধ দই গি ছেন মাখন ননী প্রভৃতি গবা, এবং ষষ্ঠ খণ্ডে গোচৰ্ম্ম শৃঙ্গ অস্থি প্রভৃতির বৈজ্ঞানিক বর্ণনা আছে। এই দুই খণ্ড কোন রাসায়নিককে দেখাই৷ ছাপাইলে ভাল হইত। সে যাহা হউক, “দুগ্ধে চী" আছে শুনিলে হিন্দুর যুদ্ধ" করি। যাইবে। লেখক বহু সংস্কৃত পুথি খাটয়াছেন, কিন্তু "স্নেহ" শব্দ ভুলির গিয়াছেন। “ছধে যি আছে" বলিলেও স্বচ্ছন্দে -->”? র। অনেক স্থলে দেখিতেছি গ্রন্থকার ইংরেজী তজম করিতে গিয়া বাঙ্গালাভাষী বিকৃত করিয়াছেন। মাথন ও ননী এক হে দুধের স্নেহ ভাগ মাখন, দইর ননী। "ছানাকে ইংরেজীতে

  • Cheese, ব৷ পনীর বলা যাইতে পারে। কিন্তু ছেনর ইংরেজী মি শেখাইবাৰ কি প্রয়োজন ছিল? এইরূপ, "শুদ্ধ গোবরকে ঘুটে

বলে।" কিংবা দুগ্ধ শ্বেতবর্ণ অথচ্ছ তরল পদার্থ" ইত্যাদি লিখিয়া জানাইবার প্রয়োজন ছিল না। “কোন কোন উংকৃষ্ট গোর মস্তকে পশুষ্ক পিত্ত থাকে, তাহকে গোরোচন বলে।" গ্রন্থকার এই সংবাদ কোথায় পাইলেন? আমার জানায়, গোরোচনা গোরুর উদরে জন্মে। "চৰ্ম্ম পাক করার প্রণালী” না লিখিলে-ক্ষতি হইত না। চামড় কম্বাইবার স্থল কথা লিখিয়া ছাড়িয়া দিলেই ভাল হইত। দেশে কোন কোন গাছের কৰে চামড়া কমান হয়, বরং সে সে গাছের নাম করিলে লোকে কিছু শিখিতে পরিত, বিলাতী গাছের নাম শুনিয়া কি শিখিবে? হরীতকী বাড়ার সামান্ত ইংরেজী নাম "মাইরোবোলান"। vনগেন্দ্রনাথ মুগাঙ্গীর কৃষি বিষয়ক গ্রন্থেও গোচিকিৎসা আছে। ত৷ ছাড়, এখনও অনেক গ্রামে গোবৈৰ ও অন্ত গোচিকিৎসক আছে। তাহার নিরক্ষর বটে, কিন্তু অশিক্ষিত কিংবা অজ্ঞান নহে। তাহানের নিকটে বহু উপকারী ঔষধ জান যাইতে পারে। এই কণা আবার বলিতে চাই যে বঙ্গদেশের বহু লোক নিরক্ষর বটে, কিন্তু নিৰ্ব্বেৰ । কিংবা অশিক্ষিত নহে। মোটের উপর বলিতে পারি, "গো-ধন" ভাল হইয়াছে। ইহার দোষের ভাগ সংক্ষেপে দেখাইতে চেষ্টা করিয়াছি। আশা করি গ্রন্থের দ্বিতীয় । সংস্করণে দোষের ভাগ থাকিবে না, গ্রন্থকলেবর ত্বস্ব হইবে, ইংরেজী । হইতে অনুবাদে ইংরেজী গন্ধ পাকিবে না, এবং ছাপাইবার পূৰ্ব্বে - গে-বিদ্যাবিদের দৃষ্টিতে পঢ়িবে। গ্রন্থকার যাহা জানেন, তাহ দিয়াই । গ্রন্থ পূর্ণ করিলে দেশের অভাব পূরণ হইবে, পাঠক অনেক শিখিতে 