আর অনেকে এখনও নে মাস করে। র কি থাইত কি করিত, কিরূপ ঘরে মর একটা উদ্যে হওয়া উচিত। তাহ উজিয়ম যে কেবল ইতিহাসেরই উন্নতি করিবে এমন নহে y বা মানবতত্বেরও অনেক সহায়তা করিতে পরিবে। ই মিউজিয়মযজ্ঞের পৌরোহিত্যপদে বরণ করিয়া শ্ৰীহরপ্রসাদ শাস্ত্রী। অমর কবি হাফেজ। প্রেমে জাগ্রত হইয়ছে, সে কখনও মরে না। वाभाद्रि श्रभद्रश् चित्र नि=िष्ठ ।” —হাফেজ । -এবং প্রকৃত কবিতা-মানব-হৃদয়ে স্বগ্নতম প্রবৃত্তিনিচয়কে ং সন্মোহিত করে। কাব্য-সাহিত্য বিভিন্ন শ্রেণীতে বিভক্ত, যথা–কদিদ, বং গজল ইত্যাদি। কসিদীতে সাধারণতঃ ব্যক্তিবিশেষের অথবা দোষবর্ণন হইয়া থাকে , মাসনভাতে ঐতিহাসিক বিবরণ, উপাখ্যান এবং প্রেমিকদিগের মৰ্ম্মপৰ্শী কাহিনী বর্ণিত হয় । कवि औग्न श*cग्नप्र श्री ५, tनप्राण ७ ५५ ५:५ श्ठानि अक| - ধকের সংখ্য অনেক হইলেও সাদী, রা (খুসরু ?), হাফেজ, ফেগানী, জামী এবং সায়েব প্রভৃতির ন্যায় খিক—াহারানুতন নুতন ভাব ও সৌন্দর্ঘ্যের হুষ্ট করিয়া পারখ সম্পদশালী করিয়া গিয়াছেন—খুব কম। ইহুদিগের মধ্যে - র মতে, সৰ্ব্বোচ্চস্থানের অধিকারী। পারগু - Iান জামী, খাজা হাফেজকে স্বর্গের বীণ রহস্তোদঘাটক বলিয়া অভিহিত করিয়ছেন। বস্তুতঃ হাফেজ স্বৰ্গীয় প্রেমের যুগতম ভাবগুলি এক্ট আধ্যাত্মিক জগতের নিগূঢ় তত্ব ছ, এরূপ সুন্দর এবং প্রাণপণী ভাষায় বর্ণনা করেন যে, তাহ পাঠ রিলে মনে হয়, যেন স্বৰ্গীয় দূত আসি কবির কানে কানে, এই কহিয়া যাইতেছে — · -মুন্দরীর প্রসাধনের পর, তাহার বিশ্ববিমোহন মুখ-চন্দ্রম স্তায় বিচক্ষণতার সহিত অন্ত কেহই অবগুণ্ঠন-উন্মোচন श्न ना३ " ম মহন্মণ, উপাধি সামসুদ্দীন এবং তাধার্সে হাফেজ। মহু পল্লীবাস পল্পিত্যাগ করিয়া শীরাজ নগরে আসিয়৷ - করেন। অনুমান ৭১ হিজরী সনে শীরাজ |- --- - একজন ঋষিকল্প কবি বাস করিতেন । - [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড । ബുസ്സസ്സ്.സി.സി.