পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৩৭৮

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

१०० പഹാസ --`` SSMSSSMSSSMSSSMSSSMSSSJSJSS ৪ —অজস্তার আলস্করিক চিত্র । প্রবাসী--আশ্বিন, ১৩২২


– অজস্থার আলঙ্কারিক চিত্র। { ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ-o-o-o ৬ —অজন্তার আলঙ্কারিক চিত্র। I ৬ষ্ঠ সংখ্যা ] - ヘヘヘヘヘヘ -ー - থাক প্রয়োজনীয়। নক্সার আলাস সৌন্দর্য রেখা-সম্পাতে। বর্ণ ও রচনাকৌশলে নক্সার উৎকর্ষ জন্মে, কিন্তু রেপাঙ্কণেই সৗন্দর্ঘ্যের আসল ভিত্তি। রেখা দুইপ্রকার ; সোজা ও স্বাকা। সোজা রেপার, কোন সৌন্দর্য্য নাই। জ্যামিতিক হিসাবে উহার প্রয়োজনীয়তা আছে, কিন্তু শিল্পে উহার মূল্য অতি অল্প, কারণ শিল্পে উহার প্রয়োগ অতি পরিমিত । বাকা রেখাই শিল্পের সকল গঠনের প্রাণ। আলঙ্কারিক শিল্পের সকল রচনার উৎকর্ষ এই বাকা রেখার তরঙ্গপ্রবাহের উপর নির্ভর করে । নক্সার গঠন বা ধাচ স্থির হইলে নকসার বিভিন্ন সূক্ষাংশ কিরূপে সাজাইয়ু লইতে হইবে স্থির করিতে হয়। গঠন যত সরল হইবে তাহার সৌন্দৰ্য্যও ততই মৌলিক এবং অকৃত্রিম হইবে। পাচরকম নক্সার মিলন হইলেই যে স্বদুখ হয় তাহ নয়। কোন একটা আকারের প্রাধান্য রাখিয় তাহাকে পরিবেষ্টন করিয়া নক্সার রচনাবৈচিত্রা দেখাইতে হয়। গাছের কাণ্ডের মত সকল আলঙ্কারিক নক্সার একটি প্রধান অংশ থাক চাই। তাহাকে বেষ্টন করিয়া লতাপাত৷ ফুলফলের মত নক্সার অন্য স্বাক্ষাংশ থাকিবে । আলঙ্কারিক শিল্পে কিছু শিথিবীর নাই, যাহা হয় একটা কিছু রচনা করিয়া গাড়া করিলেই শিল্প হইল, এমন নয়। আলঙ্কারিক শিল্পেও শিথিবীর বিষয় অনেক আছে এবং যদিও ইহা মানসিক বা আধ্যাত্মিক শিল্পের মত অলৌকিক বা প্রেমরসাত্মক নয়, তথাপি ইহাতে কল্পনা ও দক্ষতার যথেষ্ট প্রয়োজন হয়। .প্রকৃতিতে আমরা সচরাচর যাক দেখিতে পাই তাহারি ছায়। শিল্পে প্রকাশ পায় । প্রকৃতিতে লতাপাত ফুলফল অজন্তাগুহার চিত্রাবলী


१०> SSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSSS


৭ —অজস্তার আলঙ্কারিক চিত্র। অলঙ্কারের মত দেখায়। আলঙ্কারিক চিত্রে ফুলফলের নক্‌সাই অধিকাংশ ব্যবহার হয়। বিভিন্ন দেশীয় শিল্পে ভিন্নভিন্ন ফুলফলের প্রয়োগ দেখা যায়, এবং এক-একটি দেশের শিল্পে সেই দেশীয় একটা জাতীয় বিশেষত্ব আসিয়া পড়ে। অতি প্রাচীন সময় হইতেই শতদলের সহিত আমাদের জাতীয় ধৰ্ম্ম ও শিল্পের সংযোগ দেথা যায়। মোগলশিল্প বিদেশী ও আমাদের জাতীয় ধৰ্ম্মের বিরুদ্ধ । সেইজন্য তাহাতে পদ্মফুলের ব্যবহার নাই। কিন্তু মোগল-আমলের পূৰ্ব্বের হিন্দু ও বৌদ্ধ আলঙ্কারিক শিল্পের প্রধান অঙ্গ শতদল পুষ্প । অজন্তার প্রভূত আলঙ্কারিক শিল্প কেবল এই একমাত্র পুষ্পের আদর্শে গঠিত। এই এক ফুলের আকৃতি হইতে অসংখ্য অভিনব রূপান্তর দেখিয়া বিস্মিত হইতে হয়। একই ফুল সৰ্ব্বত্র, অথচ রচনাবৈচিত্র্যের কৌশল এমন যে কোথাও পুনঃকৃতি লক্ষিত হয় না। এমন কৌশল অভিনব রচনা