1 । দেশের কথা আজকাল অন্নসমস্যার ন্যায় দুগ্ধদমস্তাও দেশের পক্ষে মহা পরিবেন। - -------i - ঐযোগেশচন্দ্র রায়। -- | - - - আলোচন৷ --- দেশীয় রাজ্যে অবৈতনিক শিক্ষা । . . . . জ্যৈষ্ঠের প্রবাসীর "দেশীয় রাজ্যে অবৈতনিক শিক্ষা"র স্তস্থে লিখিও হইয়াছে যে—“বাঙ্গলদেশে কেবল কুচবিহার এবং পাৰ্ব্বতাত্রিপুর দেশীয় রাজার অধীন। এই দুই রাজ্যে সমুদয় বালক বালিক অন্তত: প্রাথমিক শিক্ষা যদি বিনাব্যয়ে পায়, তাহা হইলে বড় ভাল হয়।" আপনার অনেকেই বোধ হয় জাত নহেন যে পাৰ্ব্বতাত্রিপুরায় প্রাথমিক । শিক্ষা তে বালকবালিকাগণ অবৈতনিকই পাইয়া পাকেন—অপরস্তু ছাত্রবৃত্তি, মধ্য ইংরেজী ও উচ্চ ইংরেজী বিদ্যালয়গুলিও অবৈতনিক। | যাহতে প্রজাসাধারণ শিক্ষা প্রাপ্ত হইতে পারে তজ্জন্ত ষ্ট্রেটের কর্তৃপক্ষ: 1 । গণ প্রাণপণে চেষ্টা করিতেছেন। মোটের উপর পাৰ্ব্বতাত্রিপুরায় বিদ্যালয়ের সংখ্য ১৬ বা ১৭-টির নুনি হইবে না। প্রজাসাধারণ যাহাতে থোরাকী থাইয় নিশ্চিন্থ ভাবে পড়াশুনা করিতে পারে তজ্জষ্ঠ প্রায় ছাত্রেরই ৫৬২ টাকা করিয়া বৃত্তি আছে। প্রবেশিক পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হইয়া যাহতে বলক, লক্ষ্মীলাভ-ইহা একটি প্রাচীন প্রবাদ-বাক্য । ক্ষেত্রেও এই বাক্য অস্বর্থ বলিয়া মনে হয়। কারণ ধান মুখাপেক্ষী হইতে হয়। আবার মুসলমানগণও এক্ষণে নানাকারণে নিকেতন ব্রহ্মবিদ্যালয়ে দান করা হইয়াছে। { ত্রিপুরার মহারাজা ষ্টাখার প্রয়ার এবং বাহিরের গরীব ছাত্রদিগের শিক্ষার জন্ত অত্যন্ত চেষ্টা করিয়াছেন এবং বর্তমানেও করিতেছেন। স্বাগতে প্রজাসাধারণ শিক্ষা প্রাপ্ত হইতে বাধা হয় তাহারও চেষ্ট लिंtटtश् । - পাপতাত্রিপুরার শিক্ষা সম্বন্ধে মোটামুটি একটা ভাব এইখানে প্রদত্ত হইল। বিশেষ ভাবে জানিতে হইলে পাৰ্ব্বতাত্রিপুরার Administration Report to ***** - শ্ৰীহরিদাস ভট্টাচার্য । আগরতল—ত্রিপুর। ਾ। ... ধান-জন-গে এই তিনে বাস্তব আশঙ্কার কারণ হইয়াছে। জন ও গে—এই তিনের পরম্পর সম্পর্ক এতদূর घनिम्रै যে, এককে ছাড়িয়া অপরের উন্নতি কল্পনায়ও অসম্ভব। ধান জন্মাইতে জন ও গোএর প্রয়োজন যতটুকু, জনের প্রাণরক্ষায় কিংবা গো-সেবায় অপর দুইএর প্রয়োজন তদপেক্ষ কিছুমাত্র কম নহে। 