পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১০৪

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১ম সংখ্যা ] এ কে ?-বিস্ময়ে রভনদাসের হৃদয় পূর্ণ হইয়া গেল । चsjनव्र इझेहां चागिब्रl cनषिण, नियाई-दे बd । झू:१, মমত, বিস্ময় মুহূর্তে উড়িয়া গেল, রাগ আসিয়া সেন্থানে দাড়াইল। আবার কি বিপত্তি ? কাল দুপুরে সে চলিয়৷ যাইবে, আজ বৈকালে আপদ আগিয়া জুটিল কোথা श्t७ ? त्रांछ नग्न न" नि भांब cण श्रृिंग्रां८छ्, शेशांद्र মধ্যে— রাগে রতনদাস ছুটি। গিয়া তাহাকে এক ধাক্কা দিল, কনকণ্ঠে বলিয়া উঠিল, “তুই আবার এসেছিস যে ছোড়া, কে তোকে রেখে গেল ?” অতি কষ্টে সে উঠিয়া বসিল। তাহার গা তখন জরে পুড়িয় যাইতেছে, মুখখান সিদ্ধরের মতন লাল হইয়া উঠিয়াছে, সে মোটে চাহিতে পারিতেছে না, কথা কহিডে পারিতেছে না। জড়িতকণ্ঠে সে বলিল, কেউ দিয়ে যায়নি বাবা, আমি পালিয়ে এসেছি। আমায় তা’র বডড মারে, এই দেখ আমার গায়ে মারের কত দাগ রয়েছে । বডড জ্বর হয়েছে, তবু বলছে গঙ্ক নিয়ে মাঠে যেতে, আমি তাই পালিয়েছি।” “ভাই পালিয়েছ”—রতনদাস বিকট মুখভঙ্গী করিয়া উঠিল, “ভাই জামায় চরিতার্থ ক’রে দিতে এসেছ ? পাজি বwমাসে ছেলে, বসিধে হোকে ভাত খাওয়াবে কে রে ? भू९ *, मृ* श्, ७१iन त्राभाद्र बाङ्गौ c१८क मूं★ ३'tग्न श।” - নিমাই তেমনই পড়িয়া রহিল, রাগের প্রাবঙ্গ্যে রতনদাস তিন ছিলিম তামাকই খাটয় ফেলিল । সন্ধ্যার সময় নিমাইয়ের অন্বেষণে ভগিনী আসিল । নিমাইকে সে নাকি বড় ভালোবাসে, এমন হতভাগা ছেলে ধে তৰু সেখানে থাকিতে চায় না। মাঠে সম্পূর্ণ অরক্ষিত অবস্থায় গরুটকে ছাড়িয়া দিয়া সে এখানে চলিয়া আসিছে । গরু নিরাপদে বাড়া গিয়া পৌছিয়াছে, তাহার কাজে ভগিনীকে এই আড়াই ক্রোশ পথ স্থাটিয়া এখানে দিতে হইয়াছে। আজই তাছার ফিরিয়া যাওয়া চাই, aক্ষন-ন গরু-বাছুর আছে, থাকিলে চলিবে না । নিমাই पनि न वाइ, उtव शशाब्र कtइहे थारु, cग cषभन वानिवाप्इ, cटबूनिहे बाहेरव। মুক্তিলাভ ԵՏ অতিরিক্ত ব্যস্ত হইয়া উঠিয় রতনদাস বলিল, “ন। না, নিমাই থাকূলে আমার চলবে না। আমি কাল দুপুরে মথুরায় যাবে ঠিক করেছি,ও মায়াঃ বাধনে জড়াবো না ব'লেষ্ট ত ওকে তোর কাছে দিয়েছি । সামান্ত একটু জর হয়েছে বই ত না, এতখানি থাকুতে পেরে থাকে যদি, অনায়াসে যেতে পারবে।" নিমাইকে উঠাইয়া সে তাহার আদেশ জারি করিল,. এখনি এই মুহূর্ভে তাহার চলিয়া-যাওয়া চাই-ই, রতনদাস আর তাহার র্যাদে কিছুতেই পা দিবে না, অতএব ভtহার এখানে আসাই অন্যায় হইয়াছে । নিমাই শুধু একট। দীর্ঘনিশ্বাস ফেলিল। পা ও সমস্ত দেহ তাহার জরের প্রাবলে থর-থর কঁাপিতেছিল, ঠোঁট দিয়া একটা আৰ্ত্ত স্থ৪. বাহির হইতে চাহিতেছিলু-পে জোর করিয়া ঠোট চাপিয়া রহিল। তাহার। সেই সন্ধ্যাবেলায় চলিয়া গেল । আশ্বস্তির একটা নিঃশ্বাস ফেলিয়া তামাক সাজিতে-সাজিতে রতনদাস বলিল “ধাকৃ আপদ গেল, বাচা গেল”। পরদিন রতনদাস চলিয়া যাইবার আয়োজনে মহাব্যস্ত, তাড়াতাড়িতে ভাভাই খাইতে পারিল না। দলে-দলে লোক আসিতেছে ঘাইতেছে, সে এই চিরবিদায় লইয়। চ’লা যাইতে েশুনিষ্ঠ৷ সকলেই দেখাশুনা করিতে আলিতেছে । * রতনদাস দরজার শি*ল তুলিয়া দিত্তেfছল, উপন হইতে শশী পোদ্ধার ইঞ্চিল,—“বাবা’জ, চলুছ নাকি ?” ফিরিয়া একটু হাসিয়া ধভনদাস বলিল, “কেমন ক’রে বলব পোদ্ধারের পো, ষভক্ষণ না ট্রেনে উঠ ব ততক্ষণ বিশ্বাস নেই।” ● শশী পোদ্ধার বলিল, “স্বরূপদাস বাবাঞ্জির আখড়ার ব্ল্যাপারটা জানে, বাবাঞ্জি ? শুনলুম ছেলেটি নাকি তোমার কাছেই এসেছিল, তুমি বুঝি তাকে আবার ফিরিয়ে পাঠিয়ে দিয়েছিলে ?” রতনদাস বিবর্ণ হইয়া গিয়া বলিল, “হঁ্য, পাঠিয়ে দিয়েছিলুম।” শশী পোদ্ধার শুক্ষকণ্ঠে বলিল, “আহ, ততটা জর । গায়ে এই আড়াই-তিন ক্রোশ পথ হেঁটে সাত বছরের - -