পাতা:প্রবাসী (পঞ্চদশ ভাগ, প্রথম খণ্ড).pdf/৪২৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

- గిన - পঞ্চশস্য যুদ্ধে বিষাক্ত গ্যাসের প্রতিকার— S Bttt tttD DD BBBS BB BBBB BB BBDD DDDD করিয়াছিল। আমনি ইংরেজ ও ফরাসী বৈজ্ঞানিক ও রাসীয়নিকের। মিলিয়৷ গ্যাসের বিষ ব্যর্থ করিবার ফন্দি উস্তবনে লাগিয়া গেল— ফলে গ্যাস-প্রতিরোধক নানাবিধ মুখোস তৈয়ারি হইল । ক্লোরিন গ্যাস নিশ্বাসে भिभि८ल प्रभ रुक श्य , ক্লোরিন - প্রতিকারের সংজ উপায় সৈন্যরাই প্রথম উদ্ভাবন করিয়া লইয়াছিল—এক পান। ভজে তোয়ালে মাথায় জড়াইয় তাহাতে নাকभू४ sाकिग्रा ठाशत्र ক্লোরিনের আক্রমণ বার্থ করিত। পরে অক্সজেন জনক भू८थाभ ८ठग्राग्नि श्ञ । লা নাতিয়র ( La নামক বিষাক্ত গাসের প্রতিরোধক ইংরেজী মুখোস । ইং বিশেষ কার্যকর হয় নাই । Nature ) এবালাঁ—আশ্বিন ১৩২১ -സഹസ്സ ヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ^*ヘー দিলেন, তখন তাহার প্রতিকারের ভার পড়িল ডাক্তারদের উপর। ইংরেজরা গাসপ্রতিরোধের জন্য প্রথমে জালি কাপড়ে তুলোর গদি করিয়া নাক ও মুখ ঢাকিলার ব্যবস্থ করেন । কিন্তু ইহা দুই কারণে নিষ্ফল প্রমধুণত হইল – ১ ) বিষাক্ত গ্যাস শোষণ করিবার বস্তু ও ক্ষেত্রের অল্পত ও (২) তল ভিজিয়া গেলে গদি নাক ও মুথের উপর চাপিয়া বসিয়া নিশ্বাস বন্ধ কঠিয় তুলিত। ঠেকিয় শিথিয় ফরাসীরা :ग भू८थ|म ४ठग्राग्नि ननि८ञन १॥१ याश८ठ ग। क७ भू८५द्र ॐग्न छाशिग्र । ন বনে এজন্য কলাই-কর লোহার তারের কাঠামোর মধ্যে তুলার গদি ভরিয়া তৈয়ার করা হইল। মুখের উপর একটা সাদা মুখোস শত্রুপক্ষের গোলন্দাজদের লক্ষ্য করিবার সুবিধা করিয়া দিতে পারে ভাবিয়া মুখোসের রং পাকী করা হইয়াছে। পরীক্ষা করিয়া দেথা গিয়াছে যে মূগোসের মধ্যেকার তলা শুকম থাকিলে গ্যাস শীঘ্রই নাকে মুখে চুকিয় কাশ'ইয় তোলে । জলে ভিজা থাকিলে দু তিন মিনিট দেয়া হয়, হাজার ভাগ জলে এক ভাগ হাইপোসালফাইট সোড গুলিয়। সেই দ্রবে তল ভিজাইলে চার পাচ মিনিট বিষাক্ত গ্যাস প্রতিরোধ করা চলে । কিন্তু শতকরা ৫ ভাগ হিসাবে মিশাইলে অনেকগণ প্রতিরোধ করা যায়। প্রত্যেক সৈন্তের মুথে ঐক্ষপ একটি মুখোস ও সঙ্গে আধা আধি মাপের সোড়-গোলা জলের একটা করিয়া হলদে কাচের বোতল থাকে, দরকার মত তাহারা জল মিশাইয়। সোড়া-দব পাতল করিয়া লয়। এইরূপ মুখোস আনাড়িতেও আধ ঘটায় একটা গড়িতে পারে— এমনি ইহ সহজ । থরচ পড়ে এক আন আন্দাজ । ... o. -

