পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩০২

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

কবল ৬২ টাক . । ইহাতেই জান৷ তেছে চার বৎসর কাজ করিয়া সমিতি এখন অনেকটা নজের পায়ের উপর দাড়াইতে সক্ষম হইয়াছে। এই চার ংসরে গ্ৰীমহামণ্ডলের মেম্বর সংখ্যা ৭০০ জনের উপর হইয়াছে, সকল ধৰ্ম্ম ও সকল সম্প্রদায়ের নারীদিগেরই ইহার প্রতি সহানুভূতি ও কৃপাদৃষ্টি আছে। আশা করা যায় ভগবানের দায় ও উদার মহোদয়দের সাহায্যে ও মেম্বর - উৎসাহে ইং ক্রমণ একটি মহাসমিতিতে পরিণত o র একটি প্রধান অভাব দূর করিতে সক্ষম ് - মেম্বরের চেষ্টায় গত বৎসর একটা ন খোলা হইয়াছে। এখানে অসহায় স্ত্রীলোক ੋਂ শিক্ষা দিয়া নিজের পায়ে দাড়াইতে ন হইতেছে। উপস্থিত ৫টা ে - [. -- o পন্থি টী মেয়ে শিক্ষা পাইতেছে । "অস্পষ্ঠ হিন্দু।” TԱ: नि ? প্রদায়ের একপানি সাপ্তাহিক কাগজে - শৃঙ্গ হিন্দু কথা দুটির পুনঃ পুন: ব্যবহার দেখিলাম । র মুসলমান শাস্ত্ৰ পড়ি নাই ; তাহদের সামাজিক তনীতি সম্বন্ধে খুব বেশী জ্ঞান আমাদের নাই। কিন্তু তটুকু জানি, তাহাতে আমাদের এই ধারণ ছিল যে - হাদের ধৰ্ম্মানুসারে মুসলমানের কোন ধৰ্ম্মাবলম্বী মানুষকে অস্পৃশ্ব মনে করেন না। যিনি যাহাই মনে করুন, কোন মাচুম্বই অস্পৃশ্য নহে। - ভগবান সপত্র আছেন ; স্বতরাং তিনি সকলকেই ছু ইয়া আছেন এবং সকলের মধ্যে ,ন। তিনি যেখানে যাহার মধ্যে আছেন, তাহা অস্পৃশু יו স্থা কেমন করিয়া এরূপ মনে করিতে পারে, জানি । | - যাহাই হউক, ইতিহাস হইতে দেখা যাইতেছে, যাহার কোন শ্রেণীর মানুষকে অস্পৃশ্ব মনে করিয়াছে, তাহা.দর দুৰ্গতি হইয়াছে । অতএব, মাহুষের পূখ্যতা চার যাহার করেন, তাহার। সাবধান । -- ཝ་པ་ - স্তানের আমীরের স্বদেশপ্রেম । নিস্তানের আমীর হবীবুল্লা থা স্বদেশপ্রেমিক সংবাদপত্রে সম্প্রতি এই খবর বাহির -- -- - - স্তানের পশম, এবং উহাই সৰ্ব্বোৎকৃষ্ট। তখন আমীর বলেন, । "খোদার যদি ইচ্ছা হয়, তাহা হইলে আপনার এই পশম । আর পাইবেন না।" তখন কারখানার লোকেরা তাহাকে । জিজ্ঞাসা করে, তিনি কি ভারতবর্ষে আফগানিস্তানের পশম রপ্তানী বন্ধ করিবেন ? আমীর বলিলেন, না আমি । আমার রাজ্যেই পগুমিন কারখানা খুলিব ; তাহাতে আমার দেশের পশম ব্যবহৃত হইতে থাকিলেই রপানী বন্ধ ইষ্টয়া যাইবে । নিজরাজ্যের কারখানাটির উৎপত্তি এইরূপে বর্ণনা করিয়া তিনি এরূপ কারখানার প্রয়োজন ও উপকারিতা বুঝাইয়া দিলেন। তিনি তাহার পার্শ্বচর সকলকে বলিলেন, “এইরূপ কারখানা সকল । স্থাপিত হইলে তাহার জীবিত দেহের পোষাকের অভাব। হইবে না, এবং মৃতদেহ আচ্ছাদন করিবারও বঙ্গের অভাব হইবে না। ভগবানের কৃপায় এ পর্যন্ত তাহার এরূপ। অভাব হয় নাই। কিন্তু বিদেশ হইতে ক্রীত বঙ্গে তাহাৰে । শীত ও লজ্জ নিবারণ করিতে হয় বলিয়া