സി. - -- ---. ----- - মহা সাhর সময় পর্যাপ্ত পারষ্ঠ কবিতা কেবল প্রেমিকে আনন্দো,মে অথবা নিরাশ প্রণয়ীর তপ্তধসে পর্যবসিত ছিল। সাথে । সাণী সঞ্চপ্ৰথম পার্থিব ও স্বৰ্গীয় প্রেমের সমন্বয় এবং আধ্যস্থিক তত্ত্ব । সমূহের বিশ্লেষণপূর্ণ কবিতা রচনা করিয়া দেশবাসীর হৃদয়তন্ত্রীগুলিকে । নুতন হরে বাজাইয়া তুলেন। - - উচ্চাঙ্গের আধ্যাত্মিক কবিতা রচনায় যদি কেহ সাণীর সমকক্ষতা । লাভ করিতে সমর্থ হইয় থাকেন, তবে তিনি খাজা হাফেজ। হাফেজের BBBD DDDBBB BBB BB BBB DDD BBBS DDDDD DDBB S রাজকবি রূপে প্রাপ্ত হওয়ার নিমিত্ত লালরিত হইয় উঠলেন, এবং প্রধান । প্রধান রাজ-দরবারের পক্ষ হইতে ঠহার নিকট অনুরোধপূর্ণ নিমন্ত্ৰণ । আদিতে আরম্ভ হইল। কিন্তু এই কাব্যজগতের রাজা স্বদেশ ও স্বাধীনত । ছাড়িয়া কোন রাজদরবারে যাইতে সন্মত হইলেন না। । मभि१छlज ठ श्८ठ cमालठान भाश्भू५ १lश्भनौ श्॥cग८अब्र निकः। নজর-স্বরূপ কিছু স্বর্ণমুদ্র প্রেরণ করেন এবং দক্ষিণাতো পদার্পণ করিবার জন্য হিকে বিশেষরূপে অনুরোধ করেন। সোলতানের - gDDBBB BB DBBDD DDDB BBGG BBB DDBB S S S কিন্তু দুর্ভাগ্যক্রমে জাহাজ উপকূল ছড়িয়া অধিক দূরে অগ্রসর ন৷ হইতেই ভয়ানক ঝড় আরম্ভ হইল। হাফেজ তীরে অবতরণ করিলেন, এবং ভারতে আগমনের ইচ্ছা পরিত্যাগ করিলেন। -- বঙ্গাধিপতি সোলতান গেয়াসউদ্দিনও কবিকে আনয়ন করিবার জন্ত । বিশ্বাণী ভূত ইয়াকুতকে শীরাঙ্গ নগরে পাঠাইয়ছিলেন। কিন্তু খাজা । সাহেব আগমন করেন নাই। কেবল একটি উৎকৃষ্ট কবিতা লিথিয় । পঠাইয়াছিলেন । - - "१श् *॥अ५ भि४|¢मग्न (गाश वांश्नांलग्न ८धनिष्ठ श्ग्रlt६) করিয়া ভারতীয় তোতাকূলের কণ্ঠ মধুর হইবে।” - পাঞ্জ হাফেজ বিবাহ করিয়াছিলেন। ঠাহীর দুইটি পু করে। একজন কৈশোরের প্রারম্ভেই মারা যান। দ্বিতীয় নাম শাহ নোমান ছিল। ইনি ভারতবর্ষে পদার্পণ করিয়াছিলেন বোরহানপুর নগরে ইহঁর মৃত্যু হয়। বোরহানপুর দুর্গে এখনও সমাধি-মন্দির বিদ্যমান রহিয়াছে। হিজরী ৭৯১ সনে, ৭৬ বৎসর বয়সে অমর কবি হাফে৷ে - হয়। মোসল্লার উপবন এবং রোকনাবাদের প্রশ্ৰবণ হার অতিশয় । প্রিয় স্থান ছিল। তিনি বলিয়াছেন – ידי י o "হে সাকী ! অবশিষ্ট মদিরাটুকুও দান কর । মোসীরার কুঞ্জবন এবং রেকনবাদের প্রস্রবণ ( এর স্যায় মদির পান করিবার উপযুক্ত স্থান ) স্বর্গেও তুমি পাইবে না।" "মেসার উপবনের মৃদুমলয় ও ८झ।