১২২ লইতে দোষ কি ? দেশের লোকে কিন্তু চট, করিয়া উহার একটা নাম দিয়া বসিয়াছে। তাহারা উহাকে “যাদুঘর" বলে। স্বদুর পশ্চিমে উহাকে "আজবঘর” বলে। চিত্রশালিকার চেয়ে এ দুটা কথাই ভাল। উহার একটা চালাইলে দোষ কি ? বাঙ্গলায় আকাশে তার মাপিবার যন্ত্রঘর ছিল না। যখন কলিকাতায় সেই ঘর হইল, পণ্ডিত মহাশয়েরা তাহার তর্জমা করিলেন “পর্য্যবেক্ষণিকা" । কথাটা একে ত চোয়ালভাঙ্গ, তাহাতে আবার কঠিন সংস্কৃত-শুদ্ধ কিনা সে বিষয়েও সন্দেহ। হিন্দুস্থানী গাড়োয়ানের মতশত বুঝে না—তাহারা উহার নাম রাপিল “তারী-ঘর", মোটামুটি উহার উদেশ্ব বুঝাইয়া দিল, কথাটি শুনিতেও মিষ্ট। তবে উহ। চালাইতে দোষ কি ? এইরূপ অনেক নূতন জিনিস, নূতন ভাব নিতাই আসিতেছে ; তাহদের জন্য কথা গড়া একটা বিষম সমস্যা হইয়া দাড়াইয়াছে। আমার বোধ হয়, বাঙ্গলা হইতেই ঐ সমস্তার পূরণ হওয়া ভাল, বাঙ্গলা কথা দিয়াই নূতন কথা গড়া উচিত। নিতান্ত না পারিলে, আসামী, উড়িয়া ও হিন্দী খুজিয়া দেখা উচিত ; তাহাতেও না হইলে যে ভাষার ভাব, সেই দেশের কথাতেই লওয়া উচিত। আমরা ত চিরকালই তাহাই করিয়া আসিতেছি, নহিলে "বাতাবী লেবু, “মৰ্ত্তমান কল,” “চাপা কলা” কোথা হইতে পাইলাম ? সেইরূপ এখনও সোজা বাঙ্গলায়, সোজা কথায় এইসকল নূতন জিনিসের নাম দেওয়া ও নূতন ভাব প্রকাশ করিবার চেষ্টা করা উচিত ; নহিলে কতকগুল দাতভাঙ্গা কটুকটে শব্দ তৈয়ার করিয়া লইলে ভাষার সঙ্গে তাহ থাপ খাইবে না। যে দিকেই হউক ভাষা লইয়। স্বেচ্ছাচারিত। করাটা ঠিক নয়। ফরাসীরা যেমন একটা একাডেমী করিয়া কোন কোন শব্দ ভাষায় চলিবে, কোন কোন শব্দ চলিবে না ঠিক করিয়াছিলেন, আমাদেরও সেইরূপ একটা করিয়া লওয়া উচিত ; নহিলে কথার সংখ্যায় আমাদের অভিধাম অত্যন্ত বাড়িয়া যাইবে এবং কথার ভারে ভাষা অতল জলে ডুবিয়া যাইবে। • ঐহরপ্রসাদ শাস্ত্রী। • বীর সাতিসম্মিলনের সাহিত্যশাখার সভাপতির সম্বোধন লেখক মহাশয়ের অনুমতিক্রমে মুদ্রিত। প্রবাসী—বৈশাখ, ১৩২২ ーへへヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘヘ・ヘ* - - মিউজিয়ম বুঝাইল না। এ জায়গায় "মিউজিয়ম" শব্দ