তিনি আপনাকে T নগ্ন মনে করেন । দেশে আর ও কারখানা গোল হইলে । দেশের লোকের সমুদয় পরিচ্ছদ দেশেই প্রস্তুত হইবে। তখন সকলের নগ্নতা দূর হইবে।” কাবুলের কারখানায় এখন রং প্রস্তুত করিবার চেষ্ট হইতেছে ; কারণ যুদ্ধের জন্য বিদেশী রং পাওয়া কঠিন । श्रेश्वl८झ । - - আমীরের লাভ হয়, যে, দেশের কঁচা মাল বিদেশে যাইতে না দিয়া, - | দেশেই তাহ হইতে নানাবিধ ব্যবহার্ষ্য শিল্পদ্রব্য ব্যবহার | করা উচিত। দ্বিতীয় উপদেশ এই পাওয়া যায়, যে, কার্য ও বকৃত হইতে এই শিক্ষা - - - - - - ੰ - [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ৫ম সংখ্যা]" ുക്ഹഹഹ്ഹ --SumitaBot (আলাপ) ০৮:৪০, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি) --- - - - - - - - - BBBB BBBB BBB BBBB BBBS BB BBBBS ttD BB BBB BBB BBBB BBB BBBB ছিলেন। তিনি বাংলা জানিতেন, এবং বাঙ্গালীদিগকে ভাল বাসিতেন ও শ্রদ্ধা করিতেন। কিন্তু তিনি বলিতেন, বাঙ্গালীর মেয়েদের নানা রকম তরকারী কুটিয়া রান্ন করিতে এবং বাঙ্গালী পুরুষদের সেই সব জিনিষ খাইয় - করিতে যেরূপ সময় ও শক্তি যায়, তাহাতে তাহার | ভাল কাজ করিবে কথন ও কিরূপে & ইহার মধ্যে পরিহাস ছিল, সত্য কথাও ছিল। বাস্তবিক, রান্না খাওয়ার এতটা বাড়াবাড়িতে যে কেবল সময় ও শক্তি যায়, তা নয়, অকারণ অর্থনাশও হয়, এবং বিলাসিত অভ্যাস হইয়া যাওয়ায় মানুষ একটু অকেজোও হইয়া যায়। অবশ্ব আমরা কাহাকেও জাপানীদের মত কাচা মাছ ধাইতে . লিতেছি না, শুধু ভাত খাইয়াও থাকিতে বলিতেছি না। থেষ্ট পরিমাণে অল্প কয়েক রকমের পুষ্টিকর মুখাদ্য খাইলেই হয় ; পেটের পূজা জীবনের প্রধান বা অন্ততর উদ্দেশ্য নয়। * - নেলসন ফ্রেজার সাহেব জাপানীদের সম্বন্ধে আরও বলেন, যে, তাদের মেয়েদের গয়নার উপর কোন আসক্তি নাই। তাহারা গয়না পরে না বলিলেও চলে। - জাপানীর সর্ণ প্রকার শিল্পে পূর্ণ দক্ষত লাভ করিয়া নিখুঁত জিনিষ প্রস্তুত করিতে চায়। ইহাই তাছাদের লক্ষ্য। চরম উৎকৰ্ষ লাভের এই যে ইচ্ছা ও চেষ্টা ইহাই তাহাদের শিল্পে সিদ্ধিলাভের মূল কারণ। আমাদের দেশে যিনি যে কাজ করেন, তাহাকে তাঙ্গর দোষ দেখাইলে অনেক সময় তিনি "অপমান" বোধ করেন। যদি বলা যায়, ভারতবর্ষেই ইংরেজের দোকানে, কারখানায়, বা ছাপাখানায়, ইহা | অপেক্ষ ভাল কাজ হয়, অমনি উত্তর পাওয়া যায়, আমা বিদেশী কাপড়ে কোন জাতির লজ্জ নিবারণ হয় ন } } দের দ্বারা এর চেয়ে ভাল হইবে না। অথচ ভারতপ্রবাসী তাহাতে কেবল নগ্নত। বাড়িতে থাকে । ইংরেজেরাও দেশী লোকের দ্বারা কাজ করায়, এবং আমরা . . . . জাপানের উন্নতির দু একটি কারণ। - - বোম্বাইয়ের অধ্যাপক নেলসন ফ্রেঞ্জার জাপানে । বেড়াইয়৷ আসিয়া তৎসম্বন্ধে একটি বক্তৃতা করিয়াছেন। । তাহা হইতে জাপানের উন্নতির কয়েকটি