तिम।१। ७५ण' मि' ँन मनिल श्र||८* श्रश्ल४|tन ५|१८७ श्रुमळि দায় না।" মৃত্যুর পর ভক্তগণ র্তাহাকে এই উপবনেই সমাহিত করেন। মোসাঃ উদ্যানের যে অংশে তাহার মজার রহিয়াছে, অদ্যাবধি DD ggBBBS BB BBBD DDB BBBS DDB BBDD SBBB মোদার" ( -৭৯১ ) হইতেই উহার মৃত্যুর তারিখ প্রাপ্ত হওয়া যায়। -- হিজরী ৮৭৭ সনে সম্রাট বাবর শাহের মন্ত্রী মৌলানা মোযাহ্মায়ী । কবির সমাধি মন্দিরের উপর একটি সুন্দর গুম্বজ নিৰ্ম্মাণ করাইয়া দেন। হুবিধার জন্ত একটি আশ্রমও প্রস্তুত করিয়া দেন তিনি । স্থলর মর্থর প্রস্তরের উপর একটি কবিতা উৎকীর্ণ করাই সমীf: স্থাপন কৰিয়ছিলেন। । --- (श्राण-4गल॥१,४ञा४) cभाशश्रान आक.मlश्न - -- - -o बाकी। ৫ম সংখ্যা] o - - - - ു. സ്.--സ്.സി.സി.സസ്സ് -ു-> o - - - বাঙ্গালায় মুসলমানজাতির জনবহুলতা । -- - - কিঞ্চিদধিক সড়ে পাঁচশত বৎসর কাল মুসলমান-শাসনাধীনে থাকিবার ফলে সুবিশাল ভারতবর্ষে মুসলমান জাতির বসবাস সংস্থাপিত হইয়াছে। কিন্তু তন্মধ্যে অন্তান্ত জাতির অমুপাতে বাঙ্গাল দেশে ধিক পরিমাণে মুসলমানদিগের-বসতি স্থাপিত হইয়াছে। এমন কি, ফগানিস্থান, বেলুচিস্থান এবং তুর্কীস্থান প্রভৃতি মুসলমান-প্রধান রাজ্যগুলির নিতান্ত সন্নিহিত পাঞ্জাব প্রদেশও এবিষয়ে স্বদুরবত্তী - সময় ভারতের মুসলমানসংখ্যা একুনে যত হইবে, তাহার কম্পিৰিক তৃষ্ঠায়াশ এই বাঙ্গাল দেশেই অবস্থান করতেছে। হিন্দু প্রভৃতি জাতিই সমৰিক প্রাচীনকাল হইতে এতদেশের প্রধান অধিবাসীরূপে বসবাস করিতে থাকিলেও, এই কয়েক শত বৎসরের মধ্যে মুসলমানজাতির জনসংখ্য। আশাfতরিক্ত গতিতে বৃদ্ধি প্রাপ্ত হইয়। ইতিমধ্যেই বিপুল হিন্দু জনসংখ্যাকে অতিক্রম কলিয়া গিয়াছে। ই বাঙ্গালাদেশের আদম শুমারীর ধারাবাহিক তালিক দৃষ্ঠে পুথিতে পারা যায় যে এঠদেশে মুসলমান-জনসংখ্য কিরূপ দ্রুতগতিতে বৃদ্ধি । ¢ां५ १३ग्न ग॥