'স্বরাজ সত্যই বলিয়াছেন – কিছুদিন পূৰ্ব্বেও পল্লী গ্রামে প্রত্যেক হিন্দু গৃহস্থের বাড়ীতে গভী পালন অবশ্বকৰ্ত্তব্য বিবেচিত হইত। কিন্তু সম্প্রতি নানাবিধ কারণ বশত: পল্লীগ্রামের প্রায় হিন্দুর বাড়ী হইতেই গো-লক্ষ্মী বিদায় গ্রহণ ছেন। দুগ্ধের জন্ত এখন আমাদিগকে সাধারণত: মুসলমানদেরই ব্যাপারীদের কাছে গরু বেঢ়িয়া মহিষ সম্বল করিতেছে । tB BB BB BB DDB BBB BBBB BB DDD BBB DggS GGGB BBBB BBS BB B BBBB BBBB BBB BBBB টাকা করিয়৷ বৃত্তি দেওয়া হইয় থাকে। to কেবল যে মহারাজের প্রজারাই অবৈতনিক শিক্ষা প্রাপ্ত হইতেছেন - তাহা নহে-পাৰ্ব্বতাত্রিপুরার বাহিরের ছাত্রগণও এইখানে আলি৷ অবৈতনিক শিক্ষণ প্রাপ্ত হইতেছেন। - তারপর, এই রাজ্যের পক্ষে যে ১৬ বা ১৭টি স্কুল নিতান্ত অল্প তাহা নহে। কারণ পাৰ্ব্বতাত্রিপুরার লোকসংখ্যা অন্যাঙ্গ রাজ্যের श्र५५॥८ठ थएनक श्रव्र । षि ठोशृथ्: अ८ठाक १licभ ७iाप्भ दिनाणिग्न नरैि —গর পাঁচটি গ্রাম একত্র করির একটি বিদ্যালয় স্থাপিত হইয় থাকে। । অনেক কমিয়াছে, কিন্তু ভদ্র পরিবার হইতে গো-পালন-প্ৰণা এককালীন উঠিয়া যাওয়াতে দুদ্ধের খরিদার যথেষ্ট বৃদ্ধি পাইয়াছে। স্বতরাং এমতঅবস্থায় দুগ্ধের দর অল্পদিনের মধ্যেই এত অধিক চড়িয়া গিয়াছে যে বড়লোক ছাড়া আজকাল আর কেহ বড় একটা ছন্ধের মুখ দেখিতেই পাৱ না। এমন কি অনেক ভাগবানের সদ্যপ্রস্থত সন্তানকেও প্রথম ঝিমুক ছন্ধের জন্ত সাতসমূদ্র তের নদী পারে সুদূর হলাও ও হইজরল্যাণ্ডের | फ्रँक লোলুপ দৃষ্টপাত করিতে হয়। শুধু তাছাই নহে, অগ্নিমূল্য দিয়াও বাজারে যে দুধ মিলে, তাহারও অন্তত: শতকরা পঞ্চাশ ভাগ খানড়োব প্রভৃতির দুৰিত বিষাক্ত জল স্বতর দিন নিইবে । বাঙ্গালীর স্বাস্থ্যহানি হইতেছে ও হইবে তাহাতে আর আশ্চর্য কি ? - , এই সমস্তার সমাধানকল্পে স্বরাজের মতে । পূৰ্ব্বে যেমন ঘরে ঘরে গো-পালন-প্রথার প্রচলন ছিল পুনরায় সেই মঙ্গলপ্রদ প্রপার প্রচলন কর ব্যতীত গত্যন্তর नाई to এই প্রথা প্রচলনের পথে যেসকল অন্তরায় উপস্থিত' -- হইবার সম্ভাবনা ‘স্বরাজ তাহারও আলোচনা করিয়৷ বলিতেছেন— to গৃহস্থের ঘরে ঘরে গে-পালনের এক্ষণে কতকগুলি উপস্থিত হইয়াছে। তন্মধ্যে (১) চাকর মজুরের দুপ্রাপ্যতা ও দুর্গ এবং (২) পশু-খাস্যের অভাব প্রধানভাবে উল্লেখযোগ্য। প্রথম অন্তরায়ের সমাধান বড়ই জটিল—আদৌ সম্ভবপর *ি সন্দেহ। হতরাং এস্থলে তাহার আলোচনা নিম্প্রয়োজন।