কষ্টিপাথর | বৌদ্ধধৰ্ম্ম কোথা হইতে আসিল ? বৌদ্ধধৰ্ম্মের মতামত আচার ব্যবহার পুৰ্ব্বদেশ হইতেই আসি ৷ ছিল । ব্রাহ্মণে অল্পদিন হইল পাওয়া গিয়াছে । ঐ শব্দগুলির অর্থ সায়ণ ধরিতে পারেন নাই , ইউরোপের পণ্ডিতেরাও ধরিতে পারেন নাই। বহু আমাদের বাংল, বগধ মগধ, চের তামিল জাতির একটি শাখা যাহার ছোটনাগপুরের ভিতর দিয়া কপিলবাস্তু পৰ্য্যন্ত বিস্তৃত হইয়াছিল। ঐতরেয় আরণকে দেখা যায় যে এলাহাবাদ পর্যান্ত ছিল আধা দেশ। তাহার পূৰ্ব্বে ছিল বঙ্গ বগধ চের , উহার অধিবাসীর পক্ষীবিশেষ । উহাদের ধৰ্ম্ম নাই, উহার আর্যগণের শত্র, আর্য্যগণের বসতি-বিস্তাৱে বাধা দেয় সুতরাং উহাৱা নরকগামী হইবে । আমার যাহগিৰে দেখিতে পারিত ন, তাহার হইত বানর, নয় ভলুক, নয় রাক্ষসতামিলগণ তাহদের কাছে বানর, কর্ণাটগণ ভালুক, লঙ্কার লোক রাক্ষস। সেইরূপ বাংলার লোক পার্থী। বুদ্ধদেব সেই পাপীর দেশেই জন্মান । এই অঞ্চলেই জৈনধৰ্ম্মপ্রচারক মহাবীর জন্মান । চব্বিশজন বুদ্ধ ও চব্বিশজন তীর্থঙ্কর—প্রায় সকলেই পূৰ্ব্বাঞ্চলের লোক । শাক্যসিংহের পুৰ্ব্ববৰ্ত্তী কনকমুনি যেখানে নিৰ্ব্বাণ লাভ করেন সেখানে ক থাম্ব পাওয়া গিয়াছে। ইহঁরা খুষ্টের পূৰ্ব্বে ছয় শতের লোক। বৃদ্ধ ও মহাবীরের পূর্ব হইতেই ভারতবর্ষের পূর্বাঞ্চলে পরকাল লইয় নাড়াচাড়া হইতেছিল । পশ্চিমাঞ্চলে আধ্যের যাগযজ্ঞ, দেশ দখল যুদ্রগণকে দাস করিতে বিশেষ ব্যস্ত ছিল। বুদ্ধদেবের সময়ে ছয়ট ধৰ্ম্ম প্রচার হইয়াছিল,—গোশালী মংগালি-পুত্রের ধৰ্ম্ম আজীবক, মই বীরের ধৰ্ম্ম নিগ্রন্থ, পূর্ণ কাগুপের ধৰ্ম্ম, অজিতকেশন কম্বলের ধৰ্ম্ম সঞ্জয়ের ধৰ্ম্ম, পোকুদ কত্তায়ণের ধৰ্ম্ম । ইহারা সকলেই পূৰ্ব্বাঙ্ক লোক। ভারতবর্ষের পূর্বাঞ্চলের লোক যে কেবল ধৰ্ম্ম লইয়াই । থাকিত, এরূপ নহে ; অস্ত্রচিকিৎস, হস্তিশাস্ত্র, স্বায়শাস্ত্র, অর্থশাস্ত্র, সংখ্যা শাস্ত্র, প্রভৃতির উৎপত্তি রচনা ও আরম্ভ এইদেশ হইতেই। আযাগ যখন সেই সুসভ্য দেশ আক্রমণ করিয়া তাহার রাজ্য সমাজ আচার ব্যবহার রীতিনীতি সব ভাঙ্গিয় তাহাদিগকে আর্য সভাত দান করিবার উদ্যোগ করিতে লাগিলেন, সেই সময়ে তাহদের মধ্যে ভিন্ন ভিন্ন ধৰ্ম্ম সম্প্রদায় উঠতে লাগিল এবং সেইসকল সম্প্রদায়ের মধ্যে অনেকে তাহাদের পূর্ণসমাজ, পূৰ্ব্ব-আচার ও পূৰ্ব্বব্যবহার বজায় রাখিবার করিতে লাগিল। তাই এত ধৰ্ম্ম হইল। শেষ সব ধৰ্ম্ম উঠিয়া গিয় এক বৌদ্ধধৰ্ম্মই পূৰ্ব্বভারতে থাকিয়৷ পূৰ্ব্বভারতের অতীত গৌরবো । সাক্ষী দিতে লাগিল। বৌদ্ধদিগের অনেক আচারব্যবহার আযাগণের মধ্যে নাই। বৌদ্ধের সব মাথ কামায়। কিন্তু হিন্দুর পক্ষে মাথার মাঝখানে একটা শিখ। রাপা নিতান্ত দরকার । আহার বেন্ধের বান্ধ টার আগে করিবে । বারটার এক মিনিট পরে আহার কৱিন্তে পরিবে না। তাহদের কিছুই অখাদ্য নহে। যদি তাহদের আহারের উদেখে মার না হয়, তবে তাহার। সকল জস্তুর মাগ অনায়াসে থাইতে পারে। চোষা লেহ থাইতে পারে .