কারণ আহুমান ৷ করা যায়। তিনি বলেন জাপানীরা সাধারণত ভাত ও । भाइ थाय। भिरभ१ sाऐनी निग्रा डाशद्रा कैsा भाइ था। । ধনী সন্ত্রাস্ত লোকেরাও রান্না লইয়া কোন হাঙ্গামা করে না। । তাহারাও ভাত, মাছ, চাটুনী এবং এক পোল চামে । সন্তুষ্ট, বাংলাদেশের ধনীদের • ব্যঞ্জন ন হইলে চলে না। ] কখন কখন শতাধিক রকমের রায়াও হয়। বঙ্গের । সাধারণ গৃহস্থের যত রকম তরকারী খান, পশ্চিমে । - to যে সব যন্ত্র এবং মালমসলা ব্যবহার করি, তাহারাও তাহাই করে উচ্চ আদর্শ না থাকিলে, এবং নিজেদের শক্তির বিকাশের সম্ভাবনা সম্পূর্ণ বিশ্বাস না থাকিলে কোন জাতি কখন বড় হইতে পারে না। বিদেশীরা ত বলিবেই যে তোমরা অতি অপদার্থ, অকৰ্ম্মণ্য ; তোমাদের দ্বারা কখন কিছু বড় বা স্বন্দর কাজ হইবে না। কিন্তু আমরা তাহ মানিয়া লইব কেন ? | ফ্রেঞ্জার সাহেব বলেন, চীনাদের দেহ জাপানীদের চেয়ে বলিষ্ঠ, এবং জাপানীরা রোগ ভোগ বড় করে কম নয়। তাহার একটা কারণ, চীনাদের খাদ্য জাপানীদের চেয়ে পুষ্ট কর। ফ্রেঞ্জার সাহেব যাহা বলিয়াছেন, তাহা মিথ্যা মনে করিবার কোন কারণ নাই। কিন্তু চীনারা জাপানীদের চেয়ে বলিষ্ঠদেহ ও সুস্থ হইলেও, চীনার সংখ্যায় ৪• কোটি এবং ধমক সহিতে জাতির সমকক্ষ, চীনা

  • -*. s --- o - -

তাহা a --- 1. জাপান একাগ্র স্বদেশপ্রেম দ্বারা, এর য়ে যে শিক্ষা ও যে কাৰ্য । প্রণালী সৰ্ব্বাপেক্ষ ফলদায়ক তাহ অবলম্বন করিয়া, শক্তি । . . . . . . শালী হইয়াছে। নিজেদের মধ্যে দুৰ্ব্বলতার কারণ যাহা । দেখিয়াছে, জাপানীরা তাহ নিৰ্ম্মমভাৰে পরিত্যাগ করিয়াছে - ও করিতেছে, সবলতার কারণ বিদেশে যাহা । re- হইয়৷ রহিয়াছে । স্বদেশের বিশ্বাস তাহাদিগকে অদ্ধ করিয়া রাখিতে । জাপান রুশিয়ার শিক্ষক। . দর্শন বা আধ্যাত্মিক বিষয়ে আমরা ইউ:ে কাকে হয় ত কিছু শিখাইতে পারি, এ বিশ্বাস অনে আছে। কিন্তু মনুষ্যসংহার বিষয়ে বৈজ্ঞানিক :ে কল ও সরঞ্জামের জন্ম §' নিকট । এ কল্পনা কিছু দিন পূৰ্ব্বে কেহ করে নাই। বর্তমান । ইউরোপীয় যুদ্ধে ইহাও কিন্তু ঘটতেছে। জাপান রুশিয়াকে । কেবল যে উংকৃষ্ট কামান, কল, প্রভৃতি, এবং সৈনিকদের । পোষাক, বুট, ঘোড়ার জিন, ইত্যাদি বিক্ৰী করিতেছে, - তাহা নয় ; জাপানী গোলন্দাজের রুশি করিয়া তোপ দাগিতেছে। শুধু ৰি ੋਂ -- খৃষ্টীয় উনবিংশ শতাব্দীর প্রারম্ভে দক্ষি बाक्लिकाम्न ৰূর যুদ্ধের সময় রবীন্দ্রনাথ কয়েকটি কবিতা লিখি তাহা তাহার "নৈবেদো” মুদ্রিত আছে। কয়েকট । উদ্ধৃত করিয়া নিতেছি। বৰ্ত্তমান 蠶 יד - পড়িলে নানা বিষয়ে গভীর চিন্তার উদ্রেক হয় । । ( ; ) শতাব্দীর স্বৰ্য আজি রক্তমঞ্চমাকে । অস্ত গেল,-হিংসার উৎসৰে আজি । জে । হিন্দুস্থানী ধনী লোকেরাও ততটা ঔদরিকতা দেখান না। । | পানীর মোট ৫ কোটি ইলেও, এখন চীনকে জাপানের - - - -