-- দ্বিতীয় অন্তরায় অনেকটা সমাধানসাধ্য। কিছুদিন অনেক প্রকার শিল্প ও বাণিজ্য ছিল—সুতরাং তখন কৃষিকার্যোর উপর নির্ভর করিতে হইত না। তখন যত লোকস ভাবে কৃষিকাৰ্য্যদ্বার জীবিকার্জন করিত, জমির পরিমাণত অনেক অধিক ছিল । ২৭৩. বংসর পূৰ্ব্বেও প্রত্যেক এ ग॥६ट ८ण 4क भा? ठिन द९नद्र *डिड ५lकिठ-श्रछ भा? ठिन আবাদ হইত। সুতরাং তখন গবাদি পশুর উন্মুক্ত স্থানে कब्रिब्रा যথেষ্ট স্থান পাওয় যাইত, বৰ্ত্তমানে দেশের অবস্থা আর দেশ হইতে সৰ্ব্বপ্রকার শিল্প-বাণিজ্য এককালীন লুপ্ত বর্ণনিৰ্ব্বিশেষে সকলকেই আজ কৃষি অবলম্বন করি কৃষিজীবী লোকসংখ্যার তুলনার ভূমির পরিমাণ । পড়িয়াছে। লোকে আর জমি পতিত রাখতে আশানুরূপ ফসল উৎপাদিত ন হইলেও গবাদি অভাব ও অনাটন হইয়াছে। পাটের আবাদের গ্রস অসুবিধা আরও শতগুণে বদ্ধিত হইয়াছে। ফয় উপযোগী স্থানের অভাবেই পল্লীবাসীগণ ੰ হইয়াছে ও হইতেছে। - এ বিষয়ে গবর্নমেন্টেরও দৃষ্ট আকৃষ্ট হইয়াছে। এবং বিশ্বন্ধের ও উপলব্ধি করিয়া ইহার প্রতিকারের জন্ত চেষ্টত হইয়াছেন। গবর্ণমেণ্ট হইতে প্রস্তাব করা হইয়াছে যে জমিদারগণকে যদি জমি গোচারণের জন্ত পৃথকভাবে রাখিতে বাধা করা যায়, সম্ভবত: এই সমস্তার সমাধান হইতে পারে। গবর্ণ সাধু, কিন্তু উপযুক্ত প্রস্তাব কধ্যে পরিণত করা আদৌ আমাদের বোধ হয় না । -- গোচর-জমি যখন পর্য্যাপ্ত পরিমাণে ། ཀ. - ༣ - ཟ ༢། ། দেশের কৃষক-সম্প্রদায় যাহাতে ব্যবস হিসাবে ঘাসের জা আরম্ভ করে, আমাদের মতে তাঙ্কারই বন্দোবস্ত প্রয়োজন। কৃষকদের মধ্যে ঘাসের আবাদের ও ব্যাপার বলিয়। মনে হয় না। জেলাবোড" এ বিষয়ে ঃে পারেন। কিন্তু আমাদের বোধ হয় গবর্নমেন্টের কুৰি: བཱ་ཐ། - --- সরকারী কৃষিকৰ্ম্মচারী নিযুক্ত হইয়াছেন। কৃষকদের জমতে যা কৃষিবিষয়ক উপদেশ দেওয়াই ইহাদের প্রধান কৰ্ত্তৰা। ইংৰে। এই কাজটি অনায়াসে ও সুন্দরভাবে সম্পাদিত হইতে পারে। - - -