ন। আৰ্য্যগণ এক যে দুইবার থাইতেন না। রাত্রে একবার। ঠাহীদের কল্যবৰ্ত্ত বা প্রাতরাশের কথা আমর সৰ্ব্বদ শুনিতে পাই । পারিতেন কিনা সন্দেহ। তাছাদের ক্ষুধা সতেজ ছিল । - এটি আর্য- নিয়মের বিরোধী। বঙ্গ দগধ চের জাতির উল্লেপ ঐতরেয় আরণ্যকের একটি ৷ রাত্রে তাহার পেয় থাইতে পারে কিন্তু ক্ষ । সুতরাং দিনে একবার স্থা । একবার থাইয়৷ আৰ্যাগণ চব্বিশ ঘণ্ট পাকিত্বে । ১ম সংখ্য। ] SMJJMMMJJSJMJJJMSMMMJS বৌদ্ধ-ভিক্ষুগণ সোন রূপ ছুইতে পরিতেন না। পূৰ্ব্বভারতে &দের ছোয়ার দরকার ছিল না। এদেশে কড়ির ব্যবহার অধিক ছিল, সোনা রূপার টাকা অতি কমই ব্যবহার হইত। বৌদ্ধ-ভিক্ষুগণ উচ্চাসন মহাসন ত্যাগ করিতেন । ভারতবর্ষের সব দেশেই থাটিয়ার উপর শোয়, পারতপক্ষে তাহার মাটিতে শোয় না। কিন্তু বাঙ্গালাঙ্গ তাহার বিপরীত। বৌদ্ধমতে মদ খাওয়া একবারে নিষেধ। গৃহস্থ |sার পঞ্চশীল মাত্র গ্রহণ করিবে তাহারাও মদ খাইতে পরিবে না। এক আযগণের পক্ষে পাটে না । পুরাণে বলে পূৰ্ব্বে সকলেই সুৰাপান করিতেন, কিন্তু শুক্রাচাৰ্যা শাপ দেওয়ায়, মদ পাওয়া মহপাতকের মধ্যে গণ্য হয়। কিন্তু বৈধ মদ সকল সময়েই চলিত, যথা CBBB BBS BBBBBBB BBBS BBBB BBS BB B BBS SZD BBSBBB BBBB BBBB BBBB BBBS BBB BBBB কোপ হইতে আসিল বলিতে গেলে, আম-ধৰ্ম্ম হইতে আসিল একথা বলা যায় না , আর কোনও দিক হইতে আসিয়াছে। এত প্রাচীন কালে আর কোন দিক হইতে আসিবে ? হুতরাং পূৰ্ব্বদিক হইতেই | আসিয়াছে। বুদ্ধদেবের ধৰ্ম্মেৰ মূল কপাগুলি, বিষয়গুলি যদি প্রাচীন শ্ব বা প্রাচীন সমাজ হইতে লওয়, তবে তাহার নূতনত্ব কি ? বুদ্ধদেবের পূৰ্ব্বেও লোকে সংসার তাগ করিত, ভিক্ষু হইত। যেমন পাখনাথের দল, কনকমুনির দল। সংসার ত্যাগ করিয়৷ ভিক্ষু হইয়। থাকিতে গেলেই অহিংস, অস্তেয় প্রভৃতি শীল গ্রহণ করিতে হয়, খাওয়া দাওয়৷ সম্বন্ধে খুব সাবধান হইতে হয়। প্রাচীন ভিক্ষুরাও তাছাই করিত। S D S DDSBB BB BBB D BBBBB BBB BBB BBBBS BBS দিশের শাসনের জন্য যে-সকল নিয়ম লিপিবদ্ধ করিয়াছিলেন, এক জাগায় অনেক ভিক্ষু পকার যে ব্যবস্থা করিয়াছিলেন, যে-সকল মুম্বর সুন্দর গল্প করিয়া তিনি সাধারণের চিত্ত আকর্ষণ করিতেন, সেগুলি প্রাচীন ভারতে চলিত থাকিলেও, যে আকারে তাহাদিগকে এখন দেখিতে পাওয়া যায় সে আকারটি স্তহার নিজের দেওয়া। তাহার সংঘ যেমন প্রবল হইয়াছিল এমন আর কাহারও হয় নাই। তিনি যে শুদ্ধ ভিন্ধুদের