পাতা:প্রবাসী (পঞ্চবিংশ ভাগ, দ্বিতীয় খণ্ড).djvu/১৪১

উইকিসংকলন থেকে
এই পাতাটির মুদ্রণ সংশোধন করা প্রয়োজন।

১২৬ প্রবাসী—কাৰ্ত্তিক, ১৩৩২ [ २ं प्ठांशं, २ब्र ५७ স্বতরাং এখন কংগ্রেসের সভ্য-সংখ্যা খুব বাড়িতে পারে, এবং কংগ্রেস দলে পুরু হইলে তাহার প্রভাবও বাড়িবে। কিন্তু কংগ্রেসের সভ্য হইলে ঘদি ডাকাতি অপরা ের সন্দেহে প্লুত হইবার আশঙ্কা থাকে, তাহা হইলে অনেকে ইচ্ছা-সত্ত্বেও উহার সভ্য হইবে না। কংগ্রেসের সভ্যদিগকে গ্রেপ্তার করিবার কারণাবলীর মধ্যে এইরূপ কোন অভিসন্ধি আছে কি না, বলা যায় না। বঙ্গে অঙ্গচ্ছেদের পরবর্তী আন্দোলনের সময় অনেক নির্দোষ ব্যক্তিকে "রাজনৈতিক ডাকাতি” অপরাধে গ্রেপ্তার করিয়া দীর্ঘকাল হাজতে রাখিয়া উহাদের "বিচার” করা হয়। কিন্তু পুলিস্ দোষ প্রমাণ করিতে না পারায় তাহারা বেকম্বর খালাস পান ; প্রসিদ্ধ স্বদেশী গায়ক হেমচন্দ্র সেন ইহার মধ্যে ছিলেন। অপেক্ষাকৃত অল্পকাল পূৰ্ব্বেও বাংলা দেশে ডাকাতি অপরাধে ধুত কয়েকজন ভদ্ৰশ্রেণীর যুবক বিচারে খালাস পাইয়াছে। ভদ্ৰশ্রেণীর লোকের কিম্বা কংগ্রেসের সভ্যশ্রেণীভুক্ত লোকের ডাকাত হওয়া একেবারেই অসম্ভব, বলিতেছি না। কিন্তু ইহাই বলিতে চাই, যে, কাছাকেও ডাকাত বলিয়া বিশ্বাস করিবার পূৰ্ব্বে সন্দেহাতীত প্রমাণ চাই। পক্ষাস্তরে ইহাও বলিতেছি, যে, কোন-না-কোন রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে নিরপরাধ লোকদিগকে গ্রেপ্তার করা পুলিসের পক্ষে অসম্ভব নহে । ংলায় শ্রমিকের সংখ্যা একজন লেখক মহাত্মা গান্ধীকে বাংলা দেশের কলকারখানাসমূহের শ্রমিকদিগের সংখ্যার একটি তালিকা निघ्नांtछ्न । उांश देब्रः दे७िब्लांब aधकांशिड झहेबांtछ् । শ্রমিকদের মোট সংখ্যা ৬,৬২,••• । ইহাদের অধিকাংশ ( প্রায় সকলেই বলিলে অত্যুক্তি হয় না) অবাঙালী । লেখক বলেন, ইহাদের নৈভিক অবস্থা বড় শোচনীয়। মদ, বেগু ও জুয়াখেলায় ইহাঙ্গের সর্বনাশ হইতেছে। हेशंनित्रtक म९भtथं चांनिञ्च कब्रिखदान् कब्रिtड इहेरण অনন্তকৰ্ম্ম, ত্যাগী ও পবিত্ৰচেতা এরূপ কৰ্ম্মীর প্রয়োজন, যাহারা ইহাদের মধ্যে দিবারাজি বাস করিবেন এবং निरवद्र बौवप्नब्र मृडेखि बांबा देशप्नब औठि ७ वंका जांख् করিডে সমর্থ হইবেন। অর্থের অভাব হইবে না ; যথেষ্ট वर्ष eवंशिकब्राहे निzरु । हेशांब्रां शनिe राखांजैौ नरङ, তথাপি ইহার বাংলাদেশে বাস করে বলিয়া ইহাদের সংস্পর্শে বঙ্গের সামাজিক অধোগতি অনিবার্ধ্য। রাজনৈতিক উদ্দেশ্যে এবং ধৰ্ম্মঘট ঘটাইবার জন্ত মধ্যে মধ্যে ইহাদের প্রতি রাজনৈতিক বুদ্ধিবিশিষ্ট লোকদের দৃষ্টি পড়ে। কিন্তু ইহাদের প্রকৃত কল্যাণ সাধনের উদ্দেশ্য এখনও নেভা ও নেতৃত্বাভিলাষী ব্যক্তিগণকে অনুপ্রাণিত করে নাই। শ্রমিকদের নেশার খবর বঙ্গীয় ব্যবস্থাপক সভায় ডাক্তার মোহিনীমোহন দাসের একটি প্রশ্নের উত্তরে গবন্মেণ্ট স্বীকার করিয়াছেন, যে, কলকারখানার প্রমিকরা চাষীশ্রেণীর লোকদের চেয়ে মদ, আফিং, গাজা প্রভৃতিতে বেশী খরচ করে। উক্ত সভা যখন পুনৰ্ব্বার জিজ্ঞাসা করেন, যে, এই অবস্থায় গবন্মেষ্ট মদের দোকান কলকাবৃথানার নিকট হইতে সরাইয়া লইয়া পানমত্ততার হ্রাস করিবেন কি না, তখন সরকার পক্ষ হইতে এমাপন সাহেব বলেন, “না”। লর্ড কাল্পনি বলিয়াছিলেন, ভারতশাসন ও ভারতবর্ষ șēts sa wfgqo (administration and exploitation) একই প্রক্রিয়ার দুটা দিক। বক্ষ্যমাণ বিষয়টি হইতে দেখা যাইতেছে যে, কম মজুরী দিয়া ইউরোপীয় কলকারখানাওয়ালার শ্রমিকদের পরিশ্রম হইতে প্রভূত ধন উপার্জন করিতেছে। আবার ভারত-শাসনযন্ত্ৰ মদ, গাজ, আফিং প্রমিকদের দরজার নিকট পৌছাইয়া দিয়া ঐ কম মজুরীতেও ভাগ বসাইতেছে। অসভ্য লোকদিগকে সভ্য করিয়া তাহাদের পরিত্রাণ সাধনের ইহা অপেক্ষ ভাল উপায় আর কি হইতে পারে ? নারীর সাহস নারীর উপর অত্যাচার বাংলাদেশে বড় বাড়িয়া উঠিয়াছে। পুরুষের নিরন্ত্র ও নিবীর্ঘ এবং নারীরা