যুদ্ধখাতের কবি-শেখর— তেওদোর বরে একজন ছড়া রচনায় ওস্তাদ। তাছার ছড়া শুনিয়া ফরাসী সৈঙ্গের নাকি একেবারে ক্ষেপিয় উঠে, তাহদের মাথায় খুন চাপে । এজন্য ফরাসী সমর-সচিব মিলের। তাহাকে যুদ্ধথাতের কলিশেধর উপাধি দিয়া সৈগুদিগকে উত্তেজিত করিবার কাজে লাগাইয়াছেন। বলে সৈন্যদের লারাকে, সৈন্যবাহী রেলগাড়ীতে ও যুদ্ধথাতের মধে । ফরাসীর ও ইংরেজের উদ্ভাবিত নানাপ্রকারের যুদ্ধ মথোস। - ফরাসী কাগজে তাহার একটি বর্ণনা প্রকাশিত হইয়াছে। একজন grজ্ঞর বলেন—সকল বৈজ্ঞানিক এই যুদ্ধে হত্যাকৰ্ম্মে দক্ষত দেখাইবার চেষ্টায় ব্যস্ত, ডাক্তারের শুধু রক্ষাকৰ্ম্মে নিযুক্ত আছেন । জাৰ্ম্মান বৈজ্ঞানিকগণ যখন বিজ্ঞানের কৰ্ম্মশালাকে সয়তানের করধান করিয়৷ বিজ্ঞান ও রসায়নশাস্ত্রকে শক্রবলে লেলাইয় ছুটাছুটি করিয়া ছড়া আওড়াইয় গাহিয়া সৈন্যদিগকে উৎসাহিত করিতে ছেন। ফরাসীরা ইহাকে কামান প্রভৃতি যুদ্ধ-সরঞ্জালের স্থায়ই যুদ্ধের অঙ্গ বলিয়াই মনে করিতেছেন । [ ১৫শ ভাগ, ১ম খণ্ড , ৬ষ্ঠ সংখ্যা ] - পঞ্চশস্য-ভাস্কৰ্য্য শিল্পে যুদ্ধ Aసారి -- ------------------ --- ইষ্টেরও ধৰ্ম্ম। কিন্তু খ্ৰীষ্ট আপনাকে ঈশ্বরের পুত্র বলিয়া ঘোষণা করিয়াছিলেন বলিয়৷ ষ্ট্রষ্টিয়ানেরা স্টাহাকেও ঈশ্বরের প্রায় সমকক্ষ করিয়া পূজা করিতে আরম্ভ করেন। মহম্মদ ইহা দেখিয়াই আপনাকে কেবলমাত্র ঈশ্বরের প্রতাদেশপ্রাপ্ত সাধারণ লোক বলিয় প্রচার করিয়া মুসলমানদিগের পৌত্তলিকতায় প্রভাবর্তনের পপ রুদ্ধ করিতে চেষ্টা করেন। মুসলমানী শিল্প ফরাসী যুদ্ধ মুখোসের গঠন-কৌশল । মুসলমানী শিল্পে পৌত্তলিকতা— o মুসলমানের ধৰ্ম্ম পৌত্তলিকতার বিরোধী। যখন আরবদেশ ঘোরতর কুসংস্কার ও পৌত্তলিকতার মধ্যে নিমজ্জিত পাকিয় অন্ধ হইয়। ছিল, তখন মহাপুরুষ মহম্মদ ঐ অবস্থার প্রতিবাদ-স্বরূপ মোসলেম ধৰ্ম্ম প্রচার করেন। তাহার অনুশাসনের মধ্যে একটি এই, যে, পরিমিত কৃষ্ট সামগ্রীর কেহ পূজা করিতে পরিবে না। পিছদি ধৰ্ম্মের প্রতিবাদ মৃত সুন্দরীর সুন্দর কবরী কবর ফলকে । মানুষ পশু পক্ষ প্রভূতির আকৃতি চিত্র করা পর্যাগ নিষেধ। কিন্তু মানুষের মন ফাকি দিতে পাৰিলে ছাড়ে না, নিরস্তুর ভাবনাচিস্তার কষ্ট স্বীকার না করি বাধা পথে নিশ্চিগু হইয়া চলিতে পাইলেই সে আরম অনুভব করে। তাই ক্রমশ মুসলমানদের কাছে মহম্মদ প্রায় ভগবানের অবত র