বন্দোবস্তু করিয়াই নিশ্চিন্ত ছিলেন তাহ নহে। তিনি গৃহস্থ | বােদিগের জন্যও বেশ বলাবও কার্য গিয়াছেন । তাহদের পঞ্চ| * * পিবার ব্যবস্থা করিয়াছিলেন । | কিন্তু যাহাতে ধুদ্ধের ধৰ্ম্ম এত বড়, যাহতে বুদ্ধের নাম এত বড়, S DDD BB BBB BB BBBB BBB BB BB BBBS BB DDDD নাম এতিপং অর্থাং মাঝামাঝি চল, বাড়াবাড়ি করিও ন । তিনি নৈরgনার ধারে ছয় বংসর তপস্ত করিয়৷ যে জ্ঞান প্রাপ্ত হন, যাহ পাইয় তিনি আপনাকে জ্ঞানী বলিয় প্রচার করেন, যে জ্ঞান পাওয়ায় ইন্দ্র ব্রহ্ম আসিয় ঠাহাকে অভ্যর্থনা করেন, যাহা পাওয়ায় স্বার একেবারে হতাশ হইয় পড়ে, সে এই মধ্যম প্রতিপং-মাঝামাঝি চল। অহিংস ধৰ্ম্ম পালন করিতে হইবে বলিয়, একেবারে মুখে কাপড় বায়ি৷৮ল যেন কোন কীট মুখে ন ঢুকিতে পারে। রাত্রে প্রদীপ স্বালিওন, পাছে তাহাতে কীট পতঙ্গ পড়ে। মলত্যাগ করিয় তাহ কাঠ দিয়া নাড়িয় দিও যেন পোকামাকড় তাহার মধ্যে শুকাইয় না যায়। রাস্তায় চলিবার সময় একগাছ ঝাট হাতে করিয়া যাইও যেন তোমার পায়ের চাপনে কোন পোক মাকড় মারা না যায়। বুদ্ধদেব এতদূর বাড়াবাড়ি করিতে বলেন না। তিনি বলেন ইচ্ছা করিয়া কোন জীবহতা করিও না, তাহ হইলেই অহিংস ধৰ্ম্ম পালন হইবে। তিনি বলেন অতান্ত ভোগাসক্তি ভাল নয় ; কেবল ভাল থাইব, ভাল পরিব, তার চেষ্ট কর, সেটা ভাল নয়। আবার ক্রমাগত উপবাস করিব, পঞ্চতপ করিব, চারিদিকে আগুন জালিয়া ঘোর দিকে চাহিয়া দিন । বি, ইহাও ভাল নয়। তিনি নিজে যথেষ্ট কঠোর ব্রত কষ্টিপাথর—বঙ্কিমচন্দ্র ও দীনবন্ধু ০৭:৫৮, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)০৭:৫৮, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)০৭:৫৮, ১৯ এপ্রিল ২০১৬ (ইউটিসি)~~ ১২৩ AASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAASAAAS করিয়াছিলেন, যথেষ্ট উপবাস করিয়াছিলেন, কিন্তু শেষে বুঝিয়াছিলেন । যে উহাতে কোনও লাভ নাই, শরীরের কষ্টই সার , তখন তাহার হইল যে এগুল করা ভাল নয়। ভোগও করিবে না, কঠোরও কন্ধিৰে । ন, তবে করিবে কি ? অশ্বঘোৰ ৰুদ্ধের মুখে বলাইয়াছেন,-আহর । প্রাগাত্রাগৈ ন ভোগা ন দৃপ্তয়ে। এই যে মধ্যম প্রতিপং এইটিই । বৌদ্ধধর্শ্বের মঙ্গ, সার, নিগূঢ় কথ, উপনিৰং। বুদ্ধদেব नेन । জীবিত ছিলেন, সৰ্প বিষয়ে মধ্যম প্রতিপং অবলম্বন কৰিয়াই চলিতেন, - শিষদিগকে শিথাইতেন। দুটা বিরোধী জিনিস উপস্থিত হইলে, সে দুটার বিরোধ মিটাই দিতে তিনি সিদ্ধহস্ত ছিলেন । - - ------ ( নারায়ণ, চৈত্র ) প্রহরপ্রসাদ শাস্ত্রী । , - o - + + ട് ... • " ു প্রতিমা-পূজা on পুজা করা হয়, পূৰ্ব্বে এমন ছিল না। পূৰ্ব্বে বাঙ্গালার হিন্দু বস্ত্রের পূজা করিতেন, যন্থের উপর হোম করিতেন এবং মন্ত্র জপ করিতেন। রাজ । জগপ্রাম রায়ের সময় ( ১৪শ শতাব্দী) হইতে বাঙ্গালায় আধুনিক প্রথামত । দুর্গোৎসব প্রচলিত হইয়াছে। গৃহস্থের গৃহে কালী গড়াইল্প পূজা আগমবাগীশ কুঞ্চানন্দই (১৬শ শতাব্দী) চালাইয়া গিয়াছেন। জগদ্ধাত্রী । পূজা মহারাজ কৃষ্ণচন্ত্রের সময় হইতেই প্রচলিত হইয়াছে। সরস্বতী পূজা কখনই মাটির প্রতিম গড়াইয় হইত না , গ্রন্থের পুজা হইত এবং ৷ দেবীযুক্ত পাঠ করি হোম হইত। প্রতিম গড়াই সরস্বতী পূজা । বোধ হয় শত বৎসরের অধিক হইবে না। বাঙ্গাল ছাড়া ভারতের আর । কোন প্রদেশে এমন ভাবে মৃন্ময়ী প্রতিমার পূজা হয় না। মহারাষ্ট্রদেশে । গণপতি-উৎসবে গণেশের মূৰ্ত্তি গড়াইয় পূজা হয় বটে, কিন্তু সে মূৰ্ত্তি । গঠন উৎসবের অঙ্গবিশেষ, উপাসনার আলম্বনরূপে গ্রাহ নহে । ভারতবর্ষের অন্ত সকল প্রদেশে ঘটস্থাপনা করিয়, মন্ত্র অঙ্কিত ক হোমযাগাদি যথারীতি হয়, প্রতিম পূজা হয় না। তবে প্র৷ি দেবতার মন্দিরে যাইয় পূজার ব্যবস্থা আছে বটে। সেসকল দিয়ে । শিবলিঙ্গ ছাড় বস্তুতি প্রস্তরখণ্ড থাকে, তাহারই উপর সোনারূপার । মূৰ্ত্তি গড়াইয়। আরোপ করা হয় মাত্র । কাশীর অন্ন ग्नःि । তন্ত্রোক্ত অন্নপূর্ণার মূৰ্ত্তি নহে, একখণ্ড পাথরের উপর সোনার মুখ । BBS BBB BBBB BBBB BBBB BBBS BBBBDDDD DDS আধুনিক দেবতার আকার ধারণ করিয়া পূজিত হইতেছেন। অনেক । স্থলে ধান ৰুখকে বিষ্ণু সাজাইয় পূজা চলিতেছে। বাঙ্গালায় যে भद्र पcद्र भानि भूॐ भ5श्य '15 श्छ, '1ञाc४ ठाशन दिनष्5न श्छ, এ ব্যবস্থা ভারতবর্ষের জন্য কোন প্রদেশে নাই, পূৰ্ব্বে বাঙ্গালায়ও ছি ন। দশম কি একাদশ শতাব্দীর পর হইতে এই পদ্ধতির ধীরে ধী:ে প্রচলন হইয়াছে । ട് ( নারায়ণ, চৈত্র ) শ্রীপাচকড়ি বন্দোপাধ্যায়। -
- * -
- - ੋਂ - दक्रिमध्स 8 नौमदक्नु । - বঙ্কিমচন্দ্র ও দীনবন্ধুর বন্ধুত্ব বঙ্গে আদর্শস্বৰূপ ছিল । স্তাৱ ৰখন উভয়েই ১৩১৪ বৎসরের বালক তখন ঈশ্বর গুপ্তের শিৰা হইয়া প্রভাকরে কবিতা লিখিতে আরম্ভ করেন। পত্রের দ্বারা এই সময় উভয়ের বন্ধুত্ব জন্মিল। কখনও কখনও পত্রের ভিতর কবিতা পাক্ষিত,-ক্স দরের কবিতা, গলাগলির কবিতা। প্রভাকরে দ্বারকানাথ দীনবন্ধু ও বঙ্কিমচন্দ্র কণিষ্ঠাতে পরম্পরকে গালি দিতেন, সংবাদপত্রে উহাকে কবিতা