३८ठt९ ।। বাঙ্গালার अ|५भ-&भाभी ब्रिt४ाÉ-यनूनएल्ल °"ि:भनtश्रश्न ( १$म|भ * विड८ण५) गमा अपिपागोब्र ग** भाज भूनलमान ; अर्थ९ ये पिडाcर्भ তি পাঁচজন হিন্দু অধিবাসীর অনুপাতে একজন মাত্র মুসলমান প্রাপ্ত যায়। এতদ্ব্যতীত অপরাপর বিভাগগ্রয়ের মধ্যে যথাক্রমে মধ্যর (প্রেসিডেন্সী বিভাগের ) হিন্দু-জন-সংখ্য প্রায় সমানাশ । রবঙ্গের (রাজশাহী বিভাগের ) হিন্দুর সংখ্যার দেড়গুণ, এবং পূর্ণবঙ্গের (ঢাকা চট্টগ্রাম বিভাগের) হিন্দুসংখ্যার কিঞ্চিং অধিক ধিগুণ মুসলমান অবস্থিতি করিতেছে। বাঙ্গালাদেশবাসী মুসলমানদিগের যেরূপ বংশবৃদ্ধি লক্ষিত হইতেছে, তাহ নিতান্তই অসাধারণ। "১৮৭২ খৃষ্টাব্দ হইতে বাঙ্গালার লোকসংখ্য গণনা ও তুলন। দ্বারা {াই প্রমাণিত হইয়াছে যে, প্রত্যেক দশ সহস্ৰ লোকের মধ্যে ১. জন রিয়৷ উত্তরবঙ্গে, ২৬২ জন করিয়া পুৰ্ব্ববঙ্গে, এবং ১১ জন করিয়৷ পশ্চিমবঙ্গে, অপব৷ সমগ্র বঙ্গে গড়পড়ত। ১৫৭ জন করিয়া মুসলমান११॥१नषोनिcभद्र किनाड प प्राप्ई। भूनलभान१िoान १$नगीलठ ই অতৰিক। যদি এইরূপেই বৃদ্ধি পাইতে থাকে, তবে মোহাম্মীয় স বাঙ্গালার সাৰ্ব্বজনীন ধৰ্ম্মরূপে পরিব্যাপ্ত হইতে সাড়ে ছয়শত বৎসর লাগিবে। কিন্তু পূৰ্ব্ববঙ্গের তাদৃশ অবস্থা হইতে আরও কম সময়ের দরকার। মাত্র চারিশত বৎসরের মধ্যে উহ সংগীত হইবার সম্ভাবন। • • উনিশ বংসর পূৰ্ব্বে বাস বাঙ্গালায় হিন্দুর সাধা মুসলমানের সংখ্যা হইতে প্রায় পাঁচ লক্ষ অধিক ছিল। কিন্তু পরবর্তী কুড়ি বৎসরের মধ্যে মুসলমানগণ হিন্দুদিগের সহিত তুলনা, তাহীদের ' মূনসংখ্যা পূর্ণ কঞ্চি ক্ষান্ত হয় নাই, বরং পনের লক্ষ অধিক হইয়৷ পড়িয়ছে ;-ইং ১৮৯১ খৃষ্টাদের আদম শুমারীর অবস্থা।
- १३:ठ २००४ १: श्रम *४ १५ १२भत्र *I:नः भt५, १tश्रद्र ংিশূসংখ্য যেরূপ বৃদ্ধি পাইয়াছে, মুসলমান বৃদ্ধির পরিমাণ তাছ।
ক্ষ প্রায় তিন গুণ লেখা। সমগ্র বঙ্গে হিন্দুর দাড়িয়ছে-শতকর - - - - o - বোধগম্য হইতেছে। বাঙ্গাল দে এতাদৃশ দ্রুত বৃদ্ধি ঘটতে পাকি o একটা মুসলমান-প্রধান দেশ বলিয়া পরিগণিত হইবে, আদমশুমারীর মন্তব্য-লেখক তাহা বিশদরুপেই দেখাইরান্ত্রে সংখ্যার সহিত নবগঠিত বাঙ্গালপ্রেসিডেন্সির বহির্ভাগে আসাম - জেলাগুলির মুসলমান সংখ্যা সংযোজিত হইলে ो भूललमान- সমাজের জন-সংখ্যা যে আরও বদ্ধি --to- - যেহেতু আদমপ্রদেশভুক্ত উপস্থিলিখিত মুসলমানগণের সংখ্য বিশ লক্ষেরও