হইয় উঠিয়াছেন ; গঙ্গর বাক পবিত্র, স্টাস্কার দেহ পবিত্র। ঠাহীর দাড়ির একএকগাছি চুল যত্ন করিয়া বড় বড় মসজিদে রাখা হয়, এবং যে মসজিদে মহম্মদের কোনে সামগ্রী পাকে তাহা মহাতীৰ্থ মনে করা হয়। কিন্তু মুসলমানের মহম্মদের অনুশাসন লঙ্গন করিয়া যে স্পষ্ট পদার্থের অনুকরণ শিল্পে করিয়াছে তাহার প্রমাণ মিশর, মেসেপটেমিয় এশিয়া মাইনর, স্পেন প্রভৃতি স্থানে যথেষ্টই পাওয়া গিয়াছে। ভারতবর্ধেও মানুষের জীব-জন্তুর ফুলফলের প্রতিকৃতি ছবিতে সূৰ্বতে মুসলমানশিল্পী গঠন করিতে বিরত পাকে নাই। সম্রাট জাহাঙ্গল্প চিতোরের রাণ মুমরসিংহ ও স্তাহার পুত্রের মধুৱৰ্বি গঠন করিয়া নিজের ঘরের জানলার তলে খাড় করাইয়া দিয়াছিলেন । আগার নেয় কটকের উপর দুজন স্পষ্টবক্ত নিহত রাজার হাতীচড়া ৰ্বি স্থাপন করাইয়াছিলেন । ফতেপুর সিক্রিতেও ফটকের ধারে মাহুতসওয়ারী হাতীর মূৰ্ত্তি আছে। নাগপুরে একটি মুসলমানী মহিলার কক রের উপর ঠাহার বেণীর একটি সুন্দর প্রতিকৃতি পাথরে খোদাই করা সছে। প্রযুক্ত মৰ্দ্ধেন্দ্রকুমার গঙ্গোপাধ্যায় ইহার চিত্র মডার্ণ রিভিউ পত্রে প্রকাশ করিয়াছেন । --- + + - * , , ,

, : " o

ভেণস্বর্গ শিল্পে যুদ্ধ— · শিল্পের উদেখ সৌন্দর্য শুষ্ট। যুদ্ধের স্থায় বীভৎস কুংসিত ব্যাপারও কিন্তু শিল্পীদের গুজনী শক্তি কালে কালে উদ্বোধিত করিয়া আসিয়াছে। সম্প্রতি এই মহাসমরের দিনে আমেরিকার অনেকগুলি বিশিষ্ট লোক নবীন শিল্পীদের উৎসাহিত করিবার জন্ত বারোটি পুরস্কার ঘোষণা করেন . প্রতিযোগিতার বিষয় নির্দিষ্ট ছিল—যুদ্ধ। ১২৩ জন শিল্পী যুদ্ধের ভাঙ্গন্ধ মূৰ্ত্তি গঠন করিয়া প্রেরণ কৰিয়ছিল। অতগুলি নমুনার মধ্যে মাত্র ৬টি মূৰ্ত্তিতে যুদ্ধের গৌরব মহিম আত্মত্যাগ সংসালে প্রভৃতি গুণ প্রদর্শিত হইয়াছে অধিকাংশ শিল্পীর কাছেই যুদ্ধ ভয়ানক অত্যাচার শোক ধ্বংস অমানুষ ব্যবহারের ব্যাপাররূপেই প্রতিভাত হইয়াছে। একটি মূৰ্ত্তিতে যুদ্ধদানব সভ্যতার টুটি টিপিয়া সারিতেছে । একটুতে পুতন রাক্ষসী একটি শীর্ণ শিশুকে স্তন দান করিতেছে ; একটিতে একটা শকুন আহত সৈনিকের উপর আসিয়া পড়িয়ছে। একটুতে বৰ্ম্মাবৃত দৈত্য একটি স্বকুমার তরুণকে রথের চাকরি পিৰিয় চলিয়াছে একটিতে, মাত্র একটি সওয়ারহীন ক্লান্ত আহত ঘোড়া ; একটিতে একটা প্রকাও কঙ্কাল বিনাশে উদ্যত খঙ্গ ধরিয়া আছে। একটতে কালরূপ মৃত্যুর ভগ্ন রথ টানিয়া ক্লান্ত ঘোড় স্থাপত শিল্প