অধিক । পশ্চিমবঙ্গের (বৰ্দ্ধমান বিভাগের) মুসলমানসংখ্য জন । মধ্যব:ঙ্গ (প্রেসিডেন্সী বিভাগে ) তাহদের সংধ জন। উত্তরবঙ্গে (রাজশাহী বিভাগে) তাহারা(কিন্তু এই বিভাগস্থিত বগুড় জেলার মুসলমানস জন ) অতঃপর পুর্ণবঙ্গের (ঢাকা ও চট্টগ্রাম বিহু সংখ্যা শতকরা ৭ জন বলিয়া নির্ণীত হইয়াছে - ( श्राल-4नलाम, ४झा%) निश्च। - - -- ... শিল্পক্ষেত্রে মুসলমান। " - মোসলেম সভ্যতার উন্নতিযুগে, এস্লম্ব-জগতের বাণিজ্য ও আবিষ্কার উদ্ভাবনের পূর্ণপ্রভাব বিদ্যমান ভুক্ষিস্থানের প্রধান নগর সমরকন্দ' সম্বরে কাগজ প্রস্থ সংখ্যক কারখানা স্থাপিত ছিল। এম্পহীনে অতুংকৃষ্ট নানাবিধ যুদ্ধাস্ত্র প্রস্তুত হইত। ‘হলব নগরে ভুবনবিখ্যাত স্ত কারধান ছিল, আজও বাজারে উংকৃষ্ট আয়নাসমূহ হলী আয়ন নামে । অভিহিত হইয়া থাকে। পারস্তের তাত্ৰিজ নগর কার্পেট বা গালিচাশিল্পের জন্য বিশেষ প্রসিদ্ধ । হসন' নগরের হসী" নামক বস্ত্রশিল্পঅতিশয় ধ্যাত। মিসরে উৎকৃষ্ট মিছরি ও নানাবিধ স্থখাদ্য মিষ্টান্ন প্রস্তুত " - হইত। মরক্কো নগরে চৰ্ম্ম-শিল্পের যে অসাধারণ উন্নতি সাতিহইয়াছিল, তাহার সেই খ্যাতি প্রতিপত্তি আজও বিলীন নাই । এয়মন প্রদেশের রেশম-শিল্প পৃথিবীময় থাত ছিল। টিউনিসের ব “তরসন" অর্থাং রণতরী ও বাণিজ্য-জাহাজ-নিৰ্ম্মাণের কারখান জষ্ঠ অতিশয় প্রসিদ্ধ ছিল। ৭১১ খৃষ্টাব্দের পর হইতে পেনবিজয়কাল পর্যন্ত, পশ্চিম আফ্রিকার তাৎকালীন গবর্ণর নীরবর মুস, টউনিসের এই কারখানায় নিৰ্ম্মিত রণতরী-বহরের সাহায্যেই দি৷ি হইয়াছিলেন। বাদাদে বাঙ্গদ প্রস্তুত হইত। কাগ বহুসংখ্যক বৃহং কারখানাও সেখানে ছিল । - ফলতঃ যপন সমগ্র পৃথিবী, শিল্পচর্চা ও ব্যবহারি সম্বন্ধে ঘোর অন্ধকারে অবস্থিত ছিল, তখন মুসলমানগাই নূতন শিল্পদ্রব্যের আবিষ্কার ও প্রচলনের ব্যবস্থা করিয়া স্পেনের পশ্চিম প্রন্থে শান্তরিন নামক বগুশিল্পের জন্ত বিশেষ প্রসিদ্ধ ছিল। উক্ত "জর্বাফ ত” বা স্বৰ্ধতার মিশাইয় স্বাগতম ব সমকক্ষ বস্তু তখন পৃথিবীর কুত্ৰাপি দৃষ্টগোচর নানাবলে রঞ্জিত ছিল , উহার সৌন্দৰ্য্য স্বর্ণমুদ্র হইতেও অধিক বৃ - | ---. হইতেও যুগতম, মহণ ও ে
